বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫ | ২৬ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

ভোলায় দেখা মিলছে বিলুপ্তপ্রায় গরুর হাল

ভোলার গ্রামে হঠাৎ দেখা গেল পুরোনো পদ্ধতিতে গরুর হাল। শুধু ভোলায় নয় গরু মহিষের হালের ব্যবহার একসময় সারা বাংলাদেশেই প্রচলিত ছিল। এক সময় গ্রামবাংলায় ফসল ফলাতে জমি চাষ লাঙ্গল দিয়েই করতো কৃষক। তখন সচ্ছল কৃষকদের প্রত্যেক বাড়িতে ছিল গরু মহিষের একাধিক হাল।

শুধু হালচাষে নয় তখন গরু মহিষ ব্যবহার হতো, আখের গুড় তৈরির জন্য আখের রস সংগ্রহে, তিল, শরিষার তেল উৎপাদন করতে কাঠের ঘাঁনিতে, এবং গাড়ি চালাতেও দেখা মিলতো গরু মহিষের। ভোলা সদর উপজেলার রাজাপুরের কন্দ্রকপুরে মহিজল বেপারির রবিশস্য ক্ষেতে দেখা যায় গরু দিয়ে হাল চাষ করতে।

৫/৭ বছর পুর্বেও ভোলায় প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে গরু মহিষের হাল কৃষি কাজে ব্যবহার হতে দেখা যেত, এখন সেসব বিলুপ্তির পথে। তবে ভোলায় এখন গরু অথবা মহিষের কাঁধে জোয়াল (কৃষকদের ভাষায় জুমাল) তুলে দিয়ে তাতে লাঙ্গল লাগিয়ে শতবছর ধরে হালচাষ করে আসা প্রান্তিক কৃষকদের এখন আর দেখা যায়না। ভোলায় হালচাষে গরু ও মহিষের ব্যবহার নেই বলেলেই চলে। এখন আর ভোলার কালিনাথ রায়ের বাজার, ও ইলিশা বাজারে বসে না লাঙ্গল, ইস, জুমাল, বিক্রির হাটও। গরু মহিষের হালের সাথে বিলুপ্ত হয়েছে এসব দেশিয় কৃষি সরঞ্জামের হাট বাজারও।

তবে চাষি মহিজল বলেন এখন গরু মহিষের হালচাষের জায়গা দখল করে নিয়েছে যান্ত্রিক যানবাহন ট্রাক্টর ও পাওয়ার টিলার। চাষি মহিজল আরো বলেন আমার ছোট ছোট খন্ড খন্ড জমি বর্তমানে জ্বালানী তেলের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারনে জমি চাষের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, তাছাড়া খন্ড খন্ড জমি চাষ করতে পাওয়ার টিলার আসতে চাননা বলেই আমার পুরোনো পদ্ধতিতে চাষ করার এই উদ্যেগ।

গত ১৪/১৫ বছর আগেও একজন কৃষক অথবা কৃষি শ্রমিক নিজ হাতে জোড়া গরুর দড়ি তুলে নিয়ে গরু অথবা মহিষের কাঁধে জুমাল লাগিয়ে দিয়ে মাঝখানে লাঙ্গলের ইস জোয়ালের মাঝে বেঁধে গরু অথবা মহিষের হালচাষের দৃশ্য প্রতিটি গ্রামে গ্রামেই দেখা যেত। গরু দিয়ে হালচাষ করা এবং হালচাষের সরঞ্জাম বিক্রির হাট একসময় ছিল গ্রামবাংলার চিরচেনা চিত্র।

হেমন্তে মাঠ হতে ফসল তুলার পরপরই শুরু হতো হাল দিয়ে রবিশস্য উৎপাদনে জমি চাষের কাজ। হেমন্তের ভোর হলেই গ্রাম ও চরাঞ্চলের কৃষক বা কৃষিশ্রমিকরা কাঁধে লাঙ্গল-জুমাল নিয়ে গরু মহিষ নিয়ে জমিতে হাল চাষের জন্য বেরিয়ে পড়তেন,এখন সেসব চিত্র আর চোখে পরেনা। একজন কৃষক বা কৃষি শ্রমিক এক দিনে ৪০/৪২ শতাংশ জমি একচাষ করা ছিল খুবই কষ্টের ব্যাপার। ঘুরে ঘুরে জমি চাষ করতে হতো একই সাথে শক্তহাতে চেপে ধরতে হতো লাঙ্গলের পরকুডি। এতে শক্তি ও কৌশলের প্রয়োজন ছিল বেশ।

লাঙ্গলের কুডি একটু কম বেশী আকাবাঁকা হলেই গরু অথবা মহিষের পায়ে লাঙ্গলের ফলা বা আল ঢুকে গিয়ে মারাত্মক জখম হবার ঝুঁকি থাকতো। আবার যে কৃষক বা কৃষিশ্রমিক হালচাষ করতো তাকেও সবসময় মনোযোগী ও শতর্ক থাকতে হতো। তার পায়েও লাঙ্গলের ফলা বা আল লাগার সম্বাবনা থাকতো। এখন আর কৃষকদের কাঁধে লাঙ্গল-জোয়াল ও হাতে জোড়া গরুর দড়ি দেখা যায় না। বিলুপ্ত হয়ে গেছে গরু ও মহিষ দিয়ে হালচাষের পদ্ধতি।

এক সময় গ্রামগঞ্জে গাঁতা হিসেবে (দুই জোড়া গরুতে এক গাঁতা) গরু ও মহিষ দিয়ে হালচাষ করা হতো। এখন গ্রামে গাঁতা প্রচলনও আর নেই। এখন যন্ত্র ও পাশাপশি কৃষি শ্রমিক দিয়ে সকল চাষের কাজ করা হয়। কৃষিকাজে কৃষকের সম্মান বেড়েছে। বেড়েছে কৃষি শ্রমিকের কদর। তবে ভোলায় গরু, মহিষ দিয়ে হালচাষ করা বিলুপ্ত হলেও গ্রামে গরু মহিষ প্রতিপালন কিন্তু বেড়েছে।

এক সময় চাষাবাদ করতো না এমন পরিবারেও গরু মহিষ পালন করতো হালচাষের জন্য। তারা শুধুমাত্র গরু, মহিষ দিয়ে হালচাষ করে জীবন জীবিকা নির্বাহ করতেন। এখন গরু মহিষ দিয়ে হালচাষের পেশাটির বিলুপ্তি ঘটেছে। তবে সেই জায়গায় গ্রামের অনেক পরিবার যাদের চাষের জমি নেই তারা এখন উন্নতজাতের গরু মহিষ পালন করতে শুরু করেছেন দূধের জন্য। কিন্তু বর্তমানে লাঙ্গলের হাল চাষ আর চোখে পরে না। লাঙ্গলের হালচাষ বিলুপ্ত হয়ে গেছে।

এ চাষি বলেন, গরু দিয়ে হাল চাষের অনেক উপকারিতা লাঙ্গলের ফলা মাটির অনেক গভীরে যায় তাই জমির মাটি ভালো আলগা ও নরম হয়, ফসলের জন্য অনেক ভালো হয়। গরু দিয়ে হাল চাষ করলে জমিতে ঘাসও কম হয়। আর ফলনও ভালো হয়। লাঙ্গল দিয়ে প্রতিদিন জমি চাষ করা সম্ভব হয় প্রায় ৪০ শতাংশ। কৃষিতে মান্দাতা আমলের ধ্যানধারনা পাল্টে গেছে।

ভোলা কৃষি অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাসান মোঃ ওয়ারিসুল কবির বলেন, বর্তমানে কৃষিতে এসেছে আমূল পরিবর্তন। কৃষি কাজেও প্রযুক্তির ব্যবহার বেড়েছে। যে কৃষি জমিতে বছরে দুবার আবাদ করা হতো সেই জমিতে এখন তিন/চার বার আবাদ করা হচ্ছে। সময়ের প্রয়োজনে মানুষ এখন লাঙ্গল দিয়ে হাল চাষের পরিবর্তে ট্রাক্টর, পাওয়ার টিলার দিয়ে জমি চাষ করছে। কৃষি কাজে কৃষকদের সহায়ক পরামর্শ ও আধুনিক কৃষি সরঞ্জাম প্রদান করছে সরকার। তারই ধারাবাহিকতায় প্রতিটি ইউনিয়নে আমাদের কৃষি উপসহকারি সর্বদা কৃষকের সেবায় নিয়োজিত রয়েছেন।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হলো স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হলো ইলন মাস্কের মালিকানাধীন স্পেসএক্সের স্যাটেলাইট-নির্ভর ইন্টারনেট সেবা ‘স্টারলিংক’। বুধবার সকালে রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহারের কার্যক্রম শুরু হয়।

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) গত ২৯ মার্চ স্টারলিংককে বিনিয়োগ নিবন্ধন দেয়, যার ফলে প্রতিষ্ঠানটি ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি পেয়েছে। তবে বাণিজ্যিকভাবে ইন্টারনেট সেবা চালু করতে হলে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) থেকে এনজিএসও লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হবে। এই লাইসেন্সের অনুমোদন প্রক্রিয়া ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বলেন, “আমরা তাদের ৯০ দিনের মধ্যে কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি দিয়েছি এবং ইতোমধ্যে স্টারলিংকের প্রযুক্তি ইতিবাচকভাবে যাচাই করা হয়েছে।”

উল্লেখযোগ্যভাবে, ২০২৩ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো স্টারলিংকের প্রযুক্তি পরীক্ষা চালানো হয়। এরপর বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিষয়টি আরও দ্রুত এগিয়ে যায়। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি স্টারলিংক নিয়ে মার্কিন উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের সঙ্গে ভিডিও কলে আলোচনা করেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, যা পুরো প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে।

প্রযুক্তি বিশ্লেষকদের মতে, বাংলাদেশে স্টারলিংকের পরীক্ষামূলক যাত্রা এক নতুন যুগের সূচনা করেছে। কারণ, স্যাটেলাইটের মাধ্যমে উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা এখন দেশের প্রত্যন্ত এলাকাতেও পৌঁছাতে পারবে, যা শহর ও গ্রামের মধ্যে বিদ্যমান ডিজিটাল বৈষম্য কমাতে সহায়ক হবে। একই সঙ্গে দুর্যোগকালীন জরুরি যোগাযোগেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন তারা।

Header Ad
Header Ad

বিনিয়োগ সম্মেলনে ইয়ংওয়ান প্রধানকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ

বিনিয়োগ সম্মেলনে ইয়ংওয়ান প্রধানকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর একটি হোটেলে আজ বুধবার (৯ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২৫’-এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ইয়ংওয়ান করপোরেশনের চেয়ারম্যান কিহাক সাংকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রদান করেছে বাংলাদেশ সরকার। তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল খাতে অগ্রণী ভূমিকার স্বীকৃতি হিসেবে এ সম্মাননা দেওয়া হয় তাকে।

অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কিহাক সাংয়ের হাতে সম্মাননাপত্র তুলে দেন। কিহাক সাং ১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আসেন এবং তখন থেকেই দেশের অর্থনীতিতে বিশেষ করে পোশাক খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন।

এবারের বিনিয়োগ সম্মেলনে কিহাক সাংসহ মোট পাঁচ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য সম্মানিত করা হলেও কেবল তাকেই সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়েছে। সম্মাননা গ্রহণের পর তিনি বলেন, “সম্মানসূচক নাগরিকত্ব পেয়ে আমি সত্যিই গর্বিত ও কৃতজ্ঞ।”

 

এছাড়া সম্মেলনে বিনিয়োগ ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখায় ‘ইনোভেশন ক্যাটাগরিতে’ ফ্যাব্রিক লাগবে লিমিটেড, ‘বিদেশি বিনিয়োগ ক্যাটাগরিতে’ ওয়ালটন ও বিকাশ এবং ‘দেশীয় প্রতিষ্ঠান ক্যাটাগরিতে’ স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস–কে ‘এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ দেওয়া হয়। বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস।

Header Ad
Header Ad

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে বিসিএসসহ সরকারি চাকরি, দুদকের তদন্তে মিলেছে প্রমাণ

ছবি: সংগৃহীত

মুক্তিযোদ্ধার ভুয়া সনদ ব্যবহার করে বিসিএসসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে চাকরি নেওয়ার প্রাথমিক প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ৩৮তম থেকে ৪৩তম বিসিএস পর্যন্ত বিভিন্ন নিয়োগে এই জালিয়াতির তথ্য উদঘাটন হয়েছে।

সোমবার (৭ এপ্রিল) দুদকের একটি বিশেষ টিম সরকারি কর্ম কমিশনে অভিযান চালিয়ে এসব তথ্য সংগ্রহ করে।

দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আক্তারুল ইসলাম জানান, এনফোর্সমেন্ট টিম সরকারি কর্ম কমিশনের নথিপত্র পর্যালোচনা করে ৩৮তম থেকে ৪৩তম বিসিএসে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নিয়োগপ্রাপ্তদের তালিকা সংগ্রহ করেছে। পাশাপাশি ৯ম বিসিএস থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধা সনদ ব্যবহার করে যারা চাকরি পেয়েছেন, তাদেরও তালিকা সংগ্রহ করে যাচাইয়ের প্রক্রিয়া শুরু করেছে দুদক। প্রাথমিকভাবে বেশ কয়েকজনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ ভুয়া বলে প্রমাণ মিলেছে।

এ বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শেষে কমিশনের কাছে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

সূত্র জানায়, বর্তমানে জনপ্রশাসনে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৮৯ হাজার ২৩৫ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন, যাদের বড় একটি অংশ আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে নিয়োগপ্রাপ্ত। এদের অনেকের বিরুদ্ধে ভুয়া সনদ ব্যবহার করে চাকরি নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, সরকারি বিভিন্ন বিভাগ ও সংস্থায় মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি পাওয়া ব্যক্তিদের একটি বড় অংশের সনদ যাচাই করতে গিয়ে অনেকের সনদ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বিশেষ করে শিক্ষা, ব্যাংক ও পুলিশ বিভাগে এ ধরনের অভিযোগ বেশি। শুধু প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গত ১৫ বছরে ২৯ হাজার ৪৮৫ জন এবং পুলিশ বিভাগে ২৩ হাজার ৬৩ জন মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি পেয়েছেন, যাদের মধ্যে অনেকের বিরুদ্ধে সনদ জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হলো স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা
বিনিয়োগ সম্মেলনে ইয়ংওয়ান প্রধানকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে বিসিএসসহ সরকারি চাকরি, দুদকের তদন্তে মিলেছে প্রমাণ
এসএসসি পরীক্ষায় মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদ করে বরখাস্ত দুই কর্মী
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
হত্যা মামলায় অভিনেত্রী শমী কায়সার গ্রেপ্তার
সংস্কার সুপারিশে ত্রিমুখী অবস্থানে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, সাভারের মা-মেয়ে গ্রেফতার
গাজায় ফের ইসরাইলি হামলা, নিহত আরও ২৬ ফিলিস্তিনি
যেসব অঞ্চলে ঝড়ের আভাস ও সতর্কতা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জনের মৃত্যু
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম ডিবির হাতে গ্রেপ্তার
জামিনে মুক্ত হওয়া সাবেক এমপিকে পিটিয়ে আবারও পুলিশে দিলো ছাত্র-জনতা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পিটার হাসের সাক্ষাৎ
ভবিষ্যতে কোনো প্রকল্পের ব্যয় ও সময় বৃদ্ধি করা হবে না: রেল উপদেষ্টা
গণহত্যা চালিয়ে কেউ ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারেনি, তার ধ্বংস অনিবার্য: টুকু
বিদেশি বিনিয়োগের এমন অনুকূল পরিবেশ আগে কখনো ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
বিরামপুরে স্কাউটস দিবস পালিত
১৩৫ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ নিয়োগ