শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাবি ক্যাম্পাসের সেই নজীরবিহীন দুর্ঘটনা ও শহিদ হিমেল

হিমেল বেঁচে থাকলে হয়তো ভালো একটি কর্মের মাধ্যমে উপার্জনে যুক্ত হতো। মমতাময়ী মায়ের চিকিৎসা এবং আরাম-আয়েশের ব্যবস্থা করতো। হয়তো বিয়ে করত। একমাত্র ছেলে ও ছেলের বউকে কাছে পেয়ে হয়তো মা আনন্দে আত্মহারা হতেন। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস! মাকে রেখে চলে গেল হিমেল।

হিমেলের চিরআপনজন ও আমাদের শ্রদ্ধেয় সেই মায়ের নিয়মিত খোঁজখবর নেওয়ার পাশাপাশি চিকিৎসা ও জীবিকা নির্বাহের জন্য প্রতি মাসে ৩৫ হাজার টাকা করে আজীবন ভাতা দেবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এমন উদ্যোগ ও সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে।

হিমেলকে ফিরিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে তার মমতাময়ী মায়ের সন্তুষ্টি অর্জন করা দুনিয়ার কারও পক্ষে সম্ভব নয়। এ ছাড়াও সড়ক দুর্ঘটনার পর শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেওয়ার পাশাপাশি হিমেলের কফিন নিয়ে নাটোরে গিয়ে তার মাকে সান্ত্বনা দেওয়ায় মাধ্যমে উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার দারুণ ভূমিকা পালন করেছেন। এতে শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ অনেকাংশেই কমে যায়।

হিমেলের নামে ভবনের নামকরণ

রাজশাহী বিদ্যালয়ের ভবনগুলো যাদের নামে নামকরণ করা হয়েছে, তাদের প্রত্যেকেই খ্যাতিমান ব্যক্তিত্ব এবং একেকজন একেকটা ইতিহাস। তারা প্রত্যেকেই অসাধারণ ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন। যে কারণে বিভিন্ন সময় তাদের স্মরণে বিভিন্ন প্রকাশনাও বের হয়।

হিমেল তেমন কেউ না হলেও তার সবচেয়ে বড় পরিচয় সে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, যেমন আমরাও। হিমেল সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত একজন শহিদ। স্বেচ্ছায় দেশ ও মানুষের স্বার্থে সে নিজের জীবন বিলিয়ে দেয়নি। অথবা দেশ ও মানুষের বৃহৎ কোনো স্বার্থের পক্ষে অবস্থান করায় কোনো শত্রুপক্ষ তার প্রাণ কেড়ে নেয়নি।

তবে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারানো মানুষের সংখ্যা প্রতিনিয়তই বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে অনুন্নত ও দুই লেনের সড়ক, অদক্ষ ও উগ্রপন্থী চালক এবং বিআরটিএ ও ট্রাফিক পুলিশ বিভাগের অপব্যবস্থাপনা অবশ্যই দায়ী। যে কারণে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, বাংলাদেশের জনগণের জাতীয় আন্দোলনে পরিণত হয়েছে।

আর এই আন্দোলনকে আরও শক্তিশালী ও কার্যকর করতে হিমেলের জীবনদান নিঃসন্দেহে স্মরণীয় হয়ে থাকার দাবি রাখে। কারণ আমাদের নিরাপদ ক্যাম্পাসেও সড়ক দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটতে পারে, এটা ছিল অকল্পনীয় ও অপ্রত্যাশিত। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণেই এমন নজীরবিহীন ঘটনার সূত্রপাত হলো। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনোভাবে দায় এড়াতে পারে না।

তবে আমরা শিক্ষার্থীরা যারা উশৃঙ্খলভাবে ক্যাম্পাসে অথবা ক্যাম্পাসের বাইরে ড্রাইভিং করছি, তারাও প্রশ্নবিদ্ধ নই কি?

রাবি ক্যাম্পাসে ঘটে যাওয়া এই সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত মাহমুদ হাবিব হিমেলের জীবন যেমন তার মা, আত্মীয়-স্বজন এবং আমাদের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি; তেমনি আমাদের আন্দোলনে বিধ্বস্ত পাঁচটি ট্রাকের মালিক ও চালকের জন্যও হয়তো অপূরণীয় ক্ষতি। ট্রাকগুলোই হয়তো ছিল তাদের পারিবারিক জীবিকা নির্বাহের মূল হাতিয়ার।

যা-ই হোক, সচেতনতাই প্রতিকার। সচেতন হতে হলে শিক্ষার বিকল্প নেই; কিন্তু কারও প্রাণহানি অথবা অপূরণীয় কোনো ক্ষতিসাধনের পর শিক্ষা নেওয়ার প্রথা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। ক্ষয়ক্ষতির আগেই সতর্কতা ও সচেতনতার পরিচয় দিতে হবে, আমাদের প্রত্যেককেই।

প্রসঙ্গত, গত ১ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টার দিকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান হলের সামনে ট্রাকচাপায় গ্রাফিক ডিজাইন, কারুশিল্প ও শিল্পকলার ইতিহাস বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র মাহমুদ হাবিব হিমেল নিহত হন। তিনি শহীদ শামসুজ্জোহা হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ড্রামা অ্যাসোসিয়েশনের (রুডা) সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক জোটের দপ্তর সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। ওই দুর্ঘটনায় সিরামিক ও ভাস্কর্য বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র রায়হান প্রামাণিক আহত হন।

লেখক: রাকিব হোসেন আপ্র

শিক্ষার্থী, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

এসএ/

Header Ad

গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরের শ্রীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালী গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

মৃত তিন শিক্ষার্থী হলেন- মোজাম্মেল হোসেন নাঈম (২৪), মোস্তাকিম রহমান মাহিন (২২) ও জোবায়ের আলম সাকিব (২২)।

জানা গেছে, শনিবার সকালে গাজীপুর মহানগরের বোর্ড বাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজির মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের প্রায় ৪৬০ জন শিক্ষার্থী বিআরটিসির ৬টি ডাবল ডেকার বাস ও ৩টি মাইক্রোবাসে করে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উত্তর পেলাইদ গ্রামের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামীণ আঞ্চলিক সড়ক ধরে রিসোর্টের উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় উত্তর পেলাইদ গ্রামের উদয়খালী বাজারে পৌঁছালে বিআরটিসির ডাবল ডেকার একটি বাস পল্লী বিদ্যুতের তারের স্পর্শে আসে। এ সময় বাসটি বিদ্যুতায়িত হলে কয়েকজন শিক্ষার্থী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। তাদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক জাকিউল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, তিনজনকেই মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে। আহত সংখ্যা এখনও নিশ্চিত হতে পারিনি। আমরা জরুরি বিভাগে যাচ্ছি।

Header Ad

কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া

ছবি: সংগৃহীত

মিল্ক বিউটিখ্যাত দক্ষিনি অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া নতুন বছরে তার জীবনের একটি বিশেষ অধ্যায়ে পা রাখতে যাচ্ছেন। খলচরিত্র করে আলোড়ন তোলা অভিনেতা বিজয় ভার্মার সঙ্গে তার প্রেমের গুঞ্জন চলছিল অনেক দিন ধরেই। তবে এ নিয়ে কেউই মুখ খোলেননি। এবার তাদের সম্পর্ক নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন তামান্না। এমনকি ২০২৫ সালে সাতপাকে বাঁধা পড়ার সম্ভাবনা আছে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন।

সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমের এক প্রোমোশনাল ইন্টারভিউতে তামান্না তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে জানান, প্রেমের সম্পর্কের জন্য জীবনে দুবার হৃদয় ভেঙেছে তার। সেই সময়টা তামান্নার জন্য খুবই ভয়াবহ ছিল।

তিনি আরও জানান, তিনি খুব কম বয়সে একজন ছেলের সঙ্গে প্রথম ভালোবাসায় জড়িয়েছিলেন এবং তার দ্বিতীয় সম্পর্কটি ছিল তার অভিনয় ক্যারিয়ারের শিখরে থাকা অবস্থায়। তবে সে সময় তিনি অনুভব করেন যে, সেই ছেলে তার সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের জন্য সঠিক ব্যক্তি নয়।

তবে এত কিছুর পরও বাহুবলিখ্যাত তামান্না প্রেমিকের নাম প্রকাশ করেননি। এর আগে গুঞ্জন ছিল যে, তিনি ভারতীয় অভিনেতা বিজয় ভার্মার সঙ্গে ডেট করছেন। পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় বহুবার ফ্রেমবন্দি হয়েছেন তারা। যদিও নিজেদের এ সম্পর্ক আড়ালে রাখতে বদ্ধপরিকর দুজনই। এখন দেখার অপেক্ষা তামান্না জীবনসঙ্গী হিসেবে কাকে বেছে নেন।

সবশেষ তামান্না ভাটিয়াকে আইটেম গার্ল হিসেবে দেখা যায় অমর কৌশিক পরিচালিত ‘স্ত্রী ২’ সিনেমায়। এ সিনেমায় আরও অভিনয় করেন রাজকুমার রাও, শ্রদ্ধা কাপুর, পঙ্ক ত্রিপাঠিসহ আরও অনেকে।

Header Ad

পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...

ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকার বিনিময়ে নয় মাসের শিশু সন্তানকে দত্তক দেন শরীফা খাতুন নামে মানসিক ভারস্যমহীন এক মা। বিষয়টি জানতে পেরে গতকাল শুক্রবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ওই নবজাতককে উদ্ধার করে তার মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিয়েছেন সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশের সহায়তায় ওই শিশুটিকে তার মায়ের কোলে ফেরত দেন।
মানসিক ভারসাম্যহীন নারী শরীফা খাতুন বোদা উপজেলার ময়দানদিঘী ইউনিয়নের জেমজুট মুসলিমবাগ এলাকায় তিন সন্তানকে নিয়ে ভাড়া বাড়িতে থাকেন। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে সংসার চালান।

প্রতিবেশী ও পরিবারের সদস্যরা জানান, গত এক বছর আগে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় শরীফা খাতুনের। এর পর সন্তানদের নিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি করে চলত তার পরিবার।

গত মঙ্গলবার নিজের ৯ মাসের কন্যা সন্তানকে পঞ্চগড় পৌরসভার দক্ষিণ তেলিপাড়া এলাকায় একটি হলুদ খেতে রেখে ভিক্ষা করতে যান শরীফা খাতুন। এ সময় শিশুটিকে দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে স্থানীয় রুনা আক্তার নামে এক নারী; একইসঙ্গে শরীফাকেও নিজ বাড়িতে নেন তিনি। রুনা নামে ওই নারীর নিজ সন্তান না থাকায় শিশুটিকে দত্তক নিতে চাইলে, ৫০০ টাকার বিনিময়ে রেখে চলে যান শরীফা।

এরপর চার দিন পর অবশেষে পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় নিজ পরিবারের কাছে ফিরেছে শিশুটি। বর্তমানে শিশুটিকে দেখভাল করছেন মানসিক ভারসামহীন শরীফার ১৬ বছরের বড় ছেলে নয়ন।

এ বিষয়ে শরীফার ছেলে নয়ন ইসলাম বলেন, গত চার দিন আগে মা বোনকে নিয়ে হঠাৎ পঞ্চগড়ে যান। পরে একসময় বাড়িতে একাই এসে ঘরে তালা লাগিয়ে বন্দি অবস্থায় থাকতে শুরু করেন। বোন কোথায় তা জানতে চাইলে কোনো কিছুই জানাচ্ছিলেন না।

পরে অনেক কৈশলে বোনের অবস্থান জানতে পারি। এরপর সেই বাড়িতে গিয়ে বোনকে ফেরত চাইলে তারা দিতে অস্বীকার করেন। আরও জানতে পারি মা বোনকে নেবেন না বললে তারা ৫০০ টাকা মাকে খেতে দিয়ে একটা কাগজে স্বাক্ষর করে নেন। শুক্রবার সাংবাদিক ও পুলিশ এসে তদন্ত করে আমার বোনকে আনতে নির্দেশ দিলে মাকে সঙ্গে নিয়ে বোনকে বাড়িতে নিয়ে আসি।

স্থানীয় মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, অনেক আগে থেকে ওই নারীকে দেখছি। তিনি ভিক্ষাবৃত্তি করে পরিবার চালান। তবে কয়েকদিন আগে নিজের সন্তানকে মানুষের কাছে দিয়ে প্রায় পাগল হয়ে বেড়াচ্ছিলেন।

কাজলা নামে স্থানীয় এক নারী বলেন, সকালে শরিফা আমার কাছে এসে আমার পা জড়িয়ে ধরেছেন আর বলেছেন আপু যেভাবেই পারো আমার মেয়েকে এনে দাও।

প্রতিবেশীরা বলেন, স্বামী না থাকায় পরিবারটা চালাতে শরীফা খাতুন ভিক্ষা করতেন। এর মাঝে এমন কাণ্ড ঘটে তিনি পাগল হয়ে গেছেন। তার তিনটা সন্তান। একটা ছেলে ও দুটি মেয়ে। এদের কি হবে আমরা জানি না। তবে সরকারি সহায়তা পেলে তাদের গতি হতো।

এ বিষয়ে পঞ্চগড় সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বলেন, আগের বিষয়টি আমাদের কেউ জানায়নি। খবর পাওয়ার পর পঞ্চগড় সদর থানার ওসিকে জানানো হয়। বিষয়টি পুলিশের হস্তক্ষেপে সুষ্ঠু সমাধান করে ভারসাম্যহীন নারীর কাছে তার বাচ্চা ফেরত দেওয়া হয়েছে।

তিনি আরও জানান, যেহেতু ওই নারীর বাড়ি বোদা উপজেলায়, সেখানকার ইউএনওকে জানিয়ে সরকারি সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ