বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

একুশ শতকের কৃষি ও রাজনীতি

কৃষকের মাঠে মাঠে এখন পাকা ধানের গন্ধ। পাকা ধানের গন্ধের চাইতে কৃষকের কাছে সুখকর সংবাদ আর কি হতে পারে। সাম্প্রতিক সময়ে আরো কয়েকটি এমন সুখের সংবাদে ফেসবুক সয়লাব হয়ে আছে সেটা হল ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ দেশের দরিদ্র কৃষকদের ধান কেটে ঘরে তুলে দিচ্ছে।

আশা জাগানিয়া এ খবরে আমরা আশাবাদী হতেই পারি। কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয় এই যে, যে কৃষক ধান উৎপাদন করছে সেই কৃষকের ধান কাটার আর্থিক সামর্থ্য থাকছে না। কেন থাকছে না নেই এটা ভাববার বিষয়। কৃষির অতি যান্ত্রিকিকরণ, কৃষিপণ্যের ন্যায্যমুল্য নিশ্চিত না হওয়া, উৎপাদন কৌশলের বিবর্তন, কৃষি পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি, রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে দীর্ঘসুত্রিতা ইত্যাদি কারণেই এমনটি হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।

স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে যে খাতগুলোর সমস্যা আজও সমাধান হয়নি বলতে গেলে অবহেলিত সেগুলোর মধ্যে কৃষি খাত অন্যতম। কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য অনিশ্চিত, মধ্যস্বত্বভোগীদের দাপটে কৃষি পণ্য বিপণন এর ক্ষেত্রে জমে থাকা সমস্যা, উত্তরাঞ্চলে উৎপাদন মৌসুমে হিমাগারের অভাবে নষ্ট হয়ে যাওয়া আলু কৃষির বড় সমস্যাগুলোর অন্যতম।

উল্টো ধনি ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত উদ্দ্যেগে তৈরি হিমাগারে আলু সংরক্ষণ করে পাঁচ গুণ লাভ ঘরে তুললেও কৃষক সেই মূল্য ভরা মৌসুমে পায় না। যে হারে কৃষি পণ্য উৎপাদনের উপকরণের দাম বেড়েছে ধানের দাম সেভাবে বাড়েনি কিন্তু সরকার গত মাসে মজুদ ঘাটতি দেখিয়ে ইউরিয়া সার কেজিপ্রতি ৫ টাকা হারে বাড়িয়েছে। অন্যান্য সারও কীটনাশক থেকে শুরু করে উৎপাদিত কৃষি উপকরণের দাম বেড়েছে জ্যামিতিক হারে। কৃষি প্রধান দেশ বাংলাদেশ, কৃষিই দেশের সমৃদ্ধির মূল কারণ। দীর্ঘদিন ধরে এই কৃষকই বাঁচিয়ে রেখেছে গরীব এই দেশটিকে। সমস্যা একটাই এই তথ্যটি যতটা কাগজে-কলমে ততটা বাস্তবে নেই।

প্রত্যেকটা কৃষি পণ্যের দাম গ্রাম থেকে শুরু করে রাজধানীতে মূল্য ব্যবধান প্রায় তিনগুণ। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন মোড়ে মোড়ে চাঁদা দিতেই তাদের এই পর্বত সমান ব্যবধান তৈরি হয় এতে তাদের আসলে করার কিছুই থাকে না। এই প্রচলিত সমস্যাটাও ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সবচেয়ে চড় সমস্যা বলে অনেকেই মনে করে।

কৃষিতে বিগত তিন দশকের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের দিক যদি আমরা বিশ্লেষণ করি তাহলে সেটা যতটা না কৃষকের অনুকূলে ছিল তার চাইতে বেশি ছিল ব্যবসায়ীদের অনুকূলে। চাউলের দাম বেড়েছে দফায় দফায়। আমরা কি জানি এই দাম বাড়ার অতিরিক্ত অর্থ কৃষক কতটুকু পায়? তাদের ধানের দাম আদতে বেড়েছে কিনা?

১ কেজি সুগন্ধি ধান কৃষক সর্বোচ্চ ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে। কৃষকের সেই ধান যখন চাউল হয়ে ভোক্তা পযার্য়ে পৌছায় তখন সেটার দাম বেড়ে দাঁড়ায় ১৫০ টাকা। এখানে বঞ্চিত, শোষিত কৃষক বরাবরের মত উপকৃত ব্যবসায়ীরা। সরকার সবসময়ই বলে আসছে সে কৃষি বান্ধব। সরকার কি জানে শতকরা ৪% হারে প্রণোদনার কৃষি ঋণ কয়জন কৃষক পায়। পেলেও সেই টাকা হাতে আসা পযর্ন্ত সংশ্লিষ্টদের কতটা তৈল মর্দন করতে হয়।
এভাবেই বিভিন্ন সময় কৃষকের উন্নতির নামের সরাসরি উন্নতি হয়েছে ব্যবসায়ীদের। বাংলাদেশের পাট, মাছ, সবজি, চিংড়ি, ফল রপ্তানির বাজার দিন দিন সংকুচিত হচ্ছে, বিশ্বে নতুন বাজার সন্ধান করে রপ্তানি উদ্যোগ নেওয়ার দাবি কৃষকদের দীর্ঘদিনের। সরকার সেদিকে নজর দেয়নি কোন দিন। মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশী কমিউনিটিতে বিক্রি হয় ভারতীয় সবজি । গত ২০১৯ সালে রাশিয়া বাংলাদেশ থেকে সাত থেকে আট লক্ষ টন আলু আমদানির ইচ্ছা পোষণ করলেও সরকার রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কথা বলে সঠিক সময়ে সেটা করতে পারেনি। ঠিক একই ভাবে ২০১৭ সাল থেকে জাপান ও ইংল্যান্ড খিরশাপাতি আম আমদানির আগ্রহ প্রকাশ করলেও ঝুলে আছে সে প্রক্রিয়া। সরকারি সিদ্ধান্ত থাকলেও বিগত তিন দশকে কোন সরকারই কৃষকেদের এই জমে থাকা সমস্যার সমাধানে এগিয়ে আসেনি। তথাপিও কৃষকদের উদ্ভাবনী শক্তির অবদানে বিগত কয়েক বছরে বাংলাদেশ কৃষি পণ্য উৎপাদনে অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করে। ব্যক্তি উদ্যোগের পাশাপশি রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা থাকলে আমরা কম আয়তন নিয়েও আরো বেশি দূর এগোতে পারতাম তবু ও স্বাধীনতার ৫২ বছরে বিশ্ব দরবারে আমাদের কিছু সাফল্য সবার নজর কাড়ে। খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এফওএ, বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থমন্ত্রণালয়, ইউএসএ কৃষি বিভাগ ২০২১ সালে একটি আশাব্যঞ্জক পরিসংখ্যান তুলে ধরে সেখানে দেখানো হয় বিশ্বের বেশ কয়েকটি খাতে বাংলাদেশ বিশ্বে শ্রেষ্ঠতম অবস্থান ধরে রেখেছে। বাংলাদেশ সারা পৃথিবীতে ইলিশ উৎপাদনে প্রথম স্থান ধরে রেখেছে, পাট উৎপাদনে অর্জন করেছে দ্বিতীয় অবস্থান। মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে তৃতীয়, সবজি উৎপাদনে তৃতীয়, পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয়, আম উৎপাদনে অষ্টম, কাঁঠাল উৎপাদনে দ্বিতীয়, পেয়ারা উৎপাদনে অষ্টম, ধান উৎপাদনের চতুর্থ, প্রবাসী-আয় অর্জনে অষ্টম। এখানে ভারত প্রথম, দ্বিতীয় আমরা, ভালো করেছি কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে আমাদের কি আরো ভালো করার সুযোগ ছিল না! অবশ্যই ছিল, কিন্তু কেন সেটা হলো না।

ছাত্রলীগের কর্মীরা মাঠে ধান কাটার যে মিডিয়া কাভারেজ আমরা দেখি, দরিদ্র কৃষকের অর্থসাশ্রয় করার যে প্রচেষ্টা আমরা দেখি তার চাইতে বেশি জরুরী কৃষকের সকল জাতীয় সমস্যার সমাধান। এভাবে কৃষকের জমিতে ধান কাটার মায়াকান্না না করে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় প্রভাব বিস্তার করে কৃষকের অধিকার প্রতিষ্ঠা বেশি জরুরী। একুশ শতকে ভারত ও চায়নার কৃষির কাছাকাছি যেতে হলে এছাড়া আর কোন গত্যন্তর আছে কি? আর যদি আমরা সঠিক সময়ে সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে এখনই সিদ্ধান্ত নিতে না পারি তাহলে উৎপাদনমুখি বিশ্বব্যবস্থায় আমরা দুর্ভিক্ষকে বরণ করে নিতে বাধ্য হবো। সবচেয়ে বড় কথা হলো বিশ্বায়নের এই যুগে কৃষিকে না বাঁচিয়ে বাঁচবো না আমরা, বাঁচবে না আমাদের রাজনীতি, অর্থনীতি কৃষি ও সংস্কৃতি।

 

 লেখক: প্রাবন্ধিক, গল্পকার ও শিক্ষা গবেষক

 

ডিএসএস/ 

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪