সোমবার, ৭ এপ্রিল ২০২৫ | ২৪ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

দুর্গন্ধের মধ্যে মাছ-মাংস বিক্রি

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বালারহাট বাজারে ময়লা-আবর্জনাসহ পঁচা কাদাযুক্ত পানির দুর্গন্ধে সীমাহীন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন ক্রেতা-বিক্রেতাসহ সাধারণ মানুষ। সেই সঙ্গে মারাক্তকভাবে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতেও ক্রেতা-বিক্রেতাসহ সাধারণ মানুষ। যেন দেখার কেউ নেই।

সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজার ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার সবচেয়ে বড় হাট বালারহাট বাজার। এই বালারহাট বাজারে দীর্ঘদিন ধরে কাদা আর ময়লা-আবর্জনায় পরিপূর্ণ দুর্গন্ধে চরম ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে মাছ ও মাংস হাট্টির অবস্থা খুবই করুণ। সেখানে পঁচা কাদাযুক্ত পানির দুর্গন্ধে বাতাসের মাধ্যমে রোগ-জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি করছে। এতে রোগব্যধি দেখা দিচ্ছে প্রতিনিয়ত।

জানা গেছে, বালারহাট বাজার থেকে বছরে লাখ লাখ টাকা ইজারা বাবদ আয় হলেও কেউ কোনও খোঁজ-খবর রাখছে না। বাজারেই এমন দৈন্যদশা বিরাজ করলেও যেন দেখার কেউ নেই। নেই বালারহাট বাজারে ময়লা রাখা ডাসবিনের কোনও ব্যবস্থা। পুরাতন ড্রেনেজগুলো অকেজো হওয়ায় কাদা আর নোঙরা পানির পাশাপাশি প্লাষ্টিকের ছোট-বড় ব্যাগ দিয়ে ড্রেন ভর্তি হয়ে গেছে। এসব ময়লাযুক্ত জায়গায় বসবাস করছে মাছি আর জীবাণুযুক্ত পোকা-মাকড়। এসব মাছি ও পোকা-মাকড়ের উপদ্রবে বাজারে যাওয়া দুস্কর হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষের। এরপরেও বাধ্য হয়ে ক্রেতা-বিক্রেতা ও জনসাধারণ দিনের পর দিন তাদের নিত্যদিনের কেনাকাটা করছেন। পোহাতে হচ্ছে সীমাহীন দুর্ভোগ। ক্রেতা-বিক্রেতাদের অভিযোগ, সরকার প্রতি বছর এই হাট থেকে লাখ লাখ টাকা ইজারা বাবদ রাজস্ব আদায় করলেও মাছ হাট্টির পানি নিস্কাশনের জন্য ড্রেনগুলো সংস্কার না করার ফলে কাদা-ময়লা ও আবর্জনায় বন্ধ হয়ে গেছে। দুর্গন্ধে বাজারে হাটা-চলা করা বড়ই কষ্টকর হয়ে পড়েছে। ডাসবিনের অভাবে হাট-বাজারের ময়লা আবর্জনা গুলো বাজার সংলগ্ন সড়কের পাশেই ফেলা হচ্ছে।

অন্যদিকে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী তাদের দোকানের সম্মুখ ভাগ উচুঁ করে নেওয়ায় গলিগুলো নিচু হয়ে গেছে। ফলে সামান্য বৃষ্টি হলেই ময়লাযুক্ত কাদাসহ ড্রেনের উপচে পরা পানি ও বৃষ্টির পানি জমে থাকায় সবচেয়ে খারাপ অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে মাছ বাজার ও সবজি বাজার গুলোতে। এর পরেও ক্রেতা বিক্রেতাসহ জনসাধারণ ড্রেনের দুর্গন্ধযুক্ত পানি ও কাদার উপর দিয়ে হাটা-চলা ও সওদা করছেন।

বালারহাট বাজারের মাছ বিক্রেতা তপন চন্দ্র বিশ্বাস ও মানু বিশ্বাস জানান, আমরা জীবন-জীবিকার তাগিতে বছরের পর বছর পঁচা দুর্গন্ধের মধ্যেই বসে মাছ বিক্রি করে আসছি। ইজারাদারতো শুধু তাদের ইজারা তোলেন। আমাদের দুর্ভোগের শেষ নেই। বাজারের ড্রেন গুলো পরিস্কার না করায় কাদা জমে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়। আমরা বাধ্য হয়ে পঁচা দুর্গন্ধ সহ্য করেই আছি। তারা বালারহাট বাজারের মাছ পট্টীর পানি নিস্কাশনের জন্য ড্রেনগুলো সংস্কার করার দাবি জানান।

একই বাজারের মাংস বিক্রেতা নুর মোহম্মদ ও মাসুদ রানা জানান, আমরা দীর্ঘদিন থেকে পঁচা দুর্গন্ধ সহ্য করেই পশু জবাই করে আসছি। হাট কমিটিকে বলার পরেও তারা ব্যবস্থা নিচ্ছে না। অস্বাস্থকর পরিবেশে পশু জবাইয়ের বিষয়টি স্বাস্থ্য সম্মত কি না প্রশ্ন করলে এই দুই মাংস বিক্রেতা জানান, জানি অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ। কিন্তু কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা না নেওয়ায় আমরা বাধ্য হয়ে আমরা পচা দুর্গন্ধ সহ্য করে মাংস বিক্রি করছি।

বালারহাট স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক রতন চন্দ্র রায় জানান, বাজারে মাছ ও মাংস হাট্টি গেলে নাগ বন্ধ করে যেতে হয়। অবস্থা এ্যাতোই খারাপ যে বলার ভাষা নেই। বিষয়টি সবার নজরে থাকলেও পরিস্কারের কোন উদ্যোগ নেই। তিনি দ্রæত মাংস ও মাছ হাট্টি পচা দূগন্ধের হাত থেকে রক্ষা করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জোড় দাবি জানান।

বালারহাট বাজার কমিটির সভাপতি ও নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাছেন আলী জানান, দুই একটি দোকানের কারণে মাছ হাট্টির ড্রেনেজ ব্যবস্থা অকেজো হওয়ায় কাদা আর নোঙরা পানির পাশাপাশি প্লাষ্টিকের ছোট বড়-ব্যাগ দিয়ে ড্রেন ভর্তি হয়ে গেছে। এসব ময়লাযুক্ত জায়গায় বসবাস করছে মাছি আর জীবাণুযুক্ত পোকা মাকড়। এসব মাছি ও পোকা-মাকড়সহ পচা দুর্গন্ধে মাছ হাট্টি যাওয়া দুস্কর হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষের। তারপরেও সাধারণ মানুষ পঁচা দুর্গন্ধ সহ্য করে প্রয়োজন মিটাতে মাছ ও মাংস ক্রয় করছেন। বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে উধ্বর্তন কর্তৃকপক্ষকে জানানো হবে।

এ ব্যাপারে উপজেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর সামচুল আরেফিন জানান,বালারহাটে নিদিষ্ট পশু জবাই খানা নেই। বিষয়টি হাট-কমিটিকে জানানো হবে। কোনও মাংস বিক্রেতা যদি অস্বাস্থ্যাকর পরিবেশে মাংস জবাই করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

সাবেক নৌপ্রতিমন্ত্রী খালিদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

সাবেক নৌপ্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সন্দেহভাজন লেনদেনের অভিযোগে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর নামে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে প্রায় ৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও সাড়ে ১৩ কোটি টাকার বেশি সন্দেহভাজন লেনদেনের অভিযোগ পেয়েছে দুদক।

সোমবার (৭ এপ্রিল) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১–এ সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মিনহাজ বিন ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দিনাজপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য খালিদ জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৫ কোটি ৭৩ লাখ ৮২ হাজার ৬৮৭ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। এ ছাড়া নিজের নামে ১১টি ব্যাংক হিসাব ও পাঁচটি কার্ড হিসাবে ১৩ কোটি ৬৮ লাখ ২৩ হাজার ৫১০ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করেছেন বলেও অভিযোগ করা হয়।

Header Ad
Header Ad

ভারত থেকে ৪০টি রেফ্রিজারেটেড মিল্ক ভ্যান আমদানি করছে সেনাবাহিনী

রেফ্রিজারেটেড মিল্ক ভ্যান। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ভারত থেকে ৪০টি রেফ্রিজারেটেড মিল্ক ভ্যান আমদানি করছে। রোববার (৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় প্রথম চালানে ৪০টির মধ্যে ১০ টি রেফ্রিজারেটেড মিল্ক ভ্যান ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে বেনাপোল বন্দরের কার্গোভেহিকেল টার্মিনালে প্রবেশ করেছে।

আগামী কয়েক দিনের মধ্যে বাকি ৩০ টি মিল্ক ভ্যান ঢুকবে বলে জানা গেছে। রেফ্রিজারেটেড ভিল্ক ভ্যানের আমদানিকারক ডাইরেক্টোরেট জেনারেল পারসেজ বিডি। রফতানি কারক ভারতের অশোক লিলেন্ড লিমিটেড।

১০টি মিল্ক ভ্যানের আমদানি মূল্য দেখানো হয়েছে ২ লাখ ৫৬ হাজার ৫৩ ইউ,এস ডলার। পণ্য চালানটি বন্দর থেকে ছাড়করণের কাজ করছেন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট এম আর লজিস্টিক।

বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) রাসেদুল সজীব নাজির জানান, আমদানিকৃত ১০টি মিল্কভ্যান বন্দরের কার্গোভেহিকেল টার্মিনালে নিরাপত্তার মধ্যে রাখা হয়েছে। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র দাখিল করলে দ্রুত খালাসে সহযোগিতা করা হবে।

উল্লেখ্য, এর আগে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ১১টি মাইন প্রটেকটেড ভেহিকেল আমদানি করেছিলেন।

Header Ad
Header Ad

ফিলিস্তিনের পক্ষে মিছিল: ৫ বাংলাদেশিসহ ৪ শতাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করলো যুক্তরাষ্ট্র

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন জানাতে এবং ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নরত পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীসহ ৪০০ বিদেশি শিক্ষার্থীর স্টুডেন্ট ভিসা বাতিল করেছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার। এই শিক্ষার্থীরা গত দুই বছর ধরে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলা ও হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রী মার্ক রুবিও শুক্রবার এক ঘোষণায় জানান, ভিসা বাতিল হওয়া শিক্ষার্থীদের অধিকাংশই ফিলিস্তিনের পক্ষে আন্দোলন করার সময় সহিংস কার্যকলাপে জড়িয়েছিলেন। প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোর সহযোগিতায় তাদের চিহ্নিত করে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এদিকে, ট্রাম্প প্রশাসন শুধু বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েই থেমে থাকেনি; সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে নাগরিকত্ব গ্রহণ করা অনেকেরও ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ করার কারণে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।

গত ৭ দিনের মধ্যে ৪০০ বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল হয়েছে, যার মধ্যে পাঁচজন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী রয়েছেন। তাদের মধ্যে সিলেটের ২ জন, ঢাকা ও বগুড়ার ১ জন করে শিক্ষার্থী রয়েছে। এই খবর ছড়িয়ে পড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।

গত বছর ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ মিছিলের অংশ হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন। এদের মধ্যে অনেকেই যুক্তরাষ্ট্রে লেখাপড়া করছেন, যেখানে প্রায় ৩০ হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে পড়াশোনা করছেন।

বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী জানান, একজন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর স্টুডেন্ট ভিসা বাতিল হয়েছে এবং তিনি তার আইনগত সহায়তার জন্য আদালতের শরণাপন্ন হয়েছেন। মঈন চৌধুরী আরও বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। তাদের কোনও আইন ভঙ্গ বা অপরাধে জড়ানো যাবে না এবং স্টুডেন্ট ভিসার মেয়াদ শেষ না হওয়ার বিষয়টি নজর রাখতে হবে।

এছাড়া, গত সপ্তাহে ট্রাম্প প্রশাসন বিশ্বের প্রখ্যাত হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ জন শিক্ষার্থী ও ২ জন সদ্য গ্র্যাজুয়েটের ভিসা বাতিল করে এবং তাদের গ্রেফতার করে ডিপোর্টেশনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। একইভাবে, কেন্ট স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ জন এবং ইউনিভার্সিটি অব অ্যাক্রন এর ২ জন শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া, মিনেসোটার স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ জন শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করা হয়েছে, যাদের আগামী ৬০ দিনের মধ্যে ডিপোর্ট হতে বলা হয়েছে।

বিভিন্ন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৮ জন শিক্ষার্থীর ভিসাও বাতিল করা হয়েছে, অনেককে গ্রেফতার করে ডিটেনশন সেন্টারে রাখা হয়েছে। ইমিগ্রেশন অ্যাডভোকেসি গ্রুপগুলো এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং এটি যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান বিরোধী বলে দাবি করেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক নৌপ্রতিমন্ত্রী খালিদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
ভারত থেকে ৪০টি রেফ্রিজারেটেড মিল্ক ভ্যান আমদানি করছে সেনাবাহিনী
ফিলিস্তিনের পক্ষে মিছিল: ৫ বাংলাদেশিসহ ৪ শতাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করলো যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: পাঁচ জেলায় বাটা-কেএফসিতে হামলা-ভাঙচুর
ঈদের ছুটি শেষে দর্শনা বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু
নওগাঁয় ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সর্বস্তরের মানুষের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ
লাঠিপেটা না করে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল
ইন্ডিয়ান আইডলের শিরোপা জিতলেন কলকাতার মানসী ঘোষ
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী
নতুন শুল্ক প্রস্তাব স্থগিত করতে ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার চিঠি
ঢাকায় মার্কিন নাগরিকদের জন্য চলাচলে সতর্কতা জারি
ইসরায়েলি বর্বরতা ও গণহত্যার নিন্দা জানালো কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে অন্নপূর্ণা–১ জয় করলেন বাবর আলী
বৈশাখে যারা ইলিশ কিনে খাবেন তারা আইনের লঙ্ঘন করবেন: উপদেষ্টা ফরিদা
ঢাকা-রংপুর ৪ লেন প্রকল্পে পলাশবাড়ীতে এক জমি দুইবার বিক্রি, গাইবান্ধা ডিসি অফিসের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে ১৫ কোটি টাকার অধিক লুটপাটের চেষ্টা
ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ানোয় ভারতে বিদ্যুৎ বিভাগের 'মুসলিম কর্মী' বরখাস্ত
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বেনাপোল ও শার্শায় বিক্ষোভ মিছিল
গাজার কর্মসূচি নিয়ে হুমকি, চাকরি হারালেন ড্যাফোডিলের সেই শিক্ষিকা
নওগাঁয় নিজ বাড়ি থেকে ভাই-বোনের মরদেহ উদ্ধার
ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ