শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বর্তমান ইসির অধীনে নির্বাচনে যাওয়া মানেই আত্মহত্যা: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বর্তমান ইসির অধীনে নির্বাচনে যাওয়া মানেই আত্মহত্যা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সারা দেশে হরতাল পালনের খবর জানাতে আজ সোমবার (২০ নভেম্বর) বিকেলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এই মন্তব্য করেন তিনি।

এসময় রিজভী বলেন, ‘বর্তমান ইসি যে সরকারের পথরেখা অনুসারে চলবে তার প্রমাণ তারা (ইসি) নিজেরাই দিচ্ছে। সরকারের সাজানো প্রশাসনের কোনো রদবদল করবে না বলে তারা জানিয়েছে। তাদের জন্য এটাই স্বাভাবিক। এই ইসি কী করে গ্যারান্টি দিতে পারে, এখানে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন হবে? তাদের আওয়ামী সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, এটাই তো বাস্তব সত্য। কারণ প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ নির্বাচন কমিশনারদের রক্ত পরীক্ষা করে তাদের কমিশনে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সুতরাং এটি হবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন একদলীয় বাকশালী নির্বাচন। এই নির্বাচনে অংশগ্রহণের অর্থই হলো নির্বাচনী আত্মহত্যা।’ সংবাদ সম্মেলনে আগামী ২২ ও ২৩ নভেম্বর ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেন রিজভী।

দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক মিত্র জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ২০১৩ সালে হাইকোর্টে সংখ্যাগরিষ্ঠের রায়ে বাতিল করার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যে আপিল করা হয়েছিল গতকাল (রোববার) তা ‘ডিসমিস ফর ডিফল্ট’ করা হয়েছে। আপিলকারী দল রায়টিকে ‘ন্যায় ভ্রষ্ট’ বলে উল্লেখ করে তাদের সুবিচার থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগ করেছে।’

তিনি বলেন, ‘সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দল এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ন্যায়ভ্রষ্ট রায় প্রদানের মাধ্যমে তাদের সুবিচার থেকে বঞ্চিত করার দৃষ্টান্ত নতুন নয় বলেই দেশবাসী এই রায়ে বিস্মিত না হলেও সুবিচার লাভে শেষ আশ্রয়স্থল বিচার বিভাগে যুক্ত ব্যক্তিগণের রাজনৈতিক পক্ষপাতমূলক বক্তব্য এবং ক্ষমতাসীন সরকারের ইচ্ছাপূরণে সহায়তার ঘটনায় হতাশ হয়ে পড়ছে। যে রাজনৈতিক দলের বিস্তৃতি সারা দেশে দৃশ্যমান। জাতীয় সংসদ থেকে শুরু করে স্থানীয় সরকারের প্রায় সব স্তরে প্রতিনিধিত্বশীল থাকার প্রমাণিত দৃষ্টান্তের অধিকারী। তবে, নিবন্ধন বাতিল হওয়ার পাশাপাশি নাম গোত্রহীন অপরিচিত দলকে নিবন্ধন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়ার দৃষ্টান্ত সুবিচারের প্রমাণ বহন করে না। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ক্ষমতাসীন সরকারের বিরোধিতা করা যে কোনো রাজনৈতিক দলের গণতান্ত্রিক অধিকার এবং সেই অধিকারের সুরক্ষা বিচার বিভাগের কাছেই প্রাপ্য। এর ব্যতিক্রম গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচারের পরিপন্থি এবং অগ্রহণযোগ্য।’

‘নির্বাচনের মাঠ খালি করতে কেন্দ্রীয় নেতাদের সাজা’ দেওয়া হচ্ছে অভিযোগ করে রিজভী বলেন, ‘দলের যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপুসহ ১৪ জন নেতা এবং রংপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আনিসুর রহমান লাকু, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মাহফুজ উন নবী ডন, জেলা যুব দলের সহসভাপতি তারেক হাসান সোহাগ, মহানগর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব জহির আলম নয়নকে ‘মিথ্যা মামলায় ফরমায়েশি রায়ে সাজা’ প্রদানের নিন্দা জানাচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘এসব ফরমায়েশি রায় সুপরিকল্পিত। নির্বাচনের আগে মাঠ ফাঁকা করার জন্য বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের শুধু মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তারই নয়, পুরোনো মামলায় সাজা দেওয়ার হিড়িক শুরু হয়েছে। সজীব তরুণ এসব নেতাদের যদি সাজা দিয়ে আটকিয়ে রাখা যায় তাহলে শেখ হাসিনার মসনদ টিকে থাকবে বহুদিন, এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এসব নেতাদের সাজা দেওয়া হয়েছে।’

‘কারাগারে বিরোধী নেতাদের ডিভিশন প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে’ জানিয়ে রিজভী আরও বলেন, ‘কারাগারে বিরোধীদলের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান ও সাবেক এমপি জাতীয় পার্টির (জাফর) মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকনকে কারাগারে ডিভিশন হচ্ছে না।’ এ ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে রিজভী বলেন, ‘সংসদ সদস্য ছিলেন তাদের ডিভিশন দেওয়া হয় না। কিন্তু আমি জানি, আমাদের তো প্রায়ই এই সরকারের আমলে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের ডিভিশন দেওয়া হয়েছে... শুধু ক্ষমতাসীন দলের কানেকশনের কারণে। আর দেশের সুপরিচিত রাজনীতিবিদ ও এমপিদের ইচ্ছাকৃতভাবে তাদের ডিভিশন দেওয়া হয়নি, তাদের অমানবিক পরিবেশে মেঝেতে থাকতে দেওয়া হয়েছে। এই শীতে মেঝের ঠান্ডায় তারা চরম শ্বাসকষ্টসহ নানাবিধ রোগে ভুগছেন। আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও কারাকর্তৃপক্ষ এখনো তাদের ডিভিশন দিচ্ছে না।’

সারা দেশে গ্রেপ্তার ও নির্যাতন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, প্রাপ্ত তথ্যনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের মোট গ্রেপ্তার ৪৮০ জনের অধিক নেতাকর্মী, মোট মামলা ১৭টি, মোট আসামি ১৯৯০ জনের অধিক, মোট আহত ৮০ জনের অধিক নেতাকর্মী। এ ছাড়া ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের আগে-পরে অদ্যাবধি মোট গ্রেপ্তার ১৪২০০ জনের অধিক নেতাকর্মী, মোট মামলা ৩৩১টির অধিক, মোট আহত ৪৩১৩ জনের অধিক নেতাকর্মী এবং মৃত্যু ১৫ জন (সাংবাদিক একজন)।

Header Ad
Header Ad

চীনে ছড়িয়ে পড়েছে নতুন প্রাণঘাতী ভাইরাস, নেই কোনো টিকা

ছবি: সংগৃহীত

করোনাভাইরাসের পর এবার চীনে হিউম্যান মেটাপনিমোভাইরাস (এইচএমপিভি) নামে একটি ভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। স্থানীয় গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে বলা হচ্ছে, হাসপাতাল এবং শ্মশানগুলোতে চাপ বাড়ছে।

চীনের জাতীয় রোগনিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ল্যাব এবং রোগনিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলোর জন্য বিশেষ রিপোর্টিং এবং যাচাইয়ের প্রক্রিয়া চালু করা হবে।

জানা যাচ্ছে, ডিসেম্বর ১৬ থেকে ২২ তারিখের মধ্যে তীব্র শ্বাসযন্ত্রের রোগের সংখ্যা বাড়ার তথ্যও পাওয়া গেছে। বিশেষত ১৪ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে HMPV সংক্রমণ বাড়ছে। চিনের উত্তরাঞ্চলে এই প্রবণতা বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সেখানকার স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানান, HMPV মোকাবিলায় অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ ব্যবহারে সাবধান থাকতে হবে, কারণ এই ভাইরাসের এখনও কোনও ভ্যাকসিন নেই।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানান, এইচএমপিভি ভাইরাসের লক্ষণগুলো করোনার মতো হতে পারে। তারা এ পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।

সার্স-কোভ-২ (কোভিড-১৯) নামের একটি এক্স হ্যান্ডেল থেকে একটি পোস্টে লেখা হয়,ইনফ্লুয়েঞ্জা এ, এইচএমপিভি, মাইকোপ্লাজমা নিউমোনিয়া এবং কোভিড-১৯সহ একাধিক ভাইরাসের উত্থানের মুখোমুখি হচ্ছে চীন। হাসপাতালগুলোতে নিউমোনিয়া এবং হোয়াইট লাংয়ে আক্রান্ত শিশুদের চাপ বাড়ছে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনের রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ নিউমোনিয়া আক্রান্ত রোগী বাড়ায় ছোট আকারে একটি পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা পরিচালনা করছে।

এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে চীনের জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ প্রশাসনের কর্মকর্তা ক্যান বিয়াও জানান, শীত ও বসন্তে চীনে মানুষজনকে নানা ধরনের শ্বাসকষ্টজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। তবে তিনি জানান, এ সংখ্যা গত বারের চেয়ে কম হবে। কিন্তু গত ১৬ থেকে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত চীনের সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দেশটিতে তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত রোগীর সংখ্যা ঊর্ধ্বমুখী দেখা গেছে।

Header Ad
Header Ad

খতমে নবুয়াতের মহাসম্মেলন আজ, প্রধান অতিথি আল-আকসার ইমাম

মসজিদুল আকসার ইমাম, আল্লামা শায়েখ ড. আলী ওমর ইয়াকুব আব্বাসী। ছবি: সংগৃহীত

আজ শুক্রবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে আন্তর্জাতিক খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলন। জুমার নামাজের পর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের পূর্ব চত্বরে এ সম্মেলন শুরু হবে। সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ফিলিস্তিনের মসজিদুল আকসার ইমাম, আল্লামা শায়েখ ড. আলী ওমর ইয়াকুব আব্বাসী।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মুহিউদ্দীন রাব্বানী এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, এই মহাসম্মেলন দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম পর্বে তাহাফফুজে খতমে নবুয়াতের নির্বাহী সভাপতি মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব এবং দ্বিতীয় পর্বে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমান সভাপতিত্ব করবেন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ফিলিস্তিনের মসজিদুল আকসার ইমাম শায়েখ আলী ওমর ইয়াকুব আব্বাসী। এছাড়া দেশবরেণ্য উলামায়ে কেরাম এতে বক্তব্য দেবেন।

জানা গেছে, এরই মধ্যে মসজিদুল আকসার ইমাম ১০ দিনের সফরে গত ২৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশে এসেছেন। এরপর থেকে তিনি দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় এবং জেলা সদরে ইসলামী সম্মেলনে অংশগ্রহণ করছেন। সব ঠিক থাকলে আগামী ৮ জানুয়ারি তার ফিলিস্তিনে ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা, জেঁকে বসেছে শীত

ছবি: সংগৃহীত

সারা দেশে তীব্র শীতের দাপট বেড়েছে। টানা দুদিন ধরে সূর্যের দেখা নেই, আর কুয়াশা ঝরছে যেন গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মতো। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে হিমেল হাওয়ার দাপট। উত্তরের হিমশীতল বাতাসে পুরো দেশ কাঁপছে শীতের কনকনে ঠান্ডায়। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, এই পরিস্থিতি আরও দুই-তিন দিন অব্যাহত থাকতে পারে।

শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন পুরো দেশ। সকাল ১০ টায়ও সূর্যের দেখা মেলেনি। রাজধানীতে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করেছে যানবাহন। ছুটির দিন হওয়ায় পথেঘাটে মানুষের আনাগোনা তুলনামূলক কম। তবে যারাই বের হচ্ছেন, বৃষ্টির মত কুয়াশা আর কনকনে ঠান্ডায় ভোগান্তিতে পড়ছেন।

বরাবরের মতোই শীতে সবচেয়ে নাজুক অবস্থায় খেটে খাওয়া আর ছিন্নমূল মানুষ। এক টুকরো গরম কাপড় আর সূর্যের মান ভাঙার দিকে তাকিয়ে আছেন তারা।

বিদ্যমান আবহাওয়া আরও কিছুদিন অপরিবর্তিত থাকবে জানিয়ে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুকের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী রোববার (৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যা পর্যন্ত সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে। যদিও ঘন কুয়াশার কারণে সারা দেশের কোথাও কোথাও তীব্র শীত অনুভূত হতে পারে।

এতে আরও বলা হয়, এ সময় মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নদী পরিবহন এবং সড় যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।

একদিন অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, এ সময়ের শুরুর দিকে দেশের উত্তরাংশে হালকা বৃষ্টি অথবা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি পারে। আর এ সময়ের শেষের দিকে তাপমাত্রা কমতে পারে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চীনে ছড়িয়ে পড়েছে নতুন প্রাণঘাতী ভাইরাস, নেই কোনো টিকা
খতমে নবুয়াতের মহাসম্মেলন আজ, প্রধান অতিথি আল-আকসার ইমাম
বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা, জেঁকে বসেছে শীত
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ঝরে গেল ৪ প্রাণ, আহত ২০
মধ্যরাতে ডাকসু নিয়ে উত্তাল ঢাবি, শিক্ষার্থীদের আল্টিমেটাম
বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য তৈরিতে অপচয়ের অভিযোগ, দুদকের অনুসন্ধান শুরু
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত
বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান
স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান
রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় এক বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়