বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ইউএনওর স্বাক্ষর জাল করে নিয়োগ-বাণিজ্যের অভিযোগে মামলা

ভোলার চরফেশন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার স্বাক্ষর জাল করে জনবল নিয়োগে এমপিওভুক্তির আবেদনের অভিযোগে হাজারীগঞ্জ মোহাম্মদীয়া মহিলা দাখিল মাদ্রাসার এমপিওভুক্তি বাতিল হয়েছে। একই সঙ্গে এ ঘটনায় বঞ্চিত শিক্ষক-কর্মচারীরা মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। বিষয়টি ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান চরফেশন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন।

গত ৬ জুলাই ঘোষিত মান্থলি পে অর্ডার (এমপিও) তালিকায় ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার হাজারীগঞ্জ মোহাম্মদীয়া মহিলা দাখিল মাদ্রাসাসহ ২৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিও ভুক্ত হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) স্বাক্ষর জালিয়াতি করে মাদ্রাসা অধিদপ্তরে এমপিও ভুক্তির আবেদন করেন মাদ্রাসার সুপার মাওলানা রুহুল আমিন। এমপিওভুক্তির আবেদনে প্রতিষ্ঠাকালীন ১৫ জন শিক্ষক-কর্মচারীকে বাদ দিয়েছেন সুপার।

এদিকে এমপিওভুক্তির তালিকা থেকে বঞ্চিত প্রতিষ্ঠাকালীন শিক্ষক-কর্মচারীরা ভোলা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে জালিয়াতির ঘটনায় তিনটি মামলা দায়ের করেন। মামলা নম্বর এমপি ৫৬৯/২২, ৫৫৩/২২ ও ৫৪৬/২২। আদালত তিন মামলা আমলে নিয়ে ভোলা সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশনা দেন। আদালতের আদেশের পর সিআইডি (ভোলা) ইতোমধ্যে মামলায় অভিযুক্ত সুপারের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ওই মাদ্রাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের ০৩/১০/২০০৪ ও ১০/১২/২০০৪ তারিখে দৈনিক ইনকিলাব ও একটি আঞ্চলিক পত্রিকার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখানো হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে দৈনিক ইনকিলাব ওই মাদ্রাসার কোনো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছাপা হয়নি। নিয়োগ জালিয়াতির সঙ্গে চাঁদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় তজুমদ্দিনের ২০০৪/৪১ তারিখ ২০/১০/০৪ তারিখের স্বাক্ষরিত ডিজির প্রতিনিধির পত্রটিও জালিয়াতি করা হয়েছে। ওই নিয়োগে ভোলা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার স্বাক্ষরিত শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগের প্রাপ্যতা ও ডিজির প্রতিনিধির পত্রেও জাল জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। ২০০৪ সালে তৎকালীন চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিরাজুল হক ও ২০০৮ সালে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল ওই মাদ্রাসার সভাপতি থাকাকালীন সুপার শিক্ষক কর্মচারী নিয়োগের কাগজপত্রে স্বাক্ষর জাল করে।

সুপার তার ছেলে, মেয়ে, জামাতা ও ভাগিনাসহ নিকটাত্মীয়কে নিয়োগ দিতে গিয়ে এমন দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছেন। এদিকে সুপার, গোলাম মাওলা নামে একজন ও সুপারের মেয়ের সনদ নিয়েও মামলা দায়ের করা হয়েছে।

নিয়োগকালীন সভাপতি প্রাক্তন চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিরাজুল হক জানান, তিনি এ মাদ্রাসার কোনো নিয়োগের কাগজে স্বাক্ষর করেননি। তিনি তা মাদ্রাসা অধিদপ্তরকে জানিয়েছেন। তবে মাদ্রাসাটির এমপিওর আদেশ প্রাপ্তির পর চরফ্যাশন বাজারের একজন প্রভাবশালী ব্যবসায়ী তাকে কিছু নিয়োগের কাগজে সাইন করতে বললে তিনি তার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।

২০০৮ সালে চরফ্যাশন উপজেলায় কর্মরত নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল জানান, তার দায়িত্বপালনকালে ওই মাদ্রাসার কোনো নিয়োগের কার্যক্রম হয়নি। তিনি তার স্বাক্ষর জালিয়াতির বিষয়টি জেনে মহাপরিচালক, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরকে জানিয়েছেন।

অভিযুক্ত সুপার রুহুল আমিন বলেন, ‘মাদ্রাসার সভাপতির নির্দেশে আমি মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাকালীন শিক্ষক-কর্মচারী বাদ দিয়ে নতুন শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ দিয়েছি।’ ইউএনওর স্বাক্ষর জালসহ পত্রিকা সৃজন ও ডিজির প্রতিনিধির পত্র সৃজনের বিষয়টি অস্বীকার করেন।

মামলার বাদী সফিউল্যাহ জানান, তিনি ১৫/০৪/৯৪ থেকে কর্মরত। আরেক বাদী সুলতানা রাজিয়া জানান, তিনি ১৫/০৩/২০০৮ থেকে কর্মরত। অথচ এখন তাদের বাদ দিয়ে সুপারের মেয়ে ও ভাগিনাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

মাদ্রাসার জমি দাতা ও অপর মামলার বাদী নুরুল ইসলাম জানান, আমি এ জাল জালিয়াতির প্রতিকার চেয়ে মামলা দায়ের করেছি। উক্ত মামলার কপি জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে দিয়েছি। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে মামলা নিষ্পত্তির পূর্বে কোনো এমপিওর আবেদন না পাঠানোর নির্দেশ দিয়ে প্রতিষ্ঠান প্রধান ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে পত্র প্রদান করেছেন।

চরফ্যাশন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মহিউদ্দিন জানান, হাজারীগঞ্জ মোহাম্মদিয়া মহিলা দাখিল মাদ্রাসার সুপার কর্তৃক এমপিওভুক্তির আবেদন করা শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়োগ প্রক্রিয়া জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে সম্পন্ন হয়েছে মর্মে তিনটি মামলা হয়েছে। এ কারণে ওই মাদ্রাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিওভুক্তির আবেদন প্রাথমিকভাবে বাতিল করা হয়।

এসএন

Header Ad
Header Ad

গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, কূটনৈতিক ও সরকারি পাসপোর্টধারীদের জন্য গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে গভীরতর ও কূটনৈতিক সম্পর্ককে জোরদার করবে। এই চুক্তির মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে আরও অর্থবহ মিথস্ক্রিয়া ও সহযোগিতা বৃদ্ধি পাবে।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) এবং গাম্বিয়ার পক্ষে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. মামাদু টাঙ্গারা। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে গাম্বিয়ার নৈতিক অবস্থান ও আন্তর্জাতিক ফোরামে বাংলাদেশের প্রতি তাদের সমর্থন গভীরভাবে প্রশংসিত। ওআইসির সমর্থনে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (আইসিজে) রোহিঙ্গাদের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য গাম্বিয়ার নেতৃত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

তিনি আরও বলেন, তৈরি পোশাক শিল্প, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ও প্যাকেজিং, তথ্যপ্রযুক্তি, ওষুধশিল্পসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও গাম্বিয়ার মধ্যে সহযোগিতার সুযোগ রয়েছে। জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ দুটি দেশ হিসেবে টেকসই কৃষি অনুশীলন ও সহনশীলতা বৃদ্ধির জন্য একসঙ্গে কাজ করার সম্ভাবনা রয়েছে।

এই ভিসা অব্যাহতি চুক্তির আওতায় কূটনৈতিক ও সরকারি পাসপোর্টধারীরা উভয় দেশের ভূখণ্ডে প্রবেশ, বহির্গমন এবং ট্রানজিটের ক্ষেত্রে অনধিক ৯০ দিনের জন্য ভিসা ছাড়াই অবস্থান করতে পারবেন। চুক্তিটি অনির্দিষ্টকালের জন্য কার্যকর থাকবে এবং যে কোনো পক্ষ ৯০ দিনের লিখিত নোটিশের মাধ্যমে এটি বাতিল করতে পারবে।

উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত ৩০টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ভিসা অব্যাহতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল সাফিনুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মো. সাফিনুল ইসলাম ও তার স্ত্রী সোমা ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছে আদালত।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।

এদিন দুদকের উপসহকারী পরিচালক সাবিকুন নাহার তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎপূর্বক নিজ ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগটির অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট মেজর জেনারেল (অব.) সাফিনুল ইসলাম দেশ ছেড়ে বিদেশে পলায়ন করতে পারেন মর্মে বিশ্বস্তসূত্রে জানা যায়। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ গমন রহিত করা প্রয়োজন।

জানা যায়, সাফিনুল ইসলাম ২০১৮ সালের ২৮ মার্চ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। ২০২২ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তিনি বিজিবির মহাপরিচালকের দায়িত্বে ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

মাগুরার ৮ বছর বয়সি শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার বিচার আগামী সাত দিনের মধ্যে শুরু হবে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান।

আইন উপদেষ্টা বলেন, শিশুটির ময়নাতদন্ত আজকেই করা হবে। ডিএনএ নমুনা নেয়া হয়েছে। আজকেই মরদেহ হেলিকপ্টার যোগে নেয়া হবে। ৭ দিনের মধ্যে বিচার শুরু হবে। আসিফ নজরুল আরও বলেন, দ্রুত বিচার শেষ হবে। আশা করি, দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হবে।

এ সময় নতুন আইনে শিশু ধর্ষণ ও বলৎকারের ঘটনায় বিশেষ ট্রাইব্যুনাল কাজ করবে জানিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, আগামী রবি অথবা সোমবার আইনের কাজ শুরু হবে। তিনি বলেন, সরকার কোনো কালক্ষেপণ করেনি। দ্রুত সবাইকে গ্রেফতার করেছে। জিজ্ঞেসবাদ করেছে। ধর্ষণের ঘটনা আন্দোলনের নামে ভিন্ন কিছু করতে চায় কি না সেদিকে নজর রাখতে হবে।

এর আগে দুপুরে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটি। তার মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর)।

গত ৬ মার্চ মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে এসে ধর্ষণের শিকার হয় শিশুটি। প্রথমে তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিআইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়। এরপর ৭ মার্চ রাতে তাকে ভেন্টিলেশনে নেয়া হয়।

গত ৮ মার্চ সন্ধ্যায় সংকটাপন্ন অবস্থায় শিশুটিকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শিশুটির চিকিৎসায় সিএমএইচের প্রধান সার্জনকে প্রধান করে আটজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নিয়ে মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছিল।

শিশুটিকে ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলার চার আসামির মধ্যে তিনজন পুরুষের ডিএনএ পরীক্ষার জন্য এরইমধ্যে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১১ মার্চ) সকালে তিন আসামিকে মাগুরা থেকে ঢাকায় সিআইডির ডিএনএ প্রোফাইলিং ল্যাবে আনা হয়। একই সঙ্গে শিশুটির ডিএনএ নমুনাও জমা দেয়া হয়।

মাগুরার এ ঘটনায় দেশজুড়ে নিন্দা ও সমালোচনা চলছে। ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে চলছে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন
নরপশুদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: মির্জা ফখরুল
বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের মন্তব্য সার্বভৌমত্বে আঘাতের শামিল: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
হিন্দি ভাষায় দুটি রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইতে ৩ কোটি টাকা চাইলেন অরিজিৎ সিং
দিল্লির হোটেলে ব্রিটিশ নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার দুই
প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পাবেন দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা
মাগুরার সেই শিশুর মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
সচিবালয় ও শাহবাগসহ আশপাশে মিছিল-গণজমায়েত নিষিদ্ধ
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার সেই শিশুটি মারা গেছে
সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়ল আরও ২ মাস