রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মহাসড়কের পাশে ময়লার স্তূপ, পথচারীদের ভোগান্তি

পটুয়াখালীর প্রধান সড়ক প্রশস্থ হওয়ার পাশাপাশি ওয়াকওয়ে, সাইকেল লেন ও দৃষ্টিনন্দন সড়ক বাতি যে কাউকেই আকৃষ্ট করবে। তবে এর সবকিছুই মলিন হয়ে যায় পৌর শহরে ঢুকতে। ময়লার স্তূপে ভরে গেছে সড়কের পাশ।

পটুয়াখালী-ঢাকা মহাসড়কের লাউকাঠী ব্রিজের পূর্বপাশে খালি স্থানে নিয়মিত ময়লা-আবর্জনা ফেলছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। এতে দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন সড়কে চলাচলকারী যাত্রী ও স্থানীয়রা। তবে দ্রুত সময়ের মধ্যে পৌরসভা নিজস্ব ডাম্পিং এলাকায় ময়লা-আবর্জনা ফেলা শুরু করবে বলে জানিয়েছেন পৌর মেয়র।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পটুয়াখালী থেকে বরিশাল যাওয়ায় পথে ব্রিজের পূর্বপাশে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। সেই স্তূপে জ্বলছে নিভু নিভু আগুন। একদিকে বাতাসে ছড়াচ্ছে ময়লার দুর্গন্ধ অন্যদিকে আগুনের ধোঁয়ায় পুরো এলাকা আচ্ছন্ন। সড়কে চলাচলকারী সবাইকে নাকে রুমাল দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। বিশেষ শিশুদের সব থেকে বেশি ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।

এদিকে ময়লা-আবর্জনার কারণে এই এলাকায় বেড়েছে মশা-মাছির উপদ্রব। এ জন্য এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি চান স্থানীয় বাসিন্দারা। এ নিয়ে বিভিন্ন সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিবাদ করলেও তেমন কোনো প্রতিকার মেলেনি।

স্থানীয় বাসিন্দা রাকিব গাজী বলেন, ‘এই স্থানে ময়লা-আবর্জনা না ফেলার জন্য পৌর মেয়রসহ সংশ্লিষ্টদের কয়েক দফা অনুরোধ জানিয়েও প্রতিকার মেলেনি। কী আর করার এমন অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের মধ্যেই পরিবার-পরিজন নিয়ে থাকতে হচ্ছে। এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে হয়তো বাসাবাড়ি ছেড়ে অন্যত্রে যেতে হবে।’

অটোরিকশাচালক আলমগীর হোসেন বলেন, ‘যখন কোনো যাত্রী নিয়ে এই রাস্তা দিয়া যাই সবাই কয় ঘুইরা ওই রাস্তা দিয়া যাও। কিন্তু ভাড়া কেউ তো আর বেশি দেয় না। এরপরও ঘুইরা যাইতে হয়। এহন এক হাত দিয়া হ্যান্ডেল ধরি আর এক হাত দিয়া নাক চাইপ্পা চলাচল করি, কি করার আছে। পৌরসভার উচিত যে এলাকায় মানুষজন কম হেই এলাকায় এসব ময়লা-আবর্জনা ফেলা।’

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এর আগে পটুয়াখালী পৌর কর্তৃপক্ষ শহরের ময়লা-আবর্জনা বিসিক এলাকায় নদীরপাড়ে ফেলত। তবে নদী কমিশন নদীতে বর্জ্য ফেলতে নিষেধ করেছে। তাই পৌরসভা এখন ব্রিজের পাশে
ময়লা-আবর্জনা ফেলছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে জেলার অন্য পৌরসভার পরিস্থিতিও এমন। জেলার পাঁচটি পৌরসভার কোনোটিতেই নিজস্ব কোনো ডাম্পিং জোন নেই। এ কারণে সবাই পৌর এলাকার বর্জ্য সংগ্রহ করে তা বিভিন্ন স্থানে ফেলে রাখছে। অনেক পৌরসভা আবার এসব বর্জ্যে আগুন ধরিয়ে ময়লা-আবর্জনা কমানোর চেষ্টা করছে।

এ বিষয়ে পটুয়াখালী পৌর মেয়র মহিউদ্দিন আহম্মেদ, পটুয়াখালী একটি পুরাতন পৌরসভা হলেও বিগত দিনে ময়লা- আবর্জনা ফেলার জন্য কোনো ডাম্পিং জোনের ব্যবস্থা হয়নি। তবে আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর এ বিষয়ে উদ্যোগ নিয়েছি। এরই মধ্যে আমি আধুনিক এবং পরিবেশবান্ধব একটি ডাম্পিং জোন তৈরির জন্য শহরের পূর্বদিকে লোহালিয়া ইউনিয়নে সাত একর জমি অধিগ্রহণ করেছি। সেখানে ২৭ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। এ জন্য ডিজাইন ও ড্রয়িং সম্পন্ন হয়েছে।

মেয়র আরও বলেন, লোহালিয়া নদীতে নির্মাণাধীন ব্রিজের কাজ শেষ হলেই আধুনিক ও পরিবেশ বান্ধব এ ডাম্পিং জোনের কাজ শুরু হবে। এটি চালু হলে বাউফল এবং গলাচিপা পৌরসভাও তাদের ময়লা-আবর্জনা এখানে ফেলতে পারবে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দরাবাদে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক বিশাল গণবিক্ষোভের আয়োজন করে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ড (AIMPLB)।

এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) দলের প্রধান এবং হায়দরাবাদের প্রভাবশালী মুসলিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তিনি এই আইনকে “সংবিধানের মূল চেতনার বিরুদ্ধে” উল্লেখ করে বাতিলের জোর দাবি জানান।

“এই আইন আমাদের ধর্মীয় ও সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করছে। যতদিন না এটি বাতিল করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলন চলবে,”— বলেন ওয়াইসি।

তিনি আরও জানান, ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিমদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করায় মুসলিম সমাজে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এবং তা মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইন অনুসারে, অ-মুসলিমদেরও ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য করা সম্ভব হতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত। এই আইনকে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকার ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মুসলিম নেতারা।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে। আদালতে সরকার জানিয়েছে, মে মাসে মামলার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত অ-মুসলিমদের ওয়াকফ বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদ ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

বিরোধীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি ভারতের পার্লামেন্টের দুই কক্ষে পাস হয়েছে। আন্দোলন এখন হায়দরাবাদ ছাড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ড জানায়, মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের আহ্বানে এবং ওয়াইসির নেতৃত্বে এই আন্দোলন ক্রমেই সারা ভারতব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের রূপ নিচ্ছে।

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে, তা শুধু রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার নিয়েও গভীর প্রশ্ন তুলেছে। এখন দেখার বিষয়, আদালতের রায়ে এবং গণআন্দোলনের চাপে সরকার কী পদক্ষেপ নেয়।

সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

Header Ad
Header Ad

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টার দিকে গরম পানির গলির একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

দগ্ধরা হলেন- কুলসুম আক্তার (২৫), রিয়াজ হোসেন (২১), কামরুন্নেসা রোজিনা (৪৫)। তাদের সবার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরা উপজেলায়। বর্তমানে ফকিরাপুল এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী ইব্রাহিম খলিল বলেন, আজ দুপুরের দিকে রান্না করার সময় বিস্ফোরণে আহত হন তারা। পরে আমরা প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আজ দুপুরের দিকে ফকিরাপুল থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ তিনজনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে। দগ্ধের পরিমাণ পরে জানাবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও