রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামে বেড়েছে আ.লীগের তৎপরতা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চট্টগ্রামে অওয়ামী লীগের সাংগঠনিক তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। নগর আওয়ামী লীগের পাশাপাশি চট্টগ্রাম উত্তর ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক কার্যক্রমও বেড়েছে।

নেতারা বলছেন, চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ সংগঠন এখন অনেক শক্তিশালী। আওয়ামী লীগের আমলেই রেকর্ড উন্নয়ন হয়েছে চট্টগ্রামে। তাই এখানকার সর্বস্তরের মানুষের জনমত আওয়ামী লীগের পক্ষেই আছে।

নগর আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাংগঠনিক টিমের সদস্যদের কাছে চিঠি পাঠানো নিয়ে সম্প্রতি কিছু অসন্তোষ তৈরি হয়েছিল। এখন আর সেই অসন্তোষ নেই। নেতাদের ভাষায় এটা ছিল ভুল বোঝাবুঝি।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে দলের সিনিয়র এক নেতা জানান, নগর আওয়ামী লীগের ১৫ থানার সাংগঠনিক কার্যক্রম তদারকির জন্য গঠিত ১৫ সাংগঠনিক টিমের সদস্যদের দিতে সম্প্রতি চিঠি প্রস্তুত করা হয়। কিন্তু সেই চিঠি হাতে পেতে দেরি হওয়ায় নেতাদের মনে কিছুটা অসন্তোষ তৈরি হয়। সেই চিঠি দিয়ে অবহিত না করায় সিটি মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সিটি মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী বাসভবনে একটি বৈঠকও হয়েছিল। বৈঠকে উপস্থিত কমিটির আহ্বায়করা চিঠি না পাওয়া নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন।

বৈঠকের পর আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনের কাছে নগর আওয়ামী লীগের এক দায়িত্বশীল নেতার ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষের কথা জানানো হয়। পরে চিঠি হাতে পেয়ে অসন্তোষ কেটে যায়।

চট্টগ্রাম নগর আওয়ী লীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম নিয়ে দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে। গেল রমজান মাসেও নানা কর্মসূচিতে ব্যস্ত সময় পার করেছেন নেতাকর্মীরা। ইফতার পার্টিসহ প্রতিদিনই ছিল নানা কর্মসূচি।

নগর কমিটিসহ ওয়ার্ড পর্যায়ে কোনো ধরনের বিরোধ আছে কিনা, থাকলে তা নিরসনে কী পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে এ প্রশ্নে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের কোনো কমিটি নিয়ে কোনো বিরোধ নেই। যে কোনো ধরনের সমস্যা আমরা আন্তরিকভাবে সমাধানের চেষ্টা করছি।

১৫ থানার সাংগঠনিক কার্যক্রম তদারকির জন্য গঠিত ১৫ সাংগঠনিক টিমের চিঠি না দেওয়া নিয়ে অসন্তোষ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আসলে চিঠি দেওয়া হয়নি বিষয়টা এমন নয়। নগরীর অভ্যন্তরের অনেক দূরের গন্তব্যে চিঠি পৌঁছতে হয়তো একটু দেরি হয়েছে। কিন্তু চিঠি সবাই পেয়েছেন। এই নিয়ে অসন্তোষ নেই।

এদিকে নগর আওয়ামী লীগের নেতারা জানান, ১৫ সাংগঠনিক টিমের আহ্বায়কের সাথে চারজন করে সদস্য অন্তর্ভুক্ত করে কমিটি পূর্ণাঙ্গ করার জন্য মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন, সদস্য অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম চৌধুরী বাবুল ও সিটি মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরীকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় নেতারা। কিন্তু ১৫ থানার সাংগঠনিক টিম পূর্ণাঙ্গ করে চিঠি দেওয়ার আগে চার সদস্যের সমন্বয় কমিটির সদস্য নগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন চৌদুরী বাবুল ও নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সিটি মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরীকে নিয়ে বসা হয়নি এমন অভিযোগ রয়েছে নেতাকর্মীদের নামে। তবে চিঠি হাতে পাওয়ার পর বিষয়টি নিয়ে আর কেউ প্রশ্ন তুলছেন না।

অপরদিকে, জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা আসছেন চট্টগ্রামে। উদ্দেশ্য সাংগঠনিক কার্যক্রম জোরদার করা। নির্বাচনের আগে সাংগঠনিক বিরোধ নিরসন ও তৃণমূল কমিটিকে শক্তিশালী করার উদ্দেশ্যে চট্টগ্রাম জেলা সফরে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দলের নেতারা জানান, কেন্দ্রীয় নেতারা প্রথমে দক্ষিণ জেলা নেতাদের নিয়ে আগামী ১৫ মে তৃণমূলের প্রতিনিধি সভা করবেন। এরপর উত্তর জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি সভা হবে। কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে নগরীর জিইসি কনভেনশন সেন্টারে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভা অনুষ্ঠিত হতে পারে।

এতে চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াসহ অনেকে উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গেছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের এক নেতা জানান, মহানগর আওয়ামী লীগের পাশাপাশি উত্তর ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগেও নানা বিষয় নিয়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে বিরোধ লেগে আছে। নির্বাচনের আগেই এসব বিরোধ নিরসন করা খুবই জরুরি। না হলে আগামী সংসদ নির্বাচনে স্থানীয় ও ক্ষুদ্র পর্যায়ের বিরোধগুলো নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। নির্বাচন হতে আরো দেড় বছর। তাই বিরোধ নিরসনের যথেষ্ট সময় আছে।

এমএসপি

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত

আজ রবিবার দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত

কোনো ব্যক্তি যেন টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হতে পারেন—এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানালেও বিএনপি বলছে, জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে চিরতরে প্রধানমন্ত্রিত্বের পথ বন্ধ করা উচিত নয়।

রোববার (২০ এপ্রিল) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “এক ব্যক্তি টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না—এই প্রস্তাবে বিএনপি একমত। তবে দুই মেয়াদের পর যদি জনগণ আবারও কাউকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়, সেই সুযোগ রাখা উচিত। এক বছর বিরতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় কোনো বাধা থাকার কথা নয়।”

এ সময় তিনি আরও বলেন, “সাংবিধানিক সংস্কার বিষয়ে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট। আমরা পঞ্চদশ সংশোধনীর পূর্বাবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার পক্ষে। তবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের বিষয়টিতে বিএনপি একমত নয়। এতদিন পর রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের যৌক্তিকতা আমরা দেখি না।”

তিনি জানান, মৌলিক অধিকার হিসেবে ইন্টারনেট অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাবকে বিএনপি সমর্থন করছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, “সব কিছু মৌলিক অধিকার না বানিয়ে, রাষ্ট্রের বাস্তব সামর্থ্য বিবেচনায় রেখে যা নিশ্চিত করা সম্ভব, সেটুকু করার আহ্বান জানিয়েছি।”

বৈঠকে বিএনপি প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিহউল্লাহ, সাবেক সচিব আবু মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান এবং সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।

অন্যদিকে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তার সঙ্গে ছিলেন সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।

প্রসঙ্গত, বিএনপি গত বৃহস্পতিবারও ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন