শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মামলা ও গ্রেপ্তার আতঙ্কে বিএনপির নেতা-কর্মীরা

গণসমাবেশে উজ্জীবিত বিএনপি নেতা-কর্মীরা। নানান প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে সফল করছেন সভা-সমাবেশ। ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশ ১০ ডিসেম্বর। তবে দলটির নেতা-কর্মীদের মধ্যে বিরাজ করছে হামলা মামলা ও গ্রেপ্তার আতঙ্ক। অনেক স্থানে নেতা-কর্মীরা সমাবেশের আগে ও পরে হামলার শিকার হয়েছেন।

নেতাদের অভিযোগ, কেন্দ্র থেকে শুরু করে তৃণমূলের সক্রিয় নেতাদের টার্গেট করে করে নতুন মামলা দেওয়া হচ্ছে এবং পুরোনো মামলায় গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। পুরোনো মামলায় ‘অজ্ঞাতনামা’ আসামির স্থানে নাম ঢুকিয়ে গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে। মামলায় হাজিরা দিতে গেলে জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হচ্ছে। কিছু কিছু মামলায় দ্রুত গতিতে দেওয়া হচ্ছে অভিযোগপত্র। এমনকি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ১৪টি মামলা বিশেষ আদালতে স্থানান্তর করা হয়েছে।

বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, বিএনপি যাতে ফের সংগঠিত হতে না পারে সেজন্য নতুন করে মামলা ও গ্রেপ্তারের কৌশল নেওয়া হয়েছে। সক্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের পাশাপাশি জাতীয়তাবাদী সমর্থক পেশাজীবীদেরও মামলা দিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অসংখ্য নেতা-কর্মীকে প্রতিদিনই গ্রেপ্তার করছে। নেতা-কর্মীদের আশঙ্কা-সরকার পতনের চূড়ান্ত আন্দোলন শুরুর আগে বাড়তে পারে গ্রেপ্তার ও মামলা। বিশেষ করে ঢাকায় বিভাগীয় গণসমাবেশের আগে এ মাত্রা বাড়তে পারে। নতুন মামলার পাশাপাশি পুরোনো মামলায় ‘অজ্ঞাতনামা’ আসামির স্থানে নাম ঢুকিয়ে কেন্দ্র ও তৃণমূলের সক্রিয় নেতাদের গ্রেপ্তার করা হতে পারে।

দলটির নীতিনির্ধারকরা মনে করছেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপির চলমান আন্দোলন দমন করতেই নেতা-কর্মীদের চাপে রাখার কৌশল হিসেবে মামলা ও গ্রেপ্তার করছে সরকার। যদিও ক্ষমতাসীন দলের নেতারা বিএনপির এসব অভিযোগ মানতে নারাজ। তাদের নেতারা বলছেন, কারও বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ বা মামলা থাকলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাকে গ্রেপ্তার করতেই পারে। আর আইন অনুযায়ী মামলার বিচারকাজ চলছে। এখানে সরকারের কোনো হস্তক্ষেপ বা বিএনপিকে চাপে রাখার কৌশল নেই। দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সম্প্রতি হুশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, আন্দোলনের নামে কেউ জ্বালাও-পোড়াও করলে ছাড় দেওয়া হবে না।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, বিএনপির গণজোয়ার দেখে সরকার দিশেহারা। ক্ষমতায় টিকে থাকতে ফের মামলা, হামলা ও গ্রেপ্তারকে অস্ত্র হিসেবে নিয়েছে। নেতা-কর্মীদের চাপে রাখতে সামনের দিনগুলোয় এর মাত্রা আরও বাড়তে পারে। কিন্তু এসব ভোঁতা অস্ত্র ব্যবহার করে গণ-অভ্যুত্থান ঠেকানো যাবে না। ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে মানুষ রাজপথে নেমে এসেছে। এ সরকার পতন নিশ্চিত করেই তারা ঘরে ফিরবে। কোনো বাধাই এবার নেতা-কর্মীদের আটকাতে পারবে না। গণবিচ্ছিন্ন ও বেআইনি ক্ষমতার প্রবল প্রতাপ জনগণ বেশিদিন সহ্য করে না। ইতিহাস তাই বলে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজপথের বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বিএনপি। তাদের এ কর্মসূচি ঘিরে সংঘাতময় হয়ে উঠেছে মাঠের রাজনীতি। রাজধানীতে কিছুটা বাধাহীন কর্মসূচি পালন করতে পারলেও বিভাগীয় শহর ও জেলা পর্যায়ে পদে পদে বাধা দেওয়া হচ্ছে। কখনো পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হচ্ছে; আবার কখনো সংঘর্ষ হচ্ছে আওয়ামী লীগের সঙ্গে। এতে হতাহতের ঘটনাও ঘটছে। এসব সংঘর্ষের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আসামিও করা হচ্ছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের। এভাবেই পুরোনো মামলার সঙ্গে নতুন নতুন মামলার জালে আটকে যাচ্ছে বিএনপি নেতা-কর্মীরা। অজ্ঞাতনামা দেখিয়ে মামলা হওয়ায় গ্রেপ্তার এড়াতে অনেকেই সতর্ক অবস্থানে চলে গেছেন। যাদের নামে মামলা করা হয়েছে এবং যাদের নাম আসেনি সবাই নিজ বসতবাড়ি থেকে সরে থাকছেন বলে জানা গেছে। নেতা-কর্মীদের ধারণা তাদের মধ্যে আতঙ্ক বা ভয়ভীতি সৃষ্টি করতে নানা কৌশল নিতে পারে সরকার ও ক্ষমতাসীন দল।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, প্রতিদিনই আমাদের নেতা-কর্মীদের তুলে নিয়ে যাচ্ছে। তুলে নিয়ে কয়েকদিন গুম রাখার পর গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে। জামিন বাতিল করে নেতা-কর্মীদের জেলে পুরছে। সারাদেশে প্রতিদিন বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি অভিযান চালাচ্ছে আওয়ামী পুলিশ। বাড়িতে অভিযানকালে হয়রানি, দুর্ব্যবহার করছে। নারীদের অপদস্থ করছে।

তিনি বলেন, দলের ‘প্রত্যেক নেতা-কর্মীর’ বিরুদ্ধে শত শত মামলা। সরকারের নির্যাতন-নিপীড়নের দলের নেতা-কর্মীরা বিপর্যস্ত। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মারমুখী আচরণে নেতা-কর্মীরা একটু নিরাপদ দূরত্বে গ্রেপ্তার এড়িয়ে চলতে হচ্ছে। তবে নেতা-কর্মীদের মনোবল অটুট আছে। তারা যেকোনো ত্যাগ শিকারে প্রস্তুত।

এমএইচ/এসএন

Header Ad

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি

ছবি: সংগৃহীত

তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেটে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটারসহ মোট ৯ জনকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। নিয়ম অমান্য করায় এই ক্রিকেটারদের প্রত্যেককে ১ বছরের নিষেধাজ্ঞা এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে বিসিবি।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদের পক্ষে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটার ও এক ক্লাব কর্তাকে ১ বছরের জন্য নিষিদ্ধ এবং সবাইকে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা গুনতে হবে।

এতে আরও বলা হয়েছে, ঘরোয়া ক্রিকেটের কোনো পর্যায়েই শৃঙ্খলাভঙ্গের কোনো ধরনের ঘটনায় নমনীয় হবে না বিসিবি। তাই এটিকে ক্রিকেটার ও কর্মকর্তাদের প্রতি বার্তা হিসেবে নেওয়া যায় যে, আচরণবিধি ভঙ্গের ঘটনায় বোর্ড কঠোর পদক্ষেপ নেবে।

ওই ৮ ক্রিকেটার হলেন, তেজগাঁও একাডেমির ইয়াসিন আরাফাত, রিফাত আল ইমন (অনিক), তাসিন আহমেদ রনবি, রাব্বি হাসান, পারভেজ আহমেদ জয়। স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের রানা খান, সাইফুল ইসলাম শাওন ও মোহাম্মদ হৃদয়। আর তেজগাঁও ক্লাবের কর্মকর্তা রবিন।

জানা গেছে, গত সোমবার পিকেএসফ ১ নম্বর মাঠে হওয়া সুপার লিগের ম্যাচে তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি ও স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের ক্রিকেটাররা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। পরে ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিসের টেকনিক্যাল কমিটি ঘটনার প্রমাণ সাপেক্ষে তাদের শাস্তি দেয়।

Header Ad

উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনগণের দুর্ভোগের মধ্যে উপদেষ্টাদের অযাচিত কার্যকলাপ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।

রিজভী বলেন, জনগণের দুর্ভোগ আগের মতোই রয়ে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। উপদেষ্টারা চাকরিজীবীর মতো কাজ করছেন। তাদের কাজে বিপ্লবের গতিশীলতা নেই।

তিনি বলেন, বিদেশে বসে শেখ হাসিনা গুজব ছড়িয়ে দুর্বৃত্তদের উসকানি দিচ্ছে। ক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্যই গত ১৫ বছর পুলিশ দিয়ে হত্যা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে।

বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করেন, কারাগারের সালমান এফ রহমান বহাল তবিয়তে রয়েছেন। সেখানে সে খুব তৎপরতা চালাচ্ছে।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এখনও বঞ্চিত হচ্ছে। আন্দোলনে ছিল এমন পরিচয়ে কিছু মানুষ সব পদ দখল করে নিচ্ছে।

এ সময় আন্দোলনে হতাহতদের মাসিক ভাতা ও ভরণপোষণের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে বলেও জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।

Header Ad

ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ

ছবি: সংগৃহীত

ভূমি এবং বেসামরিক বিমান, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ জানিয়েছেন, ভারত বাংলাদেশিদের জন্য কবে থেকে ভিসা উন্মুক্ত করে দিবে, তা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার, এটা নিয়ে সরকারের কোনো বক্তব্য দেয়ার কিছু নেই।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) গাজীপুরের কালিয়াকৈরের সফিপুর নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্সের উদ্বোধন কালে এসব কথা বলেন তিনি।

হাসান আরিফ বলেন, দেশের পর্যটন বিকাশে তার মন্ত্রণালয় বিশদ পরিকল্পনা নিয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পরবর্তীতে সাংবাদিকদের জানানো হবে।

এ সময় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের দানকৃত জমিতে গড়ে তোলা হবে হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সমাজে অবস্থার কারণে বিভিন্নভাবে রোহিঙ্গাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। ওয়ামী তাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। তবে শিক্ষার পাশাপাশি যুব সমাজকে এগিয়ে নিতে ওয়ামি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অন্যতম মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি উপস্থিত সৌদি রাষ্ট্রদূতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান,ওয়ামী সচিবালয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রফেসর ড. আব্দুল হামিদ ইউসুফ আল মাজরু, ওয়ামী কার্যালয়ের বৈদেশিক অফিস ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ডিরেক্টর সাআ’দ আব্দুল্লাহ বিন জাবর ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তা আব্দুল মালেক আল আমের প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন, জেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহামেদ, উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার দিল আফরোজ।

এর আগে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের পর ভ্রাতৃপ্রতিম বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্স ভবনে রয়েছে দ্বিতল বিশিষ্ট সুপরিসর মসজিদ, ১০০ জন এতিম শিশুর জন্য উন্নত মানসম্পন্ন আবাসন ব্যবস্থা, ১টি ক্যাডেট মাদ্রাসা, ১টি নুরানী ও হিফজ মাদরাসা, ১টি লাইব্রেরি হল, ১টি হলরুম ও কনফারেন্স রুম, তরুণ শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল লার্নিং জন্য একটি আইটি প্রশিক্ষণ সেন্টার ও ডাইনিং হল। এ ছাড়াও কমপ্লেক্স এর অবশিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে একটি হাসপাতাল, স্কুল, ভোকেশনাল সেন্টার, প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য ডরমিটরি ও প্লে গ্রাউন্ড নির্মাণের বিষয় তিনি উল্লেখ করেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ