রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিএনপিকে ভয় দেখানো যাবে না: রিজভী

হামলা, মামলা, গুলি, হত্যা, গ্রেপ্তার করে বিএনপিকে ভয় দেখানো যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে তিনি বলেন, আমরা গণতন্ত্র, মানুষের স্বাধীনতা, দেশের স্বাধীনতা, ন্যায়-সত্যের জন্য লড়াই করছি। আমরা আপনার (প্রধানমন্ত্রী) বিরুদ্ধে ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করছি। এই লড়াই করতে গিয়ে অনেক সন্তানের জীবন কেড়ে নিচ্ছেন। তারপরও আমাদেরকে ভয় দেখাতে পারেননি। আমরা কিন্তু ভয় পাইনি। আমরা আপনাকে ক্ষমতা থেকে নামাব, আপনার সরকারের পতন ঘটাব, বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করব। তারপরে আমরা ঘরে ফিরে যাব।

কুমিল্লাসহ সারা দেশে বিএনপি নেতা-কর্মীদের উপর হামলা, গায়েবি মামলা, গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ও খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে শনিবার (২৬ নভেম্বর) বিকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে এক বিক্ষোভ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, দেশের বিভিন্ন জায়গায় আবারও সরকার গায়েবি মামলা দেওয়া শুরু করেছে। মামলা দেওয়া হচ্ছে, ককটেল ফাটিয়েছে, বোমাবাজি করেছে! অথচ কোথাও কেউ ককটেলের আওয়াজও পায়নি। কিন্তু বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে থানায়, ওয়ার্ডে-ওয়ার্ডে মামলা দেওয়া হচ্ছে। এরা (আওয়ামী লীগ) মিথ্যা কথা এমনভাবে রপ্ত করেছে, এদের মিথ্যাতেই জন্ম। মিথ্যাতেই এরা বেড়ে উঠেছে।

আওয়ামী লীগ শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা গতকাল (২৫ নভেম্বর) স্বাচিপের একটি অনুষ্ঠানে বলেছেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছি। ২০০১ সালের কথা। কিন্তু আমি বলতে চাই আপনি শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেননি। আপনি সেইবারেও চক্রান্ত করেছেন। আপনি মনে করেছিলেন, আপনার মনোনীত প্রেসিডেন্ট বিচারপতি শাহাবুদ্দীন আহমেদকে যা বলবেন তাই করবে। বিএনপির যে বিজয় হয়েছে সেই বিজয়ী ফলাফল নাকচ করতে তাকে বারবার চাপ দিয়েছেন। কিন্তু বিবেকবান প্রেসিডেন্ট প্রধান বিচারপতি ছিলেন ন্যায় বিচারক। শেখ হাসিনার কথা শোনেননি। এজন্যই শেখ হাসিনার পরবর্তীতে বারবার তার বিরুদ্ধে কটূক্তি করেছেন।

তিনি বলেন, ২০০১ সালে বিএনপি জয় লাভ করার পর দুঃখে প্রেসিডেন্ট শাহাবুদ্দীন আহমেদ একটি বিবৃতি দিয়েছিলেন। সেখানে তিনি বলেছিলেন, আমি কাউকে মুচলেকা দেইনি, যে কাউকে বারবার ক্ষমতায় রাখব। এই জন্য আমি প্রেসিডেন্ট হইনি। বিচারপতি শাহাবুদ্দীনের কাছ থেকে শেখ হাসিনা পারেনি বলেই তার যত গোস্যা, যত রাগ, যত ক্ষোভ। ২০০১ সালের অক্টোবর থেকে জানুয়ারি সময়ের খবরের কাগজ দেখলেই এসব চোখে পড়বে। শেখ হাসিনার কত অভিমান বিচারপতি শাহাবুদ্দীনের প্রতি। কিন্তু বিচারপতি শাহাবুদ্দীন অন্যায় করেননি। জনগণের ফলাফলকে তিনি বাতিল করেননি। শেখ হাসিনার কথা তিনি শোনেননি।

সাবেক এই ছাত্র নেতা বলেন, আপনি এমন একজন প্রধানমন্ত্রী আপনার লজ্জা করেনি? আপনি সাবেক এমপি ইলিয়াস আলীকে গুম করেছেন, নির্বাচিত কাউন্সিলর চৌধুরি আলমকে আপনি গুম করেছেন, আরেক সাবেক এমপি সাইফুল ইসলাম হিরুকেও গুম করেছেন। আপনি এমপি, নির্বাচিত প্রতিনিধি, যুবক, ছাত্র কাউকেই ছাড়েননি, ক্রসফায়ার দিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি আর ২০১৮ সালের নিশিরাতের নির্বাচন করেছেন। একটা একতরফা নির্বাচন, আরেকটা হচ্ছে নিশিরাতের নির্বাচন। গুম আর রক্তপাতের মধ্য দিয়েই আপনি জোর করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় বসে আছেন। আর আপনি বলেন, আপনি শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছেন।

তিনি বলেন, দেশের মানুষের যে মালিকানা, এদেশের মালিক জনগণ। এই মালিকানা আপনি দস্যু, ডাকাতের মতো করে কেড়ে নিয়েছেন। আপনার অন্তর হচ্ছে ডাকাতের অন্তর, দস্যুর অন্তর। আপনার হৃদয় হচ্ছে সন্ত্রাসীর হৃদয়। তাই আমার গণতন্ত্রের জন্য, মানুষের স্বাধীনতার জন্য, দেশের স্বাধীনতার জন্য, ন্যায়ের জন্য, সত্যের জন্য লড়াই করছি। এই লড়াই করতে গিয়ে আপনার একদিকে ছাত্রলীগ-যুবলীগ, তারা সশস্ত্র। তাদের কাছে লাইসেন্সবিহীন অস্ত্র। আরেকদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এর মধ্যেও আমরা আপনার (প্রধানমন্ত্রী) বিরুদ্ধে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করছি। এই লড়াই করতে গিয়ে আমাদের অনেক সন্তানের যে আজকে জীবন কেড়ে নিচ্ছেন। তারপরও আমাদের ভয় দেখাতে পারেননি। আমরা কিন্তু ভয় পাইনি। আমরা আপনাকে ক্ষমতা থেকে নামাব, আপনার সরকারের পতন ঘটাব, বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করব। তারপর আমরা ঘরে ফিরে যাব।

এসময় বিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক, যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও দক্ষিণের আহ্বায়ক গোলাম মাওলা শাহিন, দক্ষিণের সদস্য সচিব খন্দকার এনামুল হক এনাম, দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউদ্দিন সেন্টু, উত্তরের সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান মোসাব্বির, স্বেচ্ছাসেবক দলের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. জাহিদুর রহমান, ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি ওমর ফারুক কাউসার প্রমুখ।

এমএইচ/এসজি

 

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক