মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ভিসা নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত মার্কিন বিবৃতিকে স্বাগত বিএনপির

বাংলাদেশের নির্বাচনকে সামনে রেখে যে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা তার প্রতিফলন হিসেবে এগুলো আসছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

তিনি বলেন, ‘অন্য কোনো দেশের নির্বাচন নিয়ে তো আলোচনা হচ্ছে না, আমাদের পার্শ্ববর্তী চার পাঁচটি দেশ কারও নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে না। বাংলাদেশের নির্বাচনকে সামনে রেখে যে উৎকণ্ঠা, যে শঙ্কা বাংলাদেশের মানুষ তাদের পছন্দের জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারবে কি না? এই শঙ্কাগুলো থেকেই এই বিষয়গুলো উঠে আসছে। তার মধ্যে এটা একটা পদক্ষেপ যেটা যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে আসছে।’

বৃহস্পতিবার (২৫ মে) খালেদা জিয়ার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের প্রশ্নে এসব কথা বলেন আমির খসরু

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ আবারও নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে কি না। নাকি তারা আবারও বঞ্চিত হবে, এই শঙ্কা, উৎকণ্ঠা রয়েছে। মার্কিন স্টেটমেন্ট এটা নির্দিষ্টভাবেই শুধু বাংলাদেশ নিয়ে দিয়েছেন। পৃথিবীর অন্য কোনো দেশ নিয়ে নয়। এটা বাংলাদেশের সংগঠনগুলোকে বলছে, ব্যক্তিকে বলছে। এটা একেবারে কম্প্রিহেনশিভলি, যারা নির্বাচনকে বানচাল করার জন্য, দখল করার জন্য ভোট চুরির মাধ্যমে নির্বাচনে যাওয়ার জন্য করছে তাদেরকে সরাসরি বলেছে।

এমনকি এর মাধ্যমে বিচার বিভাগকে সম্পৃক্ত করে কথা বলছে। নির্বাচনকে ঘিরে যারা ওই ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকবে তাদের ভিসা বাতিল করা হবে এবং ভবিষ্যতে তাদেরকে আর ভিসা দেওয়া হবে না, সে কথাই বলছে যুক্তরাষ্ট্র, যোগ করেন তিনি।

আমির খসরু বলেন, শুধু নির্বাচনের দিন ভোট চুরি নয় প্রতিদিনে ভোট চুরি চলছে। প্রতিদিন গ্রেপ্তার করা হচ্ছে প্রতিদিন মামলা দেওয়া হচ্ছে, গুলি করে হত্যা করা এটাও তো ভোট চুরি। আমাদের মিটিং মিছিল ভেঙে দেওয়া হচ্ছে এটাও তো ভোট চুরি। সেজন্যই আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যারা ভোট চুরির সঙ্গে সরাসরি কিংবা পরোক্ষভাবে জড়িত তাদেরকে এড্রেস করেছে এবং সবার প্রতি ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।

মার্কিন স্টেটমেন্টে তো বিএনপির উদ্বিগ্ন হওয়ার কথা এমন প্রশ্নে আমির খসরু বলেন, কেন ? আমরা তো ওয়েলকাম করছি। কারণ, বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় আগামী নির্বাচনে এই ধরনের পদক্ষেপ একটি সহায়ক হিসেবে কাজ করবে। এটার মাধ্যমে যে সবকিছু হবে তা নয়, তবে এক একটা সিগন্যাল-মেসেজ যে বাংলাদেশের মানুষ ভোট দিতে পারছে না। দেশের মানুষের সাংবিধানিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে।

এখানে তো বলা হচ্ছে ভোট চুরির প্রক্রিয়ার সঙ্গে যারা জড়িত, বিএনপি তো ভোট চুরির সঙ্গে জড়িত নাই। আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল হিসেবে উদ্বিগ্ন না থাকলে ভালো কথা। বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার, মানবাধিকার, আইনের শাসন, গণতন্ত্র এবং মৌলিক অধিকার এগুলো ফিরিয়ে দিতে হবে।

মার্কিনদের এই ধরনের উদ্যোগকে সফলতা হিসেবে বিএনপি দেখছে কি না-এমন প্রশ্নে আমির খসরু বলেন, ‘এখানে সফলতার কিছু নেই। সফলতা সেদিন হবে যেদিন বাংলাদেশের মানুষ তাদের ভোটে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচিত করে তাদের সরকার গঠন করতে পারবে। সেটাই হবে বাংলাদেশের মানুষের সফলতা। সেই উদ্দেশ্যগুলোর মধ্যে অনেকগুলো পদক্ষেপ তার মধ্যে এটি একটি ভালো পদক্ষেপ।’

মার্কিন প্রশাসনের চাপে বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচন হবে কি না এমন প্রশ্নে বিএনপি নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষকেই আদায় করতে হবে। আমাদের মুক্তির দাবি বাংলাদেশে আগামী দিনে গণতন্ত্র থাকবে কি না, আইনের শাসন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মানবাধিকার এবং জীবনের নিরাপত্তা সব মিলিয়ে মুক্তি সংগ্রামের পথে একটা পদক্ষেপ। এখানে অনেকগুলো পদক্ষেপ নিতে হবে যাতে করে তারা আবার জোর করে ভোট দখল করে ক্ষমতা দখল করতে না পারে।’

নির্বাচন আসতে আরও ছয়-সাত মাস এখনি এই ধরনের বার্তা আসলে কোনো প্রভাব ফেলবে কি না-এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি সরাসরি জড়িত থাকবে কিংবা নির্দেশ দেবে শুধু তারা নয় তাদের পরিবারও কিন্তু এর আওতায় পড়বে এবং ভিসা থেকে বঞ্চিত হবে। এবং ভিসা বাতিল করা হবে। যেহেতু বাংলাদেশে এই মুহূর্তে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নেই লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই, নির্বাচন তো পরের কথা।

অপর প্রশ্নে বিএনপির নেতা বলেন, ভবিষ্যতে আর কী আসবে এ ব্যাপারে আমি কিছু বলতে পারব না। ভবিষ্যতে কী আসে সেটা আমরা দেখব।

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, গাজীপুরে একজন সাবেক মেয়রকে তারা সহ্য করতে পারছে না, লোকজন ভোট কাকে দেবে, ভোটের উপরে তো কারও আস্থা নেই। ভোটের পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হলে একটি নিরপেক্ষ সরকার যদি ক্ষমতা না নেয় তাহলে এটা তো অব্যাহত থাকবে। আমেরিকা যে ভিসা বাতিল বা ভিসা দেবে না বলছে, বিবেচনা করেই বলছে।

এমএইচ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান  

ছবিঃ সংগৃহীত

টানা ৪০ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে দেশের সরকারি, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। পবিত্র রমজান, ঈদুল ফিতরসহ বেশ কয়েকটি ছুটি মিলিয়ে দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী, আগামী ২ মার্চ থেকে এ ছুটি শুরু হবে। শেষ হবে ৮ এপ্রিল।

এদিকে আগামী ১০ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। এ সময় দেশের বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে থাকবে এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র। তাই ওই সময়ও এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। কেন্দ্র থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো টানা দুই মাস ১০ দিনের ছুটি কাটাবে। সেক্ষেত্রে ছুটি হবে প্রায় ৭০ দিন।

শিক্ষাপঞ্জি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, পবিত্র রমজান মাস, শুভ দোলযাত্রা, স্বাধীনতা দিবস, জুমাতুল বিদা, শবেকদর ও ঈদুল ফিতরের ছুটি ২ মার্চ থেকে শুরু হবে, শেষ হবে ৮ এপ্রিল। পবিত্র রমজান শুরু হবে ১ বা ২ মার্চ। ২৮ ফেব্রুয়ারি ও ১ মার্চ শুক্র ও শনিবারের ছুটি থাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে সর্বশেষ ক্লাস হবে ২৭ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার)।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (মাধ্যমিক) মো. ইউনুছ ফারুকী জানিয়েছেন, সরকারি শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী এ ছুটি থাকবে। এ ছুটি সরকারি, বেসরকারি সব পর্যায়ে স্কুলের জন্য প্রযোজ্য বলে জানিয়েছেন তিনি।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানরা জানান, চলতি বছরের রমজান, ঈদুল ফিতরের ছুটির সঙ্গে এসএসসি পরীক্ষার ছুটি মিলে যাওয়ায় লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। তবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে পরীক্ষার ফাঁকে ফাঁকে ক্লাস নেওয়ার তাগিদ দেওয়া হয়েছে।

জানতে চাইলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, পরীক্ষা চলাকালীন সময় বাদে স্কুল-কলেজগুলো নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় যদি ক্লাস নিতে চায় সেক্ষেত্রে আমাদের কোনো নিষেধ নেই।

Header Ad
Header Ad

ওয়াশিংটনে পেন্টাগন প্রধান ও সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাক্ষাৎ  

ছবিঃ সংগৃহীত

ওয়াশিংটনে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্রিন্স খালিদ বিন সালমান মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব পিট হেগসেথের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) পিট হেগসেথের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রিন্স খালিদ। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে একটি সরকারি সফরে আছেন। এই সফরের লক্ষ্য মার্কিন-সৌদি সম্পর্ক জোরদার করা।

তারা সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কৌশলগত সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করেছেন। আজ মঙ্গলবার ভোরে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ একটি পোস্টে প্রিন্স খালিদ লিখেছেন, ‘আমাদের প্রতিরক্ষা সহযোগিতা জোরদার করার উপায়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’

সৌদি মন্ত্রী আরো লিখেছেন, ‘আমরা আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন এবং নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা নিয়েও আলোচনা করেছি।’

সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতে, প্রিন্স খালিদের সরকারি সফরের উদ্দেশ্য ছিল ওয়াশিংটন এবং রিয়াদের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করা।

সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতে, প্রিন্স খালিদের সরকারি সফরের উদ্দেশ্য ছিল ওয়াশিংটন এবং রিয়াদের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করা। পাশাপাশি পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা।

বৈঠকের আগে হেগসেথকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, ইরানের আক্রমণ থেকে সৌদি আরবকে রক্ষা করতে আমেরিকা সাহায্য করবে কি না। উত্তরে তিনি বলেন, ‘এটি এমন একটি বিষয় যা নিয়ে আমরা আজ আলোচনা করতে যাচ্ছি। ইরান এই অঞ্চলে একটি বড় উদ্বেগের বিষয়। সৌদি আরব একটি ভালো অংশীদার।’

কর্মকর্তারা আরো জানিয়েছেন, প্রিন্স খালিদের হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজের সঙ্গে দিনের শেষের দিকে দেখা করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ৪ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন 

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ৪ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার  উদ্বোধন করা হয়েছে। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারী)  সকাল সাড়ে ১০টায় সার্কিট হাউজ মিলনায়তনে কর্মশালার উদ্বোধন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (স্থানীয় সরকার শাখার উপ-পরিচালক) শারমিন আক্তার।

বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় প্রথম দিনের প্রশিক্ষণে রিসোর্স পার্সন ছিলেন স্থানীয় সরকার শাখার সহকারী পরিচালক আব্দুর রহমান, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রিপন হোসেন, সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক সিদ্দিকী সোহেলী রশীদ, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মাকসুরা জান্নাত। অনুষ্ঠানে ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা, কম্পিউটার অপারেটররা অংশ নেন। 

উদ্বোধনী দিনে গ্রাম আদালত, বিচার ব্যবস্থা, গ্রাম আদালত ও সালিসির মধ্যকার পার্থক্য, গ্রাম আদালতের ভিত্তি, সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত, গ্রাম আদালতের এখতিয়ার, গ্রাম আদালতের ক্ষমতাসহ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। 

উদ্বোধনী বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শারমিন আক্তার প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, গ্রাম আদালত সক্রিয় করতে বর্তমান সরকার নানান উদ্যোগ নিয়েছে।

ঘটনা সংগঠিত হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে ফৌজদারি মামলা, ৬০ দিনের মধ্যে দেওয়ানী মামলার আবেদন গ্রহন করতে হবে। আবেদন ফি যথাক্রমে ১০ ও ২০ টাকা। আদালত ৩ মাসের মধ্যে মামলার নিষ্পত্তি করতে হবে। এই সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তি না হলে উপযুক্ত কারণ উল্লেখ দর্শিয়ে আর এক মাস সময় পাবেন। বিচারিক প্যানেলে মোট সদস্য থাকবে ৫ জন। এর মধ্যে বাদী পক্ষে ২ জন,  বিবাদী পক্ষে ২ জন ও একজন চেয়ারম্যান। এই আদালত সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা ক্ষতিপুরণ আদায় করতে পারবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান  
ওয়াশিংটনে পেন্টাগন প্রধান ও সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাক্ষাৎ  
চুয়াডাঙ্গায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ৪ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন 
বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান আর নেই  
যুবদল নেতার বাড়িতে বোমা হামলা-অগ্নিসংযোগ, আহত ১  
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো কলকাতা-ওড়িশায় ভূমিকম্প, অনুভূত হলো ঢাকাতেও
নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে