শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের তীব্রতা

উত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা কুড়িগ্রামে পৌষের প্রথম দিনে থেকে তীব্র শীত শুরু হয়েছে। সেইসঙ্গে হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। সবচেয়ে বিপাকে পড়েছে এ জেলার নিম্ন আয়ের মানুষ।

কনকনে ঠাণ্ডায় শিশু ও বৃদ্ধরা কাবু হয়ে পড়েছেন। রাতজুড়ে ঘন কুয়াশার দাপুটে উপস্থিতি সকালেও চারপাশ আবৃত রাখছে। স্থানীয় আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র বলছে, শীতের তীব্রতা বেড়ে ডিসেম্বরের ২০ তারিখের পর একটি শৈত্য প্রবাহ বয়ে যেতে পারে। জেলা জুড়ে ছিন্নমূল মানুষের চরম ভোগান্তি বেড়ে যেতে পারে। তবে শীত মোকাবিলায় জনভোগান্তি কমাতে সরকারের সকল প্রস্তুতি রয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্র জানায়, এ জেলায় গত কয়েক দিন ক্রমান্বয়ে তাপমাত্রা হ্রাস পেয়েছে। রবিবার জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। ২০ ডিসেম্বরের পর জেলায় একটি মৃদু ধরণের শৈত্য প্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে জানান আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার।

এদিকে শীতের তীব্রতা বাড়ায় গরম কাপড়ের দোকানগুলোতে ভিড় বাড়ছে। সামর্থবানদের চাহিদা থাকায় বৈদ্যুতিক দোকানগুলোতে গিজার এবং ইলেকট্রিক কেটলির বিক্রিও বেড়েছে। তবে চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন প্রান্তিক কৃষক ও খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে আসছে বোরো মৌসুমে মজুরি বিক্রি করে রোজগারের যে সম্ভাবনা রয়েছে তাতে শীতের তীব্রতা তাদের কপালে ভাঁজ ফেলছে।

উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের ব্রহ্মপুত্র নদের সীমান্তবর্তী মশালের চরের বাসিন্দা দিনমজুর হামিদুল ইসলাম জানান, এবারের চিন্তা শীত নিয়ে। বানে নৌকায় কিংবা মাচায় উঠে জীবন বাঁচাই। কিন্তু বৌ-বাচ্চা নিয়ে শীত থেকে বাঁচব কী করে! তারপর এই শীতে কাজ করতে না পারলে খাওয়ার কষ্ট সহ্য করব কীভাবে! শীত বেশি হলে মাঠে কাজ করতে খুব কষ্ট হয়, হাত পা হিম হয়ে যায়।’

ফুলবাড়ী উপজেলার ভ্যানচালক হাক্কু মিয়া ও জহুরুল হক জানান, এমন শীত ও ঠাণ্ডা থাকলে ভ্যান চালানো খুব কষ্টকর হয়ে যায়। তারপরও জীবন-জীবিকার তাগিদে প্রচণ্ড ঠাণ্ডার মধ্যেও বের হতে হয়।

এখনও গরম কাপড় অথবা কম্বল পাননি বলে জানান এই দুই ভ্যানচালক।

প্রান্তিক মানুষের এমন কষ্টেরকথা ভেবে স্থানীয় প্রশাসন শীত নিবারণে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা। এছাড়া বেসরকারি পর্যায়েও শীতবস্ত্র বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

কুড়িগ্রাম জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুল হাই সরকার জানান, শীত মোকাবিলায় জেলার ৯ উপজেলায় ও ৩ পৌরসভায় ৩৫ হাজার ৭শ কম্বল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া শীতার্তদের পোশাক কেনার জন্য উপজেলার চাহিদাভেদে ৮ থেকে ১৪ লাখ টাকা করে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানান, শীতে জেলার মানুষ যেন কষ্ট না পান সেজন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ বিভিন্ন এনজিও থেকেও কম্বল বরাদ্দ পাওয়া গেছে। উপজেলাগুলোতে সেগুলো বন্টন করা হয়েছে।

এআর/এএন

Header Ad
Header Ad

পানির ট্যাংকে লুকিয়েও রক্ষা পেলেন না আ’লীগ নেত্রী  

আওয়ামী লীগ নেত্রী নাজনীন সরওয়ার কাবেরী। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম নগরের চকবাজার থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রী নাজনীন সরওয়ার কাবেরীকে আটক করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাত ১১টার দিকে থানার দেবপাহাড় এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। অভিযানের সময় আটক এড়াতে ওই এলাকার একটি ভবনের ছাদে থাকা পানির ট্যাংকে লুকিয়েছিলেন তিনি।

কাবেরী কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি কক্সবাজারের একাধিক আসন থেকে মনোনয়ন ফরম নিয়েছিলেন। তিনি কক্সবাজার-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমলের ছোট বোন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে চকবাজার থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) হুমায়ুন কবির বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা কাবেরীকে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে আটক করা হয়েছে। তিনি বর্তমানে চকবাজার থানা পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন।

কিশোরগঞ্জে খেজুরের রস খেতে এসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, কারাগারে ১৫ যুবককিশোরগঞ্জে খেজুরের রস খেতে এসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, কারাগারে ১৫ যুবক
নগর পুলিশের ডিসি (দক্ষিণ) শাকিলা সোলতানা বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে নাজনীন সরওয়ার কাবেরীকে আমরা হেফাজতে নিয়েছি। তাকে কক্সবাজার জেলা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে। সেখানে তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালের কাছে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫০

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের উত্তর গাজা উপত্যকায় কামাল আদওয়ান হাসপাতালের সদর দফতরের বিপরীতে একটি ভবনে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে তিনজন চিকিৎসা কর্মীসহ প্রায় ৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) এই বর্বর বিমান হামলা চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

হাসপাতালের পরিচালক হুসাম আবু সাফিয়া এক বিবৃতিতে বলেছেন, ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান থেকে বোমা হামলার পর বেইট লাহিয়া প্রজেক্ট এলাকায় কামাল আদওয়ান হাসপাতালের বিপরীতে একটি ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে আমাদের তিনজন মেডিকেল স্টাফসহ প্রায় ৫০ জন শহীদ হয়েছেন।

আবু সাফিয়া বলেন, চিকিৎসা কর্মীরা তাদের পরিবার নিয়ে ওই ভবনে বসবাস করতেন। তিনি নিহত কর্মীদের শনাক্ত করেছেন। যাদের একজন আহমেদ সামুর, তিনি একজন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ। এছাড়া হামলায় নিহত ইসরা একজন ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ান এবং ফারেস নামে এক ব্যক্তিও রয়েছেন যিনি হাসপাতালের রক্ষণাবেক্ষণ প্রযুক্তিবিদ।

ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসকে পুনরায় সংগঠিত হতে বাধা দিতে ইসরাইল ৫ অক্টোবর উত্তর গাজায় একটি বড় আকারের স্থল আক্রমণ শুরু করে। তবে ফিলিস্তিনিরা এলাকাটি দখল করতে এবং সেখানকার বাসিন্দাদের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করার জন্য ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করেছে।

বার্তাসংস্থা আনাদোলু জানায়, ইসরায়েলের সেই স্থল অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে খাদ্য, ওষুধ এবং জ্বালানী সহ পর্যাপ্ত মানবিক সহায়তা এই অঞ্চলে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়নি। এতে এই অঞ্চলে অবশিষ্ট মানুষেরা দুর্ভিক্ষের মুখে পড়তে যাচ্ছেন।

গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজায় ৪৫ হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করেছে। বারবার হামলায় ছিটমহলকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে।

গত মাসে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গাজায় যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে।

ছিটমহল নিয়ে যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যা মামলার মুখোমুখি হতে হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে জাতীয় সংলাপ শুরু আজ থেকে

ছবি: সংগৃহীত

‘ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন’ স্লোগানে জাতীয় ঐক্যের লক্ষ্যে বেসরকারি উদ্যোগে শুরু হচ্ছে দুই দিনব্যাপী জাতীয় সংলাপ। ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজের (এফবিএস) উদ্যোগে শুক্রবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে শুরু হচ্ছে এ সংলাপ।

জানা গেছে, এ সংলাপে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এছাড়া অন্তর্বর্তী সরকারের সাতজন উপদেষ্টা, ২০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, নাগরিক সমাজের বিশিষ্টজন এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার শীর্ষ ব্যক্তিরা এতে অংশগ্রহণ করবেন। তবে আওয়ামী লীগসহ ১৪ দলীয় জোটের কোনো শরিক দলকে এই সংলাপে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।

সংলাপের উদ্বোধন করবেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক ও অর্থনীতিবিদ ড. মুশতাক হুসাইন খান।

সংলাপের শেষ দিনে সমাপনী বক্তব্য দেবেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. আলী রীয়াজ। দুই দিনের এ আয়োজনের ছয়টি অধিবেশনে বিচার, সংস্কার, নিরাপত্তা ও নির্বাচনসহ গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে আলোচনা হবে।

সংলাপের প্রথম দিন দুটি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। ‘ঐক্য কোন পথে’ শিরোনামের প্রথম অধিবেশনে রাজনীতিবিদদের মধ্যে থাকবেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মাহমুদুর রহমান মান্না, মিয়া মো. গোলাম পরওয়ার, সৈয়দ মহাম্মদ রেজাউল করিমসহ অনেকে।

উপদেষ্টাদের মধ্যে থাকবেন আদিলুর রহমান খান, শারমীন মুরশিদ ও মাহফুজ আলম। আরও থাকবেন ফরহাদ মজহার, সলিমুল্লাহ খান, বদিউল আলম মজুমদার, হোসেন জিল্লুর রহমান, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী প্রমুখ।

‘রক্তের ঋণ ও ঐক্যের আকাঙ্ক্ষা’ শিরোনামে দ্বিতীয় অধিবেশনে বক্তব্য দেবেন উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহসহ আরও অনেকে।

সংলাপের দ্বিতীয় দিনে ‘গুম–খুন থেকে জুলাই গণহত্যা: বিচারের চ্যালেঞ্জ’, ‘সংস্কারের দায় ও নির্বাচনের পথরেখা’ এবং ‘ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বাংলাদেশের স্বার্থ ও নিরাপত্তা’ শিরোনামে তিনটি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। এসব অধিবেশনে উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন, অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও তৌহিদ হোসেন। রাজনীতিকদের মধ্যে থাকবেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম খান, আব্দুলাহ মোহাম্মদ তাহের, জোনায়েদ সাকি প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে এফবিএস-এর আহ্বায়ক সাংবাদিক মনির হায়দার জানান, গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশ একটি রূপান্তরপর্বে প্রবেশ করেছে। এই প্রেক্ষাপটে জাতীয় ঐক্যের লক্ষ্যে এ সংলাপের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ এবং তাদের সহযোগীদের ১৫ বছরের শাসনকালে দেশে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তাদের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান হয়েছে, তাই তাদের সংলাপে ডাকার সুযোগ নেই।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পানির ট্যাংকে লুকিয়েও রক্ষা পেলেন না আ’লীগ নেত্রী  
গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালের কাছে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৫০
ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে জাতীয় সংলাপ শুরু আজ থেকে
দাঁড়িয়ে থাকা করমিনে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল ৩ জনের
জাহাজে ৭ খুন: অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতিতে নৌযান শ্রমিকেরা  
জেসিও আমিনুল ইসলামের বক্তব্য তার একান্ত ব্যক্তিগত: আইএসপিআর
৯৯৯ থেকে কল এলে সাবধান!
আগেই সতর্ক করেছিলেন গোয়েন্দারা, ব্যবস্থা নেয়নি বিমানের কর্তারা
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র: জাতীয় নাগরিক কমিটি
মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং  
ইয়েমেনের বিমানবন্দর-বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলা  
সুপ্রিম কোর্টসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
তিব্বতে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ জলবিদ্যুৎ বাঁধ তৈরি করবে চীন  
ফায়ার ফাইটার নয়ন এর বাড়ীতে শোকের মাতম চলছে
চট্টগ্রামের এক ইঞ্চি মাটিতে হাত দিলে কারও চোখ থাকবে না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ  
সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে নষ্ট জাহাজ, মাঝপথে আটকা ৭১ যাত্রী
তিতাসের ১৬ হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দর্শনা চেকপোস্টে ভারতীয় মদসহ এক ভুয়া পুলিশ আটক
আগুনে পুড়ল ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, যেখানে অফিস করবেন আসিফ মাহমুদ
অবৈধ বালু ঘাটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, পালিয়ে গেল বালুখেকোরা