মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে বিশ্বাস করে না: ফখরুল

 

'পরাজয়ের ভয়ে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেয় না' প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের জবাবে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আওয়ামী লীগ তো নির্বাচনে বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ বিশেষ করে এই সরকার তারা অত্যন্ত সচেতনভাবে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে তাদের যে পুরানো লক্ষ্য এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা, সে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা বাকশাল প্রতিষ্ঠা করতে চায়।

তিনি বলেন, সেই লক্ষ্যে ২০১৪ সালে নির্বাচনকে সম্পূর্ণভাবে একটি প্রহসনে পরিণত করেছে, সেখানে জনগণ ভোট দিতে যায়নি। একইভাবে ২০১৮ তে আগের রাতে ভোট করে দিয়ে তারা জোর করে ক্ষমতায় বসে আছে। জনগণ সেখানে অংশগ্রহণ করেনি। এমনকি স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও জনগণ অংশগ্রহণ করছে না তথা ভোট দিতে যাচ্ছে না।

শনিবার (২৯ এপ্রিল) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে দলের নতুন কমিটির উদ্যোগে বিএনপি প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

ফখরুল বলেন, খুব সহজেই জনগণ বুঝে, গোটা বিশ্ব বুঝে এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে কোনোদিনই কোনো সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন হবে না। জনগণ সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। সেই কারণে আজকে আওয়ামী লীগ এ সমস্ত কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে চায়।

তিনি বলেন, এবার জনগণ জেগে উঠেছে, আমরা বিশ্বাস করি জনগণ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এদের (সরকার) পরাজিত করবে এবং সত্যিকার অর্থে একটি রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করবে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, পরিষ্কার করে বলে দিয়েছি কোনো রকমের স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আমরা যাচ্ছি না। বিশেষ করে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে যেখানে মেয়র নির্বাচন বা কমিশন নির্বাচন এখানে আমাদের দলের কোন অংশগ্রহণ থাকবে না।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে হরণ করে নেওয়া হয়েছে। দানবীয় একটি সরকার যারা গণতন্ত্রকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দিয়ে রাষ্ট্রের সমস্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করে দিয়ে জনগণের মৌলিক অধিকার হরণ করে আজকে জোর করে অস্ত্রের মুখে ক্ষমতা দখল করে রয়েছে।

ফখরুল বলেন, একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য এই সরকারের পদত্যাগের দাবিতে এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন যেন সফল করতে পারে স্বেচ্ছাসেবক দল সেখানে যেন তাদের বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে পারে। ইতোমধ্যে স্বেচ্ছাসেবক দলের কয়েকজন শহীদ হয়েছেন, ভোলাতে আব্দুর রহিমের আত্মত্যাগ যেন বৃথা না যায়। তাদের রক্ত যেন বৃথা না যায় সেজন্য তারা শপথ নিয়েছেন। আন্দোলনকে আরও তীব্র বেগবান করে তারা এই আন্দোলনকে সফল করবে। এই ভয়াবহ দানবীয় সরকারকে সরিয়ে সত্যিকার অর্থে জনগণের একটি সরকার তৈরি করবে জনগণের একটি রাষ্ট্র নির্মাণ করবে একটি গণতান্ত্রিক মুক্ত সমাজ এখানে বিনির্মাণ করবে।

এ সময় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর শারাফাত আলী অপু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসানসহ নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

এসএন

Header Ad
Header Ad

ফুটবল থেকে রাজনীতির মাঠে ওজিল, যোগ দিলেন তুরস্কের ক্ষমতাসীন দলে

তুরস্কে একেপি দলের প্রধান রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোগান এবং বিশ্বকাপ জয়ী তারকা ফুটবলার মেসুত ওজিল। ছবি: সংগৃহীত

ফুটবল মাঠে জার্মানির হয়ে বিশ্বকাপ জয়ী মেসুত ওজিল এবার রাজনীতির মঞ্চে পা রেখেছেন। তবে এই তারকা ফুটবলার তার জন্মভূমি জার্মানিতে নয়, বরং তুরস্কের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়েছেন। তিনি তুরস্কের ক্ষমতাসীন একেপি দলের কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছেন।

ফরাসি সংবাদমাধ্যম ‘ফ্রান্স-২৪’ এর এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, আঙ্কারায় অনুষ্ঠিত এক কংগ্রেসে আনুষ্ঠানিকভাবে একেপিতে সদস্যপদ গ্রহণ করেন ওজিল। তিনি দীর্ঘদিন ধরে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোগানের সমর্থক হিসেবে পরিচিত। ২০১৯ সালে তুরস্কের সাবেক মিস আমিন গুলসকে বিয়ে করার সময়, এরদোগান তার 'বেস্টম্যান' ছিলেন।

২০১৪ সালের বিশ্বকাপে জার্মানির শিরোপা জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার পর, ২০১৮ সালে জাতীয় দল থেকে অবসর নেন ওজিল। সে সময় জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ তুলে তিনি ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি করেন। এরপর তিনি তুরস্কে ফিরে ক্লাব ফুটবল খেলেন এবং ২০২৩ সালে ফুটবল থেকে অবসর নেন।

তুরস্কে একেপি দলের প্রধান রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোগান নবমবারের মতো পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন। বিশ্বকাপ জয়ী এই ফুটবলারকে দলের মধ্যে আনার সিদ্ধান্তের পর, তুর্কি জনগণের প্রতিক্রিয়া কী হবে, তা এখন দেখার বিষয়। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ওজিলের তুরস্কে বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে, যা দলের জন্য ইতিবাচক ফল বয়ে আনতে পারে।

Header Ad
Header Ad

ব্যান্ডউইথ সেবায় ভারত নির্ভরতা কমছে, সাশ্রয় ৬০ কোটি টাকা

ব্যান্ডউইথ সেবায় ভারত নির্ভরতা কমছে। ছবি: সংগৃহীত

ভারত থেকে ব্যান্ডউইথ আমদানি কমিয়েছে সরকার। ১লা মার্চ থেকে আইটিসি প্রতিষ্ঠানের আমদানি করা ব্যান্ডউইথ ৫০ শতাংশের বেশি কিনতে পারবে না আইআইজি অপারেটররা। সংশোধিত আইআইজি লাইসেন্সিং গাইডলাইনে এই নির্দেশনা দিয়েছে বিটিআরসি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারের এই সিদ্ধান্তে বছরে প্রায় ৬০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। বিপরীতে বাড়বে সাবমেরিন ক্যাবলের ব্যবসা।

তথ্য-বিনোদন থেকে শুরু করে পড়াশোনা কিংবা কেনাকাটা- দেশে প্রতিদিন নানা কাজে ৬ হাজার ৮০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ ব্যবহৃত হয়। যা বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি এবং ৬টি আইটিসি প্রতিষ্ঠান থেকে কিনে আইআইজি অপারেটররা। এরপর আইএসপি হয়ে গ্রাহকের কাছে পৌছায় ইন্টারনেট সেবা।

বর্তমানে দৈনিক চাহিদার মাত্র ৪০ শতাংশ ব্যান্ডউইথ যোগান দিচ্ছে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি। বাকি ৬০ শতাংশ ব্যান্ডউইথ আইটিসি অপারেটরের মাধ্যমে ভারত থেকে আমদানি হয়।

আইআইজি অপারেটররা বলছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভারত তাদের ভূখণ্ডে সিডিএন সার্ভার স্থাপন করায় এখন আইটিসি ক্যাবলের মাধ্যমে দ্রুত ট্র্যাফিক সরবরাহ করছে। আবার সাবমেরিন ক্যাবলের প্রতি এমবিপিএস ব্যান্ডউইথ কিনতে খরচ যেখানে ২২০ টাকা সেখানে ভারতীয় ব্যান্ডউইথে খরচ ১০০ টাকা। এ কারণে সাবমেরিন ক্যাবলের ৪ হাজার ৪০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ পড়ে আছে। অথচ ভারত থেকে ব্যান্ডউইথ আমদানিতে বছরে প্রায় চার কোটি ডলার বা বর্তমান রেটে ৪৮৮ কোটি টাকা খরচ করছে বাংলাদেশ। এ অবস্থায় সংশোধিত আইআইজি লাইসেসিং গাইডলাইনে ব্যান্ডউইথ আমদানির সীমা ৫০ শতাংশে বেঁধে দিয়েছে বিটিআরসি। এতে বছরে প্রায় ৬০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে।

সরকারি সিদ্ধান্ত নিয়ে আপত্তি না তুললেও সাবমেরিন ক্যাবলের ব্যান্ডউইথের দাম কমাতে বলছেন আইআইজি অপারেটররা।

আইআইজিএবির সভাপতি বলেন, ‘৫০ শতাংশ ব্যান্ডউইথ সাবমেরিন থেকে নিতে হবে। ফলে আইআইজি লেভেলে প্রত্যেকের খরচ ১০ থেকে ২০ শতাংশ খরচ বাড়বে।’

ব্যান্ডউইথ বিক্রি বাড়লে দামও কমানো হবে বলে জানালেন, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘১০০ জিবিপিএস কিনলে আমরা ৩০ জিবিপিএস ফ্রি দিচ্ছি। আমাদের বিক্রি বাড়লে ডিসকাউন্ট বাড়ানোর কথাও ভাববো আমরা।’

বিটিআরসির সিদ্ধান্তের বিষয়ে দুটি শীর্ষ আইটিসি অপারেটরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা কোনো মন্তব্য করেননি।

Header Ad
Header Ad

তৎকালীন বিডিআর সদস্যরা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, আর কোন কথা হবে না: সেনাপ্রধান

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান। ছবি: সংগৃহীত

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান বলেছেন, বিডিআর হত্যাকাণ্ড তৎকালীন বিডিআর সদস্যরা ঘটিয়েছে। ফুল স্টপ…। এটা নিয়ে আর কোনো কথা হবে না। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় শহীদ সেনা দিবসের বক্তব্যে সাংবাদিকদের একথা বলেন সেনাপ্রধান।

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে কোনো সেনা সদস্য জড়িত নয়, যারা শাস্তি পেয়েছে তারা শাস্তি পাওয়ার যোগ্য বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডে কোনো রাজনৈতিক নেতারা বা বাইরের কোনো শক্তি জড়িত কিনা তা খুঁজে বের করতে কমিশন করা হয়েছে। কমিশন তা তদন্ত করে বের করে আপনাদের জানাবেন। তবে মূল কথা হচ্ছে যেসব সেনা অফিসার বা সদস্য মারা গেছেন তাদের বিডিআরের সদস্যরাই গুলি করেছে।

সেনাপ্রধান বলেন, যারা বিচারিক প্রক্রিয়ায় দোষী হয়েছে তারা দোষী। এ নিয়ে অন্য কোনো কথা বলার সুযোগ নেই। নিজেদের মধ্যে হানাহানি করলে স্বাধীনতা বিপন্ন হবে।

এ বিষয়ে তিনি আরও বলেন, ৭ মাসে অনেক হয়েছে। এনাফ ইজ এনাফ। আমি চাই আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর দেশ রেখে যেতে।

তিনি বলেন, আজকে পুলিশ সদস্য কাজ করছে না। কারণ তাদের অনেকেই জেলে। র‍্যাব, বিজিবি প্যানিকড। দেশের শান্তিরক্ষার দায়িত্ব শুধু সেনাবাহিনীর না। আনসার বাহিনী আছে। ৩০ হাজার সেনাবাহিনী সদস্য নিয়ে আমরা কীভাবে করব?

সবাইকে এক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, হানাহানি না করে দিন শেষে দেশ ও জাতির দিকে খেয়াল করে এক থাকতে হবে। যদি নিজেরা কাদা ছোড়াছুড়ি করেন, দেশ ও জাতির সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে। আমি সতর্ক করে দিচ্ছি, পরে বলতে পারবেন না যে সতর্ক করিনি। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যতটুকু পারছেন সাহায্য করছেন দেশকে ইউনাইটেড রাখার।

তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর ওপর আক্রমণ করবেন না। সেনাবাহিনী এবং সেনাপ্রধানের প্রতি বিদ্বেষ কারো কারো, কী কারণে জানি না। আমাদের সাহায্য করেন, আক্রমণ নয়। আমাদের উপদেশ দেন, আমি সবার কাছে স্মরণাপন্য হই, আমরা ভালো উপদেশ গ্রহণ করব, আমরা এক থাকতে চাই, দেশ ও জাতিকে আমরা রক্ষা করতে চাই।

নির্বাচন নিয়ে সেনাপ্রধান বলেন, আমার মনে হয় আমরা নির্বাচনের দিকেই ধাবিত হচ্ছি, ১৮ মাসের কথা বলেছিলাম। ডিসেম্বরের মধ্যে একটা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন প্রত্যাশা করছি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফুটবল থেকে রাজনীতির মাঠে ওজিল, যোগ দিলেন তুরস্কের ক্ষমতাসীন দলে
ব্যান্ডউইথ সেবায় ভারত নির্ভরতা কমছে, সাশ্রয় ৬০ কোটি টাকা
তৎকালীন বিডিআর সদস্যরা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, আর কোন কথা হবে না: সেনাপ্রধান
পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র দায়বদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা
অপরাধ দমন অভিযানে কোনো বাহিনীর সদস্য গাফিলতি করলেই ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রংপুরে হিজবুত তাওহীদ-এলাকাবাসীর সংঘর্ষ, ৪ কর্মীর বাড়িতে আগুন
পাঁচ দফা দাবিতে টাঙ্গাইলে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মশাল মিছিল
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলে: মির্জা ফখরুল  
৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত
২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ  
সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ তিন বাহিনীর প্রধানরা  
বাংলাদেশ ক্রিকেট খুব শীঘ্রই জিম্বাবুয়ের স্তরে নেমে আসবে: দিনেশ কার্তিক  
৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান  
ওয়াশিংটনে পেন্টাগন প্রধান ও সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাক্ষাৎ  
চুয়াডাঙ্গায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ৪ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন 
বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান আর নেই  
যুবদল নেতার বাড়িতে বোমা হামলা-অগ্নিসংযোগ, আহত ১  
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো কলকাতা-ওড়িশা, অনুভূত হলো ঢাকাতেও
নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন