জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিতে জনজীবনে বিরূপ প্রভাব

গতকাল রাতে হাতেগোনা কয়েকটি ফিলিং স্টেশনে জ্বালানি তেল দেওয়া হলেও অধিকাংশই বন্ধ রাখার অভিযোগ উঠেছে। আর যেগুলোতে দেওয়া হয়েছে সেগুলোতেও বিক্রি ছিল অত্যন্ত ধীরগতির। এতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন যানবাহনের চালকরা। অনেকেই জানিয়েছেন, বাইকে অকটেন নিতে গেলেও ২০০ টাকার বেশি অকটেন দেয়া হয়নি তাদের। এদিকে প্রায় দুই ঘণ্টা লাইনে অপেক্ষা করেও তেল না নিয়েই ফেরত যেতে হয় অসংখ্য বাইক চালককে।
তবে গতকাল রাতে দীর্ঘ লাইন থাকলেও আজকে সকাল থেকে ফিলিং স্টেশনে তেমন ভীড় লক্ষ্য করা যায়নি। যদিও পাম্প কর্তৃপক্ষ জানায়, হঠাৎ করেই মোটরসাইকেল আরোহীদের চাপ অনেক বেড়ে যাওয়ায় তাদের সামাল দিতে হিমসিম খাচ্ছিলেন কর্মীরা। ইতিমধ্যে জ্বলানী তেলের দাম বৃদ্ধির প্রভাবে যাত্রীদের থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
যাত্রীদের সাথে কথা বলে জানা যায় চালকরা তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে। চালকদের কাছে ভাড়ার ব্যাপারটি জানতে চাইলে তারা জানান, আমরা নিরুপায় ভাড়া কম নিলে আমাদের গাড়ী বন্ধ করে বাসায় থাকতে হবে।
এএজেড
