শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবিতে প্রবাসীরা সোচ্চার’

জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদে মহান মুক্তিযুদ্ধে সংগঠিত নির্মম গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবিতে কানাডায় 'টরেন্টো ফিল্ম ফোরাম' এক গণসমাবেশের আয়োজন করে। তাদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে আরও কয়েকটি সংগঠন ওই আয়োজনে অংশ নেয় l সেই গণসমাবেশ আয়োজনের প্রেক্ষাপট ও আগামীর পরিকল্পনা বিষয়ে ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মনিস রফিকের সঙ্গে কথা হয় ঢাকাপ্রকাশের। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন ফারজানা নাজ শম্পা। নিচে এর চুম্বক অংশ পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো

ঢাকাপ্রকাশ: টরেন্টোতে গত ১ অক্টোবর কেন গণসমাবেশের আয়োজন করা হয়?

মনিস রফিক: টরন্টোতে গত শনিবার (১ অক্টোবর) সমাবেশ আয়োজনের মূল কারণ ছিল, ৩ অক্টোবর সুইজারল্যান্ডের জেনেভাস্থ জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের ৫১তম অধিবেশনে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সংঘটিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবিতে যে আলোচনা হয়েছে তার প্রতি সংহতি প্রকাশ করা। এ বিষয়ে নৈতিক সমর্থন দেওয়া এবং জনগণকে বিষয়টি সম্পর্কে অবহিত করানো। উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধের ৫১ বছর পর এই প্রথম জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদে বাংলাদেশে সংঘটিত ভয়াবহতম, বীভৎস, বর্বর গণহত্যাও জেনোসাইড নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এই আলোচনাকে সামনে রেখে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বসবাসকারী মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণকারী বাঙালিরা সোচ্চার হয়েছে এই জেনোসাইডের আন্তর্জাতিক ও জাতিসংঘের স্বীকৃতি আদায়ের জন্য।

ঢাকাপ্রকাশ: কানাডার টরেন্টোর গণসমাবেশের আয়োজক কোন সংগঠন? এতে কোন কোন সংগঠন অংশ নেয়?

মনিস রফিক: টরন্টোতে এই সমাবেশের আয়োজক সংগঠন ছিল টরন্টো ফিল্ম ফোরাম। টরন্টো ফিল্ম ফোরামের আহ্বানে সাড়া দিয়ে এই সমাবেশকে সফল করার জন্য পিডিআই কানাডা, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী কানাডা, ইন্টারন্যাশন্যাল ক্রাইম স্ট্রাটেজি ফোরাম, ছায়ানট, নাট্যসংঘ কানাডা, ম্যাক এন্টারটেইনমেন্ট, কানাডা বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বাংলাদেশ রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী সংস্থা, অন্যমেলা টরন্টো, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, সাপ্তাহিক ‘বাংলাকাগজ’ এবং প্রজন্ম ৭১ এর প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।

তবে বিশ্বব্যাপী এ সমাবেশ আয়োজনের মূল সংগঠন হচ্ছে, নেদারল্যান্ডস ভিত্তিক বাংলাদেশ সাপোর্ট গ্রুপ-BASUG, ‘আমরা একাত্তর’ এবং ‘প্রজন্ম ৭১’। সাবেক ছাত্রনেতা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের সাবেক এজিএস নাসির উদ দুজা মূলত টরন্টো ফিল্ম ফোরামকে এই সমাবেশ আয়োজন করা জন্য আহ্বান জানান। এর প্রধানতম কারণ ছিল, গত ২০১৫ সাল থেকে টরন্টো ফিল্ম ফোরাম ২৫শে মার্চের কালো রাত এবং ১৪ই ডিসেম্বরের শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ৩০০০ ড্যানফোর্থ এলাকায় ’৭১ এর গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবিতে সমাবেশ ও প্রদীপ মিছিল করে আসছে।

নাসির উদ দুজার মাধ্যমে টরন্টো ফিল্ম ফোরামের প্রতিনিধি নিয়মিতভাবে ঢাকার আয়োজক কমিটির সঙ্গে যোগাযোগ রাখতো। বিশেষ করে ‘আমরা একাত্তর’ এর সভাপতি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের সাবেক জিএস মাহাবুব জামান এর সঙ্গে সমাবেশের ব্যাপারে নিয়মিত যোগাযোগ এবং সমন্বয় করা হতো।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনার বিবেচনায় এই গণসমাবেশ সার্বিকভাবে কতটা সার্থক?

মনিস রফিক: এই সমাবেশ একটি সার্থক গণসমাবেশ। এর প্রধানতম কারণ, এখানে বিভিন্ন শ্রেণির এবং স্তরের মানুষের উপস্থিতি ছিল, সেই সঙ্গে এই সমাবেশে উপস্থিতির সংখ্যাও অনেক ছিল। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ৩০০০ ড্যানফোর্থের ঘরোয়া রেস্টুরেন্টের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। তারপর সন্ধ্যা ৭টায় সমাবেশে উপস্থিত সদস্যরা ব্যানার, প্ল্যাকার্ড নিয়ে গান গাইতে গাইতে টরন্টোর ডেন্টোনিয়া পার্কে অবস্থিত শহীদ মিনারে গিয়ে অবস্থান নেয় এবং ৭১ এর গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি না পাওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার শপথ নেন।

ঢাকাপ্রকাশ: আগামীতে আরও কী কোনো উদ্যোগ আছে?
মনিস রফিক: এই দাবি বাস্তবায়িত না হওয়া পর্যন্ত বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বড় আকারে সমাবেশ করা, কানাডার ফেডারেল এবং বিভিন্ন প্রভিন্সের মানবাধিকার পরিষদে এ দাবির সমর্থনের পক্ষে চিঠি দেওয়া, স্থানীয় এমপিপি এবং এমপিদের মাধ্যমে এ বিষয়টি প্রভিন্স এবং ফেডারেলের বৈদেশিক মন্ত্রীদের কাছে তুলে ধরা। এ ছাড়া, অনলাইনে এ ব্যাপারে গণ সমর্থনের প্রক্রিয়া শুরু করা। কানাডার অন্টারিওর প্রভিন্সিয়াল পার্লামেন্টে এ দাবির পক্ষে সমাবেশ করা হবে। যদিও সেটার তারিখ এখনো ঠিক হয়নি।

আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত