সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কত কথা বলতে দিলে বিএনপির মনে হবে গণতন্ত্র আছে: হানিফ

'দেশে গণতন্ত্র নেই বলে কথা বলার অধিকার নেই'- এমন বক্তব্যের মাধ্যমে বিএনপি নেতারা ডাহা মিথ্যাচার করে যাচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ।

তিনি বলেন, বিএনপি প্রতিদিন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশ করে সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করছেন। তাদের দলের নেতারা প্রতিদিন টেলিভিশনে টক শোতে মিথ্যা কথা বলে যাচ্ছেন। প্রতিনিয়ত মিথ্যা বলে তারা জনগণকে বিভ্রান্ত করছেন। তারপরও তাদের শান্তি হচ্ছে না। কথায় কথায় বলে আমরা তাদের কথা বলার সুযোগ দিচ্ছি না, দেশে কোনো গণতন্ত্র নেই। আর কোন গণতন্ত্র চায় তারা? আর কত কথা বলতে দিলে তাদের মনে হবে যে গণতন্ত্র রয়েছে। বিএনপি যদি মনে করে রাস্তায় নেমে গাড়ি ভাংচুর ও পেট্রল-বোমা মারার সুযোগ দিলেই গণতন্ত্র আছে তাহলে সেটি বিএনপি আর দেখবে না। এমন গণতন্ত্র তাদের আর দেওয়া হবে না।

বুধবার (২ মার্চ) ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতৃবৃন্দ ও চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের আগে এসব কথা বলেন তিনি।

হানিফ বলেন, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, উন্নয়ন অগ্রগতি অব্যাহত আছে। বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় বাড়ছে। আমরা এখন আলোর পথে এগিয়ে যাচ্ছি। মাত্র ছয় শ ডলার ছিল আমাদের মাথাপিছু আয়। এখন আমাদের ২৫ শ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এদেশ এক সময় ছিল চরম দরিদ্রের দেশ। বাংলাদেশ তলাবিহীন ঝুড়ি বলে আখ্যায়িত ছিল, ব্যর্থ রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত ছিল। সেই বাংলাদেশ আজকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে, উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন আজকে দৃশ্যমান। কর্ণফুলী টানেল হচ্ছে, মাতারবাড়ী-পায়রা দুটি সমুদ্র বন্দর হয়েছে। মেট্রোরেল হচ্ছে, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে। আমরা বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছি। এত উন্নয়ন দেশের মানুষের ভালো লাগলেও বিএনপির ভালো লাগে না।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ১৯৭৫ সালে জিয়া ক্ষমতা দখল করে বাংলাদেশকে পাকিস্তানের অঙ্গরাজ্য বানিয়েছিল। সে সময় মহান মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান 'জয় বাংলা' নিষিদ্ধ ছিল। শুধু জয় বাংলা নয়, সে সময় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণও নিষিদ্ধ করা হয়। যে ভাষণের জন্য লাখ লাখ মানুষ মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল জিয়া ক্ষমতা দখলের পর সে ভাষণও নিষিদ্ধ হয়। মুক্তিযুদ্ধের কথা তখন কেউ মুখে আনতে পারত না। পাকিস্তানিরা পরাজিত হয়ে যে জায়গায় ১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণ করেছিল জিয়া সেখানের স্তম্ভ ভেঙে শিশু পার্ক নির্মাণ করেছে। কারণ সে চায়নি পাকিস্তানের কোনো লজ্জাজনক স্মৃতি এ দেশে রাখতে।

হানিফ বলেন, স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশের দায়িত্ব পেয়েছিলেন। মাত্র সাড়ে তিন বছরের মধ্যে তিনি দেশকে পুনর্গঠন করেছেন। সেই সময় দেশের সমস্ত রাস্তাঘাট নষ্ট ছিল। তিনি সবকিছু ঠিক করে জীবনযাত্রা স্বাভাবিক করেছিলেন। তিনি নতুন প্রশাসন তৈরি করে প্রশাসনকে ঢেলে সাজিয়েছিলেন। দেশের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনীকে তিনি নতুন করে দাঁড় করিয়েছেন এবং একটি আদর্শ রাষ্ট্রের জন্য যা যা প্রয়োজন তার সবকিছুই জাতির পিতা করতে সক্ষম হয়েছিলেন। তখন বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে যথেষ্ট এগিয়ে গিয়েছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে একাত্তরের পরাজিত শক্তি রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে। ক্ষমতা দখলের পর তারা শুধু স্বাধীনতার মূল্যবোধকে ধ্বংস করেনি। তারা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে যে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়েছিল সেটাকেও ধ্বংস করেছে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে জিডিপি হয়েছিল ৯ দশমিক ৭। তারা সেটাকে নামিয়ে ২ দশমিক ৪ এ নিয়ে এসেছিল।

মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, যেকোনো বিষয়ে বিএনপি অপরাজনীতির ইস্যু খোঁজে। এজন্য আওয়ামী লীগের সকল নেতা-কর্মীদের আরও সতর্ক থাকতে হবে। নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে বিএনপির অপরাজনীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। বিএনপি যদি দেশের মধ্যে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে কোনো অপকর্ম করার চেষ্টা করে তাহলে দেশের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বিএনপির মিথ্যাচার, অপপ্রচার, কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না। যেকোনো মূল্যে তাদের অপরাজনীতি নিশ্চিহ্ন করতে হবে।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহামুদ স্বপন, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সবুর, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ, চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাসির উদ্দীন আহম্মদ, সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম পাটোয়ারী দুলাল, চাঁদপুর ৪ আসনের এমপি শফিকুর রহমান, চাঁদপুর ২ আসনের সংসদ সদস্য নুরুল আমিন রুহুল প্রমুখ।

এসএম/টিটি

Header Ad
Header Ad

পুড়ে গেছে ৮ রিসোর্ট

সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে

সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে। ছবি: সংগৃহীত

রাঙ্গামাটির পর্যটন কেন্দ্র সাজেকের রিসোর্টে ভয়াবহ আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিস, সেনাবাহিনী ও স্থানীয়রা সাড়ে তিন ঘণ্টার চেষ্টায় সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

স্থানীয়রা জানান, আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে প্রথমে সাজেকের অবকাশ রিসোর্টে আগুনের সূত্রপাত হয়। এরপর মুহূর্তেই আগুন চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। আগুনে সাজেক অবকাশ, ইকো ভ্যালি ও মেঘছুট রিসোর্ট এবং মনটানা ও মারুয়াতি রেস্টুরেন্টসহ ৮টি রিসোর্ট ও কটেজ পুড়ে গেছে।

সাজেক রিসোর্ট কটেজ মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক রাহুল চাকমা জয় বলেন, ‘সাজেক পর্যটন কেন্দ্রের রিসোর্টে ভয়াবহ আগুন লাগে। আগুন চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। কতগুলো রিসোর্টে আগুন লেগেছে এই মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়।’

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিরিন আকতার জানান, দুপুরের দিকে সাজেকের একটি রিসোর্ট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। তাৎক্ষণিকভাবে সেনাবাহিনী ও স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালায়। খাগড়াছড়ি, দীঘিনালার দুটি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজ করে। পাশাপাশি খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটও আগুন নেভানোর কাজে যোগ দেয়।

বাঘাইহাট জোনের ভারপ্রাপ্ত জোন কমান্ডার মেজর মো. আবু নঈম খন্দকার বলেন, ‘এই মুহূর্তে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও নিরূপণ করা যাচ্ছে না।’

Header Ad
Header Ad

মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী

থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা। ছবি: সংগৃহীত

থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা মুসলিম বিক্ষোভকারীদের হত্যার জন্য প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়েছেন। ২০০৪ সালের অক্টোবর মাসে, থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলে সেনাবাহিনীর ট্রাকে ঠাসাঠাসি করে নেওয়ার সময় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ৭৮ জন মুসলিম বিক্ষোভকারীর মৃত্যু ঘটে।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ক্ষমা চেয়ে থাকসিন বলেন, "আমি যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলাম, আমার লক্ষ্য ছিল স্থানীয় জনগণের কল্যাণে কাজ করা। যদি আমার কোনো ভুল বা অযথা অসন্তোষের সৃষ্টি হয়ে থাকে, তবে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।"

এই ঘটনা 'তাক বাই গণহত্যা' নামে পরিচিত এবং এর জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন প্রথমবারের মতো দুঃখ প্রকাশ করলেন। ২০০৪ সালের ২৫ অক্টোবর নারাথিওয়াত প্রদেশের তাক বাই শহরে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালানো হয়, যার ফলে ৯ জন নিহত হয়। এরপর বিক্ষোভকারীদের হাতে বাধা দিয়ে সেনাবাহিনীর ট্রাকে ঠাসাঠাসি করে নেওয়া হয়, যার ফলে আরও ৭৮ জনের মৃত্যু হয়।

থাই মানবাধিকার সংস্থা "দুয়ে জাই" এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা আঞ্চনা হিম্মিনা এএফপিকে বলেছেন, এটি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে প্রথমবারের মতো ক্ষমা চাওয়া। তিনি আরও বলেন, যদি থাকসিন ক্ষমা চাওয়ার ব্যাপারে আন্তরিক হন, তাহলে তার উচিত এই হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারের কাছে সরাসরি ক্ষমা চাওয়া।

Header Ad
Header Ad

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলায় নিহত যুবক নাহিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজার সংলগ্ন সমিতি পাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজারের উপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনায় নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিমান ঘাঁটি সংলগ্ন সমিতিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত যুবকের নাম শিহাব কবির নাহিদ। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। নাহিদ কক্সবাজার পিটিআই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবসরপ্রাপ্ত সুপারিনটেনডেন্ট নাসির উদ্দীন ও কক্সবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আমেনা খাতুনের একমাত্র সন্তান।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে, বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

নিহত শিহাবের মা আমেনা খাতুন হাসপাতালে আহাজারি করছিলেন। সেখানে তিনি বলছিলেন, বিমান বাহিনী আমার ছেলের মাথায় গুলি করেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা মুজাহিদুল ইসলাম জানান, বিমানবন্দর সম্প্রসারণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ বিষয়ে বৈঠকে অংশ নিতে এলাকাবাসীর কয়েকজন প্রতিনিধি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে যাচ্ছিলেন।পথে বিমান বাহিনীর চেকপোস্টে তাদের বহনকারী ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা আটকে দেওয়া হয়। এ সময় অটোরিকশায় থাকা জাহেদকে জোর করে তুলে নেওয়া চেষ্টা করা হয়। খবর পেয়ে স্থানীয়রা বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালায়। একপর্যায়ে বিমান বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ শুরু হয়।

সংঘর্ষের সময় বিমান বাহিনীর সদস্যরা ফাঁকা গুলি ছোঁড়ে। এতে কয়েকজন অন্তত হন। স্থানীয়রা আহতদের হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন।

এর আগে সোমবার দুপুরে আইএসপিআর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, কক্সবাজার বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বিমানবাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজার সংলগ্ন সমিতিপাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত এ হামলা চালিয়েছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
সাভারে কাপড়ের কারখানায় আগুন, পুড়ে ছাই কাপড় ও কার্টন
বিয়ের ছবি প্রকাশ করলেন মেহজাবীন চৌধুরী
রিলিফের আশায় অনেক বাংলাদেশি স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গা হচ্ছে: সিইসি
যেভাবে রমজানের প্রস্তুতি নিতেন বিশ্বনবী (স.)
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় যে নির্দেশনা দিলেন সেনাপ্রধান
সাজেকে ৭ রিসোর্ট ও কটেজে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সেনাবাহিনী(ভিডিও)
১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার
বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর
কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা, নিহত ১
আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ
এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত
এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার