রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নেতা-কর্মীদের সরব উপস্থিতি সাহস যোগাচ্ছে বিএনপির

প্রতিষ্ঠার পর গত এক যুগের বেশি সময় ধরে কঠিন পরীক্ষার মুখে থাকা বিএনপি চলমান সংকট উত্তরণে লক্ষ্য অর্জনে চূড়ান্ত কৌশল গ্রহণ করতে পারছে না। তবে দলের ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ঢাকা মহানগরীর সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের অংশগ্রহণে উজ্জীবিত দলটির নেতারা। গত কয়েক বছর ধরে বিএনপির সাংগঠনিক পুনর্গঠন প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। একইসঙ্গে দীর্ঘদিন সম্মেলন না হওয়া দলের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর সম্মেলন করে কমিটি পুনর্গঠন করা হয়েছে। যার ফলে এই মুহূর্তে দলটি ধীরে ধীরে অনেকটাই সাংগঠনিক শক্তিতে সুসংগঠিত হয়ে উঠতে শুরু করেছে। ঘোষিত কর্মসূচিতে সেই প্রতিফলন দেখা দিচ্ছে। নেতা-কর্মীদের এই সরব উপস্থিতির প্রবল আগ্রহ গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার ব্যাকুলতা হাইকমান্ডকেও সাহস জোগাচ্ছে। তাই সরকারবিরোধী আন্দোলনকে চূড়ান্ত রূপ দেওয়ার পরিকল্পনায় এগোচ্ছে বিএনপি। বৃহস্পতিবার ১ সেপ্টেম্বর দলটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর র‌্যালীতে রাজপথে শো-ডাউন করে নিজেদের সক্ষমতা জানান দিয়েছে দলটির নেতা-কর্মীরা। দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতাদের সঙ্গে আলাপকালে এমনটাই উঠে এসেছে।

দলটির নীতিনির্ধারণী পর্যায়েরর একাধিক নেতা বলেন, সরকারবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়েছে। আগামী কয়েক মাস এভাবেই মাঠ গরম রাখবে দলটি। এরপর এক দফা নিয়ে রাজপথ দখলের চিন্তাভাবনা রয়েছে। তৃণমূল থেকে শুরু হওয়া এ আন্দোলন ধীরে ধীরে বেগবান করা হবে। হামলা-মামলা কিংবা গ্রেফতার কোনো কিছুতেই রাজপথ না ছাড়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে কখন প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে তা সময়মতো হাইকমান্ড থেকে জানিয়ে দেওয়া হবে।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর র‌্যালীর শুরুতে দেওয়া বক্তব্যে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আজ আমরা দলের ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দেশের মানুষ ও এই সরকারকে জানান দিতে চাই এই মুহূর্তে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সবচেয়ে বড় দল। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্যই এই বিএনপির জন্ম।’

নানা আলোচনা-সমালোচনার মোক্ষম জবাব দিতে পেরেছি দাবি করে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির একজন ভাইস চেয়ারম্যান ঢাকাপ্রকাশ কে বলেন, ‘জামায়াত ছাড়া বড় শোডাউন দেখানোই ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা দেখিয়েছি কর্মীদের মধ্যে আশার সঞ্চার হয়েছে, আগামীতে জামায়াত ছাড়াও যে কোনো কর্মসূচি বাস্তবায়ন করাও সম্ভব হবে।

এদিকে জনসমাগম বাড়লেও আগামী দিনের কর্মসূচি ও তার ধরন নিয়ে সতর্ক বিএনপি। সরকারের অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে সোচ্চার থাকলেও এখনই বড় কর্মসূচিতে যেতে বিএনপি কেন রাজি নয়, সে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন দলটির নেতারা। তারা বলছে, এখনই বড় কর্মসূচি দিয়ে তারা সরকারের সঙ্গে সংঘাতে জড়াতে চান না। বড় কর্মসূচি দিলে সংঘাত হবে এবং সরকার মামলা-হামলা আরও বাড়াবে। তার চেয়ে নেতা-কর্মীদের উজ্জীবিত রেখেই বড় আন্দোলন গড়তে চাইছে দলটি। তাই আপাতত জনবান্ধব সমাবেশ, বিক্ষোভ মিছিল, লিফলেট বিলি এই ধরনের কর্মসূচি দিয়ে সামনে অগ্রসর হওয়ার দিকে মনোযোগ দিচ্ছে দলটির হাইকমান্ড। সেজন্য সরকারবিরোধী রাজনৈতিক শক্তিগুলোকে ঐক্যবদ্ধভাবে নিয়েই কার্যকর কঠোর কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামতে প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি।

সংশ্লিষ্টদের মতে, রাজপথে ফিরেছে বিএনপি। এতে দলের নেতা-কর্মীরা চাঙ্গা, উজ্জীবিত। এটিকে আগামীতে সরকারবিরোধী আন্দোলনের রসদ মনে করছে দলের হাইকমান্ড। তারা এখন নেতা-কর্মীদের এই উচ্ছ্বাস ধরে রাখতে ধারাবাহিক সভা-সমাবেশ কর্মসূচি দেওয়ার চিন্তা করছে। কারণ নেতা-কর্মীদের মধ্যে নতুন করে প্রাণসঞ্চার করেছে। লাগাতার কর্মসূচিতে হাজার হাজার লোকসমাগম হওয়ায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে ফুরফুরে ভাব দেখা যাচ্ছে। এবার চলমান আন্দোলনের সফলতা আসবে। এ বিষয়ে নেতা-কর্মীরা আত্মপ্রত্যয়ী। আন্দোলন-সংগ্রাম সঠিক পথেই আছে। জনগণ এখন বিএনপির ডাকে স্বতঃস্ম্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করছেন।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ঢাকাপ্রকাশ কে বলেন, ‘আজ দলের ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর র‌্যালিতে জনতার ঢল নেমেছে। নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণই প্রমাণ করে অবৈধ সরকারের প্রতি জনগণের কোনো আস্থা নেই। চারদিকে তাদের পতনের আওয়াজ উঠেছে। সরকারের অনিয়ম, দুর্নীতি, ভোট ডাকাতি, গণতন্ত্র হরণ ছাড়াও এখন জ্বালানি তেল, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষ দিশেহারা। এ অবস্থার পরিবর্তন চান বলে তারাও মাঠে নেমেছেন। এ জন্য বিএনপির কর্মসূচিতে নেতা-কর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ দিন দিন বাড়ছে। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা মামলা-হামলায় জর্জরিত। পুলিশের গুলি প্রাণ দিচ্ছে, এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে রাস্তায় নেমে আসতে শুরু করেছে।’

তিনি বলেন, ‘নেতা-কর্মীরা জেগে উঠেছে। সাংগঠনিকভাবে শক্তি সবার বেড়েছে। রাজনীতিতে প্রাণের সঞ্চার হয়েছে। দল এবং কর্মীদের জন্য এটা ইতিবাচক দিক। আর এটাকেই ধরে রেখেই আগামী দিনের আন্দোলন কর্মসূচি চূড়ান্ত করতে হবে।’

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) আব্দুস সালাম আজাদ ঢাকাপ্রকাশ কে বলেন, ‘কর্মসূচিতে তৃণমূলে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। ঘোষিত কর্মসূচিতে নেতা-কর্মীর পাশাপাশি সাধারণ মানুষও অংশ নিচ্ছেন। হামলা-মামলা-গ্রেপ্তার-গুলি করে এবার নেতা-কর্মীদের দমাতে পারবে না। আমরা রাজপথে থাকব।’

এসএন

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক