বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঠাকুরগাঁওয়ে অনুমোদিত ১৫টি লেভেল ক্রসিংয়ের ১২টিই অরক্ষিত

ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় রেল বিভাগের অনুমোদিত ১৫টি লেভেল ক্রসিংয়ের মধ্যে ১২টিই অরক্ষিত। এসব অরক্ষিত লেভেল ক্রসিংয়ে নেই কোনো গেটম্যান। শুধু সতর্কতামূলক সাইনবোর্ড দিয়েই দায় এড়ানোর চেষ্টা করছে রেল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সব লেভেল ক্রসিংয়ে সতর্কতামূলক সাইনবোর্ডও নেই। যেগুলোতে রয়েছে তার বেশিরভাগই অবহেলা আর অযত্নে পড়ে আছে। মানুষ ভুলেও সেদিকে চোখ ফিরে তাকায় না।

ঠাকুরগাঁও পীরগঞ্জ-ঢাকা রেল রুটে প্রতিদিন ঢাকাগামী তিনটি আন্তঃনগর, রাজশাহীগামী দুটি মেইল ও একটি লোকাল ট্রেন চলাচল করে। অনুমোন ছাড়া আরও বেশ কয়েকটি লেভেল ক্রসিং রয়েছে। অনুমোদিত-অনঅনুমোদিত মিলে ২০টিরও অধিক লেভেল ক্রসিং দিয়ে প্রতিনিয়ত ভারি যানবাহন ছাড়াও রিকশা, ভ্যান, সাইকেল, মোটরসাইকেলসহ অসংখ্য মানুষ যাতায়াত করেন। অরক্ষিত লেভেল ক্রসিংগুলোর মধ্যে পৌর শহরের জগথা ও মিত্রবাটি এবং ভোমরাদ ইউনিয়নের মিলন বাজার ও সেনুয়া বাজার গুরুত্বপূর্ণ। এসব লেভেল ক্রসিং দিয়ে যানবাহন ও মানুষ বেশি চলাচল করে।

চলতি বছরে এ উপজেলায় ট্রেনে কাটা পড়ে সাত জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে জগথা লেভেল ক্রসিংয়ে জেলা জজশিপের দুই কর্মচারী আন্তঃনগর ট্রেনে কাটা পড়ে মারা যান। সেনুয়া-মিলন বাজার এলাকায় দুইজন এবং সাগুনী-বাশগাড়া এলাকায় আরও দুইজন ট্রেনে কাটা পড়ে মারা যায়। গত মঙ্গলবার রাতেও সেনুয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক জনের মৃত্যু হয়েছে। জগথা লেভেল ক্রসিংয়ে জেলা জজশিপের দুই কর্মচারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা যাওয়ার পর স্থানীয়রা এ লেভেল ক্রসিংয়ে বাঁশের বেরিয়ার দিয়ে সুরক্ষার ব্যবস্থা করেন। ট্রেন আসার সময়ে উপস্থিত যে কেউ বাঁশের বেরিয়ার নামিয়ে দেয়। আবার ট্রেন চলে গেলে তুলে দেয়।

এ ব্যাপারে পীরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা ইকরামুল হক বলেন, এ জেলার লেভেল ক্রসিংগুলো অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। প্রায় দুর্ঘটনা ঘটছে। অত্যন্ত শহরের গুরুত্বপূর্ণ লেভেল ক্রসিংগুলো সুরক্ষার ব্যবস্থা করা দরকার।

পীরগঞ্জ রেল স্টেশনের সহকারী মাস্টার সোহরাব হোসেন জানান, ভোমরাদ হতে পার্শ্ববর্তী বোচাগঞ্জের সুলতানপুর স্টেশন পর্যন্ত ১৫টি লেভেল ক্রসিং রয়েছে। এর মধ্যে শহরের বটতলা, শহীদ অধ্যাপক গোলাম মোস্তাফার সমাধিস্থল সড়ক ও বাকের পুলের কাতিহার লেভেল ক্রসিংয়ের সুরক্ষার জন্য গেটম্যান ও বেরিয়ার আছে। বাকিগুলো ঝুঁকিপূর্ণ।

টিটি/

Header Ad

থমকে গেছে অর্থ পাচারের অনুসন্ধান, তদন্তে এস আলমের প্রভাব

ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে শুরু হওয়া এক লাখ ১৩ হাজার ২৪৫ কোটি টাকার অর্থ পাচারের অনুসন্ধান কার্যক্রম বর্তমানে থমকে রয়েছে। সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটে এই তদন্ত এক মাসেরও বেশি সময় ধরে কোনো অগ্রগতি ছাড়াই বন্ধ হয়ে আছে। এর পেছনে এস আলম গ্রুপের প্রভাব এবং দেশের প্রভাবশালী মহলের সরাসরি হস্তক্ষেপের অভিযোগ রয়েছে।

সিআইডি সূত্র জানায়, ৩১ আগস্ট এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মো. সাইফুল আলম, তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন এবং তাঁদের পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বিরুদ্ধে বিদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়। দায়িত্বপ্রাপ্ত তদন্ত কর্মকর্তা মনির হোসেন এবং তত্ত্বাবধায়ক কর্মকর্তারা এ বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধানে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি আনলেও তাঁদের হঠাৎ বদলি করা হয়েছে।

বদলির পেছনে কারা?
জানা গেছে, তদন্ত প্রক্রিয়াকে ধীরগতি করার উদ্দেশ্যে এস আলম গ্রুপের পক্ষে কাজ করছে একটি প্রভাবশালী মহল। বিশেষ পুলিশ সুপার মো. সরোয়ার্দী হোসেন, অতিরিক্ত ডিআইজি হুমায়ুন কবির এবং তদন্ত কর্মকর্তা মনির হোসেনকে একযোগে বদলি করা হয়। একজন শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তার নির্দেশেই এ বদলি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

সূত্রটি জানিয়েছে, অতিরিক্ত ডিআইজি হুমায়ুন কবিরকে চট্টগ্রাম, এসএস মো. সরোয়ার্দী হোসেনকে র‍্যাবে এবং অনুসন্ধান কর্মকর্তা মনির হোসেনকে শিল্প পুলিশে বদলি করা হয়। তিন কর্মকর্তাকেই বদলি করে দেওয়ায় গত ১২ অক্টোবর থেকে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান স্থবির। তদন্ত কর্মকর্তা এখন অনুসন্ধানের কাজ অন্য একজনকে বুঝিয়ে দিতে কাজ করছেন।

সিআইডির সূত্র জানিয়েছে, এস আলম গ্রুপের অর্থ পাচার অনুসন্ধানের কাজকে প্রভাবিত করার জন্য দেশে-বিদেশে বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছে। তদন্ত কর্মকর্তাদের বদলির নেপথ্যে একজন শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তা জড়িত বলে জানা গেছে। অভিযোগ, তিনি এস আলমের বিষয়ে অনুসন্ধান কাজে ‘ধীরে চলো’ নীতিতে এগোতে বলেছেন। তাঁর কথা না শোনায় পুরো তদন্ত দলকে বদলি করা হয়েছে। এ নিয়ে আরও তিন-চারজন কর্মকর্তা নেপথ্যে কাজ করছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।

সম্প্রতি এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে পরিচয় দিয়ে বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকি দিয়েছেন। দৃশ্যত এভাবে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় এস আলম গ্রুপ অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগের চেষ্টা করছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের একজন কর্মকর্তা বলেন, এ ইউনিট এস আলমের পরিবার ও তাঁদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চালাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির অনিয়ম ও অর্থ পাচারের ব্যাপকতা এত বড় যে দেশ-বিদেশ থেকে এ বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ ও অনুসন্ধান একটি জায়গায় নিয়ে আসা বড় চ্যালেঞ্জের কাজ। তার মধ্যে এ ধরনের হস্তক্ষেপ কাজটি আরও কঠিন করবে।

সিআইডি ইতিমধ্যে এস আলমের বিষয়ে তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর ও ব্যবসায়িক গোষ্ঠীটির কাছে চিঠি দিয়েছে। তবে গ্রুপটি এখনো কোনো চিঠির জবাব দেয়নি। সিআইডির অনুসন্ধান কর্মকর্তারা বলছেন, পরিস্থিতি দেখে এই বিতর্কিত ধনকুবেরের অর্থ পাচার তদন্তের উৎসাহ হারিয়ে ফেলছেন তাঁরা।

সিআইডির মুখপাত্র ও বিশেষ পুলিশ সুপার আজাদ রহমান অবশ্য এ বিষয়ে বলেছেন, অনুসন্ধান কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তাঁর কথায়, অনুসন্ধান কর্মকর্তা বদলি হওয়ায় অন্য কর্মকর্তাকে কার্যক্রম বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে, যা স্বাভাবিক।

সিআইডি প্রাথমিকভাবে এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে ১ লাখ ১৩ হাজার ২৪৫ কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগ নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করে। গ্রুপটির কর্ণধার সাইফুল আলম, তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন এবং দুই ছেলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, সাইপ্রাসসহ ইউরোপে অর্থ পাচার করেছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে দাবি করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, পাচার করা এই বিপুল অর্থ দিয়ে তাঁরা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ কেনা ছাড়াও ব্যবসা পরিচালনা করেছেন। তাঁদের পাচারকৃত অর্থে সিঙ্গাপুরে ২৪৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের ক্যানালি লজিস্টিক প্রাইভেট লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এ ছাড়া ভুয়া নথি তৈরি, জাল-জালিয়াতি এবং প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে নামে-বেনামে ছয়টি ব্যাংক থেকে নেওয়া ৯৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ আত্মসাৎ করে বিদেশে পাচার করেছেন। বিদেশে নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান (শেল কোম্পানি) খুলে অফশোর ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ১৮ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন। এস আলম ও তাঁর পরিবারসহ তাঁদের সঙ্গে যুক্ত অন্যদের সহযোগিতায় এ বিশাল অঙ্কের অর্থ পাচার করা হয়েছে।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে এই বিপুল অঙ্কের অর্থ পাচারের অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্ত দেশের অর্থনৈতিক খাতের স্বচ্ছতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু প্রভাবশালী মহলের চাপে তদন্ত কার্যক্রম সফল হতে পারবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে।

Header Ad

ভারতে পালানোর সময় চট্টগ্রামের পুরোহিত আশীষ আটক

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশকালে আশীষ পুরোহিত (৬৫) নামে একজনকে আটক করেছে স্থানীয়রা। বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলার করেরহাট ইউনিয়নের অলিনগর বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক আশীষ চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালী থানার ২২ নম্বর এনায়েত বাজার ওয়ার্ডের মৃত নির্মল চন্দ্র পুরোহিতের ছেলে। আটকের সময় তার মোবাইলে ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর সঙ্গে একাধিক ছবি পাওয়ার কথা জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

জানা গেছে, আশীষ পুরোহিত মিরসরাইয়ের অলিনগর সীমান্ত দিয়ে কলকাতায় অবৈধভাবে প্রবেশ করার সময় স্থানীয়দের সন্দেহ হলে আটক করে বিজিবিকে খবর দেয়। পরে বিজিবি এসে তাকে তল্লাশি চালায়। এসময় তার কাছ থেকে বাংলাদেশি এনআইডি কার্ড, ভারতীয় আধার কার্ড ও মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিজিবি-৪ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন। তিনি বলেন, আটক ব্যক্তি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন চিকিৎসার জন্য অবৈধভাবে ভারতে যাচ্ছিলেন। দ্বৈত নাগরিকত্ব এবং অবৈধ পারাপারের দায়ে তাকে জোরারগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হবে।

Header Ad

নাটকীয় হারে গ্লোবাল সুপার লিগ শুরু রংপুরের

ছবি: সংগৃহীত

জেতা ম্যাচ প্রতিপক্ষের হাতে তুলে দেওয়া বাংলাদেশের জন্য যেমন নতুন কিছু নয়। ঠিক তেমনি রংপুরের ক্ষেত্রেও ঘটল আজ একই ঘটনা। সুপার ওভারে যখন খুশদিল শাহর এক ছক্কায় মোট ১২ রান তুলেছিল রংপুর রাইডার্স। এই রান ডিফেন্ড করতে তখন বিদেশি জ্যাক চ্যাপেলের ওপর আস্থা রেখেছিলেন নুরুল হাসান সোহান। কিন্তু অধিনায়কের আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি এই পেসার। প্রথম বলেই ছক্কা হজম করেন চ্যাপেল। শেষ ২ বলে যখন ৫ রান দরকার, তখন পঞ্চম বলে এই পেসারকে আরো একটা ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচের ইতি টানেন লিয়াম ডসন।

গায়ানায় টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৩২ রান সংগ্রহ করে হ্যাম্পশায়ার। জবাবে খেলতে নেমে ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৩২ রানের বেশি করতে পারেনি রংপুর রাইডার্স। টাই হওয়ায় ম্যাচ গড়ায় সুপার ওভারে।

১৩৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দারুণ শুরু পেয়েছিল রংপুর। দুই ওপেনার সৌম্য সরকার ও স্টেফেন টেইলর উদ্‌বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৪৬ রান। ১২ বলে ২০ রান করেছেন টেইলর। আরেক ওপেনার সৌম্যের ব্যাট থেকে এসেছে ২০ বলে ২৭ রান।

তবে দুই ওপেনার ফেরার পরই রানের গতি কমে যায়। তিনে নামা উইয়েন মেডসেন ২৬ বলে করেছেন ১৫ রান। তবে নুরুল হাসান সোহান ও খুশদিল শাহ উইকেটে এসে রানের গতি বাড়ান। তাতে সহজ জয়ের পথেই ছিল রংপুর। তবে এই দুজন ফেরার পর সেই সহজ সমীকরণই কঠিন করেছে বাংলাদেশের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি। শেষ ওভারে জয়ের জন্য তাদের ৭ রান প্রয়োজন ছিল। ৬ রানের বেশি নিতে পারেনি তারা।

এর আগে শান মাসুদের ধীর গতির ফিফটিতে ১৩২ রানের পুঁজি পায় হ্যাম্পশায়ার। মাসুদের ফিফটি ছাড়াও ৩১ বলে ২৮ রান করেছেন আলি ওর। রংপুরের হয়ে ২৩ রানে ৫ উইকেট পেয়েছেন জ্যাক চ্যাপেল।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

থমকে গেছে অর্থ পাচারের অনুসন্ধান, তদন্তে এস আলমের প্রভাব
ভারতে পালানোর সময় চট্টগ্রামের পুরোহিত আশীষ আটক
নাটকীয় হারে গ্লোবাল সুপার লিগ শুরু রংপুরের
বাংলাদেশের নেতৃত্বকে বিভক্তি এড়িয়ে ঐকমত্যে কাজ করার আহ্বান মাহাথিরের
ট্রাম্পের ক্যাবিনেট সদস্যদের বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করবে সরকার
গাজায় একদিনে আরও ৩৩ জন নিহত
বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশি জেলেকে গুলি করল মিয়ানমার নৌবাহিনী
সম্পত্তির জন্য বাবাকে তালাবদ্ধ করে রাখলো মেয়েরা
হাসনাত ও সারজিসকে হত্যাচেষ্টাকারী ড্রাইভার ও হেলপার আটক
বিমান বাহিনীকে পঞ্চম জেনারেশনে উন্নীত করাই প্রধান লক্ষ্য: এয়ার চিফ মার্শাল
দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস, দুমড়ে-মুচড়ে গেল গাড়ি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনজীবী সাইফুলের গায়েবানা জানাজা
দুই দফা কমার পর আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
বিসিএসের প্রশ্নফাঁস: বিজি প্রেসের দুই কর্মচারী গ্রেপ্তার
সাত কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিবাদের দোসরদের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত: রিজভী
জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য, বিচারককে ডিম ছুড়লেন আইনজীবীরা
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের সামনে বিজেপির বিক্ষোভ