শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪ | ২ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনও প্রশাসনে ঘাপটি মেরে বসে আছে: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনও প্রশাসনে ঘাপটি মেরে বসে আছে। প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে স্বৈরশাসকের ইঁদুররা বসে রয়েছে, তারা মাঝে মাঝে ঐরাবত তথা হাতি হওয়ার চেষ্টা করছে।

সোমবার (২৬ আগস্ট) রমনা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের সামনে অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (এ্যাব) ত্রাণ কার্যক্রম উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, একটি ফ্যাসিবাদ শাসককে জনগণ যখন বিপ্লবের মাঝে নামিয়ে দেয়, সে বিপ্লবের মাঝে প্রতি ব্লিপ্লবের আশঙ্কা থাকে। স্বৈরশাসকের ইঁদুররা সচিবালয় বলুন, প্রশাসন বলুন, সেখানে তারা ঘাপটি মেরে আছে। সুযোগ পেলেই তারা ছোবল মারে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, দেশের আইন-শৃঙ্খলাবাহিনীর মতো একটি বাহিনী হলো আনসার বাহিনী। তারা বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েসন এবং সিবিএ’র মতো আন্দোলন করছে অবস্থান নিচ্ছে। দাবি মেনে নেওয়ার পরও তারা অবস্থান করছে এটি একটি পরিকল্পিত ঘটনা। অন্তর্বর্তী সরকারকে অস্থির করার জন্য, দেশকে অস্থির করার জন্য অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে তা করা হচ্ছে বলে দেশবাসী মনে করে। দেশে আজ একটি পরিবর্তিত অবস্থা হয়েছে। যে সচিবরা স্বৈরশাসকের দোসর হিসেবে কাজ করেছে, সে সচিবরা তো এখনও বহাল রয়েছে। তারা তো আওয়ামী লীগের দোসর, তারা শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে বার বার ষড়যন্ত্র করবেই।

রিজভী আহমেদ বলেন, গণতন্ত্রের পক্ষে যারা আছেন তাদের প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বসানো হচ্ছে না। প্রশাসনসহ বিভিন্ন সেক্টরে তাদের বসানো হচ্ছে না। দীর্ঘদিন যারা স্বৈরশাসকের হাতে বঞ্চিত অথচ মেধাবী সে সব কর্মকর্তাদের, প্রকৌশলী ও চিকিৎসকদের এখনও মূল জায়গায় বসানো হচ্ছে না। প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় এবং বিভিন্ন দপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী থেকে সকল গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় এখনও তারা বহাল রয়েছে।

অবিলম্বে গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তিকে প্রশাসনসহ সকল অফিস-আদালতে বসানোর দাবি জানান রিজভী। রিজভী বলেন, গতকাল আপনারা দেখেছেন আনসাররা আবারও কোমলমতি ছাত্রদের ওপর আক্রমণ করেছে, বুট দিয়ে তাদের পিষে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। এখনও গোপন ষড়যন্ত্র করছে তারা। তাদের হাতে প্রচুর টাকা, অস্ত্রও আছে প্রচুর। ক্যাসিনোর মালিকদের অস্ত্র দিয়েছিলো স্বৈরশাসকরা। তাদের অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। এ অস্ত্র এখন তারা ব্যবহার করবে । দ্রুত এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। দ্রুত অস্ত্র উদ্ধার করতে হবে। মাঠ পর্যায়ে এবং গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় আন্দোলনের পক্ষের শক্তিকে বসাতে হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এ্যাব সভাপতি রিয়াজুল ইসলাম রিজু, বিএনপির সহ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আশরাফ উদ্দিন বকুল, এ্যাবের যুগ্ম মহাসচিব কে এম আসাদুজ্জামান চুন্নু, সহ সভাপতি তানভীরুল আহসান প্রমুখ।

Header Ad

হিজবুল্লাহর সঙ্গে সংঘর্ষে লেবাননে ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

ছবি: সংগৃহীত

লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানে ইসরায়েলের ৫ সেনা নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) এই সংঘর্ষের সময় তারা প্রাণ হারান। নিহতদের মধ্যে একজন মেজর, একজন ক্যাপ্টেন এবং তিনজন স্টাফ সার্জেন্ট পদমর্যাদার ছিলেন।

শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। নিহতদের নাম মেজর ওফেক বাচার, ক্যাপ্টেন ইলাদ সিমান টভ, স্টাফ সার্জেন্ট ইলিয়াশিভ ইতান উইডার, স্টাফ সার্জেন্ট ইয়াকভ হিলেল, এবং স্টাফ সার্জেন্ট ইহুদাহ ডর ইয়াহালোম।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, হিজবুল্লাহর সঙ্গে এই সংঘর্ষে একজন অফিসার এবং আরও দুই সেনা গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং তাদের পরিবারকে এ বিষয়ে অবহিত করা হয়েছে।

গত ১ অক্টোবর ইসরায়েলের উত্তর সীমান্তে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। এর অংশ হিসেবে দক্ষিণ লেবাননে স্থল অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের মধ্যে শুরু হওয়া যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে হিজবুল্লাহ মাঝে মাঝে ইসরায়েলে হামলা চালাচ্ছে। গত মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে ইসরায়েলি বাহিনী লেবাননে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে জোরালো অভিযান শুরু করেছে, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে।

Header Ad

২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে: আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। ছবি: সংগৃহীত

২০২৫ সালের মধ্যে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। গত বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) রাতে একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

অনুষ্ঠানে ড. আসিফ নজরুল বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পুরোপুরি বাতিলের প্রক্রিয়া চলছে, কারণ মানুষ এই আইনের নামও শুনতে চায় না। এছাড়া তিনি উল্লেখ করেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কোনো সাংবাদিকের বিচার হবে এমন কোনো কথা তিনি কখনো বলেননি।

বন্দি বিনিময় চুক্তির প্রসঙ্গ টেনে ড. আসিফ নজরুল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার প্রসঙ্গে বলেন, এই চুক্তি ভারত যদি মানে, তবে তাদের শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। চুক্তি অনুযায়ী সঠিকভাবে প্রক্রিয়া মানলে তারা বাধ্য থাকবে।

ঢালাও মামলার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিগত সরকারের সময়ে পুলিশ সহযোগিতায় গায়েবি মামলা করা হতো, যা তখনকার বিরোধীদলের সদস্যদের বিরুদ্ধে দেওয়া হতো। বর্তমানে যারা অতীতে নির্যাতনের শিকার হয়েছিল, তারাই এখন ঢালাও মামলা করছে। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এ বিষয়ে কাজ করছে যাতে নিরাপরাধ কেউ শাস্তি না পায়।

ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে ড. নজরুল বলেন, বর্তমান সরকার আগ বাড়িয়ে কোনো পদক্ষেপ নেবে না। তবে এই বিষয়ে বড় ধরনের জনমত গড়ে উঠলে তখনই তাদের নিষিদ্ধ করা হতে পারে। গণমাধ্যমে তাদের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রচুর আলোচনা হয়েছে এবং দেশবাসী তা দেখেছে।

তিনি আরও জানান, নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য শিগগিরই সার্চ কমিটি গঠিত হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি সাকিব আল হাসান সম্পর্কে বলেন, সাকিব বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিকেটার হলেও, যখন দেশে আন্দোলন চলছে এবং মানুষ জীবন হারাচ্ছে, তখন তিনি ব্যক্তিগত আনন্দ উপভোগের পোস্ট দিয়েছেন যা অনভিপ্রেত ছিল।

বিদেশে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সাথে এয়ারপোর্টে খারাপ আচরণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আগে প্রবাসীদের সাথে খুব খারাপ আচরণ করা হতো। তাদের জন্য ভিআইপি সুবিধা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে তিনি কাজ করছেন এবং আগামী দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে তাদের জন্য আলাদা লাউঞ্জ তৈরি হবে।

Header Ad

বাংলাদেশে ৪ কোটি ১৭ লাখ মানুষ চরম দারিদ্রসীমায়: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশে চরম দারিদ্রসীমায় বাস করছেন প্রায় ৪ কোটি ১৭ লাখ মানুষ। এর মধ্যে ৬ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষের অবস্থা অত্যন্ত গুরুতর।

গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এই প্রতিবেদনটির শিরোনাম ছিল ‘বৈশ্বিক বহুমাত্রিক দারিদ্র্য সূচক-২০২৪: সংঘাতের মধ্যে দারিদ্র্য’। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কেন্দ্র ‘অক্সফোর্ড পোভার্টি অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ’-এর সঙ্গে যৌথভাবে ইউএনডিপি এই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে। এতে বিশ্বের ১১২টি দেশের ৬৩০ কোটি মানুষের দারিদ্র্য পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে মানুষের জীবনযাত্রার মান, পয়োনিষ্কাশন, বিদ্যুৎ, খাদ্য পুষ্টি ও শিক্ষার মানের অভাব বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

প্রতিবেদন অনুসারে, বর্তমানে বিশ্বে ১১০ কোটি মানুষ চরম দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করছেন, যাদের অর্ধেকের বেশি সংঘাতকবলিত দেশগুলোর বাসিন্দা। আফ্রিকা ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে চরম দারিদ্র্যের হার সবচেয়ে বেশি। দক্ষিণ এশিয়ায় প্রায় ২৭ কোটি ২০ লাখ মানুষ এমন পরিবারে বসবাস করছেন, যাদের মধ্যে কমপক্ষে একজন অপুষ্টিতে ভুগছেন।

বাংলাদেশের দারিদ্র্যের মূল কারণ হিসেবে মানুষের জীবনযাত্রার মানের অবনতি (৪৫ দশমিক ১ শতাংশ), শিক্ষার ঘাটতি (৩৭ দশমিক ৬ শতাংশ) এবং স্বাস্থ্যসেবার অভাব (১৭ দশমিক ৩ শতাংশ) উল্লেখ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০২২ সালের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ মানুষ দারিদ্রসীমার নিচে বসবাস করছেন এবং তাদের মধ্যে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ মানুষ অতি দারিদ্রসীমার নিচে। বাংলাদেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখের মধ্যে ৩ কোটি ১৭ লাখ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থান করছে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সাবেক মহাপরিচালক কে এ এস মুর্শিদ বলেছেন, জাতিসংঘের এই সমীক্ষার সঙ্গে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ জরিপের তুলনা করা উচিত নয়। এটি মূলত বৈশ্বিক দারিদ্র্য পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরেছে। সাম্প্রতিক আর্থিক সংকটের কারণে দেশের দারিদ্র্য পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে, যা বিভিন্ন সূচকের মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়েছে।

বিশ্বের চরম দারিদ্র্যের শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে ভারতের অবস্থান সবচেয়ে শীর্ষে। সেখানে ২৩ কোটি ৪০ লাখ মানুষ চরম দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করছেন। এরপর রয়েছে পাকিস্তান (৯ কোটি ৩০ লাখ), ইথিওপিয়া (৮ কোটি ৬০ লাখ), নাইজেরিয়া (৭ কোটি ৪০ লাখ) এবং কঙ্গো প্রজাতন্ত্র (৬ কোটি ৬০ লাখ)। এই পাঁচটি দেশে চরম দারিদ্র্যের মধ্যে থাকা মানুষের প্রায় অর্ধেকের বসবাস।

প্রতিবেদন অনুসারে, দারিদ্র্যের সবচেয়ে বড় শিকার হচ্ছে শিশুরা। চরম দারিদ্র্যের মধ্যে থাকা ৫৮ কোটি ৪০ লাখ শিশু, যা বিশ্বের মোট শিশু জনগোষ্ঠীর প্রায় ২৭ দশমিক ৯ শতাংশ। অন্যদিকে, প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ১৩ দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ চরম দারিদ্র্যের মধ্যে আছেন।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সংঘাতপূর্ণ দেশগুলোয় দারিদ্র্য বিমোচন সম্ভব হচ্ছে না, কারণ সেখানে মানুষের জীবনযাত্রার মান মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাই শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিনিয়োগ ছাড়া দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে পৌঁছানো কঠিন হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হিজবুল্লাহর সঙ্গে সংঘর্ষে লেবাননে ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে: আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল
বাংলাদেশে ৪ কোটি ১৭ লাখ মানুষ চরম দারিদ্রসীমায়: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় 'ডানা'র আশঙ্কা, আঘাত হানতে পারে ২৪-২৬ অক্টোবরের মধ্যে
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেয়া মানে খুনিকে আশ্রয় দেয়া: রিজভী
মালয়েশিয়ায় ঘুরতে গিয়ে কাজ, ৫১ বাংলাদেশিসহ ১৩৮ অভিবাসী আটক
অক্টোবরেই দেশের বাজারে আসছে ৩৫০ সিসির রয়্যাল এনফিল্ড, কত দাম?
বার্ষিক আয়ে শীর্ষে রোনালদো, মেসি তার অর্ধেকেরও কম
হামাসপ্রধান সিনওয়ারের ‘শেষ মুহূর্তের’ ড্রোন ভিডিও প্রকাশ করল ইসরায়েল
দর্শনায় বিজিবির অভিযানে ২ কোটি টাকার সাপের বিষ উদ্ধার
ভালোবাসুন বা ঘৃণা করুন, আমি পরোয়া করি না: সাকিব
কুবির শেখ হাসিনা হল পেল নতুন প্রভোস্ট ও হাউজ টিউটর
ডিমের পর এবার মুরগির দামে ঊর্ধ্বগতি
বায়তুল মোকাররমের নতুন খতিব মুফতি আব্দুল মালেক
ইসরায়েলি হামলায় হামাস প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার নিহত
দুপুরের মধ্যে দেশের ৬ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টি, হুঁশিয়ারি সংকেত
বিরামপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী শিক্ষার্থীদের বাইসাইকেল ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
স্বাধীন বাংলা বেতারের শিল্পী সুজয় শ্যাম মারা গেছেন
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল
কমনওয়েলথ সম্মেলনে যাচ্ছেন না ড. ইউনূস