শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইওএনওর সামনে রেঞ্জ কর্মকর্তাকে চেয়ারম্যানের নাজেহাল

কক্সবাজারের মহেশখালীতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ইউএনওর উপস্থিতিতে এক রেঞ্জ কর্মকর্তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজসহ হত্যা ও ধর্ষণ মামলার হুমকি দিয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান। এ ব্যাপারে মহেশখালী থানায় সাধারণ ডায়রী লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।

ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, গত ১৬ আগষ্ট মঙ্গলবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিতিতে এঘটনা ঘটে। মহেশখালী দিনেশপুর বিটের অধীনে শাপলাপুর গোরকঘাটা সড়কের চিতারঝিরি ব্রিজের লাগোয়া এলাকায় সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ভেতর রাস্তা তৈরি করাতে বাঁধা দেন রেঞ্জ কর্মকর্তা জুলফিকার আলি ও তার অধীনস্থ দুই বিট কর্মকর্তা। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে শাপলাপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল খালেক চৌধুরী রেঞ্জ কর্মকর্তাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। এক পর্যায়ে রেঞ্জ কর্মকর্তাকে হত্যার হুমকি ও মহিলাদের লেলিয়ে দিয়ে ধর্ষণ মামলা দেওয়ার কথাও বলেন।

শাপলাপুর বিট কর্মকর্তা রাজিব ইব্রাহিম ও দিনেশপুর বিট কর্মকর্তা মোহাম্মদ জুনায়েদ জানান, বন বিভাগের বাঁধা অমান্য করে পাহাড় ও বনের গাছ উজাড় করে রাস্তা তৈরি করেছেন স্থানীয় চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক চৌধুরী। পাহাড় কর্তনের মাধ্যমে জীববৈচিত্র্য ধ্বংস ও পরিবেশের অপূরণীয় ক্ষতি করে রাস্তা নির্মাণ করাকে কেন্দ্র করে মূলত বন বিভাগ চেয়ারম্যানের মধ্যে বিরোধের সূত্রপাত ঘটে। শুধু তাই নয় পাহাড় ও গাছ কেটে পানের বরজ না করতে নিষেধ করলে সেখানে ও চেয়ারম্যান হস্তেক্ষেপ করেন বলে বনবিভাগের অভিযোগ। এই দিকে বন ধ্বস করে অপরিকল্পিত রাস্তা নির্মাণ ও পান বরজ করতে বনবিভাগ বাধা দিলে বন বিভাগের উপর ক্ষিপ্ত হন ইউপি চেয়ারম্যান।

সরকারী সম্পদ রক্ষায় চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন রেঞ্জ ও বিট কর্মকর্তাসহ বনবিভাগের লোকজন। চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত (যার নং ৭৫৯) জিডিতে উল্লেখ করা হয়। চরম হুমকিতে পড়েছে বন্যপ্রাণী ও বনাঞ্চল শুধু নয় বনের পাহারাদাররা রয়েছেন জীবনের নিরাপত্তা হীনতায়। এ ভাবে গায়ের জোরে সড়কটি নির্মিত হলে শত বছরের গর্জনসহ বিভিন্ন প্রজাতি গাছ বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে বলে দাবী বনকর্মীদের।

বন বিভাগের দিনেশপুর বিট কর্মকর্তা মো. জুবাইর বলেন, সংরক্ষিত বনের বনাঞ্চলটি ধ্বস করে সড়ক নিমার্ণ করায় সরকারী সম্পদ বনাঞ্চল রক্ষার জন্য রাস্তার কাজে বাঁধা দিলে স্থানিয় প্রশাসনের সহযোগিতায় চেয়ারম্যান তৈলে বেগুনে জ্বলে উঠে বিভিন্ন ফন্দি আটেন। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) মহেশখালীর সাধারণ সম্পাদক আবু বক্কর ছিদ্দিক বলেন, পাহাড় না থাকলে মহেশখালী দ্বীপের অস্তিত্ব থাকবেনা।

মহেশখালী রেঞ্জ কর্মকর্তা জুলফিকার আলী এ প্রতিবেদককে বলেন, বনের ভেতর রাস্তা করার কোনো নিয়ম নেই। চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক ক্ষমতার অপব্যবহার করে মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে (ইউএনওর) সামনে অকাথ্যভাষায় গালিগালাজ করে এক পর্যায়ে আমাকে ধমক দিয়ে প্রাণনাশের হুমকি দেন, এবং মহিলা সংক্রান্ত মামলা জড়িয়ে দিবেন। আপনাকে চীফ জুড়িসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট পর্যন্ত নিয়ে যাব। এ ছাড়াও অস্ত্র শুধু আপনার একার নাই, আমারও আছে বলে হুঙ্কার দেন। এ ব্যাপারে তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করেন।

এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান আবদুল খালেক জানান, রেঞ্জ কর্মকর্তার সাথে কথা কাটাকাটি হয়েছে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করিনি। তিনি আমার বিরুদ্ধে জিডি করেছেন তার অভিযোগ সত্য হলে এটি তদন্তে প্রমান হবে। এ বিষয়ে মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ইয়াছিন জানিয়েছেন আমি বিষয়ে মূখ খুলতেৃ পারবোন। চট্রগ্রাম উপকূলীয় বন বিভাগের তত্বাবধানে মহেশখালী ও গোরকঘাটা রেঞ্জ। তাই উপকূলীয় বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা আবদুর রহমান জানিয়েছেন, তিনি এবিষয়ে অবগত রয়েছেন।

একজন চেয়ারম্যানের কাছে বন বিভাগের কর্মকর্তা কর্মচারী এভাবে নাজেহাল হওয়া সত্যই দুঃখ জনক। মহেশখালীতে বন বিভাগের কর্মকর্তা নাজেহাল হওয়া বা খুন হওয়া নতুন কোন ঘটনা নয়। ২০২০ সালে মহেশখালী উপজেলার হোয়ানক কেরুনতলী বিটের সহকারী রেঞ্জ কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইউচুপ সরকারী বন রক্ষা করতে গিয়ে বন খেকোদের হাতে নিহত হয়েছিলেন। তাই সরকারী কাজে বাঁধা দেয়া একটি অপরাধ।
এএজেড

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত