শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঢাবির নৃত্যকলা বিভাগের সুনাম ছড়িয়ে যাক দেশে-বিদেশে 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্যকলা বিভাগের চেয়ারপারসন মনিরা পারভীন

বেশ কয়েক বছর আগে জাহাঙ্গীরনরের একটি গ্রুপে দেখলাম তার জন্ম দিন। শুভেচ্ছা জানালাম নিজের পরিচয় দিয়ে। তিনিও বেশ আন্তরিকতার সঙ্গে কথা বললেন। কথা শেষে বললেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এলে আমার সঙ্গে দেখা কর। আমি তার ফোন নম্বর নিয়ে রাখলাম। মাঝে মাঝে ফেজবুক ম্যাসেনজারে কথা বলতাম। একবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা করেছি। সর্বশেষ দেখা হয় করোনার আগে ভারত-বাংলাদেশ যৌথভাবে আয়োজিত একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে। করোনার মধ্যে প্রায়ই কথা হতো। ফেসবুকে তার শিক্ষার্থীবান্ধব কার্যক্রম দেখে ভাবতাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এমনই হওয়া প্রয়োজন। এতক্ষণ বলছিলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্যকলা বিভাগের চেয়ারপারসন ও সহকারী অধ্যাপক মনিরা পারভীনের কথা।

দুই দিন আগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ৫১ বছরে পদার্পণ করল। বিশ্বিবদ্যালয়ের হাজারও শিক্ষার্থী সুনামের সঙ্গে কাজ করছে স্ব স্ব কর্মক্ষেত্রে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো সিনিয়র বা জুনিয়র ভাই বা আপুদের ভালো খবর আমাকে পুলকিত করে। বিশ্বিবদ্যালয়ের ৫১ বছর পূর্তির আমেজের মধ্যে ভীষণ আনন্দের একটি খবর পেলাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্যকলা বিভাগের সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন মনিরা পারভীন ম্যাডাম।

খুলনার মেয়ে ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী মনিরা পারভীন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ থেকে স্নাতক (সম্মান) পড়াশোনা শেষ করে ভারত সরকারের আই.সি.সি.আর.-এর বৃত্তি নিয়ে ভারতের রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের (২০০৯-২০১৪) নৃত্য বিভাগ থেকে স্নাতকে প্রথম বিভাগে দ্বিতীয় এবং স্নাতকোত্তরে প্রথম বিভাগে প্রথম স্থান অর্জন করেন। স্নাতকোত্তরের সর্বোচ্চ সাফল্যের কারণে তিনি স্বর্ণপদকসহ নীরদ বর্মণ স্মৃতি পদক, অসিত চট্টোপাধ্যায় স্মৃতি পদক ও সুনিত বসু স্মৃতি পদক লাভ করেন।

ভারতে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নকালে তিনি গুরু শ্রী সন্দীপ মল্লীকের কাছে নৃত্য প্রশিক্ষণ শুরু করেন। এখন পর্যন্ত তার কাছে শিখছেন। এ ছাড়াও তিনি ৫ বছর পণ্ডিত বিরজু মহারাজ ও শ্রীমতী শাশ্বতী সেনের কাছে নাচের তালিম নেন। ১৯৯৫-২০০৩ পর্যন্ত তিনি খুলনায় উদীচীতে মোস্তাক সেলিম পপলুর কাছে নাচের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নকালে ২০০৬ সালে জাতীয় পর্যায়ে ‘আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায়’ কথক ও সৃজনশীল নৃত্যে দুইটি স্বর্ণপদক পান। তিনি ২০০৩ সাল থেকে বাংলাদেশের প্রখ্যাত নৃত্যশিল্পী ও নৃত্য পরিচালক শিবলী মোহাম্মদ ও শামীম আরা নীপার কাছে নৃত্যের তালিম নেন। এ ছাড়া তিনি নিয়মিত বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলা ভিশন, এনটিভি, এসএটিভি, এটিএন, চ্যানেল আই, মাছরাঙা, যমুনা টিভি, বৈশাখী টেলিভিশন ও আরটিভিসহ বিভিন্ন চ্যানেলে নৃত্য পরিবেশ করেন।

রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করে ২০১৫ সালে ৫ মার্চ তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্যকলা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। ৮ মার্চ সকাল ৯টায় সর্বপ্রথম ১০ জন শিক্ষার্থীর ক্লাস নেন। তিনি একাধারে শিক্ষক ও নৃত্যশিল্পী। বর্তমানে তিনি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা করছেন। তিনি নিয়মিত সেমিনার, সিম্পোজিয়াম এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নৃত্যানুষ্ঠানে অংশ নেন। নৃত্য পরিবেশনের পাশাপাশি তার রয়েছে বিভিন্ন নৃত্য বিষয়ক গবেষণা। তিনি একই সঙ্গে বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি ও বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদের সদস্য।

নৃত্যকলা বিভাগের দায়িত্ব পাওয়ার পর মনিরা পারভীন বলেছেন,নৃত্যকলা বিভাগের সার্বিক উন্নয়ন করা হবে তার একমাত্র লক্ষ্য। এ বিভাগের পরিচিতি শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্বদরবারে তুলে ধরার প্রত্যাশা করেন।

আমাদের বিশ্বাস তার মতো একজন গবেষক ও শিক্ষার্থীবান্ধব শিক্ষক নৃত্যকলা বিভাগকে উন্নতির শীর্ষে নিয়ে যাবে। এ ছাড়া প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে নৃত্যকলা বিষয় পড়াতে তিনি উদ্যোগী হবেন। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অতি অল্প সময়ে নৃত্যকলা বিভাগে সাংস্কৃতিক চর্চার সুযোগ তৈরি করতে মনিরা পারভীন ম্যাম বিশেষ ভূমিকা রাখবেন বলে আমার বিশ্বাস। দেশীয় সুস্থ ধারার সংস্কৃতি বিকাশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্যকলা বিভাগের সুনাম দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে যাক সেটাই প্রত্যাশা।

 

মো. শাহিন রেজা,

সাবেক শিক্ষার্থী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

 

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন