কনক চৌধুরীর কবিতা ‘মহা সন্ধিক্ষণের ভালোবাসা’
মহা সন্ধিক্ষণে হঠাৎ করেই আবির্ভুত হলো এক সন্ধ্যাতারা
চোখের তারায় ভালোবাসার কী অপলক ছোঁয়া
যেন সাক্ষাৎ এক মায়াবতী
মায়ার বন্ধনে গ্রাস করে নেবে যেন সবকিছু অষ্টপ্রহর কেড়ে নেবে
হৃদয়ের সব আলিঙ্গন
অহরহ উদগিরণ ঘটাবে কামনার দীপ্ত শ্বাস প্রশ্বাস
অসম্ভব উত্তেজনায় নিজেকে ব্যাপৃত করবে দিগ্বিদিক শুন্য করে
অপরদিকে প্রতিপক্ষ অসহায়
তাই "ক্ষমা করো প্রভু"
মায়াবতীর হাসি
হাসির মধ্যে তীব্র অট্টহাসের এক সুক্ষ রুপময়তা
অপসারিত হয় প্রজ্জলিত কামনার দীপ শিখা রহস্যে ঘেরা সব কিছু
সময় আর সময়ের জটিলতা
কী চাই সে? ভালোবাসা দিলে দাও, নয়তো বা দুরে যাও
বিলীন হও সমকালের সব ব্যবধান ভেদ করে বোঝা যায় কষ্ট দিতে আনন্দ লাগে
আনন্দের মাঝেও যে কষ্ট থাকে
তবে এসো কষ্ট ভাগাভাগি করি
একবার বলো ভালোবাসি
কেবলই ভালোবাসি
মহাসন্ধিক্ষণের সব সীমাবদ্ধতাকে তুচ্ছ করে।
ডিএসএস/