রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মৃত্যুফাঁদ পাকুল্যা বাসস্ট্যান্ড, আন্ডারপাস না থাকায় ঝরছে প্রাণ

ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার পাকুল্যা একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। কোনো জটিলতা না থাকলেও মহাসড়কের পাকুল্যা বাসস্ট্যান্ডে আন্ডারপাস নির্মাণ হচ্ছে না। এলাকাবাসীর জোড়াল দাবির মুখেও আন্ডারপাস নির্মাণ না করায় গত ৬ বছরে পারাপারের সময় মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, শিশু, ছাত্র এবং একই পরিবারের সদস্যসহ শতাধিক ব্যক্তির প্রাণ ঝরেছে। আহত হয়েছেন পাঁচ শতাধিক। বাসস্ট্যান্ডটি এখন মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে।

সম্প্রতি গত রবিবার (২৩ অক্টোবর) রাতে মির্জাপুর উপজেলার পাকুল্যা বাসস্ট্যান্ডে গাড়িচাপায় রাশেদুজ্জামান রাশেদ (৪৫) নামে এক ব্যবসায়ী নিহত হন। তিনি পাকুল্যা পূর্বপাড়ার সিরাজুল ইসলাম ননি মিয়ার ছেলে এবং পাকুল্যা বাজার ব্যবসায়ী সমিতির দপ্তর সম্পাদক ও জামুর্কী ইউনিয়ন বিএনপির প্রচার সম্পাদক ছিলেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এলাকাবাসীর দাবি ও আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৮ জুলাই স্থানীয় সংসদ সদস্য খান আহমেদ শুভ, টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ডক্টর মো. আতাউল গনি, জেলা পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার, সাসেক প্রজেক্টের ম্যানেজার অমিত কুমার পাল, টাঙ্গাইল সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আলীউর হোসেন, মির্জাপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. হাফিজুর রহমান, মির্জাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মীর শরীফ মাহমুদসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা পাকুল্যা বাসস্ট্যান্ড পরিদর্শন করেন। এ সময় তারা ৩ মাসের মধ্যে পাকুল্যা বাসস্ট্যান্ডে ওভারব্রিজ নির্মাণ এবং দুই পাশে ট্রাফিক পুলিশ ব্যবস্থা থাকবে বলে ঘোষণা দেন। এর পাশাপাশি সাসেকের সহযোগিতায় সড়ক ও জনপথ বিভাগ গুরুত্ব বিবেচনায় পাকুল্যায় আন্ডারপাস সড়ক নির্মাণ করে দেওয়ারও ঘোষণা দেন। তবে দীর্ঘদিন পার হলেও তাদের সেই প্রতিশ্রুতি আলোর মুখ দেখেনি। ফলে প্রতিনিয়ত সড়কে মৃত্যুর মিছিল বাড়ছে। আন্ডারপাস নির্মাণ না করায় ফুঁসে উঠছে স্থানীয়রা।

এ নিয়ে এক বছর ধরে বার বার মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে আসছে স্থানীয়রা। তারা প্রতিশ্রুতি পেলেও বাস্তবায়ন না হওয়ায় সম্প্রতি আন্ডারপাস নির্মাণের দাবি নিয়ে আবারও আন্দোলনে নেমেছে স্থানীয় কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারী এবং আশপাশের ৮-১০ গ্রামের মানুষ। আন্ডারপাস নির্মাণ না হওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলনসহ কঠোর কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

পাকুল্যা বাসস্ট্যান্ডে আন্ডারপাস নির্মাণ নিয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ডিএ মতিন, ওয়ার্কার্স পার্টি টাঙ্গাইল জেলার সভাপতি কমরেড গোলাম নওজব পাওয়ার চৌধুরী, গণমাধ্যকর্মী এমরান চৌধুরীসহ অনেকেই ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে জানান, পাকুল্যায় ’৭১-এ মহান মুক্তিযুদ্ধে টাঙ্গাইলের প্রথম প্রতিরোধ যুদ্ধের গণকবর, ৪-৫টি গ্রামের সামাজিক গোরস্থান, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স, সাটিয়াচড়া ছাবদার আলী কলেজ, মসজিদ, মাদ্রাসা, কয়েকটি বিদ্যালয়, জামুর্কি ইউনিয়ন পরিষদ, মির্জাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ভূমি অফিস, বাজার ও বাজার কেন্দ্রিক ১৩-১৪টি গ্রাম রয়েছে।

তারা আরও জানান, এ ছাড়াও পাকুল্যা বাসস্ট্যান্ড দিয়ে পাশের দেলদুয়ার, নাগরপুর, ঢাকা জেলার ধামরাই, মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়াসহ বেশ কয়েকটি উপজেলার হাজার হাজার মানুষ রাজধানী ঢাকা, উত্তরবঙ্গ এবং জেলা সদর টাঙ্গাইলের সঙ্গে যাতায়াত করে থাকে। স্থানটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও আন্ডারপাস নির্মাণ না করায় বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসীর যাতায়াতে সমস্যা হচ্ছে।

স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা রাফিউর রহমান খান ইউসুফজাই সানি, তৌফিকুর রহমান তালুকদার রাজিব, ব্যবসায়ী মাকসুদুর রহমান খান ইউসুফজাই রেমনসহ একাধিক ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক নেতা অভিযোগ করেন, বঙ্গবন্ধু সেতু-ঢাকা মহাসড়ক চারলেন চালু হওয়ার পর গত ছয় বছরে পাকুল্যা বাসস্ট্যান্ডে মহাসড়ক পারাপারের সময় শিক্ষার্থী, শিক্ষক, বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ শতাধিক পথচারী নিহত ও পাঁচ শতাধিক আহত হন। আহত অনেকে পঙ্গুত্ববরণ করে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে। তারা সরকারের কাছে অনতিবিলম্বে পাকুল্যা বাসস্ট্যান্ডে আন্ডারপাস নির্মাণের দাবি জানান।

এ ব্যাপারে টাঙ্গাইল সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আলীউর হোসেন জানান, বঙ্গবন্ধু সেতু-ঢাকা মহাসড়কে মির্জাপুরের পাকুল্যায় আন্ডারপাস নির্মাণের জন্য অর্থ বরাদ্দ চেয়ে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক ডক্টর মো. আতাউল গনি জানান, ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে মির্জাপুরের পাকুল্যা একটি জনবহুল গুরুত্বপূর্ণ এলাকা। ওখানে মহাসড়ক পারাপারে স্থায়ী ব্যবস্থা করা জরুরি। এলাকা পরিদর্শন করে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কথা বলে আন্ডারপাস নির্মাণের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সড়ক ও জনপথ বিভাগ স্থান যাচাই-বাছাই করছে। আশা করা হচ্ছে, আগামী জানুয়ারি মাসের মধ্যে নির্মাণ কাজ শুরু হবে।

এ বিষয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য খান আহমেদ শুভ জানান, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওভারব্রিজ নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবির বিষয়টি বিবেচনায় রেখে পাকুল্যায় আন্ডারপাস নির্মাণের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। সড়ক ও জনপথ বিভাগও বিষয়টি সক্রিয় বিবেচনায় রেখেছে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক