বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৪ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

জ্বালানি তেলের উত্তাপে পুড়বে সাধারণ মানুষ: বাংলাদেশ ন্যাপ

দ্রব্য মূল্যের ঊর্ধ্বগতির মধ্যেই জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো জনবিরোধী বলে মন্তব্য করেছে বাংলাদেশ ন্যাপ।

শনিবার (৬ আগস্ট) গণমাধ্যমে পাঠান বিবৃতিতে পার্টির চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া এ কথা বলেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, দফায় দফায় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে দিশেহারা সাধারণ মানুষ। এর মধ্যে ডিজেল, কেরোসিন, অকটেন, পেট্রোলের মূল্যবৃদ্ধির বিরূপ প্রভাব পড়বে জনজীবনে। বাড়বে গণপরিবহন ভাড়া ও নিত্যপণ্যের দাম। জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিতে জ্বলবে শ্রমজীবী ও কম বেতনের চাকরিজীবীরা। কারণ পণ্য মূল্য আরও বাড়বে। সংসার চালাতে মাসে হিমশিম খেতে বাধ্য হবেন তারা। জ্বালানি তেলের উত্তাপে পুড়বে সাধারণ মানুষ বলে এমনটাই অভিমত বাংলাদেশ ন্যাপের।

তারা বলেন, 'দ্রব্য মূল্যবৃদ্ধির প্রভাবে বাড়বে পরিবহন ভাড়া এবং নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম। বাড়বে মূল্যস্ফীতি। ফলে মধ্য ও নিম্নবিত্তের জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাবে। সব মিলিয়ে অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এর মধ্যে সার-ডিজেল-কেরোসিনের প্রতি লিটারে দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় জ্বালানি, কৃষিকাজ ও গণপরিবহনে ব্যয় বাড়বে। গণপরিবহন মালিকরাও ভাড়া বাড়াবেন। পণ্য পরিবহনের ভাড়া বাড়ায় লাগামহীন দ্রব্যমূল্যের এবার লাগাম ছিঁড়ে যাবে। এভাবে জ্বালানির দাম বাড়লে সব চাপ গিয়ে পড়বে সাধারণ মানুষের ওপর।'

নেতারা বলেন, নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষের জীবন যখন অতিষ্ঠ, ঠিক সেই মুহূর্তে সব জালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি আত্মঘাতী ও জনবিরোধী। এমনিতেই নিত্যপণ্য ঊর্ধ্বমূল্যে কিনতে হচ্ছে। এ অবস্থায় ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্যবৃদ্ধি জনজীবনে মারাত্মক চাপে ফেলবে। সরকারের এমন সিদ্ধান্ত ‘মড়ার ওপর অনেকটা খাঁড়ার ঘা’র মতো।

তারা বলেন, অযৌক্তিকভাবে দেশে তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। এমনিতেই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ। তার ওপর তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় মানুষের জীবন আরও কঠিন হয়ে পড়বে। সরকারকে ব্যবসায়িক দৃষ্টি দিয়ে নয়, সেবার মনোভাব নিয়ে দেশ পরিচালনা করতে হবে।

ন্যাপ নেতারা বলেন, হঠাৎ করে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির ফলে পরিবহন ব্যয় ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাবে। ফলশ্রুতিতে সব পরিবহন ব্যবস্থায় অচলাবস্থা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেবে। ডিজেল-কেরোসিনের দাম বৃদ্ধি, যে প্রক্রিয়ায় করা হয়েছে তা সম্পন্ন বেআইনি এবং কোনো বিবেচনাতেই তেলের দাম বাড়ানো গ্রহণযোগ্য নয়।

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির পাঁয়তারা বন্ধের আহ্বান জানিয়ে ন্যাপ নেতৃদ্বয় বলেন, নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির প্রায় সব মানুষেরই নাভিশ্বাস উঠেছে জীবন চালাতে। সংসার চালাতে না পেরে অনেকেই ঢাকা ছেড়েছেন। তাই নিত্যপণ্যের লাগাম টেনে না ধরতে পারলে নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের জীবন চরম সংকটে পড়বে। এ পরিস্থিতিতে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির মতো জনবিরোধী সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিলের দাবি জানান সরকারের প্রতি।

তারা বলেন, সরকার কে মনে রাখতে হবে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে মানুষের টিকে থাকাটাই কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে। সেখানে এভাবে তেলের মূল্য বৃদ্ধি করে প্রান্তিক পর্যায়ের সাধারণ মানুষের সুরক্ষার জায়গাটা দুর্বল এবং আরও বেশি চ্যালেঞ্জিং করে দেওয়া হলো। তার পরিণতি অর্থনৈতিক এবং সামাজিক বিবেচনা, কোনো বিবেচনাতেই গ্রহণযোগ্য বলা যায় না।

এসএন

Header Ad
Header Ad

নিরাপদ পানি পাওয়া নাগরিকের মৌলিক অধিকার: হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়

ছবি: সংগৃহীত

নিরাপদ খাবার ও ব্যবহারযোগ্য পানি প্রত্যেক নাগরিকের মৌলিক অধিকার—এমন ঘোষণা দিয়ে ঐতিহাসিক রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, বাংলাদেশ সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, বিশুদ্ধ পানির নিশ্চয়তা দেওয়া রাষ্ট্রের দায়িত্ব।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি কাজী ওয়ালিউল ইসলামের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন। এর আগে ২০২০ সালে বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও বিচারপতি মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এই বিষয়ে রুল জারি করেছিলেন।

আইনজীবী মোহাম্মদ হুমায়ন কবির পল্লব জানান, ২০২০ সালে হাইকোর্ট স্বপ্রণোদিত হয়ে একটি রুল জারি করে জানতে চেয়েছিল—বাংলাদেশের সকল নাগরিকের জন্য নিরাপদ পানীয় পানি সরবরাহ করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব কি না এবং এটি মৌলিক অধিকার হিসেবে ঘোষণা করা হবে কি না। সেই রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে আজ আদালত ঐতিহাসিক এই রায় ঘোষণা করেন।

হাইকোর্ট এই রায়ে নিরাপদ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকারের জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছেন—

১. এক বছরের মধ্যে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থান, যেমন—আদালত, ধর্মীয় উপাসনালয়, হাসপাতাল, রেল স্টেশন, হাট-বাজার ও বিমানবন্দরে সকল নাগরিকের জন্য নিরাপদ পানীয় পানি নিশ্চিত করতে হবে।

২. আগামী ১০ বছরের মধ্যে দেশের প্রতিটি নাগরিকের জন্য নিরাপদ ও সাশ্রয়ী মূল্যের পানীয় জল সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।

৩. ২০২৬ সালের মধ্যে পাবলিক প্লেসে বিনামূল্যে নিরাপদ পানি সরবরাহের পরিকল্পনা কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, সে বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।

আইনজীবী পল্লব আরও জানান, হাইকোর্টের এই রায় একটি চলমান আদেশ হিসেবে কার্যকর থাকবে। আদালত ইতোমধ্যে তুরাগ নদী, সোনারগাঁ এবং হাতিরঝিল সংক্রান্ত রায়ের নির্দেশনাগুলোকেও এই রায়ের অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এছাড়া, দেশের সব পানির উৎস যাতে ক্ষয়িষ্ণু না হয়, দূষিত না হয় এবং অবৈধ দখলদারদের হাত থেকে রক্ষা পায়—তা নিশ্চিত করতে সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

এই রায়ের মাধ্যমে নাগরিকদের মৌলিক অধিকার হিসেবে নিরাপদ পানির বিষয়টি নতুন মাত্রা পেল এবং সরকারকে এ বিষয়ে দ্রুত কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

Header Ad
Header Ad

সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ৭৪৩ জন

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকাসহ সারাদেশে চলমান বিশেষ অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এ গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এছাড়া এই অভিযানের পাশাপাশি অন্যান্য অভিযানে মোট ১ হাজার ৬৫৭ জনকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, অপারেশন ডেভিল হান্টের অংশ হিসেবে ৭৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পাশাপাশি অন্যান্য অভিযানে আরও ৯১৪ জনকে আটক করা হয়েছে।

এ অভিযানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী একাধিক অস্ত্র উদ্ধার করেছে, যার মধ্যে রয়েছে একটি শুটার গান, একটি কার্তুজ ও দুটি ধারালো অস্ত্র (চাকু)।

গত ৭ ফেব্রুয়ারি গাজীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, এই হামলায় নেতৃত্ব দেয় ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। ওই হামলায় বহু মানুষ হতাহত হন, যার ফলে এলাকায় চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটে।

এই ঘটনার পরপরই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তারা বৈঠকে বসেন। দেশব্যাপী নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার লক্ষ্যে ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ নামে বিশেষ অভিযান শুরু হয়।

অভিযানটি শুরু হওয়ার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর অবস্থানে রয়েছে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে। বিশেষত রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা রোধ, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড দমনের লক্ষ্যে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সদর দপ্তরের কর্মকর্তারা।

এই অভিযানের ফলে সন্ত্রাসী ও অপরাধী চক্রের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত এই বিশেষ অভিযান অব্যাহত থাকবে।

Header Ad
Header Ad

বৃষ্টির কারণে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত

ছবি: সংগৃহীত

বৃষ্টির কারণে বাংলাদেশ-পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছে। দুই দলেরই ইতোমধ্যে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল, এবং আজ তাদের তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নামার কথা ছিল। তবে রাওয়ালপিন্ডিতে তুমুল বর্ষণের কারণে ম্যাচটি আর অনুষ্ঠিত হয়নি।

রাওয়াওলপিন্ডিতে আজ হচ্ছে তুমুল বর্ষণ। বৃষ্টির কারণেই ম্যান ইন গ্রিনদের বিপক্ষে টাইগারদের ম্যাচটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় রাওয়ালপিন্ডিতে মাঠে নামার কথা ছিল রিজওয়ান-শান্তদের।

তবে বাদ পড়া এই দুই দলের ম্যাচে শেষ কথা বলেছে বৃষ্টি। বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ শুরুর আগে গুড়িগুড়ি বৃষ্টির সঙ্গে তাপমাত্রা কমেছে। আকাশ ঢাকা ছিল ঘন মেঘে। বৃষ্টি না কমার কারণে নির্দিষ্ট সময়ে ম্যাচ তো শুরু করা যায়ই নি, এমনকি টসও হয়নি।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় দুপুর আড়াইটায় টস হওয়ার কথা ছিল। খেলা শুরু হওয়ার কথা ছিল বিকেল ৩টায়। তবে বৃষ্টির কারণে প্রথমে টস এবং খেলা শুরু সময় পেছানো হয়েছিল।

কিন্তু বেরসিক বৃষ্টি আর আজ থামার নাম নেয়নি। এ কারণে অপেক্ষা করেও ম্যাচ শুরু করা গেলো না। বৃষ্টির কারণে তাই ম্যাচটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। স্বাগতিক পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড ও ভারতের কাছে হেরে আসর থেকে ছিটকে পড়ে। বাংলাদেশও ঠিক একই প্রতিপক্ষের কাছে হেরেই বাদ পড়েছে এবারের আসর থেকে।

আজ দুই দলেরই তৃতীয় ম্যাচটি পরিত্যক্ত হওয়ায় বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি মিশন শেষ করলো জয় ছাড়াই। ম্যাচ না হওয়ায় দুই দলই পয়েন্ট ভাগাচাগি করেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিরাপদ পানি পাওয়া নাগরিকের মৌলিক অধিকার: হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ৭৪৩ জন
বৃষ্টির কারণে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ পরিত্যক্ত
বেক্সিমকোর শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ শুরু ৯ মার্চ, সরকারের ব্যয় ৫২৫ কোটি টাকা
চা দোকানির ছেলে হলেন বিচারক
টাঙ্গাইলে ট্রাক-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ঝরে গেল চালকের প্রাণ
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে ২৭১ পদে বিশাল নিয়োগ
বাংলাদেশ-জার্মানি সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী ঢাকা: প্রধান উপদেষ্টা
কোন বয়সী পুরুষদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হন নারীরা?
এসএসসি পাসে পুলিশে চাকরি, আবেদন ফি ৪০ টাকা
সেনাবাহিনীর সব সদস্যকে সর্বোচ্চ দায়িত্বপালনে প্রস্তুত থাকতে হবে: সেনাপ্রধান
দেশ ও জাতির স্বার্থে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে: খালেদা জিয়া
নির্বাচন নিয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা পাচ্ছি না: মির্জা ফখরুল  
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড পেতে লাগবে ৫ বছরের অভিজ্ঞতা
অবশেষে ৬ শতাধিক ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিলো ইসরাইল  
চবি ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিল স্থানীয় জনতা
তারেক রহমানের নাম উচ্চারণে ওজু করা নিয়ে বক্তব্যে বুলুর দুঃখ প্রকাশ  
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর ২৫ শতাংশ ট্যারিফ আরোপের প্রতিশ্রুতি ট্রাম্পের
বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই আজ, বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি  
বিএনপির বর্ধিত সভা আজ