রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

১৯ বছর পর জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

গুম হওয়া তিন কর্মীকে সহসভাপতি করে দীর্ঘ ১৯ বছর পর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে জায়গা পেয়েছেন ২৮৩ নেতা-কর্মী।

শুক্রবার (২৮ আগস্ট) জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ ও সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল সাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এর আগে গত ১ জুলাই আসাদুজ্জামান আসলামকে সভাপতি ও সুজন মোল্লাকে সাধারণ সম্পাদক, সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. ইব্রাহিম কবির মিঠু, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান হিমেল ও সামছুল আরেফিনকে সাংগঠনিক সম্পাদক দায়িত্ব দিয়ে জবি ছাত্রদলের কমিটি গঠন করা হয়। সংগঠনকে গতিশীল করার জন্য তার তিন মাস পরই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হলো।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের গুম হওয়া তিন কর্মী আসাদুজ্জামান রানা, মাজাহারুল ইসলাম রাসেল ও আল-আমিন পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে সহসভাপতি হিসেবে মনোনীত হয়েছেন।

শাখা ছাত্রদলের ২৮৩ সদস্য এ কমিটিতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ সহসভাপতি ৫৫ জন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ৬৭, সহ সাধারণ সম্পাদক ৫৬ জন, সাংগঠনিক সম্পাদক ১, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ৫৭, সম্পাদক ২৭ জন এবং সদস্য ১৮ জন। এ পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী পর্যন্ত স্থান পেয়েছে।

পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন- আজিমুল হাসান চৌধুরী, এম আবু ফয়েজ,লুতফুর রহমান হিরণ, বাহাউদ্দিন সোহেল জুলকার নাইন, খোরশেদ আলম রকি, শাকিল চৌধুরী, মহিউল আলম শিকদার-মাসুম, মিজানুর রহমান মিজান রুবেল মাহমুদ, মো. আতাউর রহমান বুলেট, শামিম হোসেন রফিকুল ইসলাম, আতিকুর রহমান রাসু, আবিদ কামাল রুবেল আলী হাসনাত, আল আমিন চৌধুরী, সোয়েব আলম তামিম, ফিরোজ আলম রিফাত, কাওসার ভূঁইয়া, মো. রুহুল আমিন-টুটুল, নাছির উদ্দিন ঢালী, শরীফ উদ্দিন, আলমগীর হোসেন নাজির আহমেদ, জহিরুল ইসলাম মাসুদ, মো. মাহবুব,জুয়েল বাড়ৈই, রিয়াদ হোসেন আহমেদ আলী কিবরিয়া, সাইফুল ইসলাম, শামিম ইসলাম, মো. হোসেন আলী, এম ফজলে নিজামী রানা, মো. শাহ আলম সাগর, মো. ছালাউদ্দিন সাদিন, মো. আতিকুর রহমান আতিক, রেজাউল করিম রাজীব, ওয়াহিদুজ্জামান নিক্সন, মো. খোরশেদ আলম কাজল, মো. ওমর ফারুক খান, মো. আরিফুল ইসলাম তুহিন, জাহিদুল করিম পাটোয়ারী রিয়াদ, মো. তাজমুল হক বাপ্পি, সি এম রাসেদুন্নবী সোহেল, এস এম রুহুল আমিন শফিক, আব্দুল্লাহ আল আব্বাস, তানিন শেখ, মোহাম্মদ সোহাগ মিয়া, নাহিদ চৌধুরী মহিউদ্দীন রুবেল, মো. আসাদুজ্জামান রানা (ওম), মো. মাজাহারুল ইসলাম রাসেল (ওম), মো. আল-আমিন (শুম)।

যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন- মেহেদী হাসান হিমেল, মোছাব্বির মিল্লাত পাটোয়ারী, সাইফুল ইসলাম সবুজ,সুমন সরদার, জাফর আহম্মেদ, মো. জোবায়ের, মো. ফয়সাল আহমেদ খোকন, জাফর মাহমুদ, কাওসার হামিদ খান, মো. ওয়াহিদুজ্জামান তুহিন, মো. ইফতেখার ফারুক আকাশ, নাসির উদ্দিন সৌরভ, মো. মাসুদুর রহমান, মো. মহিদুল ইসলাম মাসুম হাসিবুল হক, ইয়াকুব শেখ অনিক, সাইফুল ইসলাম নিবিড়, সাদ্দাম হোসেন, মো. শাহরিয়ার হোসেন, নাহিয়ান বিন হক অনিক, আহসান মল্লিক, মো. মোস্তাফিজুর রহমান অয়ন, মো. নাছিম উদ্দিন, কাজী রফিকুল ইসলাম, মহিউদ্দিন মাহি, রবিউল আউয়াল, খোরশেদ আলম মুকল, মো. কামরুল ইসলাম, মো. মাহমুদুল হাসান খান (মাহমুদ), রাশেদ বিন হাসি, কাওসার আহমেদ আক ইসতিয়াক রহমান আসিফ, মাইনউদ্দিন চৌধুরী মাইন, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, মাসুদ রানা সজীব, এহসানুল কবির শাহিন, আরিফুল ইসলাম আরিফ, রিফাত আরেফিন, ইয়াসির আরাফাত, আমিনুল ইসলাম রাহাত, মো. রাসেল মিয়া, আসিফ আল ইমরান, মো. পিয়ার আলী আহ্বান হীরা, মারুফ আহম্মেদ, মাহমুদুল হাসান রাতিন, রাশেদুল আহম্মেদ রাহাত, ইলিয়াস কাঞ্চন, মো. জামাল হোসাইন, তাহাজ্জত হোসাইন জনি, মহিউদ্দিন রুবেল, মেহেদী হাসান চৌধুরী, শাহ জামাল, নুরুল আলম ফরহাদ, সুশীল ত্রিপুরা, আবু হেনা মোহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান, এহসানুল কবির শাহিন, জাহিদুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম মামুন, সাব উদ্দিন আহমেদ সবুজ, সাহাদাত খান মো. সজল মিয়া, মো. সামিউন নুর, মো. মোফাজ্জল হোসেন, মো. মুরাদ হোসেন, এস এম কুতুবদ্দিন, মেহেদী হাসান সাগর, মো. রেজাউল হক সুইট।

সহ-সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন- মো. রায়হান চৌধুরি, মো. জহিরুল ইসলাম, মো. মাসুদুর রহমান, নাহিদ হাসান শোভন, হেমায়েত উদ্দিন, মো. শামিম ইব্রাহীম, মো. মারুফ জাহিদ ভূঁইয়া, মো. শফিক জামিল চৌধুরী, মো. সাহাব উদ্দিন, মো. জাহাঙ্গীর আলম, মো. মোতাহার আলী নয়, শাহ আলম, রাশেদ আমিন, সাইদুজ্জামান সরকার সাইদি, মো. শাহারিয়ার বিন কবির বাপ্পী, আরিফ জাহান ফয়সাল, হারুনুর রশিদ, মাহমুদুল্লাহ সাকিব, আবদুল মালেক শেখ রুবেল হোসেন, শাহ ইমরান খান, হাসান মো. সাইদ, মাসুম বিল্লাহ আকন্দ, শিবলু ইসলাম, মো. মেহেদী হাসান, রোকনুজ্জামান জিতু, মো. আবু হাসনাত মেহেদী, মো. আদিল হোসেন, আদিল আহমেদ, মো. আনিসুর রহমান, সেলিম রেজা, মো. আরিফুর রহমান বন্ধ, মো. রাহাত হোসেন, মো. আফজাল হোসেন, আশরাফুল ইসলাম রাতুল, ইব্রাহিম আল-রিফাত, মো. ওয়াহিদুজ্জামন, মো. ইউসুফ মিয়া, মো. ইউনুসুর রহমান রিমন, মো. সাহরিয়ার হোসেন সোহান, ফাহিম আহমেদ, রোমান হোসাইন, মো. ইলিয়াস, মো. নাজমুল আলম, মো. শাহিন আলম, আসাদুজ্জামান আসাদ, মেহেদী হাসান তন্ময়, রফিকুল ইসলাম সাদ্দাম, তাফাজ্জুল বারী শামিম, বোরহান উদ্দিন, আমিরুল ইসলাম বাবু, মো. মেহেদী হাসান রুদ্র, মেহেদী হাসান, আজিজুর রহমান, সাইফুল ইসলাম।

সাংগঠনিক সম্পাদক সামসুল আরেফিন। সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক- আরিফুর রহমান, রাজু আহমেদ পারভেজ, শেখ ফজলুল হক রোমান, সানোয়ার হোসেন তপু, আল আমিন হোসেন পলাশ, আরিফ উদ্দিন, মো. সাইদুল হাসান, সাজ্জাদ হোসেন, শামিম মিয়া, আল-আমিন ইসলাম অনিক, সোলাইমান খান সাগর, মো. আসিফ হোসেন রনি, নুর আহমেদ খান রনি, মুনতাসির বিন মাসুদ জিহাদ হোসেন, মো. সোহেল, আসিফুজ্জামান সজিব, ওমর ফারুক, তুষার পাল, সফী আহম্মেদ, এম এইচ কিশোর মো. রিয়াসাল রাকিব, মাহবুবুর রহমান, মো. রাফিদুল হাসান, মো. জুনায়েদ অনিক, সালমান হোসেন মো. ইফতি, আব্দুল আলিম, শফিকুল ইসলাম রাজু, আসলাম শেখ মো. আব্দুল্লাহ, মো. আকাশ, মো. শাকিল আহমেদ শুভ, হিমু রহমান, মো. মাহিদ হোসেন, মো. জাহিদ হাসান, সানোয়ার হোসেন, তামজিদ ইমাম, মো. সাদ্দাম হোসেন, মো. ইমন হোসেন, মো. আকাশ সর্দার, আবু হেনা মোরসালিন, মো. আসাদুল ইসলাম, মনিরুজ্জামান মনির, আরিফুল ইসলাম, রোহান রহমান, রফিকুল ইসলাম রিফাত, ওলিউর রহমান, জুবায়ের আহমেদ প্রেম, মো. আব্দুল বাসে, মো. আফসারুল ইসলাম পায়েল, আবু সাইদ হিমু, আবজাল হোসেন, ফিরোজ আলী, নাইমুর রহমান, মোবাইদুর রহমান, আবু বকর খান।

প্রচার সম্পাদক (যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদমর্যাদা)- মোস্তাফিজুর রহমান রুমি, সহ-প্রচার সম্পাদক মেহেদী হাসান, সাজু মিয়া, দপ্তর সম্পাদক (যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদমর্যাদা)- সাখাওয়াতুল ইসলাম খান পরাগ, দপ্তর সম্পাদক মো. জাহিদুল ইসলাম লিমন, হাসিবুর রহমান, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক- আব্দুস শুকুর আইমান। সমাজ সেবা সম্পাদক- রবিন মিয়া শাওন,আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক- জোবায়ের হোসেন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক- মো. মেহেদী হাসান, ক্রীড়া সম্পাদক- মো. কামরুল হাসান নাফিস, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক- রবিউল ইসলাম শাওন, ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক- রত্না আক্তার, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক- মো. রায়হান হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক- মো. মিরাজ হোসেন, আইন বিষয়ক সম্পাদক- মো. সাজ্জাদ হোসেন পলাশ, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক- মো. বাপ্পী, পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক- মো. আতিক, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক- মো. মাসুম বিল্লাহ, যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক- মো. সাইফুল ইসলাম শাহিন সাইফ, পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক সম্পাদক- রিয়াজুল আরেফিন রিয়াদ, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্পাদক- আশিকুর রহমান সোহাগ, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক- ইয়াছিন আরাফাত, আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক- মোজাম্মেল হক, মুক্তিযোদ্ধা ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক- আতিকুর রহমান জিসান, স্কুল বিষয়ক সম্পাদক- তৌহিদ চৌধুরী, সামাজিক ও গণমাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক- তারেক হোসেন।

সদস্য- সাদমান সাম্য, মো. তৌহিদুল ইসলাম, মো. ইমরান হাসান ইমন, আশরাফুল ইসলাম, তারিকুল ইসলাম তারিক, রিয়াদ সিদ্দিকি রাফি, আজিজুল হাকিম আকাশ, আবু আনসার, আফনান ফরহাদ আব্দুল কাদের সাফায়েত, মো. নয়ন, মো. সাজু, সুলতান মাহমুদ শুভ, আল-আমিন, মো. জুনায়েদ হাসান পাভেল, শাহ জালাল আহমেদ, আইনুল, শিহাবুল আলম প্রাপ্ত।

দীর্ঘদিন পর পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা দিয়ে শাখার সভাপতি আসাদুজ্জামান আসলাম বলেন, দীর্ঘ ২১ বছরের শ্রমের ফসল হিসেবে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বহুল কাঙ্ক্ষিত পূর্ণাঙ্গ কমিটি উপহার দেওয়ায় আপসহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল ও আমার ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি ছাত্রদলের সংগ্রামী সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ ভাই ও বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েলের প্রতি। আন্তরিক অভিনন্দন ও কৃতজ্ঞতা আমার সহযোদ্ধাদের প্রতি যারা দীর্ঘসময় ধরে রাজনৈতিক পরিচয় না পাওয়া সত্ত্বেও রাজপথের প্রতিটি আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন।

জানা যায়, ২০০৩ সালে সর্বশেষ ৮১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি পূর্ণাঙ্গ হয়। দীর্ঘ ২১ বছর পরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন হামলা মামলার শিকারের ফলে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়নি দলটির।

এসজি

Header Ad
Header Ad

থাকবে না সরকারি ছুটি

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা

পিলখানা হত্যাকাণ্ড। ছবি: সংগৃহীত

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের জন্য ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

সকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে আজই প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ বছর থেকে দিবসটি পালন করা হবে। তবে এ দিনে থাকবে না সরকারি ছুটি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিবের এমন বক্তব্যের কিছু সময় পরই ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু

ছবি: সংগৃহীত

১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সরাসরি বাণিজ্য শুরু হয়েছে। সরকারি পর্যায়ের চুক্তির (জি টু জি) আওতায় বিপুল পরিমাণ চাল নিয়ে একটি পাকিস্তানি কার্গো জাহাজ বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা করেছে।

পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানিয়েছে, এই প্রথমবার সরকার অনুমোদিত একটি কার্গো জাহাজ করাচির পোর্ট কাসিম থেকে বাংলাদেশের পথে রওনা দিয়েছে। চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে মোট ৫০ হাজার টন চাল আমদানি করছে, যা পাকিস্তানের ট্রেডিং করপোরেশন (টিসিপি) সরবরাহ করছে।

চলতি ফেব্রুয়ারির শুরুতে এই চুক্তি চূড়ান্ত করা হয়। দুই ধাপে চাল রপ্তানির প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। প্রথম চালানের আওতায় ২৫ হাজার টন চাল ইতোমধ্যে বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা করেছে। আগামী মার্চের শুরুতে দ্বিতীয় চালানে আরও ২৫ হাজার টন চাল পাঠানো হবে।

এবারের চালান বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে, কারণ এটি ১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তান ন্যাশনাল শিপিং করপোরেশনের (পিএনএসসি) কোনো জাহাজ সরকারি কার্গো নিয়ে বাংলাদেশে পৌঁছাবে। এই ঘটনা দ্বিপাক্ষিক সামুদ্রিক বাণিজ্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে সরাসরি বাণিজ্যিক যোগাযোগ স্থগিত ছিল। এই উদ্যোগ দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করবে এবং সামুদ্রিক পথ ব্যবহারের নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরাসরি জাহাজ চলাচলের ফলে বাণিজ্যিক কার্যক্রম আরও সহজ হবে এবং দুই দেশের ব্যবসায়ীদের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।

Header Ad
Header Ad

৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম

পুলিশের ৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর। ছবি: সংগৃহীত

উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক (ডিআইজি) পদের চার কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপনে তাঁদের বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়।

অবসরে পাঠানো চারজন হলেন- এন্টি টেররিজম ইউনিট কর্মরত ডিআইজি মো. নিশারুল আরিফ, নৌ পুলিশের কর্মরত ডিআইজি মো. আব্দুল কুদ্দুছ আমিন, হাইওয়ে পুলিশে কর্মরত ডিআইজি মো. আজাদ মিয়া, এনডিসি ও আমেনা বেগম।

 এতে বলা হয়, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন)-এর ৪৫ ধারার বিধান অনুযায়ী জনস্বার্থে সরকারি চাকরি থেকে এই চারজনকে অবসর প্রদান করা হলো। 

তারা বিধি অনুযায়ী অবসরজনিত সুবিধাদি প্রাপ্য হবেন। জনস্বার্থে জারীকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়। 

এর আগে বিতর্কিত শেষ তিন সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা তিন সচিবসহ ২২ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর পাঠানো হয়। গত বৃহস্পতিবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক