শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪ | ২০ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় বসবে বিএনপি

শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় বসবে বিএনপি। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তৃতীয় দফায় আলোচনায় বসছেন রাজনৈতিক দলগুলো। শনিবার (৫ অক্টোবর) থেকে বৈঠক শুরু হবে।

এদিন দুপুর আড়াইটায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আলোচনায় বসবে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। এদিন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সংলাপে অংশ নেবেন।

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) বিকেলে এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, শনিবার আড়াইটায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপের আমন্ত্রণ পেয়েছে বিএনপি বলে শুনেছি। আনুষ্ঠানিকভাবে আমাকে এখনও কোনও নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।

গতকাল বুধবার (২ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক বিফ্রিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, আগামী শনিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হবে। এতে ৬ সংস্কার কমিশনের কাজের অগ্রগতির ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোকে অবগত করা হবে। তাদের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া হবে। এছাড়া বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে অবগত করা হবে।

গত ১১ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, সংবিধান ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের জন্য ছয়টি কমিশন গঠনের কথা জানান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বদিউল আলম মজুমদার, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান, দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আবদুল মূয়ীদ চৌধুরী। আর সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে প্রথমে বিশিষ্ট আইনজীবী শাহদীন মালিকের নাম ঘোষণা করা হলেও পরে তা পরিবর্তন করে অধ্যাপক আলী রীয়াজকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।

Header Ad

বন্যার পানিতে মায়ের লাশের সঙ্গে ভেসে এল শিশু

ছবি: সংগৃহীত

কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের তিন উপজেলায় দেখা দিয়েছে ভয়াবহ বন্যা। এরমধ্যে নালিতাবাড়ী উপজেলায় এক নারীর মরদেহের সঙ্গে ভেসে এসেছে তার শিশু সন্তান। তবে মায়ের পরিচয় জানাতে পারেনি শিশুটি। এই ঢলে উপজেলাটিতে প্রাণ হারিয়েছেন তিনজন।

শুক্রবার (৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার বাঘবেড়েতে মায়ের সঙ্গে শিশুটি ভেসে আসে।

শুক্রবার সকাল থেকে পাহাড়ি ঢলে শেরপুর চারটি নদীর পানি বাড়তে থাকে। যা পরবর্তীতে বন্যার বৃষ্টি করে। বন্যা থেকে বাঁচতে অনেকেই বিভিন্ন জায়গায় আশ্রয় নিয়েছেন। কিন্তু ঝিনাইগাতী এবং নালিতাবাড়ী উপজেলার অনেক মানুষ এখনো নিরাপদ স্থানে যেতে পারেনি। ঝিনাইগাতিতে ফায়ার সার্ভিস সারাদিন উদ্ধারকাজ করলেও সন্ধার পর থেকে তা বন্ধ আছে।

পাহাড়ি ঢলে প্রাণ হারানো তিনজনের মধ্যে একজন হলেন নয়াবিল ইউনিয়নের খলিশাকুড়া গ্রামের ইদ্রিস আলী নামের এক বৃদ্ধ। ভেসে আসা নারীসহ অপর দুজনের পরিচয় পাওয়া যায়নি।

তিনজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছানোয়ার হোসেন বলেন, আমরা একজনের পরিচয় শনাক্ত করতে পেরেছি। বাকি দুজনের কোনো পরিচয় এখনো জানা যায়নি। ওই দুইজনের মৃতদেহ উদ্ধারের কাজ চলছে।

Header Ad

এক মাঘে শীত যায় না, গুনে ‍গুনে হিসাব নেওয়া হবে- শেখ হাসিনার নতুন ফোনালাপ ফাঁস

ফোনালাপ ফাঁস। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

গণআন্দোলনের তোপের মুখে পদত্যাগ করে ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে গত ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এখন পর্যন্ত তিনি ভারতেই অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। এদিকে বিদেশ থেকেই বাংলাদেশে থাকা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিভিন্ন রকমের দিক নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি কথোপকথনের রেকর্ড ও ফাঁস হয়েছে। যা বিভিন্ন মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এবার নতুন করে আরেকটি ফোনালাপ ফাঁস হয়েছে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর।

নতুন এই ফোনালাপে তিনি গোপালগঞ্জ সদর ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়কের সঙ্গে কথা বলেছেন। ৮ মিনিট ২৪ সেকেন্ড এর ফোনালাপে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং আওয়ামী লীগের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে কথা হয়েছে। ঢাকাপ্রকাশের পাঠকদের জন্য পুরো ফোনালাপের কথোপকথন নিচে তুলে ধরা হলো।

শেখ হাসিনা: আমি তো আছি, তোমরা কেমন আছো?

ছাত্রলীগ নেতা: জি আপা আলহামদুলিল্লাহ, আমাকে চিনছেন আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক গোপালগঞ্জ সদরের আপা। হ্যাঁলো...

শেখ হাসিনা: হ্যাঁ।

ছাত্রলীগ নেতা: আপা আপনাকে খুব মিস করতেছি আপা। দেশের অবস্থা তো খুবই খারাপ আপা।

শেখ হাসিনা: খুবই খারাপ, সবার উপরেই তো শুরু করছে অ্যারেস্ট আর খুন করা।

ছাত্রলীগ নেতা: আপা গতকালকে রাতে তো আপনার পার্টি অফিস থেকে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করছে মানে গোপালগঞ্জের পার্টি অফিস থেকে আপা। আপনি নিউজ জানেন কি না। আমরা তো নিয়মিত বাড়িতে ঘুমাইতে পারতেছিনা আপা। প্রশাসন খুব খারাপ করতেছে। যৌথবাহিনী অভিযান করতেছে আপা। হ্যাঁলো...

শেখ হাসিনা: হ্যাঁ। ওখানে তো এখন একজন শিবির আরেকজন হলো ছাত্রদল তাদেরকে বসাইছে এখন গোপালগঞ্জে।

ছাত্রলীগ নেতা: জ্বি আপা। আমার আসলে আপনার সাথে অনেকদিন ধরে কথা বলার ইচ্ছা বাট আপনি ধরছেন অনেক ধন্যবাদ আপা। আর আমাদের গোপালগঞ্জে একটা দিক-নির্দেশনা দেবে এরকম একজনকে একটু সেট করলে আমাদের জন্য ভালো হয়। আর দ্বিতীয়তঃ তাহলে সারা বাংলাদেশের নেতাকর্মীরা হয়তোবা নামতে পারতো।

শেখ হাসিনা: একজনের নাম বলবা, সাথে সাথে দুই চারটা মামলা দেবে আর গ্রেপ্তার ও করে নেবে।

ছাত্রলীগ নেতা: ওওও, তাহলে আমাদের কোন দিকে যে যাবো আপা আসলে..।

শেখ হাসিনা: নিজেদেরই করতে হবে। যে যেখানে সে অবস্থান থেকে কাজ করতে হবে।

ছাত্রলীগ নেতা: আপা আমার ইউনিয়ন হলো বোরাশি ইউনিয়ন। এই যে আপনি যে নৌকায় করে চলতেন, মানে যে রাস্তা দিয়ে যেতেন।

শেখ হাসিনা: হ্যাঁ আমি চিনি।

ছাত্রলীগ নেতা: জ্বি আপা।

শেখ হাসিনা: তো যার যার এলাকা নিয়ে সে সে কাজ করতে হবে, আর সবাইকে সাবধান করতে হবে, আর গোপালগঞ্জ, আমাদের গোপালগঞ্জে যেহেতু হাত দিচ্ছে, তো গোপালগঞ্জে যে হাত দেয় তার হাত কিন্তু পোড়ে।

ছাত্রলীগ নেতা: জ্বি আপা, জ্বি আপা। জ্বি জ্বি।

শেখ হাসিনা: গোপালগঞ্জে হাত দিলে এটা ভালো হবে না।

ছাত্রলীগ নেতা: আপা আপনি ভালো আছেন তো আপা?

শেখ হাসিনা: আমি ভালো আছি। আমি ঠিক আছি। আমি এই যে কথা বলছি না বাংলাদেশে..। কালকে প্রজ্ঞাপন দিছে এনএসআই, র্যাব, ডিজিএফআই এর রিপোর্ট, আইজিপিকে ডেকে বলে দিছে আওয়ামী লীগ, আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি, বর্তমান এমপি ভবিষ্যতে হতে পারে তারা, তাদের আত্মীয় স্বজন, সেই সাথে যারা কাউন্সিলর, মেম্বার তারপরে মেয়র যে যেখানে আছে এবং যে অবস্থায় আছে তাদের আত্মীয়-স্বজন সবাইকে গ্রেপ্তার করতে বলছে। তো আর কতো করবে সেটাই তো কথা।

ছাত্রলীগ নেতা: হ্যাঁ আপা, এখন আমি কালকে আমাদের ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আপনি চিনেন কি না জানি না। এমএম ননী আহম্মেদ ননী উনার সঙ্গে একটা মিটিং করলাম। কথা হইছে অনেক্ষণই। তো উনি দিকনির্দেশনা দিল এবং কালকেই যাওয়ার কথা ছিল আমাদের একটা মিছিল নিয়ে বোরাশি ইউনিয়নের যারা ছাত্রলীগ করে, যারা কর্মী আছে এদের নিয়ে। সন্ধ্যায় ৭ টার পরে প্রোগ্রামটা (মিছিল) ছিল। তো এর মধ্যেই সংবাদ আসলো যে যৌথ বাহিনীর অভিযান চলবে। তো আমরা গেলাম না। আর আমাদের আমরা আসলে দলকে ভালোবাসি, আপনাকে ভালোবাসি, সংগঠনটাকে সুন্দরভাবে সচল রাখার চেষ্টা করতেছি এদের খুব ডিস্টার্ব করতেছে। আপনার যেদিন জন্মদিন ছিল আমরা আমাদের ছোটভাইদের দিয়ে বঙ্গবন্ধু কলেজের ওদের দিয়ে জন্মদিনের অনুষ্ঠানটা ওরা করতেছিল, কেক কাটতেছিল এর ভিতর দিয়েই ওসি নিজে এসে ওদের কলার ধরলো। মানে খুব এক্টিভ চার-পাঁচজন ছিল আর্মি পরবর্তীতে ওদের বাসায় গিয়ে ঝামেলা করলো।

ছাত্রলীগ নেতাকে আরও বলতে শোনা যায়, আমরা একটা মশাল মিছিলও করলাম সেদিন আমি একদম সামনে ছিলাম। আপনাকে ছবিও পাঠাইছি। আপনি দেখছেন হয়তোবা। আর প্রতিটা মিছিল মিটিংয়ে ইন শা আল্লাহ থাকি কিন্তু এলাকায় এমন একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে, সেটা হলো আপনার ৭৫ পরবর্তী যেভাবে মানুষজন ভয় পাচ্ছিলো সেই জিনিসটা আপা সবাই করতে চাচ্ছে। মানে জোর করে আসো আমাদের দলে যোগ দেও। চায়ের দোকানে বসলে অনেক কিছুই শোনা যায়। অনেক কিছু বোঝা যায়, কিন্তু এখন আমাদের দরকার সারা বাংলাদেশে, মানে আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে বলতেছি সারা বাংলাদেশে যে একটা সংগঠনটা চালাবে, আপনি সভাপতি থাকবেন এবং ভারপ্রাপ্ত যদি কাউকে কোনো দেওয়া যায় যাকে ভালো মনে করেন। তাহলে আমাদের সারা ৬৪ জেলায়..

এই পর্যায়ে ছাত্রলীগ নেতাকে থামিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, শোনো, দাঁড়াও দাঁড়াও, এতো পাকা কথা এখন বলার সময় না।

ছাত্রলীগ নেতা: স্যরি আপা।

শেখ হাসিনা: এখন যার নাম দেব তাকে সবার আগে অ্যারেস্ট করবে। আর তার নামেই সবার আগে মামলা দেবে।

ছাত্রলীগ নেতা: জ্বি আপা। আপা আমাদের মাঝে মাঝে ওই যে প্রেস, মানে কালকে যে প্রেসটা দিছেন এটা অনেক সুন্দর পড়ছি। অনেক ভালো লাগছে এবং আমি আমার ফেসবুকে ছাড়ছি।

শেখ হাসিনা: হ্যাঁঁ, ওটা আমি নিজে দেখে কারেকশন করে দিছি এবং আমাদের মিডিয়া ফেসবুকে দেওয়া হবে। আর আমাদের কয়েকটা নেতা ঠিক করে দিছি তারা বিভিন্ন ইস্যুতে একটা করে স্টেটমেন্ট দিবে।

ছাত্রলীগ নেতা: জ্বি আপা।

শেখ হাসিনা: শেখ সেলিমের নাম দিয়ে দাও সে চালাক (আওয়ামী লীগের দায়িত্ব নেওয়ার কথা বলছেন)।

ছাত্রলীগ নেতা: না উনি কীভাবে, উনি তো...

শেখ হাসিনা: তাহলে কে চালাবে...

ছাত্রলীগ নেতা: আপনি যারে বলবেন।

শেখ হাসিনা: আমি যাবে বললে তো হবে না। তোমাদের বাস্তবতাটা বুঝতে চাও না কেন?

ছাত্রলীগ নেতা: জ্বি আপা।

শেখ হাসিনা: এখনই যার নাম দেব তখনই সে অ্যারেস্ট হবে।

ছাত্রলীগ নেতা: তাহলে আপনি...

তাকে থামিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন: বসে বসে কারও পাকা পাকা কথা শুনে তো লাভ নাই। এরা তো আমাদের নরমাল রাজনীতি করতে দেবে না।

ছাত্রলীগ নেতা: জ্বি আপা।

শেখ হাসিনা: সেদিন ওসি যে কলার ধরছে ওই ওসির নাম কি? ওসির বাড়ি কোথায়? সেটা খোঁজ করে বের করো। আমারে পাঠাও।

ছাত্রলীগ নেতা: ঠিক আছে আপা আমার... আপা যদি সুযোগ থাকে আমি আজকেই আপনাকে ওই বিস্তারিত পাঠাচ্ছি উনি কত সালে ঢুকছে (চাকরিতে যোগদানের সময়কাল), সবকিছু পাঠাচ্ছি আমি।

শেখ হাসিনা: হ্যাঁঁ সবকিছু দেও। বলো যে এক মাঘে শীত যায় না।

ছাত্রলীগ নেতা: ঠিক আছে আপা।

শেখ হাসিনা: ১৫ বছর দেশ চালাইছি, বেতন ভাতা বাড়াইছি, রেশন বাড়াইছি, এই পুলিশের সবকিছু করে দিছি। আর্মিদের করে দিছি। এই পর্যন্ত সব কজন আমার জন্য পাওয়া। আর এখন সুদখোর ইউনূসের কথা শুনে লাফাচ্ছে। আর ওইটা জামায়াতের ওরা কয়দিন আছে। সামনে আর একমাস টেকে কি না দেখো।

ছাত্রলীগ নেতা: জ্বি আপা, জ্বি আপা, দোয়া করেন আপা।

শেখ হাসিনা: একমাস টেকে কি না দেখো। আর তখনই আপনারা যারা বেশি বাড়াবাড়ি করেন তারা কোথায় যাবেন সেইটা বুঝে নিয়েন (ওসিকে উদ্দেশ্য করে বলা)। আর এই তালিকা সব করে রাখো। আর যারা ঘরবাড়ি ভাঙচুর, পোড়ানো তাদেরকে ও হিসাবটা, নাম রাখো। এবার যেন ভুল না হয়। পরের বার এর চাচা, ওর মামা, ওর শশুর, ওর শাশুড়ি এই ভুল যেন না হয়।

ছাত্রলীগ নেতা: আপা...।

শেখ হাসিনা: এবার গুনে ‍গুনে হিসাব নেওয়া হবে।

ছাত্রলীগ নেতা: জ্বি আপা, জ্বি আপা।

শেখ হাসিনা: আমি গত ২০০৯ এ সরকারে এসেও আমি ওই সময় কাউকে কিছু বলিনি। আমি দেশের উন্নয়ন করছি। আল্লাহ এরপরে যদি সুযোগ দেয় তার আগে যারা আমার নেতাকর্মীদের গায়ে হাত দিছে, কোপায়ে কোপায়ে ছাত্রলীগরে মারতেছে, প্রত্যেকের এক একটা শিক্ষা আমি দিয়ে ছাড়বো। আর আমি যা বলি, আমি তা করি।

Header Ad

সচিবালয়ের তিন তলা থেকে লাফ দিলেন স্পিকার ও তিন এমপি

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের মহারাষ্ট্রের সচিবালয় ভবন থেকে লাফ দিয়েছেন রাজ্যটির ডেপুটি স্পিকারসহ তিনজন সংসদ সদস্য। শুক্রবার (৪ অক্টোবর) দুপুরের দিকে ভবনটির তিনতলা থেকে তারা লাফ দেন।

এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সচিবালয়ের তিনতলা থেকে লাফ দিয়েছেন মহারাষ্ট্র বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার তথা এনসিপি বিধায়ক নরহরি জিরওয়াল, বিজেপির আদিবাসী সংসদ সদস্য হেমন্ত সাভ্রা ও বিধায়ক কিরান লাহামাতেসহ বেশ কয়েকজন।

ঘটনার বিস্তারিত সম্পর্কে জানা যায়, মহারাষ্ট্র রাজ্যের ধাঙড় গোষ্ঠীকে তফসিলি জনজাতির (এসটি) অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদে শুক্রবার (৪ অক্টোবর) তারা এমন কাণ্ড ঘটিয়েছেন।

রিপোর্ট, বিধানসভা নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে ধাঙড় গোষ্ঠীর ভোটকে গুরুত্ব দিয়ে তাদের এসটি সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে একনাথ শিন্ডের সরকার। এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে নামেন আদিবাসী সম্প্রদায়ের সংসদ সদস্য ও বিধায়করা।

শুক্রবার সকালে সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে দিতে সচিবালয়ের তিন তলা থেকে লাফ দেন নরহরি জিরওয়াল। এরপর ঝাঁপ দেন সাংসদ হেমন্ত সাভ্রা ও বিধায়ক কিরান লাহামাতে, হিরামন খোসকার, রাজেশ পাটিল।

তবে নিচে নিরাপত্তা স্বরূপ জাল থাকায় বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। এই ঘটনায় রীতিমতো শোরগোল শুরু হয়েছে। জানা গেছে, জোট সরকারের সাংসদ-বিধায়কদের ক্ষোভ মেটাতে তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মুখ্যমন্ত্রী।

 

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বন্যার পানিতে মায়ের লাশের সঙ্গে ভেসে এল শিশু
এক মাঘে শীত যায় না, গুনে ‍গুনে হিসাব নেওয়া হবে- শেখ হাসিনার নতুন ফোনালাপ ফাঁস
সচিবালয়ের তিন তলা থেকে লাফ দিলেন স্পিকার ও তিন এমপি
আবারও চট্টগ্রাম বন্দরে তেলবাহী জাহাজে আগুন, নিহত ১
সাবেক রাষ্ট্রপতি বদরুদ্দোজা চৌধুরী মারা গেছেন
টাঙ্গাইলে অনলাইন জুয়া নিয়ে সালিশি বৈঠকে যুবক খুন, আহত ৬
পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর
সফর শেষে ঢাকা ছাড়লেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ঝরনায় ডুবে দুই পর্যটকের মৃত্যু
গোবিন্দগঞ্জের সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ সহ ৪৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
শেখ হাসিনার পরিণতি থেকে আমাদের যেন শিক্ষা হয়: জামায়াতের আমির
আটকে থাকা ১৮ হাজার শ্রমিকের বিষয়ে সহায়তার আশ্বাস দিলেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র ৭ দিনের রিমান্ডে
ভূঞাপুরে পানি নিষ্কাশনের অভাবে বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টির পানি, চরম ভোগান্তিতে পৌরবাসী
ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়কে ২৩ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট, বিকল্পপথে ছুটছে যানবাহন
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমকে স্বাগত জানিয়ে খুশি প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ইরানের শত্রুদের পরাজিত করার অঙ্গীকার খামেনির
শেখ হাসিনা লুটপাটের টাকায় ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: এ্যানি
হাসপাতালে ভর্তি ফরহাদ মজহার
তোপের মুখে ফেসবুক স্ট্যাটাস সরিয়ে নিলেন সাবেক খাদ্যমন্ত্রীর মেয়ে তৃণা