রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

চেয়ারম্যানের ছেলের ছত্রছায়ায় মাদকের অভয়ারণ্য সুয়াপুর!

ঢাকার ধামরাই উপজেলার সুয়াপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. কফিল উদ্দিনের জ্যেষ্ঠ ছেলে মো. হালিমের ছত্রছায়ায় চিহ্নিত মাদক কারবারিরা মাদকের অভয়ারণ্য বানিয়েছে সুয়াপুর এলাকাকে। এতে সুয়াপুরে মাদকদ্রব্য সহজলভ্য হয়ে গেছে। চেয়ারম্যানের ছেলের ছত্রছায়ায় থাকার কারণে কেউ এসব চিহ্নিত মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে কথা বলতে সাহস পায় না বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।

এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সুয়াপুর এলাকা এখন মাদকের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। হাত বাড়ালেই গাঁজা, ইয়াবা, হেরোইন পাওয়া যায়। চেয়ারম্যানের বড় ছেলে হালিম এসব চিহ্নিত মাদক কারবারিদের সঙ্গে নিয়ে সুয়াপুর এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছে। হালিমের ছত্রছায়ায় থেকে এরা প্রকাশ্যেই মাদক ব্যবসা করে। কেউ এদের বিরুদ্ধে কথা বললে নির্যাতনের শিকার হতে হয়। মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানিও করে এরা। তাই সবাই এসব মাদক কারবারিদের সম্পর্কে জানলেও কেউ কিছু বলতে সাহস পায় না।

সুয়াপুর গ্রামের বাসিন্দা আবুল হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, চেয়ারম্যানের ছেলের সঙ্গে যেসব লোকজন থাকে সবাই মাদক কারবারি। এটা শুধু আমি না, এলাকার সবাই জানে। কিন্তু নির্যাতনের ভয়ে কেউ কিছু বলে না। পুলিশ সুপার স্যার বলেছেন, মাদক নির্মূল করবেন। আমরা সুয়াপুরবাসী তার কথার প্রতিফলন দেখতে চাই। সুয়াপুর এলাকাকে মাদকমুক্ত করতে এসপি স্যারের হস্তক্ষেপ কামনা করছে সুয়াপুরের সাধারণ জনগণ।

মাদকের বিরুদ্ধে কথা বলায় নির্যাতনের শিকার হওয়া সুয়াপুরের মাহিবুর রহমান মুন্না বলেন, ৫-৬ মাস আগে মাদকের বিরুদ্ধে কথা বলায় চেয়ারম্যানের বড় ছেলে হালিমের নির্দেশে রিফিউজি রাসেল, আওলাদ, ইবরাহীম, হিমেল আমার উপর হামলা চালায়। মাদক কারবারিদের হাতে নির্যাতিত হয়ে দীর্ঘদিন এনাম মেডিকেলে ভর্তি ছিলাম। যেসব মাদক কারবারি আমাকে মারধর করেছিল তারা সবাই চেয়ারম্যানের বড় ছেলে হালিমের লোক। সেই ঘটনায় এখনো মামলা চলমান রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, একজন চেয়ারম্যানের দায়িত্ব হচ্ছে তার ইউনিয়ন থেকে মাদকসহ যেকোনো অপরাধ দমন করতে সচেষ্ট হওয়া। কিন্তু তার ছেলেই যদি মাদক কারবারিদের আশকারা দেয়। মাদক কারবারিদের সঙ্গে নিয়ে চলাফেরা করে। তাহলে মাদকের আগ্রাসন বৃদ্ধি পাবে, এটাই স্বাভাবিক।

সম্প্রতি চেয়ারম্যানের ছেলে হালিমের হাতে নির্যাতনের শিকার হওয়া ছাত্রলীগ কর্মী রাসেল রাজা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, হালিম আমাকে তার সঙ্গে রাজনীতি করতে বলেছিল। কিন্তু আমি তাকে বলেছি, আপনার সঙ্গে যারা চলাফেরা করে সবাই চিহ্নিত মাদক কারবারি। মাদক কারবারিদের সঙ্গে নিয়ে যারা চলাফেরা করে এমন কারও সঙ্গে রাজনীতি করা আমার পক্ষে সম্ভব না। সেই কথার জের ধরে গত ৬ অক্টোবর রাতে ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে আটকে আমাকে অমানুষিক নির্যাতন করে। নির্যাতনের একপর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে গেলে আমাকে ফেলে রেখে চলে যায় তারা। পরে স্থানীয়রা আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। থানায় অভিযোগ করলে পরবর্তীতে ওসি স্যার থানায় ডেকে আমাদের দুইপক্ষকে মিলিয়ে দেয়।

অভিযোগের বিষয়ে চেয়ারম্যানের ছেলে মো. হালিম বলেন, আমাকে রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য কতিপয় খারাপ লোক এই অভিযোগ করেছে। ওইসব মাদক কারবারিদের কারও সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই। তাদের সঙ্গে আপনার সম্পর্ক নাই, কিন্তু আপনার এবং আপনাদের পরিবারের প্রায় অনুষ্ঠানেই তারা উপস্থিত থাকে। সেই ছবিও আমার কাছে আছে। তবে প্রশ্নের জবাবে তিনি সদুত্তর দিতে পারেনি।

এ বিষয়ে সুয়াপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. কফিল উদ্দিন বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে কাজ করছি। মাদকবিরোধী সমাবেশ করেছি কয়েকদিন আগে।

মাদক কারবারিরা ইউনিয়ন পরিষদের ভেতরেই প্রায় সময় থাকে এবং আপনার বড় ছেলে তাদেরকে আশকারা দেয় এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পরিষদে যারা প্রায়ই আসে তাদের মধ্যে মাদক কারবারি নেই, সেটা আমি চ্যালেঞ্জ করব না। অনেক মানুষের ভেতরে গোপনে দুই একজন মাদক কারবারি থাকতে পারে। তবে ছেলের বিষয়টা কৌশলে এড়িয়ে যান তিনি।

এ বিষয়ে ধামরাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বলেন, পুলিশ সুপার স্যারের নির্দেশে মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের সারাসি অভিযান চলছে। ইতোমধ্যে আমরা অনেক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছি।

সুয়াপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের ছেলে হালিমের আশকারায় চিহ্নিত মাদক কারবারিরা সুয়াপুর এলাকাকে মাদকের অভয়ারণ্য বানিয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা তো কাউকে আশকারা দিচ্ছি না। আমরা যার কাছে মাদক পাব তাকেই গ্রেপ্তার করে চালান দিয়ে দেব। এ বিষয়ে কেউ ছাড় পাবে না। সুয়াপুরসহ ধামরাইয়ের প্রতিটি ইউনিয়ন মাদকমুক্ত করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

এসজি

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত

আজ রবিবার দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত

কোনো ব্যক্তি যেন টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হতে পারেন—এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানালেও বিএনপি বলছে, জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে চিরতরে প্রধানমন্ত্রিত্বের পথ বন্ধ করা উচিত নয়।

রোববার (২০ এপ্রিল) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “এক ব্যক্তি টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না—এই প্রস্তাবে বিএনপি একমত। তবে দুই মেয়াদের পর যদি জনগণ আবারও কাউকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়, সেই সুযোগ রাখা উচিত। এক বছর বিরতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় কোনো বাধা থাকার কথা নয়।”

এ সময় তিনি আরও বলেন, “সাংবিধানিক সংস্কার বিষয়ে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট। আমরা পঞ্চদশ সংশোধনীর পূর্বাবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার পক্ষে। তবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের বিষয়টিতে বিএনপি একমত নয়। এতদিন পর রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের যৌক্তিকতা আমরা দেখি না।”

তিনি জানান, মৌলিক অধিকার হিসেবে ইন্টারনেট অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাবকে বিএনপি সমর্থন করছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, “সব কিছু মৌলিক অধিকার না বানিয়ে, রাষ্ট্রের বাস্তব সামর্থ্য বিবেচনায় রেখে যা নিশ্চিত করা সম্ভব, সেটুকু করার আহ্বান জানিয়েছি।”

বৈঠকে বিএনপি প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিহউল্লাহ, সাবেক সচিব আবু মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান এবং সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।

অন্যদিকে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তার সঙ্গে ছিলেন সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।

প্রসঙ্গত, বিএনপি গত বৃহস্পতিবারও ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন