রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

প্রধান শিক্ষককে মারধরের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন

সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ধুলিহর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সালামকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত, মারধর ও নিয়ম বহির্ভূতভাবে বহিষ্কারের প্রতিবাদে এবং প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি ও খুলনা জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহাবুবর রহমানের শাস্তি ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থীরা।

এসময় সড়কের কয়েক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ ও স্থানীয় সরকার দলীয় নেতা-কর্মীদের আশ্বাসে অবরোধ সরিয়ে বিদ্যালয় মাঠে ক্লাস বর্জন করে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। এসময় প্রতিষ্ঠানটির সভাপতির বিচার না হওয়া পর্যন্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস বর্জনের ঘোষণা দেন। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে স্বপদে বহাল ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মাহাবুবুর রহমানকে বহিষ্কারের দাবি জানিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।

এর আগে শনিবার (২০ আগস্ট) সকালে বিদ্যালয়ের ভেতরেই প্রধান শিক্ষক আব্দুস সালামকে শারীরিকভাবে লাঞ্চিত ও মারধর করেন বিদ্যালয়টির সভাপতি মাহবুবর রহমান। পরে শিক্ষককে মারধরের প্রতিবাদে ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্লাস বর্জন করে আন্দোলন করেন। এসময় তারা আন্দোলনে মাহবুবর রহমানকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করে শাস্তি ও বিচারের দাবি জানান।

বিদ্যালয়ের সভাপতি ও খুলনা জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহাবুবর রহমান

বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, এসএমসি কমিটির নির্বাচনে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সালাম কোনো পক্ষ অবলম্বন না করায় প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি ও খুলনা জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহাবুবর রহমানের সঙ্গে মনোমালিন্য হয়। একপর্যায়ে প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি তার অনুসারীদের দিয়ে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ আনেন। কোনো তদন্ত ছাড়াই শনিবার সকালে প্রধান শিক্ষককে দুই মাসের জন্য বহিষ্কার করেন সভাপতি মাহাবুবর রহমান। এসময় জোরপূর্বকভাবে গলা ধাক্কা ও টেনে হিঁচড়ে প্রধান শিক্ষককে রুম থেকে বের করেন তিনি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্যালয়ের একাধিক সহকারী শিক্ষকসহ ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীরা জানান, প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ এনে তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে সেগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা। পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রধান শিক্ষককে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে দীর্ঘদিন ধরে ষড়যন্ত্র করতে থাকেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মাহাবুবর রহমান। এরই অংশ হিসেবে প্রধান শিক্ষককে নিয়ম বহির্ভূতভাবে বহিষ্কারের পাশাপাশি তাকে মারধর করেন তিনি।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সালাম

প্রধান শিক্ষক দুর্নীতিগ্রস্ত নয় বরং প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি মাহাবুবর রহমান দুর্নীতিগ্রস্ত জানিয়ে তারা বলেন, পুরো বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি মাহাবুবর রহমানের জিম্মায়। তার বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির মামলা রয়েছে। তবে তার দুর্নীতিতে সাফাই না দেওয়ায় এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা তাদের।

প্রধান শিক্ষককে মারধর প্রসঙ্গে তারা বলেন, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক যদি দুর্নীতিগ্রস্ত হয় তাহলে তার জন্য দেশে প্রচলিত আইন রয়েছে। তবে আইনের ঊর্ধ্বে গিয়ে একজন শিক্ষককে মারধরের পাশাপাশি গলা ধাক্কা দিয়ে অফিস রুম থেকে বের করা সভাপতির ঠিক হয়নি। তা ছাড়া বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভায় সবার সর্বসম্মতিক্রমে প্রধান শিক্ষককে বহিষ্কার করা হয়েছে বলে জানানো হয়। তবে ওই মাসিক সভায় এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। সভাপতি তার একক ক্ষমতাবলে এসব করেছে বলে অভিযোগ করেন তারা।

মারধরের আঘাত 

এ ব্যাপারে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্কুলের ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে অনিয়ম, শিক্ষার্থীদের কাছে বই বিক্রিসহ স্কুল ফান্ডের টাকা উত্তোলনের মিথ্যা অভিযোগ সাজিয়ে কোনো তদন্ত ছাড়া প্রধান শিক্ষককে মারধরসহ তাকে বহিষ্কারের প্রতিবাদে তারা ক্লাস বর্জন করে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন। প্রধান শিক্ষককে স্বপদে বহাল রেখে স্কুল কমিটির সভাপতি মাহবুবুর রহমান বহিষ্কার করলে তারা আবার শ্রেণিকক্ষে যোগদান করবেন বলে জানান।

এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সালাম বলেন, আমাকে গতকাল স্কুল কমিটির সভাপতি মাহবুবুর রহমান শারীরিকভাবে লাঞ্চিত করেন এবং আমার বিরুদ্ধে শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম, শিক্ষার্থীদের কাছে বই বিক্রি, স্কুল ফান্ডের টাকা উত্তোলনের মিথ্যা অভিযোগ সাজিয়ে কোনো তদন্ত ছাড়া আমাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিষয়টি শিক্ষার্থী জানতে পেরে সকাল থেকে ক্লাস বর্জন করে আন্দোলন করছে। আমি তাদের ক্লাসে যাওয়ার কথা বলেছি। কিন্তু তারা ক্লাস বর্জন করে আন্দোলন করছে।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত বিদ্যালয়ের সভাপতি মাহাবুবর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তার ব্যবহৃত নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।

এ প্রসঙ্গে সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সাতক্ষীরা সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাতেমা তুজ জোহরা বলেন, বিষয়টি দুঃখজনক। খোজঁখবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এসজি/

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক