বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা গিয়াস আহমেদ

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা গিয়াস আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

প্রায় ১৫ বছর পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি অন‍্যতম সদস‍্য ও আমেরিকার মূলধারার রাজনীতিক এবং রিপাবলিকান পার্টির প্রাক্তন সিনেটর প্রার্থী গিয়াস আহমেদ।

মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকায় হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করলে তার নির্বাচনী এলাকা ঢাকার দোহার-নবাবগঞ্জ থেকে হাজারো জনতা এবং বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক চিফ হুইপ জয়নুল আবদীন ফারুক তাকে ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা জানান।

এসময় জয়নুল আবদীন ফারুক বলেন, আমেরিকা থেকে দেশে ফিরেছেন গিয়াস আহমেদ। তিনি স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে ১/১১ এর বিরুদ্ধে এবং স্বাধীনতার মূলচেতনা ধ্বংসকারী আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করেছেন। আজ মুক্ত দেশে তিনি ফিরেছেন এটি ভালো লাগার বিষয়। বিমানবন্দরে গিয়াস আহমেদ সকলকে নিয়ে শেরেবাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত ও মুনাজাত শেষে সকলকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বিদায় নেন।

গিয়াস আহমেদ দীর্ঘদিন পর দেশে ফিরে আপ্লুত হয়ে পড়েন। তিনি দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতা এবং উপস্থিত সকলকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধে যারা অংশগ্রহণ করেছেন তাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, তিনি বিদেশে থেকে বাংলাদেশের জনগণকে স্বাধীনতা বিরোধী ফ‍্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি এবং জনগণ ঐক‍্যবদ্ধ ছিল বলেই এই বিপ্লব সফল হয়েছে।

গিয়াস আহমেদ বলেন, দেশ ও দেশের জনগণ এবং গণতন্ত্রের পক্ষে কথা বলার কারণে আওয়ামী লীগ স্বৈরাচার সরকার তার ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। পরে তিনি দেশে আসা বন্ধ করে দেন। আজকে ভোট চোর ও টাকা লুটেরা সরকার ও শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়েছে। শেখ হাসিনা যখনই আমেরিকা গিয়েছে তখনই বিমানবন্দর থেকে শুরু করে জাতিসংঘ পর্যন্ত সব জায়গায় তার বিরুদ্ধে আমরা প্রতিবাদ সভা-সমাবেশ করেছি। এই কারণেই শেখ হাসিনা ব্যক্তিগতভাবে আমার নামে বিমানবন্দরে নিষেধাজ্ঞা দেন। আমি যাতে বাংলাদেশে না আসতে পারি। শুধু তাই নয়, আমার বড় ভাইয়ের নামে ও অন্যদের নামে মিথ্য মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে।

তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনার স্বৈরাচার সরকার মিথ্যা মামলা দিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় দীর্ঘদিন কারাগারে রেখেছিল। মিথ্যা মামলা দিয়ে তার বড় ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকেও নির্বাসনে পাঠিয়েছে। এছাড়াও লাখ লাখ নেতাকর্মীর নামে মিথ্যা মামলা দিয়েছে। হাজার হাজার নেতাকর্মীকে গুম-খুন করেছে। আমি বলবো- আওয়ামী স্বৈরাচার দেশ থেকে পালিয়েছে। যতদিন না তাদের বিচার হবে ততদিন পর্যন্ত দেশের মাটিতে তাদের ঠাঁই হবে না।

Header Ad
Header Ad

মেট্রোরেলে একক যাত্রায় চালু হচ্ছে কাগজের টিকিট

ছবি: সংগৃহীত

মেট্রোরেলে একক যাত্রার কার্ড ইস্যু করতে অনেক সময় লাগছে বলে অসুবিধায় পড়ছেন যাত্রীরা। এ সাময়িক অসুবিধার জন্য যাত্রীদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। এছাড়াও বিকল্প পদ্ধতি হিসেবে কিউআর কোড চালুর মাধ্যমে ভ্রমণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) রাতে ডিএমটিসিএলের ভেরিফায়েড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পেজে এ বিষয়টি জানানো হয়।

ডিএমটিমিএলের পোস্টে বলা হয়, “ডিএমটিসিএল এর পক্ষ থেকে আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। যাত্রীবৃদ্ধি পাওয়ার কারণে চাহিদা মতে গুরুত্বপূর্ণ যাত্রীবহুল মেট্রো স্টেশনসমূহে সিঙ্গেল জার্নি টিকেট ইস্যু করতে অধিক সময় লাগছে। এছাড়া সিঙ্গেল জার্নি টিকেট নির্দিষ্ট স্লটে জমা না পাওয়ায় এবং যৌক্তিক কারণে বেশ কিছু টিকিটের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সাময়িক অসুবিধার সৃষ্টি হয়েছে। এ সমস্যার সমাধানে দ্রুত সিঙ্গেল জার্নি টিকিট সংগ্রহ করা হচ্ছে। এছাড়া বিকল্প পদ্ধতি কিউআর কোড চালুর মাধ্যমে ভ্রমণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আশা করা যায়, ডিসেম্বর ২০২৪ এর শেষ নাগাদ পরিস্থিতির উন্নতি হবে। সম্মানিত যাত্রীগণের সাময়িক এ অসুবিধার জন্য ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছে। হাতে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে স্টেশনে আসার জন্য সম্মানিত যাত্রীগণকে বিনীত অনুরোধ জানানো হচ্ছে।”

এর আগে একক যাত্রার টিকিট সংকট দূর করতে আরও ২০,০০০ কার্ড চলতি ডিসেম্বর মাসেই আসছে বলে জানিয়েছিল মেট্রোরেল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। যদিও গত নভেম্বর মাসে প্রথমবারের মতো নতুন লটে ২০,০০০ কার্ড স্টেশনগুলোতে যুক্ত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

আবারও বাংলাদেশের নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানালো যুক্তরাষ্ট্র

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আবারও নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।

এদিনের ব্রিফিংয়ে আসাম-ত্রিপুরা দখলের পক্ষে কথা বলার ইস্যু, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা ও শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞাসহ আরও বেশ কিছু প্রসঙ্গ উঠে এসেছে।

এছাড়া বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মংডু শহর দখলে নেওয়ার ফলে সম্প্রতি বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের প্রায় পৌনে তিনশ কিলোমিটার সীমান্তের পুরোটাই দেশটির সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। এই প্রসঙ্গটিও মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে উঠে এসেছে।

যুক্তরাষ্ট্র এই বিষয়ের দিকে ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখছে বলেও জানিয়েছেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।

এদিনের ব্রিফিয়ংয়ে এক প্রশ্নকারী জানতে চান, সম্প্রতি ড. ইউনূসের প্রভাবশালী একজন উপদেষ্টা যাকে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে হাসিনাকে উৎখাতের মূল পরিকল্পনাকারী হিসাবে চিত্রিত করা হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা এবং আসামসহ ভারতের অংশকে সংযুক্ত করে বাংলাদেশের ভূখণ্ড সম্প্রসারণের পক্ষে বিতর্কিত সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট করেছেন। এ ধরনের মন্তব্য দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে। ড. ইউনূসের সাথে ঘনিষ্ঠ খুব ঘনিষ্ঠ সহযোগী ব্যক্তি এই কথা বলায় মার্কিন সরকার কি এই বিবৃতিটিকে উদ্বেগের সাথে দেখছে এবং এই অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে সমর্থন করার জন্য এই ধরনের বক্তব্যের বিরুদ্ধে কোনও পরামর্শ দেওয়ার কথা বিবেচনা করবে?

জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমি স্বীকার করব যে আমি এই ধরনের কোনও মন্তব্য সম্পর্কে অবগত নই। আপনি এখন আমাকে যা পড়ে শোনালেন সেটি ছাড়া আমি এটি সম্পর্কে অন্য আর কিছুই জানি না। সাধারণ নিয়ম অনুসারে, যখন আমি কোনও মন্তব্য করতে দেখিনি, সঠিক প্রসঙ্গে বিবেচনাও করিনি, সে বিষয়ে আমি কোনও মন্তব্য করব না।

এছাড়া সম্প্রতি জুলাই-আগস্ট গণহত্যা মামলার প্রধান আসামি ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সব ধরনের বিদ্বেষমূলক বক্তব্য গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এ বিষয়ে ওই প্রশ্নকারী মন্তব্য জানতে চান। তবে মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করবেন না বলে জানিয়ে দেন।

এরপর ওই প্রশ্নকারী গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে প্রশ্ন করেন। জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, আমরা বাংলাদেশ সরকারের সাথে এই বিষয়টির ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে যুক্ত রয়েছি এবং তা হলো বাংলাদেশ সরকারকে এই বিষয়ে স্পষ্ট করে দেওয়া, যেমনটি আমরা বাংলাদেশের পূর্ববর্তী সরকারকেও স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছিলাম যে, আমরা বিশ্বাস করি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা থাকা উচিত। স্বাধীনতা বহাল রাখা উচিত, সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে সম্মান করা উচিত এবং এই ধরনের মামলাগুলো আইনের শাসন এবং সংবাদপত্রের প্রতি শ্রদ্ধার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে মোকাবিলা করা উচিত।

পরে এক সাংবাদিক বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের মিয়ানমার অংশটি সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে চলে যাওয়া নিয়ে প্রশ্ন করেন। তিনি বলেন, সীমান্তে বাংলাদেশের পার্শ্ববর্তী রাখাইন প্রদেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আরাকান আর্মি। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পরিস্থিতি ও ভাঘ্যে ঠিক কী ঘটতে চলেছে বলে আপনি মনে করছেন?

জবাবে মিলার বলেন, আমরা এই ঘটনাবলীর দিকে ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখছি এবং সংঘাত ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় আমরা উদ্বিগ্ন। রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট সমাধানে সহায়তা করার বিষয়টি আমাদের জন্য অগ্রাধিকার। বাংলাদেশের জনগণ এবং সরকার বার্মায় নিপীড়নের শিকার হয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় প্রদানে উদারতা দেখিয়েছে এবং আমরা রোহিঙ্গা ও বার্মার অন্যান্য দুর্বল সম্প্রদায়ের সদস্যদের যারা সেখানে আশ্রয় নিয়েছে তাদের সহায়তার জন্য বাংলাদেশের সাথে কাজ চালিয়ে যাব।

পরে ওই সাংবাদিক সম্প্রতি বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান জানতে চান। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী ড. মোহাম্মদ ইউনুস ঘোষণা করেছেন, বাংলাদেশের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন ২০২৫ সালের শেষের দিকে বা ২০২৬ সালের শুরুতে হবে। সাধারণ নির্বাচনের এই ঘোষণাকে আপনি কীভাবে দেখছেন?

জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার কোনও জবাব দেননি এবং পরবর্তীতে এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাবেন বলে জানান।

Header Ad
Header Ad

চাকুরিতে পুরুষ-মহিলা সবাইকে স্যার ডাকার নিয়ম বাতিল

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেসুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

সরকারি চাকরিজীবী নারী-পুরুষদের এখন থেকে ‘স্যার’ ডাকার নিয়ম বাতিল বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেসুর রহমান।

মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

মো. মোখলেসুর রহমান বলেন, চাকরিতে পুরুষ-মহিলা সবাইকে স্যার ডাকার নিয়ম বাতিল। বিগত সরকার জেন্ডার পরিবর্তন করে দিয়েছিল। পুরুষ-মহিলা সবাইকে বাধ্যতামূলক স্যার ডাকতে হতো। ৫ আগস্টের পর থেকে এটা শেষ। এখন থেকে পুরুষ অফিসার মিস্টার, মহিলা অফিসার মিস। এগুলো রাষ্ট্রীয়ভাবে করা হয়েছে।

জনপ্রশাসন সচিব বলেন, আমি আপনাদের মাধ্যমে সব সচিবদের অনুরোধ জানাব, জনস্বার্থে যে যে তথ্যগুলো দেওয়া যায় সেটা আমরা কেন দেব না? এক্ষেত্রে আমরা যেন সবাই পজিটিভ থাকি। আমরা জনকল্যাণমুখী সুপারিশ দেব। সরকার সেটা থেকে কতটুকু নেবে সেটা সরকারের বিষয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেট্রোরেলে একক যাত্রায় চালু হচ্ছে কাগজের টিকিট
আবারও বাংলাদেশের নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানালো যুক্তরাষ্ট্র
চাকুরিতে পুরুষ-মহিলা সবাইকে স্যার ডাকার নিয়ম বাতিল
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের মামলা
চাঁদপুরে বিএনপির দুই গ্রুগের সংঘর্ষ
ইজতেমা ময়দানে জূবায়ের-সাদপন্থীদের সংঘর্ষে নিহত ৩
২৭ রানের জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
ফোনে ‘আপা আপা’ বলা সেই জাহাঙ্গীরকে জামিন দেননি হাইকোর্ট
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ে বাতিল হলো যেসব বিধান
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ শিক্ষক-কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল জনগণের আরেক বিজয়: জামায়াত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১০
অন্তর্বর্তী সরকারই তত্ত্বাবধায়ক সরকারে রূপান্তর হতে পারে: অ্যাটর্নি জেনারেল
চীনে ১০ দিন পর্যন্ত ভিসা ছাড়াই অবস্থানের সুযোগ
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা গিয়াস আহমেদ
জনসমর্থনের কারণে বিএনপি অনেকের হিংসার কারণ: তারেক রহমান
পূর্বাচলের লেক থেকে অজ্ঞাত তরুণীর মরদেহ উদ্ধার
২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে দুর্নীতি-অনিয়মের অভিযোগে অধ্যক্ষ বহিষ্কার
শেখ হাসিনার সেই পিয়নের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা হয় ৬২৬ কোটি টাকা