শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪ | ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাঁধ ভেঙে পুরো বছরের স্বপ্ন ভাসিয়ে নিয়ে গেল

দিগন্তজোড়া ধানক্ষেত। বিস্তীর্ণ হাওরের সবুজ ধানসায়রে দোলা দিচ্ছিল মায়াবী ধানের শীষ। আর কদিন পরই হাওরের অগণিত গোপাট মুখরিত হয়ে উঠতো কৃষাণ-কৃষাণি আর ভাগালুদের পদচারণায়।

সুনামগঞ্জ জেলার লাখ লাখ মানুষের জীবিকার প্রধান অবলম্বন এই ধান। কিন্তু হাওর ভর্তি সেইসব সোনার ধান ঘরে তোলার স্বপ্ন যেন চোখের সামনেই তলিয়ে যাচ্ছে পানির নিচে।  

সর্বশেষ রবিবার (১৭ এপ্রিল) রাতে সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার হুরামন্দিরা হাওরের বাঁধ ভেঙে আরও ৩০০ হেক্টর জমির ফসল পানিতে তলিয়ে গেছে। এর আগে রবিবার দিনে তাহিরপুর উপজেলার গুরমার বর্ধিতাংশের বাঁধটি ভেঙে ধর্মপাশা ও তাহিরপুরের হাজারো কৃষকের পাকা-আধাপাকা ধান ডুবে সারা বছরের স্বপ্ন নিঃশেষ হয়ে যায়।

উজানে টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের নদ-নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে ঢলের স্রোতে রবিবার (১৭ এপ্রিল) রাত থেকে দিরাইয়ে হুরামন্দিরা হাওরের ৪২ নম্বর পিআইসি বাঁধের সাতবিলা রেগুলেটর সংলগ্ন অংশ ভেঙে গেছে। এতে ৩০০ হেক্টর বোরো ধান তলিয়েছি বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তবে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দাবি ২০০ হেক্টর জমির ধান হাওরের পানিতে ডুবেছে।

এদিকে, নদীর পানি বাড়ায় তাহিরপুরের শনির হাওরের বৈজ্ঞানি স্লুইস গেট দিয়ে পানি চুঁইয়ে হাওরে প্রবেশ করছে।

জামালগঞ্জের মহালিয়া হাওরের হিজলা পার্শ্ববর্তী বাঁধের বুরুঙ্গা দিয়ে পানি চুঁইছে। শাল্লার বরাম হাওরের ২৪, ২৫ ও ২৬ ও ভাণ্ডা বিলের ১২ নম্বর পিআইসির বাঁধ এবং ছায়ার হাওরের শাল্লা সেতু হতে মুক্তারপুর সেতু পর্যন্ত বাঁধ নিয়ে উৎকণ্ঠায় রয়েছেন কৃষকরা। জগন্নাথপুরের সর্ববৃহৎ নলুয়া হাওরে আবারও কয়েকটি বেড়িবাঁধ ঝুঁকিতে পড়েছে। পানি বেড়ে যাওয়ায় শনিবার রাতে নলুয়া হাওরে নতুন করে ৯ ও ১৪ নম্বর প্রকল্পে ফাটল দেখা দিয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত স্থানে কাজ চলছে। এ ছাড়া ৫, ৬, ৭, ৯, ১৪, ২০ নম্বর বেড়িবাঁধসহ কমপক্ষে ১০টি বাঁধ ঝুঁকিতে আছে।

হুরামন্দিরা হাওরের কৃষক মহিবুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, দিনরাত বাঁধে পরিশ্রম করেছি, বাঁধটা যেনো না ভাঙে। আমি গরিব মানুষ, প্রায় ৩৫ হাজার টাকা ঋণ করে ধান করেছিলাম, কিন্তু রাতে বাঁধ ভেঙে সব ধান তলিয়ে গেছে। এখন পরিবারের মা-বাবা ও সন্তানদের নিয়ে কীভাবে চলবো। আমরারে তো সরকারেও দেখে না।

হাওরপাড়ের আরেক কৃষক সালাম আহমেদ বলেন, বাঁধটি পাড়ের অংশ থেকে ক্রমেই সরিয়ে নদীর দিকে আনা হয়েছে। যেন স্লোপের অংশের মাপ নেওয়ার সময় বেশি মাটি দেখাতে পারে। নদীতে পানি আসার পরই বাঁধ দেবে যায়। বিপদ হয় আমাদের। বাঁধের পিআইসি ও যারা তদারকির দায়িত্বে ছিল তাদের বিচার হওয়া জরুরি। বাঁধে ধস ও ফাটল দেখা দেবার পর যেভাবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এসেছেন বাঁধ নির্মাণের সময় সেভাবে তাদের দেখা যায়নি।

হাওরের ফসল হারানো কৃষকদের সঙ্গে কথা হলে তাহিরপুর উপজেলার শ্রাবণ মিয়া বলেন, আমার নিজের চোখের সামনেই এক ভয়াবহ দৃশ্য দেখলাম। আমরা এই রকম দৃশ্য চিন্তাও করিনি। ভেবেছিলাম দু-একদিনের মধ্যে হাওরের সব ধান গোলায় তোলতে পারবো। পুরো বছর নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখেছিলাম। কিন্তু সেই স্বপ্ন ভাসিয়ে নিয়ে গেলো পানি। কী ভয়াবহ দৃশ্যরে ভাই কী যে ভয়াবহ! আমার সব শেষ!

স্থানীয় বাসিন্দা ও কৃষকরা জানিয়েছেন, গত ১৫ দিন ধরে গুরমার বর্ধিতাংশের এই বাঁধটি রক্ষার চেষ্টা করছিলেন। রবিবার (১৭ এপ্রিল) টাঙ্গুয়া হাওরের ওয়াচ টাওয়ারের পাশের অংশ ভেঙে হাওরে এমন বিপর্যয় দেখা দেয়। গুরমা বর্ধিতাংশের বাঁধে ১৩টি পিআইসি এবার বাঁধের কাজ করেছে। বরাদ্দ ছিল প্রায় আড়াই কোটি টাকা। এই বাঁধে ফসল রক্ষা হয় তাহিরপুর উপজেলার নোয়াল, গলগলিয়া, পানা, বলাইচাতল, উলান, জিনারিয়া, মানিকখিলা, গায়েরকিত্তা এবং ধর্মপাশা-মধ্যনগর উপজেলার কলমা ও হুরি বিলের। বাঁধটি গুরমার হাওরের মূল বাঁধটিকেও সুরক্ষা দেয়।

রবিবার সকালে হঠাৎ করে বাঁধের একাংশ দেবে উপর দিয়ে পানি প্রবেশ করতে থাকে। হাওরে পানি প্রবেশ শুরু হলে নিরুপায় হয়ে পড়েন বাঁধের কাজে থাকা কৃষকসহ সংশ্লিষ্ট সকলেই।

কৃষকরা বাঁধ ছেড়ে হাওরের দিকে ছুটতে থাকেন, জমিতে থাকা নিজের পাকা ধান ঘরে তুলে আনার চেষ্টা ছিল তাদের। সেই চেষ্টাও বৃথা যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে ভেসে যায় হাওর। হাওরপাড়ের পাঠাবুকা, ভবানীপুর, সন্তোষপুর, মানিকটিলা, রামসিংহপুর, লামাগাঁও, উক্তিয়ারগাঁও, নোয়াগাঁও, বলাইকান্দি, গোলাভারি, গাঞ্জাইল, মোয়াজ্জেমপুরসহ অসংখ্য গ্রামের কৃষকরা এ সময় আহাজারি করতে থাকেন।

সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, গেল তিন দিনে উজানে (মেঘালয় ও চেরাপুঞ্জি) ও সুনামগঞ্জে বৃষ্টি হওয়ায় নদীর পানি বেড়েছে। সুনামগঞ্জ শহরের ষোলঘর পয়েন্টে সুরমা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া বিভিন্ন নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ঝুঁকিতে রয়েছে ফসলরক্ষা বাঁধ।

সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, উজানের বৃষ্টিই আমাদের জন্য সমস্যা বেশি। মাটির বাঁধগুলো ঢলের পানির ব্যাপক চাপ সামলাচ্ছে। মাটি নরম হয়ে গেছে। অনেক বাঁধে ফাটল ও ধস আছে। সেগুলোতে দিন-রাত কাজ হচ্ছে। হাওরের ফসলরক্ষা বাঁধ রক্ষায় জেলা প্রশাসনের সকল কর্মকর্তা মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে। বাঁধ রক্ষায় আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করছি।

এমএসপি

Header Ad

লোডশেডিংয়ে ২০ মিনিট বন্ধ ছিল আতিফ আসলামের কনসার্ট

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকায় মঞ্চ মাতাতে এসেছিলেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আতিফ আসলাম। তবে কনসার্টের স্টেজে ওঠার মাত্র ১০ সেকেন্ডের মাথায় লোডশেডিংয়ের কারণে কনসার্ট বন্ধ হয়ে যায়।

শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) রাতে আর্মি স্টেডিয়ামে ‘ম্যাজিক্যাল নাইট ২.০’ কনসার্টে এ ঘটনা ঘটেছ।

জানা গেছে, এদিন দর্শকদের গান শোনাতে রাত ৮টা ৪৫ মিনিটের দিকে স্টেজে ওঠেন আতিফ আসলাম। এরপর সংগীত পরিবেশন শুরুর মাত্র ১০ সেকেন্ডের মাথায় বিদ্যুৎ চলে গিয়ে কনসার্ট বন্ধ হয়ে যায়। এ ঘটনার প্রায় ২০ মিনিট পর ফের কনসার্ট শুরু হয়।

এর আগে ‘ম্যাজিকেল নাইট ২.০’ কনসার্টে অংশ নিতে উপলক্ষ্যে গত ২৮ নভেম্বর বিকেলে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেন আতিফ আসলাম।

কনসার্টে আতিফ ছাড়াও আরও পারফর্ম করবেন পাকিস্তানি তরুণ শিল্পী আবদুল হান্নান, বাংলাদেশের তাহসান খান ও ব্যান্ড কাকতাল। এ ছাড়া এই কনসার্টে বিশেষ চমক থাকবে, যা এখনই প্রকাশ করছে না আয়োজক কমিটি।

Header Ad

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৯ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জের আলোচিত পাগলা মসজিদের দানবাক্স খুলে এবার ২৯ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। এই মুহূর্তে টাকা গণনার কাজ চলছে। মসজিদে ১১টি লোহার দানবাক্স রয়েছে। ৩ মাস ১৪ দিন পর শনিবার সকাল ৭টায় এ দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে।

মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ প্রায় ৩৫০ জনের একটি দল এই ২৯ বস্তা টাকা গণনার কাজে অংশ নিয়েছে। এবার দানবাক্স খোলার সময় পার হয়ে যাওয়ার অতিরিক্ত একটি টিনের বাক্স বাড়ানো হয়েছে।

শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকালে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক মিজাবে রহমত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরীর উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়। এ ছাড়াও এ সময় বিপুলসংখ্যক সেনাবাহিনী, পুলিশ ও আনসার সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান জানান, এবার তিন মাস ১৪ দিন পর শনিবার সকালে পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্স খোলা হয়েছে। এতে ২৯ লক্ষ টাকা পাওয়া গেছে। পরে মসজিদের দোতালায় এনে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়েছে। তিন মাস পর পর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার তিন মাস ১৪ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে। এবারও তাই একটি টিনের ট্রাঙ্ক বাড়ানো হয়েছিল। আশা করা যাচ্ছে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হবে।

টাকা গণনার কাজে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এটিএম ফরহাদ চৌধুরি, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষক ও আইসিটি) মহুয়া মমতাজ, রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, সিবিএ নেতা আনোয়ার পারভেজ প্রমুখ অংশ নিয়েছেন।

Header Ad

পূর্ণিমার প্রাক্তন স্বামীকে বিয়ে করলেন কেয়া

ছবি: সংগৃহীত

সবাইকে চমকে দিয়ে নিজের বিয়ের খবর নিজেই দিলেন ঢাকাই সিনেমার এক সময়ের আলোচিত দর্শকপ্রিয় নায়িকা সাবরিনা সুলতানা কেয়া।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে খবরটি জানান ৩৯ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি বিয়ের খবর জানিয়ে লিখেন, আলহামদুলিল্লাহ। বিয়ে করলাম, সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।

জানা গেছে, কেয়ার স্বামীর নাম মোস্তাক কিবরিয়া। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। মোস্তাক কিবরিয়া চিত্রনায়িকা পূর্ণিমার প্রাক্তন স্বামী। ২০০৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ব্যবসায়ী মোস্তাক কিবরিয়ার সঙ্গে প্রথম বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন পূর্ণিমা। তার সাথে ডিভোর্স হয় ২০০৭ সালের ১৫ মে।

বিয়ে প্রসঙ্গে কেয়া বলেন, হঠাৎ করেই বিয়েটা করা, তেমন কোনো পরিকল্পনা ছিল না। বিয়েটা পারিবারিকভাবেই হয়েছে। আমার ও মোস্তাকের মা চাইছিলেন বিয়েটা হোক। দুই পরিবারের ইচ্ছাতেই বিয়ে হয়েছে। সবাই আমাদের নতুন সংসার জীবনের জন্য দোয়া করবেন। যেন বাকিটা পথ একসঙ্গে পাড়ি দিতে পারি।

প্রেম বাকি পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়েছে জানতে চাইলে কেয়া বলেন, সম্পূর্ণ পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়েছে। বিয়ের প্রস্তুতির জন্য সময়ও পাইনি। বিয়ের সময় শুধু দুই পরিবারের ঘনিষ্ঠজনরা উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, মনতাজুর রহমান আকবর নির্মিত ‘কঠিন বাস্তব’ সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় পা রাখেন সাবরিনা সুলতানা কেয়া। এরপর টানা সিনেমায় অভিনয় করেন। নায়ক হিসেবে পান মান্না, রুবেল, আমিন খান, রিয়াজ, ফেরদৌস, শাকিব খানদের মতো তারকাদের।

মাঝে পারিবারিক কারণে লম্বা বিরতিতে যান কেয়া। এরপর ২০১৫ সালে ‘ব্ল্যাক মানি’ দিয়ে আবারও পর্দায় ফেরেন নায়িকা। বর্তমানে তার অভিনীত বেশ কিছু সিনেমা প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে।

এদিকে কেয়া অভিনীত ‘কাঠগোলাপ’ দেশে সেন্সরজনিত কারণে আটকে রয়েছে। তবে সিনেমাটি বুলগেরিয়া, ভারত, আমেরিকাসহ বিশ্বের নানা চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিয়ে আটটি পুরস্কার জিতেছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

লোডশেডিংয়ে ২০ মিনিট বন্ধ ছিল আতিফ আসলামের কনসার্ট
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৯ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পূর্ণিমার প্রাক্তন স্বামীকে বিয়ে করলেন কেয়া
বাংলাদেশী রোগীর চিকিৎসা বন্ধ করলো কলকাতা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন বিএনপি মহাসচিব
‘সাইফুলকে ইসকনের ব্যানারে আওয়ামী লীগের দোষররাই হত্যা করেছে’
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১২ টি স্বর্ণের বারসহ মালয়েশিয়ার নাগরিক আটক
সিরিজ রক্ষার মিশনে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
৮ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সতর্ক করল ইউজিসি
গোবিন্দগঞ্জে মসজিদের কমিটি নিয়ে দ্বন্দ্ব, সংঘর্ষে একজন নিহত
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে টাঙ্গাইলে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল
আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের শুভসূচনা
বাংলাদেশ নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার প্রচারণা ও ইসকন প্রসঙ্গে যা বলল দিল্লি
কারাগারে ডিভিশন পাননি চিন্ময়, খেতে দেওয়া হচ্ছে নিরামিষ
আওয়ামী লীগ শাসনামলে বছরে পাচার হয়েছে ১৪ বিলিয়ন ডলার
পরিবর্তন হচ্ছে যমুনা নদীর ওপর নির্মিত নতুন রেলসেতুর নাম
পূর্ণিমার প্রথম স্বামী কিবরিয়াকে বিয়ে করলেন চিত্রনায়িকা কেয়া
‘আইনজীবী সাইফুলের পরিবারের জন্য কোটি টাকার ফান্ড গড়া হচ্ছে’
ইসকনের নামে আওয়ামী লীগ নতুন করে আসার চেষ্টা করছে: হেফাজতে ইসলাম
ঢাকায় আজ মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম