শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

চেয়ারম্যানের ছেলের ছত্রছায়ায় মাদকের অভয়ারণ্য সুয়াপুর!

ঢাকার ধামরাই উপজেলার সুয়াপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. কফিল উদ্দিনের জ্যেষ্ঠ ছেলে মো. হালিমের ছত্রছায়ায় চিহ্নিত মাদক কারবারিরা মাদকের অভয়ারণ্য বানিয়েছে সুয়াপুর এলাকাকে। এতে সুয়াপুরে মাদকদ্রব্য সহজলভ্য হয়ে গেছে। চেয়ারম্যানের ছেলের ছত্রছায়ায় থাকার কারণে কেউ এসব চিহ্নিত মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে কথা বলতে সাহস পায় না বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।

এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সুয়াপুর এলাকা এখন মাদকের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। হাত বাড়ালেই গাঁজা, ইয়াবা, হেরোইন পাওয়া যায়। চেয়ারম্যানের বড় ছেলে হালিম এসব চিহ্নিত মাদক কারবারিদের সঙ্গে নিয়ে সুয়াপুর এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছে। হালিমের ছত্রছায়ায় থেকে এরা প্রকাশ্যেই মাদক ব্যবসা করে। কেউ এদের বিরুদ্ধে কথা বললে নির্যাতনের শিকার হতে হয়। মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানিও করে এরা। তাই সবাই এসব মাদক কারবারিদের সম্পর্কে জানলেও কেউ কিছু বলতে সাহস পায় না।

সুয়াপুর গ্রামের বাসিন্দা আবুল হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, চেয়ারম্যানের ছেলের সঙ্গে যেসব লোকজন থাকে সবাই মাদক কারবারি। এটা শুধু আমি না, এলাকার সবাই জানে। কিন্তু নির্যাতনের ভয়ে কেউ কিছু বলে না। পুলিশ সুপার স্যার বলেছেন, মাদক নির্মূল করবেন। আমরা সুয়াপুরবাসী তার কথার প্রতিফলন দেখতে চাই। সুয়াপুর এলাকাকে মাদকমুক্ত করতে এসপি স্যারের হস্তক্ষেপ কামনা করছে সুয়াপুরের সাধারণ জনগণ।

মাদকের বিরুদ্ধে কথা বলায় নির্যাতনের শিকার হওয়া সুয়াপুরের মাহিবুর রহমান মুন্না বলেন, ৫-৬ মাস আগে মাদকের বিরুদ্ধে কথা বলায় চেয়ারম্যানের বড় ছেলে হালিমের নির্দেশে রিফিউজি রাসেল, আওলাদ, ইবরাহীম, হিমেল আমার উপর হামলা চালায়। মাদক কারবারিদের হাতে নির্যাতিত হয়ে দীর্ঘদিন এনাম মেডিকেলে ভর্তি ছিলাম। যেসব মাদক কারবারি আমাকে মারধর করেছিল তারা সবাই চেয়ারম্যানের বড় ছেলে হালিমের লোক। সেই ঘটনায় এখনো মামলা চলমান রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, একজন চেয়ারম্যানের দায়িত্ব হচ্ছে তার ইউনিয়ন থেকে মাদকসহ যেকোনো অপরাধ দমন করতে সচেষ্ট হওয়া। কিন্তু তার ছেলেই যদি মাদক কারবারিদের আশকারা দেয়। মাদক কারবারিদের সঙ্গে নিয়ে চলাফেরা করে। তাহলে মাদকের আগ্রাসন বৃদ্ধি পাবে, এটাই স্বাভাবিক।

সম্প্রতি চেয়ারম্যানের ছেলে হালিমের হাতে নির্যাতনের শিকার হওয়া ছাত্রলীগ কর্মী রাসেল রাজা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, হালিম আমাকে তার সঙ্গে রাজনীতি করতে বলেছিল। কিন্তু আমি তাকে বলেছি, আপনার সঙ্গে যারা চলাফেরা করে সবাই চিহ্নিত মাদক কারবারি। মাদক কারবারিদের সঙ্গে নিয়ে যারা চলাফেরা করে এমন কারও সঙ্গে রাজনীতি করা আমার পক্ষে সম্ভব না। সেই কথার জের ধরে গত ৬ অক্টোবর রাতে ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে আটকে আমাকে অমানুষিক নির্যাতন করে। নির্যাতনের একপর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে গেলে আমাকে ফেলে রেখে চলে যায় তারা। পরে স্থানীয়রা আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। থানায় অভিযোগ করলে পরবর্তীতে ওসি স্যার থানায় ডেকে আমাদের দুইপক্ষকে মিলিয়ে দেয়।

অভিযোগের বিষয়ে চেয়ারম্যানের ছেলে মো. হালিম বলেন, আমাকে রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য কতিপয় খারাপ লোক এই অভিযোগ করেছে। ওইসব মাদক কারবারিদের কারও সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই। তাদের সঙ্গে আপনার সম্পর্ক নাই, কিন্তু আপনার এবং আপনাদের পরিবারের প্রায় অনুষ্ঠানেই তারা উপস্থিত থাকে। সেই ছবিও আমার কাছে আছে। তবে প্রশ্নের জবাবে তিনি সদুত্তর দিতে পারেনি।

এ বিষয়ে সুয়াপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. কফিল উদ্দিন বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে কাজ করছি। মাদকবিরোধী সমাবেশ করেছি কয়েকদিন আগে।

মাদক কারবারিরা ইউনিয়ন পরিষদের ভেতরেই প্রায় সময় থাকে এবং আপনার বড় ছেলে তাদেরকে আশকারা দেয় এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পরিষদে যারা প্রায়ই আসে তাদের মধ্যে মাদক কারবারি নেই, সেটা আমি চ্যালেঞ্জ করব না। অনেক মানুষের ভেতরে গোপনে দুই একজন মাদক কারবারি থাকতে পারে। তবে ছেলের বিষয়টা কৌশলে এড়িয়ে যান তিনি।

এ বিষয়ে ধামরাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বলেন, পুলিশ সুপার স্যারের নির্দেশে মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের সারাসি অভিযান চলছে। ইতোমধ্যে আমরা অনেক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছি।

সুয়াপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের ছেলে হালিমের আশকারায় চিহ্নিত মাদক কারবারিরা সুয়াপুর এলাকাকে মাদকের অভয়ারণ্য বানিয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা তো কাউকে আশকারা দিচ্ছি না। আমরা যার কাছে মাদক পাব তাকেই গ্রেপ্তার করে চালান দিয়ে দেব। এ বিষয়ে কেউ ছাড় পাবে না। সুয়াপুরসহ ধামরাইয়ের প্রতিটি ইউনিয়ন মাদকমুক্ত করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

এসজি

Header Ad
Header Ad

ড. ইউনূস ও গুতেরেসের কক্সবাজার সফর আজ, ইফতার করবেন লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে

জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন আজ (১৪ মার্চ)। এই সফরে তারা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সঙ্গে ইফতার করবেন।

জাতিসংঘের মহাসচিব বেলা ১১টায় ঢাকা ত্যাগ করে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন। এটি তার বাংলাদেশের দ্বিতীয় সফর, এবং প্রায় সাত বছর পর তিনি আবার এই দেশে আসছেন। সফরের প্রথম দিনেই গুতেরেস ড. ইউনূসের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন, এবং এরপর দুপুরে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করবেন।

গুতেরেসের কক্সবাজার সফরের অংশ হিসেবে, তিনি রোহিঙ্গা কালচারাল সেন্টারে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড উপভোগ করবেন, রোহিঙ্গা লার্নিং সেন্টারে যুবকদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন এবং রোহিঙ্গাদের উৎপাদিত পাটজাত পণ্যের কারখানাও পরিদর্শন করবেন।

ড. ইউনূস, কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর একটি প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন এবং একটি জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরে তিনি জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়ে তাদের সঙ্গে ইফতারে অংশ নেবেন।

এই সফরের গুরুত্ব বিশেষভাবে বেড়েছে, কারণ রোহিঙ্গাদের জন্য আন্তর্জাতিক সাহায্য অর্ধেকের বেশি কমে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘ মহাসচিবের এই সফর আন্তর্জাতিক দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এছাড়া, বাংলাদেশের ভবিষ্যত পরিস্থিতি বিশেষ করে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গুতেরেসের এই সফর আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলোচিত হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

ঢাকা বশ্বিবিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আরেফিন সিদ্দিক মারা গেছেন

আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রাজিউন)। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাত ১০টা ৪৫ মিনিটে রাজধানীর ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

অধ্যাপক আরেফিন সিদ্দিকের ছোট ভাই সাইফুল্লাহ সিদ্দিক তুহিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ১০টা ৪৫ মিনিটে চিকিৎসক জানিয়েছেন, তিনি (আরেফিন সিদ্দিক) আর নেই। শুক্রবার বাদ জুমা ধানমন্ডি ঈদগা মসজিদে জানাজা শেষে আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হবে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যদি চায় তাহলে দ্বিতীয় জানাজা বিশ্ববিদ্যালয়ে হতে পারে।

এর আগে, গত ৬ মার্চ দুপুর সোয়া ২টার দিকে সুস্থ ও স্বাভাবিক অবস্থায় ব্যাংক থেকে টাকা তোলেন অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। এরপর আড়াইটার দিকে ঢাকা ক্লাবের বেকারিতে কেনাকাটা করতে গিয়ে হঠাৎ পড়ে যান। তাৎক্ষণিক তাকে বারডেম হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানা যায়, তিনি মাথায় আঘাত পেয়েছেন এবং স্ট্রোক করেছেন। এরপর ঢাবির সাবেক এ উপাচার্যকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। পরে অবস্থার আরও অবনতি হলে তাকে ভেন্টিলেশন দেওয়া হয়।

গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে ২০০৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭তম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। ২০১৭ সালে তিনি উপাচার্যের দায়িত্ব পালন শেষ করে আবারও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। ২০২০ সালের জুন মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা থেকে অবসরে যান তিনি।

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ড. ইউনূস ও গুতেরেসের কক্সবাজার সফর আজ, ইফতার করবেন লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে
ঢাকা বশ্বিবিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আরেফিন সিদ্দিক মারা গেছেন
আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি