সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫ | ১৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘মানুষ ঘুরে দাঁড়িয়েছে, নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া নির্বাচন নয়’

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা (বিএনপি) ও দেশের মানুষ এবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, কোনো নির্বাচন হবে না যতক্ষণ নিরপেক্ষ সরকার না হবে। আমরা চাই এই মুহূর্তে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের পদত্যাগ।

শনিবার (১২ নভেম্বর) ফরিদপুরে গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপি মহাসচিব এ সব কথা বলেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগকে পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে তাদের অধীনে নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে।

তিনি বলেন, আমরা জাতীয় সরকার করতে চাই। এই সরকার পতনে যারা আন্দোলন করবে বিজয়ী হলে তাদের নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করব। সরকার গঠন করে আমরা রাষ্ট্রকে মেরামত করতে চাই, বিচারবিভাগ, প্রশাসনকে নতুন করে সাজাতে চাই, অর্থনীতিতে দুর্নীতি বন্ধ করতে চাই, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই।

এদিন ফরিদপুর শহরের উপকণ্ঠে কোমরপুরের আব্দুল আজিজ ইনস্টিটিউট মাঠে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত ও গীতা পাঠের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে বেলা ১১টায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশ শুরু হয়।

জ্বালানি তেল ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি, দলীয় কর্মসূচিতে গুলি করে নেতা-কর্মীদের হত্যার প্রতিবাদ এবং নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপক্ষে সরকারের দাবিতে বিভাগীয় পর্যায়ে সমাবেশ করছে বিএনপি। গণসমাবেশে সভাপতিত্ব করছেন ফরিদপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এ এফ এম কাইয়ূম।

তিনি বলেন, আমরা অনেক অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করেছি, আর কোনো অন্যায়-অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করব না, আমরা রুখে দাঁড়াব। আমরা সামনে এগিয়ে যাব। এক দফা এক দাবি— শেখ হাসিনার পদত্যাগ। সেই লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে রাজপথে ফয়সালা করা হবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, কথায় কথায় বলা হয়— বিএনপি আগুন সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত, অথচ এই তোমরাই (আওয়ামী লীগ) হচ্ছো অগ্নি সন্ত্রাসের হোতা। তোমরা বাসে আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা করেছ, লগি বৈঠায় নেচে নেচে ১/১১ সরকার আনতে ষড়যন্ত্র করেছ।

খালেদা জিয়াকে জামিন দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না অভিযোগ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, খালেদা জিয়া অসুস্থ, মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে রাখা হয়েছে। জামিন দিয়ে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। অথচ গতকাল দেখলাম যুবসমাবেশে ক্যাসিনোর মাধ্যমে যারা টাকা লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে সেই সম্রাট জামিনে বের হয়ে শেখ হাসিনার সামনে বসে থাকে, আর যারা গণতন্ত্রের জন্য আজীবন লড়াই সংগ্রাম করছে তাদের আটকে রাখে, জামিন দেওয়া হয় না। অতীতেও কেউ জোর জবরদস্তি করে গণতান্ত্রিক আন্দোলন দমন করতে পারেনি। খুন, গুম করে আপনারাও রেহাই পাবেন না।

তিনি বলেন, আজকে দেশে কোথায় চুরি করে না? মেগা প্রজেক্টে চুরি, গ্রামে বেকার ভাতা, বৃদ্ধ মহিলাদের ভাতা সেখানেও চুরি, ঘুষ দিতে হয়। কোথাও তাদের টাকা নেই, সবকিছু খেয়ে ফেলেছে। এমন কোনো খাত নেই, যেখানে চুরি দুর্নীতি করে না। টাকা, ঘুষ, কমিশন না দিয়ে কাজ হয় না। কথায় কথায় বলে মধ্য আয়ের দেশ। মধ্য আয়ের দেশে কারা গেছেন? যারা দুর্নীতি করছে চুরি করছে তারা গেছেন।

‘ওবায়দুল কাদের উনি যুব সমাবেশে বলেছেন তারা নাকি গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দিতে কাজ করছেন। অথচ আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দিতে চায় এই কথা শুনলে ঘোড়াও হাসবে। তারা গণতন্ত্রের সংজ্ঞার কথা বলে, গণতন্ত্রের সংজ্ঞাটা কি— এটা অন্য দলকে কিছু করতে দেব না। হায় রে আওয়ামী লীগ ও তাদের গণতন্ত্রের আওয়ামী লীগ।’

তিনি আরও বলেন, বিএনপির গণসমাবেশে পথে পথে বাধা, সিকিউরিটি চেক পোস্ট, কোথায় যাবেন, রাস্তা বন্ধ। তাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যটাই হচ্ছে তোমরা যে যাই বলো ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই, কিন্তু সেটা আর হবে না।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, যে কোনো সভ্য দেশে রাষ্ট্র প্রধানদের কার্টুন আঁকা হয়, নাটক হয়, সেখানে গ্রেপ্তার করা হয় না। এটাই তো বিউটি, সহনশীলতা। বললে কারো কারো খারাপ লাগে আর এরা মনে করে দেশটা তাদের বাপের দেশ। তারা যে ভাষায় কথা বলেন, সেটা গণতন্ত্র ও সহনশীলতার ভাষা নয়।

এমএইচ/আরএ/

Header Ad
Header Ad

ওসির বাড়িতে ডাকাতি: গুলি করে নিয়ে গেছে ৩টি গরু  

ছবিঃ সংগৃহীত

কক্সবাজারের পেকুয়ায় ওসির বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতদল গুলি করে তিনটি গরু নিয়ে গেছে।

রোববার (২ মার্চ) দিবাগত সোয়া ১টার দিকে পেকুয়ার মেহেরনামা আলিয়াঘোনা এলাকায় ওসি জাহেদুল কবিরের বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।

ওসি জাহেদুল কবিরের বাড়িতে তার বাবা আহমদ কবির এবং ছোট ভাই মনিরুল কবির থাকেন।ওসি জাহেদুল কবির চট্টগ্রাম শহরের চকবাজার থানার ওসি। আর গরুগুলো দেখাশোনা করতেন তার ভাই মনিরুল কবির রাশেদ।

স্থানীয়রা জানায়, চকরিয়া-পেকুয়ায় গরু চুরির ঘটনা অহরহ। গরু চুরির জন্য অনেককে নির্ঘুম রাত কাটাতে হচ্ছে। সম্প্রতি চট্টগ্রামের চকবাজার থানা এলাকা থেকে গরু চোর সিন্ডিকেটের প্রধান নবী হোসাইনকে গ্রেপ্তার করেন থানার ওসি জাহিদুল কবির।

স্থানীয়দের ধারণা, এই ক্ষোভ থেকেই ওসির গ্রামের বাড়ি থেকে গরু লুট করার ঘটনা ঘটতে পারে।

পেকুয়া থানা পুলিশ ইতোমধ্যে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ভুক্তভোগীরা লিখিতভাবে অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)।

Header Ad
Header Ad

ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন দাবি সাংবাদিক ইলিয়াসের

ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন দাবি সাংবাদিক ইলিয়াসের। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন বলে দাবি করেছেন প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসাইন। তিনি সোমবার (৩ মার্চ) সকালে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে এই দাবি করেন।

পোস্টে ইলিয়াস হোসাইন বলেন, "অত্যন্ত বিশ্বস্ত সূত্রে জেনেছি, ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন। তিনি দেশ ছেড়েছেন কিংবা মারা গিয়েছেন এসব খবর পরিকল্পিতভাবে ছড়ানো হচ্ছে।"

এর আগে, ওবায়দুল কাদের মারা গেছেন- এই দাবিতে ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমে ৩টি ফটোকার্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। তবে তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার এ তথ্যটি মিথ্যা বলে জানিয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, উক্ত গণমাধ্যমগুলো কোনো ফটোকার্ড কিংবা সংবাদ প্রকাশ করেনি। বরং সেসব গণমাধ্যমগুলোর ডিজাইন নকল করে আলোচিত ফটোকার্ডগুলো প্রচার করা হয়েছে।

রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে প্রমাণিত হয়েছে, এ ধরনের দাবিগুলোর সত্যতা যাচাইয়ের পর কোনো নির্ভরযোগ্য সূত্রে পাওয়া যায়নি।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত সুজনের মানবেতর জীবন

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছিল ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক এক প্রতিবাদের দিন। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের দাবিতে সারা দেশের মতো রাজধানী ঢাকার বাড্ডায়ও ঘেরাও কর্মসূচি পালিত হয়। সেই আন্দোলনে অংশ নেন সিএনজি চালক সুজন।

সকাল ৯টায় কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার পর সকাল ১০টার দিকে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশ এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এ সময় পাশে থাকা এক ছাত্র গুলিবিদ্ধ হয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পড়লে সুজন নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাকে উদ্ধারে এগিয়ে যান। তখন পুলিশের ছররা গুলিতে তার শরীর ক্ষতবিক্ষত হয়।

গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর দীর্ঘ ছয় ঘণ্টা অজ্ঞান অবস্থায় দেয়ালের পাশে পড়ে থাকেন তিনি। বিকেল ৪টার দিকে নিরাপত্তা বাহিনীর তাণ্ডব কিছুটা কমলে তিনটি বাসার দেয়াল ভেঙে তাকে উদ্ধার করে আফতাব নগরের নাগরিক হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু সেখানে চিকিৎসা না পেয়ে পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। অতিরিক্ত আহতদের ভিড়ে সেখানেও ভর্তি না হওয়ায় তাকে গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় সরকারি চিকিৎসা সেবা পেলেও অর্থাভাবে উন্নত চিকিৎসা সম্ভব হয়নি।

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলার অলোয়া ইউনিয়নের আকালু গ্রামের বাসিন্দা সুজনের বাবা মৃত আনছের আলী। তিন ভাই-বোনের মধ্যে তিনি বড় এবং পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন। বাবাকে হারানোর পর পরিবারের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে প্রাইমারি স্কুলের পড়াশোনা ছেড়ে ঢাকায় রিকশা চালানো শুরু করেন। পরে তিনি সিএনজি চালানো শুরু করেন এবং জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। তিনি অলোয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বিএনপির সক্রিয় কর্মী হিসেবে দলের বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিতেন।

বাড্ডার ঘেরাও কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার পর পুলিশের গুলিতে গুরুতর আহত হন সুজন। তার শরীরে এখনো প্রায় ৩০০ স্প্লিন্টার রয়েছে। চলাফেরা করতে পারলেও প্রচণ্ড ব্যথার কারণে স্বাভাবিক জীবনযাপন অসম্ভব হয়ে উঠেছে। তিনি বলেন, “আমি দরিদ্র মানুষ, কিন্তু অন্যায় সহ্য করতে পারি না। তাই স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে গিয়েছিলাম। পুলিশের একতরফা গুলিতে ২৯৬টি স্প্লিন্টার আমার শরীরে লাগে। পরে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জ্ঞান ফেরে। এখনো শরীরে গুলির স্প্লিন্টার নিয়ে বেঁচে আছি, কিন্তু উন্নত চিকিৎসার অভাবে কষ্ট পাচ্ছি।”

অর্থাভাবের কারণে সুজন ও তার পরিবার চরম দুর্দশায় দিন কাটাচ্ছে। তার স্ত্রী নূপুর বলেন, “আমার স্বামী আহত হওয়ার পর থেকেই সংসারে কোনো আয় নেই। বাবার বাড়ি বরিশাল থেকে ধার করে মাত্র ৮০০ টাকা সংগ্রহ করে ঢাকায় স্বামীকে উদ্ধার করতে যাই। এখন শ্বশুরবাড়ির মানুষদের কাছ থেকে ধার করে খেতে হচ্ছে। অনেক সময় রান্নার চুলো জ্বলে না। আমাদের তিন সন্তানের লেখাপড়াও বন্ধ হওয়ার উপক্রম। আমার স্বামী পঙ্গু হয়ে পড়েছে, শাশুড়িও প্যারালাইসিসে ভুগছেন। সংসার চালানোর মতো কোনো উপায় নেই।”

তিনি আরও বলেন, “আমাদের সম্পদ বলতে মাত্র তিন শতাংশ জমিতে জরাজীর্ণ একটি ছোট ঘর, যা যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে। উপজেলা প্রশাসন থেকে একবার কিছু সহায়তা পেয়েছিলাম, যা তখন কাজে লেগেছিল। কিন্তু এখন কোনো সাহায্য পাচ্ছি না, ফলে সংসার চালানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে।”

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোছা. পপি খাতুন বলেন, “বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে এ উপজেলায় একজন নিহত ও ১৬ জন আহত হয়েছেন। সরকারি ও ব্যক্তিগতভাবে আহতদের সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। তবে এখনো কর্মসংস্থানের কোনো সরকারি নির্দেশনা আসেনি। আমরা চেষ্টা করছি যাতে আহতরা কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হন।”

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

আহত সুজন তার উন্নত চিকিৎসার জন্য সমাজের বিত্তবানদের সহযোগিতা চেয়েছেন। তাকে বিকাশ (০১৯২১-৬৯৪০৯১) অথবা সোনালী ব্যাংকের ভূঞাপুর শাখায় সঞ্চয়ী হিসাব নম্বর (৬০০৩৮০১০২২৩৫৩) -এর মাধ্যমে সহায়তা পাঠানো যেতে পারে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওসির বাড়িতে ডাকাতি: গুলি করে নিয়ে গেছে ৩টি গরু  
ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন দাবি সাংবাদিক ইলিয়াসের
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত সুজনের মানবেতর জীবন
হিমাগারে আলু রাখতে কেজিতে লাগবে পৌনে ৭ টাকা
শাহজাদপুরে আবাসিক হোটেলে আগুন, চারজনের মৃত্যু
হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল, হাসপাতালে ভর্তি
আদালতে কাঁদলেন কামাল, বললেন আর আওয়ামী লীগ করব না (ভিডিও)
গাজীপুরে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, গাড়িতে আগুন, কয়েক কারখানায় ছুটি
পুরো গাজায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নের পরিকল্পনা ইসরায়েলের
পলাতক একটি দল দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে: ড. ইউনূস
যাদের হাতে উঠল এবারের অস্কার  
মরণোত্তর স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হচ্ছেন আবরার ফাহাদ
পাকিস্তানে গাড়িতে বন্দুকধারীদের এলোপাতাড়ি গুলি, নিহত ৬
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া  
লন্ডন সম্মেলনে ইউক্রেনকে সমর্থনে চার পদক্ষেপ  
সেকেন্ড রিপাবলিক ‘তত্ত্ব’ থেকে সবাই একটু সাবধান থাকবেন : মির্জা আব্বাস  
নারায়ণগঞ্জে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৮  
খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি আজ  
ব্ল্যাক ক্যাপসদের হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সেমিফাইনালে ভারত, প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া
চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় ভোটার দিবস উপলক্ষ্যে শোভাযাত্রা আলোচনা সভা