শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কুমিল্লায় কিশোরকে হত্যা: ৫ মিনিটের ‘কিলিং মিশন’

১৫ থেকে ২০ জনের একটি কিশোর গ্যাং গ্রুপ ধাওয়া করছে শাহাদাতকে। তাদের দুইজনের হাতে অস্ত্র। প্রাণভয়ে ছুটছে শাহাদাত...। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। তাকে ঘিরে ধরে এলোপাতারি কোপাতে থাকে অস্ত্রধারীরা। একই সঙ্গে পর পর কিল-ঘুষি-লাথিও মারা হয়। রক্তাক্ত কিশোর শাহাদাত লুটিয়ে পড়ে মাটিতে। পার্ক থেকে ডেকে এনে খুন সব মিলিয়ে ৫ মিনিটের ‘কিলিং মিশন’ শেষে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে কিশোর গ্যাং গ্রুপটি। শুক্রবার (১৯ আগস্ট) সন্ধ্যায় এভাবেই প্রকাশ্যে ঘটে যাওয়া এ ঘটনায় নগরজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। আলোচনা চলছে কিশোর গ্যাংয়ের দৌড়াত্ম্য নিয়েও।

নিহত শাহাদাত কুমিল্লা নগরীর মোগলটুলী এলাকার গাড়ী চালক শাহালম ভুইয়ার ছেলে। তিনি নগর উদ্যানে একটি রাইডের কর্মচারি ছিল বলে জানা গেছে। তবে রাইড কর্তৃপক্ষের দাবি, ২ মাস আগেই চাকরি ছেড়ে দিয়েছিল শাহাদাত। গতকাল তিনি নিজের কাজেই পার্কে এসেছিল।

কুমিল্লা নগর উদ্যান সংলগ্ন আওয়ার লেডী অব ফাতেমা গার্লস হাই স্কুলের গেইটের বিপরীত পাশে কিশোর শাহাদাত হোসেন হত্যাকাণ্ডের পর ২ মিনিট ২৮ সেকেন্ডের একটি সিসি (ক্লোজ সার্কিট) ক্যামেরার ফুটেজে পুরো ঘটনাটি ধরা পড়ে।

ওই এলাকার একটি সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা যায়, শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা ১৪ মিনিটের সময় পার্কেল পূর্ব দিকের গেইট থেকে আনুমানিক ২০ জনের একটি দল শাহাদাতকে ধাওয়া করে ঘটনাস্থলের দিকে নিয়ে যায়। পেছনে দৌঁড়ে আসে আরো অন্তত ৬/৭ জন। এর মধ্যে দুজন অস্ত্রধারী তাকে আঘাত করছে বলে দেখা যায়। ক্যামেরায় দেখা যাওয়া হামলাকারী সবাই কিশোর বয়সের।

ফুটেজে আরও দেখা যায়, আওয়ার লেডী অব ফাতেমা গার্লস স্কুলের গেইটের বিপরীত পাশে স্টেশন ক্লাব লাগোয়া ফুটপাত ধরে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে শাহাদাত। এ সময় মাথায় টুপি ও টি-শার্ট পরা এক যুবক তাকে হাতে থাকা অস্ত্র সাদৃশ্য কিছু দিয়ে আঘাত করার চেষ্টা করে। একই সময় বিপরীত দিক থেকে আসা সাদা পাঞ্জাবি টুপি পরা এক ব্যক্তি হামলাকারীদের বাঁধা দিয়ে শাহাদাতকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু ছুটতে থাকা হামলাকারী দল শাহাদাতকে উপর্যুপরি কিল ঘুষি মারতে থাকে। সে সময়ের মধ্যেই ওই টি-শার্ট টুপি পরা হামলাকারী শাহাদাতের বাম পায়ের উপরের উরুর দিকে আঘাত করে। পরে আরো কয়েকজন শাহাদাতকে কিল ঘুষি মেরে পালিয়ে যেতে থাকে। ঠিক একই সময়ের মধ্যে আরো একজনকে দেখা যায়- শাহাদাতের পিঠে কিছু একটা দিয়ে আঘাত করতে।

শাহাদাতের উপর হামলা করার ঠিক ১ মিনিটের মাথায় ফৌজদারি মোড়ের দিকে দৌঁড়ে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা। এ সময় রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পরে শাহাদাত। এরই মধ্যে কিশোর বয়সের আরো কয়েকজন এসে শাহাদাতকে ফুটপাত থেকে ওঠানোর চেষ্টা করে। সে সময় সাহায্য করতে এগিয়ে আসা সেই পাঞ্জাবি-টুপি পরা ব্যাক্তি এবং আরো কয়েকজন কিশোর মিলে শাহাদাতকে একটি রিকশায় নিয়ে যাবার চেষ্টা করে।

প্রত্যক্ষদর্শী এবং শাহাদাতের বন্ধু মিনহাজ ও ফারহান বলেন, শুক্রবার বিকালে শাহাদাত বন্ধুদের সঙ্গে পার্কে ঘুরতে যায়। এ সময় সিফাত, মুজাহিদ, হাসিব ও রতন নামে কয়েকজন যুবকের নেতৃত্বে শাহাদাত ও তার বন্ধুদের উপর হামলা করা হয়। হামলাকারীরা তখন শাহাদাতকে টার্গেট করে মারতে শুরু করে। সবাই পার্কের ভেতরের দিকে পালিয়ে গেলেও শাহাদাত পার্কের পূর্ব গেইট দিয়ে বের হয়ে পালাতে চেষ্টা করে। এ সময় এক যুবক তার পায়ে আঘাত করে। অন্যান্যরা কিল-ঘুষি দেয়। পরে আরেক যুবক তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে পিঠে আঘাত করে রক্তাক্ত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় শাহাদাতকে প্রথমে কুমিল্লা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে তাকে পাঠানো হয় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। কিন্তু জরুরি বিভাগে তার চিকিৎসা শুরুর আগে সে মারা যায়।

মিনহাজ ও ফারহান জানান, কি কারণে তারা অতর্কিতভাবে হামলা করল এটাই আমরা বুঝে উঠতে পারছি না।

এ ঘটনার পর ওইদিনই (শুক্রবার সন্ধ্যায়) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন কোতয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সহিদুর রহমানসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

এ ব্যাপারে ওসি জানান, ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রাখা হয়েছে।

এসআইএইচ

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত