রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

যোগাযোগ-বিদ্যুৎ সুবিধা চান নয়ারহাট বস্ত্রপল্লির উদ্যোক্তারা

হেমন্তের শুরুতেই শীতের আমেজ চলে এসেছে দেশের বেশ কিছু এলাকায়। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে কুয়াশা পড়তে শুরু করেছে। উত্তরের গ্রামীণ জনপদে গড়ে ওঠা কুটির শিল্প এলাকায়ও শুরু হয়েছে শীতের পোশাক তৈরির ব্যস্ততা। জমজমাট না হলে শুরু হয়েছে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার নয়ারহাটের শীতবস্ত্র বেচাকেনা।

বিদ্যুৎ, যোগাযোগ, টেলিফোন বা মোবাইল ও প্রযুক্তিগত সুবিধাবঞ্চিত এ জনপদের প্রত্যয়ী মানুষের নিজস্ব প্রচেষ্টায় গড়ে উঠে শীতবস্ত্রের এ বাজার। করোনা মহামারির দুই বছরের লোকসান কাটাতে এ মৌসুমে নবোদ্যমে উৎপাদন ও বিক্রির জন্য প্রস্তুত গোবিন্দগঞ্জের হোসিয়ারিপল্লি কোচাশহরের নয়ারহাট।

এক সময়ের মঙ্গাপীড়িত উত্তরাঞ্চলের জনপদটি এখন কর্মসংস্থানের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তনের উজ্জ্বলতম উদাহরণ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। এবারের শীতকে সামনে রেখে দেশের সর্বমোট চাহিদার এক তৃতীয়াংশ শীতবস্ত্র উৎপাদনকারী এ এলাকার ব্যবসায়ীরা চলতি বছর রেকর্ড পরিমাণ বিক্রির স্বপ্ন দেখছেন। করোনা পরিস্থিতির কারণে বিগত দুই বছর উৎপাদন ও বিপণনে সৃষ্ট সমস্যা কাটিয়ে ওঠার স্বপ্ন দেখছেন সংশ্লিষ্টরা।

চলতি শীত মৌসুমে এখানে উৎপাদিত শীতবস্ত্র বিক্রি পাঁচশ’ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছেন তারা। গত এক মাস ধরে দেশের প্রায় সব এলাকা থেকে আসা শত শত ছোট-বড় ব্যবসায়ী এখান থেকে কিনতে শুরু করেছেন নারী-পুরুষ, শিশু-বৃদ্ধসহ সব বয়সী মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় শীতবস্ত্র। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলা এ শীতবস্ত্রের বাজারে নিরাপদে কেনাকাটা হয়। ট্রাক-বাস-পিকআপ-ট্রেনসহ বিভিন্ন যানবাহনযোগে এসব মালামাল নিয়ে ব্যবসায়ীরা ছড়িয়ে পড়ছেন সারা দেশে।

এখানকার উদ্যোক্তরা জানান, বর্তমানে দেশের চাহিদার একতৃতীয়াংশ শীতবস্ত্রের যোগান দেন কোচাশহরের নয়ারহাট কেন্দ্রিক ক্ষুদ্র কুটিরশিল্প মালিক ও ব্যবসায়ীরা। কোচাশহর ইউনিয়নের পেপুলিয়া, বনগ্রাম, কানাইপাড়া, ধারাইকান্দি, রতনপুর, শক্তিপুর, ছয়ঘরিয়া, আরজী শাহাপুর, পার্শ্ববর্তী মহিমাগঞ্জ, পুনতাইড়, কুমিড়াডাঙ্গা, গোপালপুর, শিবপুর, কামারদহ গ্রামের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের নিয়ে এটি গড়ে উঠেছে।

এ ছাড়া বগুড়া জেলার সৈয়দপুর, সোনাতলা, বালুয়াহাটসহ চারিদিকের অর্ধশতাধিক গ্রামে গড়ে ওঠা শীতবস্ত্র তৈরির ছোটবড় কারখানায় প্রতি বছর উৎপাদিত হচ্ছে আড়াই থেকে তিনশ’ কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকার শীতবস্ত্র। বর্তমানে কোচাশহর, গোবিন্দগঞ্জ, ধারাইকান্দি, রতনপুরসহ আশপাশের বেশ কিছু এলাকায় এখানকার উৎপাদিত শীতবস্ত্র বিক্রির বেশ কয়েকটি ছোট ছোট বাজার গড়ে উঠেছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, ছোট বড় দুই শতাধিক দোকানে এখন চলছে পুরোদমে বেচাকেনা। দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা পাইকাররা ঘুরে ঘুরে কিনছেন তাদের প্রয়োজনীয় নানা শীতবস্ত্র। কথা হলো রাজশাহীর গোদাগাড়ীর ব্যবসায়ী আবু হেনার সঙ্গে। তিনি জানালেন, কমদামে উন্নতমানের শীতবস্ত্র কিনতে তিনি প্রতি বছরই এখানে আসেন।

 

ফরিদপুরের ব্যবসায়ী সুশীল দেবনাথ বললেন, রাস্তার বেহালদশার কষ্ট ভুলিয়ে দেয় এখানকার ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা ও আতিথেয়তা।

সিলেটের শ্রীমঙ্গল থেকে আসা কাপড় ব্যবসায়ী রুবেল আহমেদ, কুড়িগ্রামের আব্দুর রউফ ও জামাল উদ্দিন জানালেন, দিন বা রাতের যেকোনো সময় এখানে টাকা পয়সা নিয়ে নিরাপদে চলাচলের নিশ্চয়তা খুব বড় স্বস্তির।

নয়ারহাট হোসিয়ারি শিল্প মালিক সমিতির সভাপতি মিজানুর রহমান সরকার অভিযোগ করলেন, বছরের পর বছর সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্তৃপক্ষের কাছে ধরনা দিয়েও গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা সদরে যাতায়াতের জন্য কোচাশহর পর্যন্ত রাস্তাটি মেরামত করানো সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া বিদ্যুত সমস্যার পাশাপাশি কোনো মোবাইল ফোনের টাওয়ার না থাকায় চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে তাদের। রাস্তার কারণে বড় গাড়ি এখানে আসতে না পারায় মালামাল ভ্যান বা ছোট পিকআপে করে কোচাশহরে নিতে দ্বিগুণ খরচ এবং চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়।

নয়ারহাটের শীতবস্ত্র প্রস্তুতকারক ও বিক্রেতা তিন বোন হোসিয়ারির মালিক মশিউর রহমান জানান, এখানে কোনো ব্যাংক না থাকায় টাকা লেনদেন এবং ঋণ সুবিধাবঞ্চিত হয়ে আছেন উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা। এ কারণে ক্ষুদ্র মালিকরা বিভিন্ন এনজিও ও দাদন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে চড়া সুদে ঋণ নিতে বাধ্য হচ্ছেন।

নয়ারহাট বাজারের স্বপ্নছোঁয়া বোতাম ও সেলাইঘরের মালিক ইউসুফ আলী বলেন, সারা বছর ধরে উৎপাদিত শীতবস্ত্র সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই বিক্রি হয়ে যায়। চলতি বছর বৃষ্টি কম হওয়ায় তীব্র শীত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। তাই এবার ব্যবসাও ভালো হবে বলে আশা করছেন তারা।

কোচাশহরের মানুষের উদ্যোগে গড়ে তোলা কুটিরশিল্পকে সরকারি স্বীকৃতির পাশাপাশি অবিলম্বে এখানকার প্রয়োজনীয় রাস্তাগুলি সংস্কারের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল লতিফ প্রধান।

এসএন

Header Ad
Header Ad

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দরাবাদে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক বিশাল গণবিক্ষোভের আয়োজন করে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ড (AIMPLB)।

এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) দলের প্রধান এবং হায়দরাবাদের প্রভাবশালী মুসলিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তিনি এই আইনকে “সংবিধানের মূল চেতনার বিরুদ্ধে” উল্লেখ করে বাতিলের জোর দাবি জানান।

“এই আইন আমাদের ধর্মীয় ও সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করছে। যতদিন না এটি বাতিল করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলন চলবে,”— বলেন ওয়াইসি।

তিনি আরও জানান, ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিমদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করায় মুসলিম সমাজে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এবং তা মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইন অনুসারে, অ-মুসলিমদেরও ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য করা সম্ভব হতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত। এই আইনকে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকার ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মুসলিম নেতারা।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে। আদালতে সরকার জানিয়েছে, মে মাসে মামলার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত অ-মুসলিমদের ওয়াকফ বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদ ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

বিরোধীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি ভারতের পার্লামেন্টের দুই কক্ষে পাস হয়েছে। আন্দোলন এখন হায়দরাবাদ ছাড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ড জানায়, মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের আহ্বানে এবং ওয়াইসির নেতৃত্বে এই আন্দোলন ক্রমেই সারা ভারতব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের রূপ নিচ্ছে।

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে, তা শুধু রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার নিয়েও গভীর প্রশ্ন তুলেছে। এখন দেখার বিষয়, আদালতের রায়ে এবং গণআন্দোলনের চাপে সরকার কী পদক্ষেপ নেয়।

সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

Header Ad
Header Ad

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টার দিকে গরম পানির গলির একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

দগ্ধরা হলেন- কুলসুম আক্তার (২৫), রিয়াজ হোসেন (২১), কামরুন্নেসা রোজিনা (৪৫)। তাদের সবার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরা উপজেলায়। বর্তমানে ফকিরাপুল এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী ইব্রাহিম খলিল বলেন, আজ দুপুরের দিকে রান্না করার সময় বিস্ফোরণে আহত হন তারা। পরে আমরা প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আজ দুপুরের দিকে ফকিরাপুল থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ তিনজনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে। দগ্ধের পরিমাণ পরে জানাবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও