রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সরকারি এক বিদ্যালয়েই ১৬ শিক্ষকের পদ শূন্য

উচ্চ বিদ্যালয়টি সরকারি অথচ সেখানে গণিত ও জীববিজ্ঞানের একজনও শিক্ষকও নেই। শুধু তাই নয়, ২৭ জন শিক্ষকের পদের ১৬টিই শূন্য। খাগড়াছড়ির রামগড় সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের চিত্র এমনই। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরে (মাউশি) লিখিতভাবে জানিয়েও কোনো সমাধান পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের।

সরেজমিনে জানা গেছে, ১৯৫২ সালে ৩ একর ২০ শতাংশ জমির ওপর প্রতিষ্ঠা করা হয় এ বিদ্যালয়। ১৯৬৮ সালে সরকারিকরণ করা বিদ্যালয়টিতে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক নেই দীর্ঘদিন ধরে। বর্তমানে ২৭ জন শিক্ষকের স্থলে আছেন মাত্র ১১ জন। ১৬ জন শিক্ষকের পদই শূন্য। বর্তমানে বিদ্যালয়টির শিক্ষার্থী সংখ্যা প্রায় ৭০০। গণিত শিক্ষকের তিনটি পদ থাকলেও একজন শিক্ষকও নেই। একই অবস্থা জীববিজ্ঞান বিষয়েরও। দুটি পদ থাকলেও শিক্ষক নেই একজনও। এ ছাড়া বাংলা ও ইংরেজির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়েও নেই পর্যাপ্ত শিক্ষক। এই দুই বিষয়ে পদ রয়েছে ৮টি, শিক্ষক আছেন ৪ জন। অর্ধেকই শূন্য। বাকি বিষয়গুলো কোনো রকমে জোড়াতালি দিয়ে চললেও চরম ভোগান্তি ও শঙ্কায় বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

এ ছাড়া ভূগোল, চারুকলা, কৃষিবিজ্ঞান, হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মীয় শিক্ষকের পদ শূন্য অনেক দিন ধরেই। বিজ্ঞান বিভাগে শুধু ভৌতবিজ্ঞানের একজন শিক্ষক আছেন। এ রকম পরিস্থিতিতে বিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ ব্যাপকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। অভিভাবকেরা সন্তানদের ভবিষ্যৎ পড়াশোনার চিন্তায় খুবই উদ্বিগ্ন। এমতাবস্থায়, অভিভাবকদের দাবি পার্বত্য চট্টগ্রামের এই বিদ্যালয়ে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষককে নিয়োগ দেওয়া হোক।

বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. আবদুল কাদের বলেন, মাউশির মহাপরিচালককে (ডিজি) শিক্ষক স্বল্পতার বিষয় জানিয়েছি। দেশব্যাপী সম্প্রতি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বেশকিছু শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হলেও সমতলের তুলনায় অনেকটা পিছিয়ে পড়া পাহাড়ের এই বিদ্যালয়ে প্রয়োজনীয় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়নি। দ্রুততম সময়ে এখানে শিক্ষক দেওয়া না হলে প্রত্যন্ত এলাকায় শিক্ষার মানোন্নয়নে করা কোনোভাবেই সম্ভব হবে না। অতিথি শিক্ষক দিয়ে কতটা শূন্যস্থান পূরণ করা যায়?

তিনি আরও জানান, রংপুর বিভাগে শূন্য পদের তুলনায় অতিরিক্ত শিক্ষক দেওয়া হয়েছে। ওই অতিরিক্ত শিক্ষকদের এখানে নিয়োগ দেওয়া সম্ভব।

বাংলা বিভাগের শিক্ষক মো. হারুনুর রশীদ জানান, শিক্ষক স্বল্পতার কারণে পড়াশুনায় ব্যাঘাত ঘটছে।

অবিভাবক বেলাল হোসাইন উদ্বেগ জানিয়ে বলেন, সন্তানদের পড়ালেখার ভবিষ্যৎ নিয়ে এই অঞ্চলে বসবাসরত প্রত্যেকেই চিন্তিত। পাহাড়ি এলাকা দরিদ্রপ্রধান হওয়ায় আর্থিকভাবে দুর্বল জনগোষ্ঠী বাইরে নিয়ে তাদের সন্তানদের জন্য উপযুক্ত শিক্ষার ব্যবস্থা করতে পারেন না। এরকম পরিস্থিতিতে গরিব মা-বাবার প্রশ্ন এটাই কী সন্তানদের ভবিতব্য!

দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী আদিত্য অনুপম রুদ্র ও ওমর ফারুক মাহির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞান বিভাগের প্র্যাকটিক্যাল ক্লাস নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন তারা। বাইরের বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট পড়ে সমস্যা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছেন। অনেক সময় কলেজের বড় ভাইদের শরণাপন্ন হতে হচ্ছে। এই অবস্থায় মানসম্মত শিক্ষা লাভ কতটুকু সম্ভব তা নিয়ে ক্ষোভ দেখা দিচ্ছে শিক্ষার্থীদের মধ্যে। বিজ্ঞানের শিক্ষক না থাকায় ব্যবহারিক ক্লাস বুঝতে সমস্যায় পড়তে হবে বলে জানায় তারা।

ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. আবদুল কাদের বলেন, বিদ্যালয়ের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে বেশকিছু অংশ প্রায় খোলা। সীমানাপ্রচীর থাকা খুব দরকার। বাইরের লোকজন সহজেই বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীরের ভেতর ঢুকে পড়ছে। সীমানা প্রাচীরের উত্তর পাশে তারকাঁটা কেটে আশপাশের লোকজন ভেতরে ময়লা-আর্বজনা ফেলে প্রতিনিয়ত বিদ্যালয়ের সার্বিক পরিবেশ নোংরা করছে। স্থানীয় প্রশাসনকে জানিয়েও এই অপতৎপরতা বন্ধ করা যায়নি। এখানে মাদকাসক্তদের আনাগোনার খবরও এই প্রতিনিধিকে জানান তিনি।

এ বিষয়ে রামগড় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কুমার কারবারী বলেন, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগের পাশাপাশি স্থানীয় সংসদ সদস্যকে ডিও লেটার নিয়ে এখানে পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ দিতে প্রচেষ্টা চালাবেন। অন্যান্য বিষয়গুলোর খবর নিয়ে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা নেবেন।

রামগড় উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা খোন্দকার মো. ইফতিয়ার উদ্দিন আরাফাত জানান, শিক্ষক স্বল্পতার বিষয়টি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপপরিচালক দেবময় ভট্টাচার্যকে জানানো হয়েছে। শিগগিরই শিক্ষক নিয়োগ পাওয়ার বিষয়ে প্রচেষ্টার কথা জানান তিনি।

প্রধান শিক্ষক ও অন্য শিক্ষকদের জন্য আবাসন ব্যবস্থা নেই এখানে। বিদ্যালয়ে একটি শিক্ষার্থী মিলনায়তন বড় প্রয়োজন। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবু কাওসার বলেন, দেশব্যাপী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হলেও এই স্কুলে পর্যাপ্ত শিক্ষক দেওয়া হয়নি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দরাবাদে গণবিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দরাবাদে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক বিশাল গণবিক্ষোভের আয়োজন করে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ড (AIMPLB)।

এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) দলের প্রধান এবং হায়দরাবাদের প্রভাবশালী মুসলিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তিনি এই আইনকে “সংবিধানের মূল চেতনার বিরুদ্ধে” উল্লেখ করে বাতিলের জোর দাবি জানান।

“এই আইন আমাদের ধর্মীয় ও সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করছে। যতদিন না এটি বাতিল করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলন চলবে,”— বলেন ওয়াইসি।

তিনি আরও জানান, ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিমদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করায় মুসলিম সমাজে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এবং তা মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইন অনুসারে, অ-মুসলিমদেরও ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য করা সম্ভব হতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত। এই আইনকে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকার ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মুসলিম নেতারা।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে। আদালতে সরকার জানিয়েছে, মে মাসে মামলার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত অ-মুসলিমদের ওয়াকফ বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদ ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

বিরোধীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি ভারতের পার্লামেন্টের দুই কক্ষে পাস হয়েছে। আন্দোলন এখন হায়দরাবাদ ছাড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ড জানায়, মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের আহ্বানে এবং ওয়াইসির নেতৃত্বে এই আন্দোলন ক্রমেই সারা ভারতব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের রূপ নিচ্ছে।

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে, তা শুধু রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার নিয়েও গভীর প্রশ্ন তুলেছে। এখন দেখার বিষয়, আদালতের রায়ে এবং গণআন্দোলনের চাপে সরকার কী পদক্ষেপ নেয়।

সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

Header Ad
Header Ad

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টার দিকে গরম পানির গলির একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

দগ্ধরা হলেন- কুলসুম আক্তার (২৫), রিয়াজ হোসেন (২১), কামরুন্নেসা রোজিনা (৪৫)। তাদের সবার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরা উপজেলায়। বর্তমানে ফকিরাপুল এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী ইব্রাহিম খলিল বলেন, আজ দুপুরের দিকে রান্না করার সময় বিস্ফোরণে আহত হন তারা। পরে আমরা প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আজ দুপুরের দিকে ফকিরাপুল থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ তিনজনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে। দগ্ধের পরিমাণ পরে জানাবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দরাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও