রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

আসল ঘোষণা আসবে ১০ ডিসেম্বর: মির্জা ফখরুল

এখনো তো আসল ঘোষণা আসেনি, আসল ঘোষণা আসবে আগামী ১০ ডিসেম্বর বলে হুঁশিয়ার করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, ‘এখনো তো আসল ঘোষণা দেইনি। আসল ঘোষণা আসবে ১০ তারিখে। সেইদিন থেকে শুরু হবে এক দফার আন্দোলন। এক দফা এক দাবি, শেখ হাসিনা কবে যাবি। এখানে কোনো কম্প্রমাইজ নাই। কোনো আপস নাই, যেতে হবে। শান্তিপূর্ণভাবে চলে যান।’

মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) ছাত্রদল নেতা নয়ন হত্যার প্রতিবাদে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সীমা ছাড়িয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ আজকে তাদের দুর্নীতি-লুটপাট দিয়ে দেশের মানুষকে জিম্মি করে রেখেছে। তাদের কথা শুনলে মনে হয় আওয়ামী লীগ মালিক, আর আমরা চাকরবাকর। এই দেশের মানুষ তাদের প্রজা। ১০ ডিসেম্বর সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না। দেশটা কি তোমাদের বাপের। ১০ তারিখে এইখানেই সমাবেশ হবে। এটা জনগণের ঘোষণা। আমরা অনেক আগে বলেছি, আইন মেনে চলি, মেনে চলতে চাই। আমরা চিঠি দিয়েছি, পরিষ্কার করে বলেছি সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ সমাবেশ হবে। আমাদের দাবিও পরিষ্কার।’

ফখরুল বলেন, ‘আমরা বলেছি জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, চাল ডাল তেলের দামবৃদ্ধির প্রতিবাদে, আমাদের নেতা-কর্মীদের হত্যার প্রতিবাদে এই সমাবেশগুলো শুরু করেছি। আমরা বলেছি খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে, ৩৫ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে সমাবেশ। এখনো তো আসল ঘোষণা দেই নাই। আসল ঘোষণা আসবে ১০ তারিখে। সেই দিন থেকে শুরু হবে এক দফার আন্দোলন।’

তিনি বলেন, ‘বারবার বলছি সাত বিভাগীয় সমাবেশ করেছি প্রতিটি সমাবেশে বাধা দিয়েছেন। গাড়ি বন্ধ করে দেয়’ কতটা ভীরু কাপুরষ। তাতে কি গণসমাবেশ বন্ধ করতে পারছে? মানুষ আরও বাড়ছে। তিন ঘণ্টা সমাবেশ কে তিনদিন বানিয়েছ। তিনদিন ধরে মানুষ তোমাদের পিণ্ডি চটকাচ্ছে।’

আজকে বিক্ষোভে অন্যায়ের বিরুদ্ধে ফেটে উঠতে হবে। সমগ্র দেশবাসীকে জেগে উঠতে হবে। এমনি এমনি কেউ সরবে না, সরাতে হবে। মানুষের সমস্ত শক্তি দিয়ে বল দিয়ে এদেরকে চলে যেতে বাধ্য করতে হবে।

দলের নেতা-কর্মীদের প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রস্তুতি নিন, উঠে দাঁড়ান। হামলা মামলা করে আটকিয়ে রাখতে পারেনি, আটকিয়ে রাখা যাবে না। বাধা দিলে বাধবে লড়াই। এই লড়াই জীবন মরণের সমস্যা, জাতির অস্তিত্বের প্রশ্ন. বেঁচে থাকার প্রশ্ন। আমাদের যাদের হত্যা করা হয়েছে তাদের রক্তের ঋণ পরিশোধ করতে হবে। রক্তের ‍বৃথা যেতে পারে না। জনগণের শক্তি নিয়ে এদের (আওয়ামী লীগ) পরাজিত করব।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই বাংলাদেশের সংবিধান যদি সত্য হয়। তাহলে তোমরা সত্য নও। কারণ, এখানে পরিষ্কার করে বলা আছে, বাংলাদেশের সরকারকে নির্বাচিত সরকার হতে হবে। তোমরা নির্বাচিত নও। এতদিন তো আমরাই বলে এসেছি তোমরা অনির্বাচিত সরকার; তোমরা অবৈধ সরকার। ভোট করেছো আগের রাতে চুরি করে।এখন বিদেশিরাও বলতে শুরু করেছে।জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেছেন; আগে কখনো শুনিনি আগে রাতে পুলিশ ভোট দিয়ে নিয়ে যায়।এ কথাও আমাদেরকে শুনতে হল। আজকে এই সরকার তারা শুধু ক্ষমতায় থাকার জন্য বাংলাদেশের সমস্ত মানুষকে জিম্মি করে হত্যা গুম খুন নির্যাতন করে অবৈধ রাজত্ব কায়েম করেছে।’

পুলিশকে উদ্দেশে করে তিনি বলেন, ‘একটা প্রশ্ন করতে চাই। তারা এই দেশের সন্তান, এই দেশের প্রতিটি মানুষ টেক্সের পয়সা দিয়ে দেশের সমস্ত রাজকর্মচারীদের বেতন দেয়। এইদেশের মানুষ পুলিশ সেনাবাহিনীসহ সকল প্রশাসনের ভরণ-পোষণ করেন। আপনাদের গাড়ে বন্দুক রেখে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ যে, অবৈধ অন্যায়, বেআইনি শাসন চালিয়ে যাচ্ছে এর দায় কিন্তু আপনাদের উপরও পড়ে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে র‌্যাবকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘র‌্যাব কি ইচ্ছে করে শুরু করে ছিল? শেখ হাসিনার নির্দেশ না থাকলে তাদের কি গুম খুন করার অধিকার আছে।একইভাবে বাঞ্জারামপুরে যে পুলিশ ভাই গুলি করেছে তাও কিন্তু নির্দেশ পেয়ে করেছে। সেই নির্দেশ দাতা কে? শেখ হাসিনা।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আবারও বলছি নিষেধাজ্ঞা আমরা চাই না। অন্য রাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দেয় আমাদের জন্য লজ্জাকর, অপমানের…কিন্তু এই লজ্জা অপমানের জন্য দায়ী কে? শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ সরকার। আমরা চাই না আমাদের অন্য কোনো বাহিনী আবার নিষেধাজ্ঞায় পড়ুক। পরিষ্কার করে বলতে চাই- জনগণের প্রতিপক্ষ হবেন না। জনগণকে ছোট করে দেখবেন না।

তিনি আরও বলেন, ‘এই জনগণ এই দেশের মালিক। শেখ হাসিনা কিংবা আওয়ামী লীগ নন। আমরা ৭১ সালে যুদ্ধ করেছি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য; মানুষের ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার, বেঁচে থাকার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। আজকের এই বাংলাদেশ তৈরি করার জন্য সেইদিন আমরা যুদ্ধ করিনি। একটি ব্যক্তি একটি দলকে ক্ষমতায় দেখতে আমরা যুদ্ধ করিনি।’

এমএইচ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক