সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

হানিফের প্রশ্ন

জাফরুল্লাহ নাম দিলে বিএনপির নাম দেওয়া হলো না?

'নির্বাচন কমিশন গঠনে বিএনপির পক্ষ থেকে নাম পাঠাবে না বলছে কিন্তু ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী কার? আমরা এতদিন জানতাম উনি বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা। তিনি যদি নাম দেন সেই নামটা কি বিএনপি'র পক্ষ থেকে দেয়া হয়না? আমরা তো এটা বলতে পারি সরাসরি নিজেরা না দিয়ে আর একজনের মাধ্যমে নাম প্রস্তাব করছে। আর রাজনীতিতে স্ট্যান্টবাজি করছে।'

বুধবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে খুলনা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে খুলনা বিভাগের সাংগঠনিক জেলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক সম্পাদকবৃন্দ, দলীয় সদস্য এবং জেলা চেয়ারম্যানরে সঙ্গে ভার্চ্যুয়ালি মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সামনে এমন মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ।

হানিফ বলেন, বিএনপি রাজনীতিটা সব সময় একটা মিথ্যাচার এবং অপকৌশলের মধ্য দিয়ে করে আসছে। বিএনপি'র সৃষ্টি হয়েছিল একটা অবৈধ পন্থায় তারা সব অবৈধ পথ খোঁজে।

তিনি বলেন, স্থানীয় নির্বাচনে বিএনপি'র পক্ষ থেকে বলা হল তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। কিন্ত বিভিন্ন জায়গায় তাদের দলীয় প্রার্থীরা কিন্তু অংশ নিয়েছে। সরাসরি নাই কিন্তু দলীয় প্রতীকের বাইরে নির্বাচন করেছে।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি সকালে এক কথা, বিকালে এক কথা বলে। নির্বাচন কমিশন গঠনে যখন রাষ্ট্রপতি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের আহ্বান করলেন তখন বিএনপি বলল না, আমরা নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন চাই। সেসময় আইনমন্ত্রী বলেছিলেন আইনটা দ্রুত করা কঠিন হয়ে যাবে। সেসময় মির্জা ফখরুল বলেছিলেন সরকার চাইলে এক দিনে আইন করা যায়। যখন বিলটা সংসদে উঠল সংসদীয় কমিটির যাচাই-বাছাই হলো। বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্যরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তারা যাচাই বাছাই করলেন। সংসদে বিএনপি ও জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে সংশোধনী দিয়েছিল ২২ টা সংশোধনী গ্রহণ করেছে। বিএনপির সংসদ সদস্যদের অনুরোধে বিলের নামটাও পরিবর্তন করা হয়েছে। বিলটি সার্বজনীনভাবে গৃহীত হল সংসদে। এমন না যে সরকার তড়িঘড়ি করে বিল করছে যেটা দূরভিসন্ধিমূলক? আসলে বিএনপি পরস্পর বিরোধী কথা বলা আর জনগণের কাছে মিথ্যাচার এবং ভাঁওতাবাজি করা ছাড়া কিছু নেই। বিএনপির রাজনীতি করার কোনো কটেন্ট নেই, সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে মানুষকে বিভ্রান্ত করা ছাড়া তাদের আর কি আছে। ক্ষমতায় থাকতে যে অপকর্ম করেছে সেই অপকর্মের দায়ভার আরও বহুদিন টানতে হবে বিএনপিকে।

হানিফ বলেন, গুম খুন নিয়ে কথা বলে বিএনপি? এসব অভিযোগ করার আগে তাদের চেহারা আয়নায় দেখা উচিত ছিল। ২০০১-০৫ পর্যন্ত বিএনপি আওয়ামী লীগের কত নেতা-কর্মীকে গুম করেছে। আমাদের ২৬ হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছিল বিএনপির পাঁচ বছরে। এরা কথায় কথায় মিথ্যাচার করে। বিএনপি রাজনীতিটা হল মিথ্যাচারে ভরা এবং পরস্পর বিরোধী।

হানিফ আরও বলেন, সার্চ কমিটি সকলের মতামত নিয়ে সকলের কাছ থেকে নাম নিয়ে যাচাই-বাছাই করে দশটি নাম পাঠাবে রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠাবে। রাষ্ট্রপতি পাঁচজনের নাম চূড়ান্ত করে একটা কমিশন গঠন করবেন।

বিএনপি যে নাম দিলো না এতে নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ হবে কী না? এমন প্রশ্নের জবাবে হানিফ বলেন, কেন প্রশ্নবিদ্ধ হবে? ইসি গঠনের সময় কোন একদল নাম দিল না এতে কি নির্বাচন কমিশন প্রশ্নবিদ্ধ হবে? বিএনপি যখন নির্বাচন কমিশন গঠন করল তখন কার সঙ্গে আলাপ করে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছিল? তারা তো কখনোই কারো সঙ্গে আলাপ করে নির্বাচন কমিশন গঠন করে নাই। তাদের নেত্রীকে নাম পাঠিয়েছেন সেই নামই রাষ্ট্রপতি ইসি গঠন করেছেন। এরপরও যদি কেউ নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে প্রশ্ন তোলে তাহলে বুঝতে হবে তারা এদেশের সুস্থ রাজনীতির চায়না। সব সময় একটা অস্বস্তিকর পরিবেশ রাখতে চায়।

আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত নাম থেকে যদি ইসি গঠন না হয় তাহলে সাধুবাদ জানাবেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, অবশ্যই সাধুবাদ জানাবো ‌‌। আমাদের দল থেকে পাঠানো নাম হোক না হোক, আমরা চাই একটা ভালো নির্বাচন কমিশন গঠন হোক সেটাই আমাদের কাম্য।

এর আগে সভায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, উপ-দপ্তর সম্পাদক আবু সায়েম খান, সদস্য আমিরুল আলম মিলন, পারভিন জামান কল্পনা, অ্যাডভোকেট গ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণা।

এসএম/এএস

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২