রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সাক্ষাৎকার

নতুন কমিটি অবশ্যই গণফোরাম না: মোকাব্বির খান

গণফোরাম দুই ভাগ হয়েছে। একভাগে ড. কামাল হোসেন দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি। অন্যদিকে দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন অন্যতম নেতা মোস্তফা মহসিন মন্টুকে সভাপতি এবং সুব্রত চৌধুরীকে সাধারণ সম্পাদক করে নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। শুক্রবার (০২ ডিসেম্বর) ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে মন্টুপন্থীদের কাউন্সিলের সাংগঠনিক সভা শেষে ১৫৭ সদস্যের এ কমিটির নাম ঘোষণা করা হয়।

এই বিভক্তিতে মূল গণফোরামের ক্ষতি হল কি না, নতুন এই দলের ভবিষ্যৎ-ই বা কী এসব নিয়ে ঢাকাপ্রকাশ-এর সঙ্গে কথা বলেছেন ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন দলের নির্বাহী সভাপতি ও সিলেট-২ আসনের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান।

গণফোরাম বিভক্ত হয়নি বলে দাবি করেছেন দলটির নির্বাহী সভাপতি ও সিলেট-২ আসনের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান। তিনি বলেছেন, ‘গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন আছেন, থাকবেন আমাদের মাথার মুকুট হিসেবে। মন্টু সাহেব আর সুব্রত সাহেব যেটা করেছে ওটা অবশ্যই গণফোরাম না। বিচ্ছিন্ন কিছু লোক একটি পার্টি করেছে।’ তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ঢাকাপ্রকাশ-এর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক শাহজাহান মোল্লা।

ঢাকাপ্রকাশ: প্রতিষ্ঠাতা সভাপতিকে বাদ দিয়ে গণফোরামের যে কমিটি হলো সে সম্পর্কে আপনার প্রতিক্রিয়া কী?

মোকাব্বির খান: ‘ড. কামাল হোসেন সাহেবকে বাদ দিয়ে তারা এই কমিটি করেছে। কামাল হোসেন সাহেব আগের দিন আমাকে একটি চিঠি দিয়েছিলেন। সেটি মন্টু সাহেবকেও দিয়েছিলেন। সেখানে লেখা, তিনি সারাজীবন ঐক্যের জন্য কাজ করেছেন। তিনি দলের মধ্যে কোন ধরনের বিভক্তি চান না।’

‘আমাকে লিখেছিলেন আপনি এবং মন্টু সাহেব মিলে আপনার দলকে একত্রিত করনের ব্যাপারে এবং আপনারা আলাপ আলোচনার মাধ্যমে দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখেন। তাদের ওখানে একটি শুভেচ্ছাবার্তা তিনি দিয়েছিলেন, তাদের কমিটি ঘোষণার পর এটি তারা পড়ে শুনিয়েছেন।’

‘মন্টু সাহেবের সঙ্গে আমার কথা হয়েছিল। আমি বলেছিলাম, ঠিক আছে আপনারা একটা অনুষ্ঠান করেন। আমাদের ঘাটতি যেগুলো আছে, সেই ঘাটতিগুলো কিভাবে টিহ্নিত করব, তারপর আমরা ঘাটতিগুলো নিয়ে আলোচনা করব এবং আগামী দিনের গণফোরামের কর্মসূচি কি হবে? গণফোরামের মাধ্যমে আমরা কিভাবে মানুষের আকাঙক্ষা বাস্তবায়ন করব, সেটা নিয়ে আলোচনা করব। এতে তিনি সম্মত হলেন না। কালকে দেখলাম তিনি (মন্টু) সভাপতি সুব্রত চৌধুরীকে জেনারেল সেক্রেটারি করে ১৫৮ জনের কমিটি করেছেন। তিনি যা করেছেন তা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। করতেই পারেন। বাংলাদেশে তো আরও ৪০-৫০টি পার্টি আছে নিবন্ধিত-অনিবন্ধিত।

ঢাকাপ্রকাশ: গণফোরামের ভবিষৎ কী?

মোকাব্বির: আমরা যারা আছি গণফোরামের নীতি আদর্শ ধারণ করে রাজনীতি করে যাচ্ছি, করব। আমরা কখনও গণফোরাম থেকে লাইনচ্যুত হব না। ড. কামাল হোসেনকে আমাদের মাথার মুকুট হিসাবে রেখে আমরা আমাদের রাজনীতি করব। আমরা ড. কামাল হোসেনকে বলেছি, আপনাকে কিছু করতে হবে না, আপনার নীতি-আদর্শ মূল্যবোধ এগুলোকে আমরা ধারণ করে রাজনীতি করে যাব। আপনার কাছ থেকে ফিজিক্যালি কোনো সাপোর্ট চাই না। আমরা গণফোরামের দীর্ঘ ২৮ বছরের ঐতিহ্য ধারণ করেই এগিয়ে যেতে চাই।

ঢাকাপ্রকাশ: তাহলে গণফোরাম কি দুই ভাগ হয়ে গেলো?

মোকাব্বির: না, গণফোরাম ভাগ হয়েছে সেটি আমি বলব না। গণফোরাম গণফোরামের জায়গাতে ঠিকই আছে। বিচ্ছিন্ন কিছু লোক গণফোরাম থেকে চলে গেছে। অন্য একটি পার্টি করেছে। এটি তাদের সাংবিধানিক অধিকার। সভা-সমিতি এইগুলো করার তাদের অধিকার আছে। সেটি তারা করতেই পারেন।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনাদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কি তাহলে এই বিভক্তি মেনে নিয়েছেন?

মোকাব্বির: ড. কামাল হোসেন স্যার নিজেই তার কথা বলতে পারবেন। আমি গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি হিসেবে বলতে পারি, গণফোরামের সঙ্গে আছি। আমরা সম্মেলন করতে যাচ্ছি ২৯ জানুয়ারি। নতুন যেটি হয়েছে গণফোরাম ছেড়ে সেখানে আমার যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। তারা এটিকে গণফোরাম বলতে পারেন না। কারণ গণফোরামের নামে আমাদের বিদ্যমান কমিটি আছে। সেই কমিটি নির্বাচন কমিশন কর্তৃক গৃহীত। আমাদের অফিস করেছি, সেই অফিসে রেকর্ডেড কমিটি আছে। আমরা যে অডিট রিপোর্ট সাবমিট করেছি সেই অডিট রিপোর্ট গৃহীত হয়েছে। সেখানে ড. কামাল হোসেন সভাপতি এবং অ্যাডভোকেট শফিকুল্লাহ সাধারণ সম্পাদক, আমি নির্বাহী সভাপতি। তারা যেটি করেছেন তা বিচ্ছিন্ন একটি গ্রুপ। তারা বিচ্ছন্নভাবে করার মানে এটি নয় যে, তারা গণফোরামের অংশ হয়ে গেলেন।

ঢাকাপ্রকাশ: নতুন যে কমিটি হয়েছে সেটি কি গণফোরামের অংশ?

মোকাব্বির খান: অবশ্যই তারা গণফোরামের অংশ নয়।

ঢাকাপ্রকাশ: তাহলে তারা যে নাম দিয়েছে এতে গণফোরামের ভাবমূর্তি নষ্ট হলো কি-না?

মোকাব্বির: না, মানুষ তো এইগুলো দেখবে কারা গণফোরাম। আপনার নামে যদি আমার নামটি সংযুক্ত করি তাহলে আপনি আর আমি কি এক হয়ে গেলাম? তাছাড়া আমাদের দলের নিবন্ধন আছে। প্রশ্ন আসতে পারে তারা আমাদের প্রতীক ব্যবহার করছেন। তবে নির্বাচন কমিশনে সেটি ধোপে টিকবে না। গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ড. কামাল হোসেন, তিনি এখনও সভাপতি আছেন। এই দলের একমাত্র ব্যক্তি আমি যে কি না দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছি, সংসদে প্রতিনিধিত্ব করছি। সেখানে তো মন্টু সাহেব সুব্রত সাহেবের কথাই ওঠে না। এখন কেউ গায়ে পড়ে যদি কিছু বলে সেক্ষেত্রে বলার কিছু নাই।

ঢাকাপ্রকাশ: তাহলে আপনি বলতে চাচ্ছেন ওটা গণফোরাম না?

মোকাব্বির: আমি দায়িত্ব নিয়ে ১০০ ভাগ বলতে পারি সেটি গণফোরামের দল না। গণফোরাম একটি নিবন্ধিত দল। আমি এই দলের প্রতিনিধিত্ব করছি জাতীয় সংসদে। সেই দলের সভাপতি ড. কামাল হোসেন।

ঢাকাপ্রকাশ: আপনাদের দলের নাম ও প্রতীক ব্যবহার করছে তাহলে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন কি-না?

মোকাব্বির: এই ব্যাপারে আমি দায়িত্ব নিয়ে কিছু বলতে পারব না এই মুহূর্তে। এটি আলোচনায় আসেনি। ব্যবস্থা গ্রহণ করব কি করব না সেটি বসে আলাপ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।

ঢাকাপ্রকাশ: নতুন যে কমিটি হলো সেটার ভবিষ্যৎ কী দেখছেন?

মোকাব্বির: কার কি ভবিষ্যৎ সেটি জনগণ নির্ধারণ করবে। তবে আমাদের গণফোরামের ভবিষৎ উজ্জ্বল। কামাল হোসেন স্যার এর নীতি-আদর্শ ধারণ করে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। তার কথা মানুষের কাছে নিয়ে যাচ্ছি। জেলায়-জেলায় আমরা ব্যাপকভাবে মানুষের সমর্থন পাচ্ছি।

Header Ad
Header Ad

  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল

ছবি: সংগৃহীত

সিঙ্গেল জার্নির টিকিট নিয়ে সমস্যা চলছিল রাজধানীর মেট্রোরেলে। এবার মেট্রোরেল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) জানিয়েছে, এই সংকট কেটে যাচ্ছে। মেট্রোরেলের সিঙ্গেল জার্নির টিকিট সংকট আর থাকছে না।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে করা এক স্ট্যাটাসে এ সুখবরের কথা জানায়।

স্ট্যাটাসে বলা হয়, মেট্রোরেলের সম্মানিত যাত্রীদের জন্য সুসংবাদ। মেট্রোলের সম্মানিত যাত্রীদের জানানো যাচ্ছে যে, ২১ ডিসেম্বর থেকে মেট্রোরেল স্টেশনগুলো থেকে চাহিদামতো সিঙ্গেল জার্নি টিকিট বিক্রয় করা হচ্ছে।

এতে আরও বলা হয়, পাশাপাশি র‍্যাপিড পাসও বিক্রয় এবং রিচার্জ করা হচ্ছে। এমআরটি পাসও রিচার্জ করা হচ্ছে। আপনারা সানন্দে মেট্রোরেল ভ্রমণ করুন। এছাড়া ডিএমটিসিএল পরিবারের পক্ষ থেকে সবার সার্বিক সহযোগিতার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানানো হয়।

প্রসঙ্গত, এর আগে মেট্রোরেলের ভাড়া পরিশোধের কার্ডের সংকটে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে যাত্রীদের। একক যাত্রার কার্ড না থাকায় অনেক স্টেশন থেকে যাত্রীদের ফিরে যেতে হয়েছে। আবার সরবরাহ না থাকায় স্থায়ী কার্ড বা এমআরটি পাস বিক্রিও একেবারে বন্ধ ছিল।

Header Ad
Header Ad

অনূর্ধ্ব-১৯ নারী এশিয়া কাপ:

ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

চলতি মাসেই ছেলেদের অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশের যুবারা। এবার অনূর্ধ্ব-১৯ নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে মুখোমুখি বাংলাদেশ-ভারত। যেখানে আগে ব্যাট করা ভারত গোঙ্গাদি তৃষার ফিফটিতে টাইগ্রেসদের ১১৮ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ভারত। বাংলাদেশি পেসার ফারজানা ইয়াসমিন সর্বোচ্চ ৪টি উইকেট নিয়েছেন।

অনূর্ধ্ব-১৯ নারী এশিয়া কাপের পুরো আয়োজন হয়েছে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে। একই ভেন্যু বায়েওমাস স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চলছে শিরোপানির্ধারণী ম্যাচ। টস জিতে এদিন ভারতকে আগে ব্যাটিংয়ে পাঠান বাংলাদেশ অধিনায়ক সুমাইয়া আক্তার। শুরু থেকেই ভারতীয়দের চেপে ধরেন বাংলাদেশি বোলাররা। একের পর এক উইকেট তুলে নিলেও একপ্রান্ত আগলে রেখে ভারতকে লড়াকু পুঁজি এনে দেন তৃষা।

বিস্তারিত আসছে.......

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ

শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ। ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুর জেলার বিরামপুরে উপজেলা বিএনপি, পৌর বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে বিরামপুর পাইলট হাইস্কুল মাঠে দুস্থ শীর্তাতদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন প্রধান অতিথি বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকালে বিরামপুর পাইলট হাইস্কুল মাঠে এই শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

পৌর বিএনপি’র সভাপতি হুমায়ূন কবিরের সভাপতিত্বে ও পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজু'র সঞ্চালনায় দুস্থ শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন। এসময় বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, দিনাজপুর জেলা বিএনপির সদস্য ও নবাবগঞ্জ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মকবুলার রহমান গোর্কি, দিনাজপুর জেলা বিএনপির অন্যতম সদস্য তোছাদ্দেক হোসেন তোছা,উপজেলা বিএনপি সভাপতি মিজ্ঞা শফিকুল ইসলাম মামুন প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে বিরামপুর উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও মুকুন্দপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জোবয়াদুর রহমান জুয়েল,উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব এ‍্যাড. মিঞা শিরন আলম, বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মমতাজুল হক, পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জীবন চৌধুরী শাহীন, পৌর যুবদলের সদস্য সচিব পলাশ বিন আশরাফী পলাশ সহ বিরামপুর উপজেলা বিএনপি,পৌর, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড বিএনপি এবং অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতা-কর্মীবৃন্দ'র পাশাপাশি স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অপরদিকে বিরামপুর উপজেলা পলিপ্রায়গ ইউনিয়নের টাটকপুর মাদ্রাসা মাঠে উপজেলা বিএনপি সভাপতি মিজ্ঞা শফিকুল ইসলাম মামুনের সভাপতিত্বে ও বিরামপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর এলাহী চৌধুরী রুবেল'র সঞ্চালনায় ছিন্নমূল, অসহায়, হতদরিদ্র ও দুস্থদের মাঝে প্রধান অতিথি বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

  সংকট কাটছে, মেট্রোর যাত্রীদের সুখবর দিল ডিএমটিসিএল
ভারতের বিপক্ষে ১১৮ রান করলেই এশিয়া কাপ ঘরে উঠবে বাংলাদেশ
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ
এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির
আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল
রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
পাকিস্তানে জঙ্গি হামলায় ১৬ সেনা নিহত
বাধ্যতামূলক অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার