রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিরোধী দলহীন নির্বাচন চায় আওয়ামী লীগ: মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগ যে কাজটি করতে চাচ্ছে তা হচ্ছে- এখানে যাতে করে কোনো প্রকারে নির্বাচনী পরিবেশ তৈরি না হয়। জনগণের যে দাবি নিরপেক্ষ সরকারের অধীন নির্বাচন, সেই দাবিতে যে আন্দোলন করছে সেই নিরপেক্ষ সরকার যেন কিছুতেই এখানে করা না যায়। তাদের যে কর্তৃত্ববাদী, ফ্যাসিবাদী একদলীয় শাসন সেটা পাকাপোক্ত করতে আবারও একটা নির্বাচন করতে চায়; যে নির্বাচনে কোনো বিরোধী দল থাকবে না। বিরোধী দলকে পুরোপুরি মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য, নির্মূল করার জন্য পরিকল্পিতভাবে হামলা চালাচ্ছে এবং পুলিশ সরাসরি তাদের সহযোগিতা করছে। আমরা বার বার বলে আসছি পুলিশের ভূমিকা হওয়া উচিত রক্ষা করা, নিরপেক্ষ থাকা, কিন্তু পুলিশ পুরোপুরিভাবে এই আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের পক্ষ নিয়ে গণতন্ত্রকামী আন্দোলনকে নস্যাৎ করার কাজ করছে।

শুক্রবার (১৬ সেপ্টেম্বর) খালেদা জিয়ার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এটা অত্যন্ত পরিষ্কার আওয়ামী লীগ আবারও গত দুটি নির্বাচনের মতো এবারও একটি নির্বাচন করতে চায়। সেজন্য তারা তাদের মতো করে নির্বাচন কমিশনকে সাজিয়েছে। অন্যদিকে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো যেন নির্বাচন করতে না পারে সেজন্য তারা বিরোধীদল মুক্ত করতে চায়। তারা মুখে বলে এক কথা, কাজ করে সম্পূর্ণ উল্টা। কথা পরিষ্কার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য কমাতে হবে এবং সর্বপরি একটি অবাধ সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য এই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। সংসদ বিলুপ্ত করতে হবে। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের মধ্যে দিয়ে নির্বাচন করতে হবে এর কোনো বিকল্প নেই।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রতিদিন আওয়ামী লীগের নেতারা এটা বলতে চান; বিএনপি এই সন্ত্রাসী হামলা করছে। অথচ পুরো সন্ত্রাসটা করছে তারা। শুরু করছে তারা। তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশে যেন গণতন্ত্র না থাকে, দেশে যেন সেই রকম পরিবেশ না থাকে যে পরিবেশে সত্যিকার অর্থেই একটা সুযোগ সৃষ্টি হয় নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা করে একটা নির্বাচন অনুষ্ঠানের। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই; এইভাবে সন্ত্রাসী হামলা করে, আহত করে জখম করে, হত্যা করে গ্রেপ্তার, মিথ্যা মামলা দিয়ে কখনোই এই আন্দোলনকে দমন করা যাবে না।’

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘সারাদেশে নিত্যপ্রয়োজনী পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে, অর্থনীতি ধসে পড়েছে, এই দেশে সুশাসন বলতে কিছু নেই। গণতান্ত্রিক ১৮২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬২। সবচেয়ে দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে এই আওয়ামী লীগ সরকার এই দেশের মানুষকে শোষণ করছে। অথচ এই দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করেছিল শোষণ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য। এই আওয়ামী লীগ যারা নিজেদের স্বাধীনতা যুদ্ধের একমাত্র দাবিদার বলে দাবি করে তাদের নেতৃত্বেই আজকে দেশের মানুষকে পুরোপুরিভাবে শোষণ করা হচ্ছে। লুটপাটের রাজস্ব কায়েম করা হয়েছে। দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি ও রাজনৈতিক কাঠামোকে ধ্বংস করে দিয়ে এই দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চাচ্ছে।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, জ্বালানি তেল, নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে দলের তিন নেতার হত্যার প্রতিবাদে আমরা সারাদেশে ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কর্মসূচি ঘোষণা করেছি। ঢাকা মহানগরে উত্তর-দক্ষিণের কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলাম ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১৬টি স্থানে সমাবেশ করা হবে। সেই অনুযায়ী ১০ সেপ্টেম্বর থেকে আমাদের সমাবেশ শুরু হয়েছে। প্রতিটি সমাবেশ যেন শান্তিপূর্ণভাবে হতে পারে সেজন্য আমাদের পক্ষ থেকে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। পুলিশকে চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে প্রতিটি সমাবেশের স্থান কোথায় কখন হবে এবং সমাবেশে কোনো কোনো নেতারা উপস্থিত থাকবেন। সেইভাবেই কর্মসূচিগুলো চলছিল। কমবেশি সমস্যার মধ্যে দিয়েও কর্মসূচি আমরা পালন করে যাচ্ছি। গতকাল মিরপুর পল্লবীর ঈদগা মাঠে সমাবেশের জন্য স্থান নির্ধারিত ছিল। পুলিশ আপত্তি করার পর অন্যত্র সমাবেশ করতে দুপুর ১টার দিকে অনুমতি দেয়। সেখানে যখন আমাদের দলের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত হতে শুরু করে মঞ্চ তৈরি করতে শুরু করে তখন আওয়ামী সন্ত্রাসীরা জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে লাঠি, অস্ত্র নিয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। হামলায় প্রায় ৭৫ জন আহত হয়েছে। সবচেয়ে দুঃখজনক হচ্ছে এই হামলাকারীদের প্রতিরোধ করার জন্য বিএনপি নেতা-কর্মীরা যখন দাঁড়ায় তখন পুলিশ তাদের সরে যাওয়ার জন্য লাঠিচার্জ, টিয়ারসেল পরবর্তীতে গুলিবর্ষণ করে।

‘আমরা প্রথম থেকেই যে কথাটা বার বার বলে আসছি যে, আওয়ামী লীগের এই অবৈধ সরকার তারা চায় না এখানে গণতন্ত্র থাকুক। এবং তাদের সন্ত্রাসীরা প্রতিটি গণতান্ত্রিক কর্মসূচিতে আক্রমণ করছে বাধা দিচ্ছে। সারাদেশে অসংখ্য জায়গায় একই কায়দায় মামলা, হামলা, গুলি করা হয়েছে, আক্রমণ করে সভা পণ্ড করা হয়েছে।’

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান বলেন, শত প্রতিকূল প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করেই ঘোষিত কর্মসূচি পালন করা হবে। কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।

এসএন

 

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক