শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাঁশি বাজিয়ে ভাত জোটে প্রতিবন্ধী রাজকুমারের

বুকে ঝুলিয়েছেন একটি লেমেনেটিং করা কাগজ। সেই কাগজে লেখা ‘আমি অন্ধ রাজকুমার, বাঁশি বাজিয়ে জীবিকা নির্বাহ করি, আমাকে সাহায্য করুন’। তার এই প্রার্থনা ও বাঁশির মূর্ছনায় মুগ্ধ মানুষের কাছ থেকে যা পান, তাই জীবিকার অংশ হিসেবে দাঁড়ায় প্রতিবন্ধী রাজকুমারের জন্য। প্রায় ৪১ বছর ধরে নগরীর রাস্তাঘাটে আনাচে-কানাচে বাশেঁর বাশির সুরে জাতীয় সঙ্গিত ও বিভিন্ন কালজয়ী গানের সুরের মূর্ছনায় বাঁশি বাজিয়ে পথ চলছেন তিনি। এই বাঁশি বাজিয়ে সুরে আকৃষ্ট করে যাচ্ছেন কিশোর-তরুণ-যুবক বয়স্কদের। বংশীবাদক রাজকুমারকে রংপুর নগরীর বেশির ভাগ মানুষই চেনেন হ্যামিলোনের বাঁশিওয়ালা নামে।

সম্প্রতি রাজকুমারের সঙ্গে দেখা হয় রংপুর নগরের স্টেশন রোড এলাকায়। অন্ধ এই বংশীবাদক আপন মনে বাঁশি বাজিয়ে হেঁটে হেঁটে যাচ্ছেন। আর তার করুণ সুরের বাঁশির মূর্ছনায় থমকে দাঁড়ান অনেক পথিক। কেউ আবার রাজকুমারের কণ্ঠে গানও শুনেন। বাঁশির সুর আর গানে কারও মন ভরলে রাজকুমারের হাতে জোটে জ্বালা নিবারণের বকশিস।

সপ্তাহে দুই দিন বাড়িতে থাকেন রাজকুমার। বাকি দিনগুলো নগরীর পাড়া-মহল্লার এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত বাশিঁ বাজিয়ে ছুটে চলেন তিনি। দৃষ্টিহীন হলেও রাজকুমার রংপুরের পথঘাট সম্পর্কে সব ভালোই জানেন।

সপ্তাহে পাঁচ দিন বংশীবাদক রাজকুমার নগরের বাস টার্মিনাল, কামারপাড়া কোচ স্ট্যান্ড, ধাপ মেডিকেল মোড়, লালকুঠি মোড়, সেন্ট্রাল রোড, লালবাগ, মুন্সিপাড়া, জুম্মাপাড়া, সুপার মার্কেট, কাচারীবাজারসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে বাঁশি বাজিয়ে মানুষকে বাশির সুরে দোলা দিয়ে যান বিভিন্ন শ্রেণির মানুষদের। তিনি বাঁশি বাজিয়ে মাইলের পর মাইল পায়ে হেঁটে ছুটে বেড়ান। হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মতো বাঁশির সুরের বিনিময়ে দিন শেষে তার পকেটে ভরে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। আবার কোনো কোনো দিন ২৫০ থেকে ৪০০ টাকাও বকশিস জোটে তার বাঁশির সুরে। যা উপার্জন হয় তা দিয়ে সংসার, নয়তো নিজের প্রয়োজন মেটান রাজকুমার।

বংশীবাদক রাজকুমারের বয়স ৫৮ বছর। বিয়ে করেননি। দুই চোখে দেখতে পারেন না বলে চলার সঙ্গী তার লাঠি। তার বাঁশির সুরে মুগ্ধ হয়ে যে যা পারেন তাকে দান করেন। আর এতে তার জোটে পেটের খাবার। এভাবেই ৪১ বছর ধরে চলছে তার দিনের পরদিন। প্রমিত উচ্চারণে সব সময় কথা বলেন রাজকুমার।

রাজকুমারের বাড়ি রংপুর শহরের রামপুরা এলাকার ডাক্তারপাড়ায়। ছয় বছর বয়সে বাবা ব্রজেন রায় এবং পরের বছর মা মারা যান। বিয়ের কথা এবং পরিবারে কারা আছেন জানতে চাইলে তিনি এড়িয়ে গিয়ে বলেন, ‘থাক ওসব কথা।’ বললেন,এখন আমি আমাকে নিয়ে আছি। বাঁশির সুরে জীবন চলছে আমার।

দুই চোখ নষ্ট হওয়ার ঘটনা জানতে চাইলে রাজকুমার কাঁপা কাঁপা স্বরে বলেন, ‘১৯৭১ সালের যুদ্ধের সময় আমি তখন তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ি। ওই সময় গোলাবারুদের গ্যাসে চোখ অনবরত চুলকাতে চুলকাতে লাল হয়ে যায়। ওষুধ দিয়েও ভালো হয় না। এরপর আস্তে আস্তে দুই চোখে কম দেখতে থাকি। এক সময় আর দেখতে পারি না। এ কথা বলতে গিয়ে তিনি আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। কিছুক্ষণ থেমে বাঁশিতে ভাওয়াইয়া গানের সুর তোলেন, ‘ও মোর বানিয়া বন্ধুরে একটা কবজ বানাইয়াদে।’

বংশীবাদক রাজকুমার বলেন, বাঁশি শুনে যে যার মতো আর্থিক সাহায্য করেন। এতে যে খুব বেশি টাকা উপার্জন হয় তাও নয়। দুই বেলা খাবারের জন্য আমার এই ছুটে চলা। বাঁশিতে নানান গানের সুর তোলে পথচারীদের মনোযোগ আকর্ষণ করার চেষ্টা করেন। কখনো এক বেলা, আবার কখনো এরও কম সময় বাঁশিতে সুর তোলেন। কেননা দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে এভাবে বাঁশি বাজানোও খুব কষ্টের ব্যাপার। আবার প্রতিদিনও যে সম্ভব, তাও নয়। বাঁশির সুর তোলা শরীর-মনের উপর নির্ভর করে।

গতকাল বুধবার (১৯ অক্টোবর) বিকালে নগরীর কেরামতিয়া স্কুল মোড়ে বাঁশিতে সুর তুলে গান গাওয়ার এক ফাঁকে এসব কথা বলতে বলতে কেঁদে ফেলেন রাজকুমার। তার শখ ছিল বাঁশি বাজানো। তাই ছোটবেলা থেকে বাঁশিতে সুর তুলতেন। দুই চোখ দিয়ে কিছু দেখতে না পেলেও বাঁশির সুরে লোকজনের মন জয় করে চলেছেন।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন