শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

তেল নিয়ে তেলেসমাতি

‘নুন আনতে পান্তা ফুরায়’ প্রবাদটির ইংরেজি ‘After meat comes mustard’, অর্থাৎ ‘মাংস খাওয়ার পর সরিষার তেল আসে’। কোথায় নুন-পান্তা আর কোথায় তেল-মাংস! যারা এর রূপান্তরকর্তা তারাই ভালো জানেন এমন অসামঞ্জস্যপূর্ণ রূপান্তরিত বাক্যের মাহাত্ম্য কী? তবে আমরা ভাগ্যবান এই কারণে যে, ওই রূপান্তরিত প্রতীকী উপাদানে আমাদের আবহমান গ্রাম বাংলার বহুল ব্যবহৃত তেল ‘সরিষা’ ঠাঁই পেয়েছে। আজকের নিবন্ধনটির মূল বিষয় সেটিকে নিয়েই।

আমরা জানি, ভোজ্যতেল হিসেবে সরিষা খুব জনপ্রিয়। এ দেশে রান্নাবান্না, গা-গোসলে এটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। দেশের ব্যবহারযোগ্য বিভিন্ন তেল যেমন— সয়াবিন, তিল, সূর্যমুখী, তিসি, রেড়ি ইত্যাদির মধ্যে সরিষার ব্যবহার সর্বাগ্রে। কষ্টের কথা হলো আমাদের ভোজ্যতেলের শতকরা নব্বই ভাগই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। তাই দেশে অধিক পরিমাণ সরিষা উৎপাদন করেই আমরা ভোজ্যতেলের চাহিদা কমপক্ষে ৫০ শতাংশ পূরণ করতে পারি। এ দেশের পোলিযুক্ত দোআঁশ মাটি সরিষা চাষের খুব উপযোগী।

বাংলাদেশের কুষ্টিয়া, যশোর, মাগুরা, ঝিনাইদহ, জয়পুরহাট, বগুড়া, নাটোর, নওগাঁ, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর এবং নিলফামারী জেলা সরিষা চাষের জন্য খুব উপযোগী। মাটির রকমভেদে ৪/৫টি চাষ করে সরিষা বুনতে হয়। আবার কখনো কাদার উপর সরিষার বীজ ছিটিয়েও চাষ করা হয়। সরিষার দানা ছোট, তাই উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রতি শতকে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম বীজ বপন করতে হয়। কার্তিক ও অগ্রহায়ণ মাসের প্রথম সপ্তাহে সরিষার বীজ বোনা হয়। সরিষা চাষের জন্য প্রতি বিঘা জমিতে তিন থেকে চার হাজার টাকা খরচ হয়। সাধারণত দুই মাসে সরিষার ফসল ঘরে তোলা হয়।

আমাদের দেশে তিন ধরনের সরিষার চাষ করা হয়, যথা- টরি, শ্বেত ও রাই। এ ছাড়া বারি-১৪ ও বারি-১৫ হলো উন্নত জাতের দুইটি সরিষা। এ দেশে প্রতি বিঘা জমিতে ৬ থেকে ৭ মণ সরিষা উৎপন্ন হয়। বাংলাদেশের প্রায় ৩ লাখ হেক্টর জমিতে সরিষার চাষাবাদ করা হয় এবং এতে প্রায় আড়াই লাখ টন সরিষা পাওয়া যায়।

সরিষার তেলে 'গ্লুকোসাইনোলেট' নামক রাসায়নিক উপাদান আছে যা মাইক্রোব ও ব্যাকটেরিয়াকে নির্মূল করে। এতে ৬-১০ শতাংশ ফ্যাটি এসিড থাকে। এ ছাড়াও সরিষার তেলে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস ও সালফার থাকে। সরিষাতে বিদ্যমান ভিটামিন, মিনারেল ও পুষ্টি উপাদান চুলের অকালপক্বতা দূর করে এবং তা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সরিষার তেল ৭০% কাজ করে। সর্দি, কাশি বা যে কোনো শারীরিক ব্যথা থেকে রেহাই পেতে সরিষার তেলের মালিশ খুব সাহায্য করে। এ তেল নিয়মিত গায়ে মাখলে এবং নাকে দিলে শরীর ঝরঝরে হয়, শ্বাসনালী পরিষ্কার থাকে এবং শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। এটি এতোই সক্রিয় যে, খাঁটি সরিষার তেল ফ্রিজে রাখলে কখনো জমবে না। সরিষার বীজে ৪০-৪৪ শতাংশ তেল থাকে। এবং প্রতি তিন কেজি সরিষা থেকে এক কেজি তেল উৎপন্ন হয়। সেই হিসেবে এক মণ বা ৪০ কেজি সরিষা থেকে ১৩/১৪ কেজি তেল পাওয়া যায়। তেল পেষার যন্ত্রকে ঘানি বা ঘানিকল বলে। যারা তেল পিষে তাদের ‘কলু’ বলে।

আগেকার দিনে কলুরা ঘানি টানার জন্য চোখ বাঁধানো বলদ গরু ব্যবহার করত। অর্থাৎ মনে হয় শুধু ঘানি টানার জন্যই কলুর বলদ। এক সময় সশ্রম কারাদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দীদের দিয়ে ঘানি ঘুরানো হতো। কোনো ব্যক্তি জেলে গেলে শাস্তি স্বরুপ তাকে ঘানি ঘুরাতে হতো। এজন্য ‘জেলের ঘানি’ বলেও বাংলায় একটি কথা আছে।

সরিষা ফুল আমাদের খুব প্রিয়। শীতের বিকালে সোনা ভরা রোদে হলুদাভ সরিষা ফুলের সমারোহে মন জুড়াতে কার না ভালো লাগে! স্নিগ্ধ বাতাস সরিষার গন্ধ ভাসা বিকালে মনকে ভরে তুলে। অনেক দূর থেকে সরিষা ফুলের গন্ধ নাকে বিঁধে। তখন ফুলপ্রেমিরা হলুদ বরণ বিস্তৃত সরিষার মাঠে মৌমাছির গুঞ্জন শুনে ক্ষণিকের জন্য এক স্বপ্নিল রাজ্যে হারিয়ে যায়। কারো চুলের বেনীতে আস্ত একটা সরিষা ফুলের কাণ্ড শোভা পায়। এ সময় ফুলে ফুলে মধু আহরণে মৌমাছি, প্রজাপতিরা গুঞ্জন ধরে। সরিষা ফুল থেকে প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিম উপায়ে মধু সংগ্রহ করা হয়। শীতকালে সরিষা ফুলের মধু খুব জনপ্রিয়। সরিষার জমি অত্যন্ত উর্বরতাসম্পন্ন বলে সেখানে ধানের ফসল খুব ভালো হয়। সয়াবিন, পাম ওয়েল এর বিকল্প হিসেবে সরিষার তেল অতুলনীয়। খাঁটি সরিষার তেল থেরাপি; একটি মহৌষধ। তাই মনে বলে–
‘মাঠে করলে সরিষা চাষ
মনের শান্তি বারো মাস’।

কৃষিপ্রধান বাংলাদেশে স্বল্প সময়ের একটি শস্য সরিষা। যথাযথ সরিষা চাষে আমরা আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারি, পরনির্ভরশীলতা কমাতে পারি এবং ভোজ্যতেলের চাহিদা মেটাতে পারি।

এম এ রাজ্জাক: সহকারী অধ্যাপক, কেশরহাট মহিলা কলেজ, মোহনপুর, রাজশাহী

আরএ/

Header Ad

৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের ৩ মাসে জ্বালানি খাতে ৩৭০ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে শিল্প খাতে জ্বালানি সংকট নিয়ে বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) আলোচনা সভায় এ কথা জানান তিনি।

মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে এগিয়ে যেতে হবে। চলতি সপ্তাহে ৪০টি নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পের দরপত্র দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, পাবলিক সেক্টরে প্রতিযোগিতার অভাব রয়েছে। টিকে থাকতে হলে ঘুষ বাণিজ্য থেকে বের হতে হবে। সরকারি ক্রয়কে প্রতিযোগিতার মধ্যে আনার প্রয়োজন রয়েছে। সরকারের সঙ্গে সখ্য করে আর ব্যবসা হবে না। ভালো ব্যবসায়ীদের জন্যই উপযোগিতা তৈরি করা হবে।

Header Ad

জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি

ছবি: সংগৃহীত

ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর সাথে এবার জুটি বাধলেন বাংলাদেশের তারকা অভিনেত্রী আফসানা মিমি। বিপ্লবী দীনেশ গুপ্তর জীবনকাহিনি নিয়ে এই সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছেন ভারতের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত নির্মাতা মানসমুকুল পাল।

জানা গেছে, হুমায়ূন আহমেদের একটি উপন্যাসকে কেন্দ্র করে সিনেমা বানাবেন নির্মাতা মানসমুকুল পাল। আগামীতে সেই সিনেমাতেই দেখা যাবে মিঠুনকে। শোনা যাচ্ছে, অভিনেতার বিপরীতে দেখা যেতে পারে বাংলাদেশি অভিনেত্রী আফসানা মিমিকে। যদিও নিশ্চিত করে কিছু জানাননি নির্মাতা। তবে ভারতের জাতীয় পুরস্কারজয়ী এই পরিচালক চিত্রনাট্য লেখার আগে বাংলাদেশ ভ্রমণ করবেন।

মূলত সিনেমার চিত্রনাট্য লেখার আগে হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসে থাকা জায়গাগুলো নিজে ঘুরে দেখতে চান মানসমুকুল। ভারতীয় গণমাধ্যমে এ প্রসঙ্গে নির্মাতা বলেন, হুমায়ূন আহমেদের যে উপন্যাস অবলম্বনে চিত্রনাট্য লেখা শুরু করছি তাতে বাংলাদেশের একাধিক জায়গার উল্লেখ রয়েছে।

তাই ঢাকা, কিশোরগঞ্জসহ অন্যান্য জায়গায় যাওয়ার কথা আছে। সেই জায়গাগুলো নিজে দেখলে উপলব্ধি থাকবে, আর তাতে চিত্রনাট্য লেখার কাজও সহজ হবে।

শুধু জায়গা পরিদর্শন নয়, বাংলাদেশে এসে অভিনেত্রী আফসানা মিমির সঙ্গেও দেখা করবেন মানসমুকুল। তিনি এ-ও জানান, সিনেমার অধিকাংশ শুটিং বাংলাদেশে হবে। কিন্তু এখনই নয়। বর্তমানে মানসমুকুলের হাতে ৩টি সিনেমার কাজ রয়েছে। সেসব চলচ্চিত্র শেষ করে তবেই তিনি এই সিনেমার কাজ শুরু করবেন।

Header Ad

দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জানিয়েছেন, দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা টাউন ফুটবল মাঠে জেলা বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় তারেক রহমান বলেন, সব রাজনৈতিক দল মিলে আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি। দেশের মানুষের হাতে ক্ষমতা ফিরে যেতে নির্বাচন প্রয়োজন।

তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য আরও ২ বছর আগে সংস্কারের প্রস্তাব ৩১ দফা দিয়েছি আমরা। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। একজন শুরু করবে, আরেকজন টেনে নিয়ে যাবে। অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ ও সত্যিকারের নির্বাচন আয়োজন করতে পারলে, জনগণ তবেই জনপ্রতিনিধি বাছাই করতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।

নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, অনেকের মনে প্রশ্ন আমরা কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছি। আমরা বিশ্বাস করি, অন্তর্বর্তী সরকার একটি নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে। এর ফলে সংসদের যারা জনপ্রতিনিধি বাছাই হয়ে আসবে, তারা সংসদে বসে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে, কীভাবে দেশের প্রত্যেকটি সেক্টরের সমস্যা সমাধান করা যায়। সকল সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব প্রকৃত ও সত্যিকারের একটি নির্বাচনের মাধ্যমে।

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দায়িত্ব নিতে হলে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে আশপাশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। যদি এই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারা যায়, তবেই মানুষ আপনাদের দায়িত্ব দিবে, অন্যথায় দ্বিতীয়বার ভাববে।

এর আগে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপির খুলনা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বিএনপি খুলনা বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. শরীফুজ্জামান শরীফ, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল প্রমুখ।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা