শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫ | ১ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিএনপি কেন চুপ্পুকে রাখতে চায় যুক্তি খুঁজে পাই না: ফরহাদ মজহার

লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার। ছবি: সংগৃহীত

লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার বলেছেন, বিএনপি কেন চুপ্পুকে ক্ষমতায় রাখতে চায় আমি কোনো যুক্তি খুঁজে পাই না। এটার কোনো সাংবিধানিক যুক্তি এবং রাজনৈতিক যুক্তি নেই। এই তথাকথিত ফ্যাসিস্ট সংবিধানের অধীনে ঢুকানোটাই ভুল ছিল। এই ভুলটা সংশোধন করার উপায় হচ্ছে প্রথমত চুপ্পুকে অপসারণ করা।

শুক্রবার (১ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে সেন্টার ফর ডেমোক্রেসি এন্ড পিস স্টাডিজের উদ্যোগে আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।

ফরহাদ মজহার বলেন, রাষ্ট্রপতি যখন আমাদের বললেন তার কাছে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগপত্র নেই; তিনি (রাষ্ট্রপতি) তখনই আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। তার ওই পদে থাকার কোনো অধিকার নেই। তাকে অবিলম্বে অপসারণ করতে হবে।

তিনি বলেন, এটা তত্ত্বাবধায়ক সরকার নয়। এট সেনা সমর্থিত উপদেষ্টা সরকার। সেনাপ্রধানের সাপোর্টের কারণে এই সরকার এখনো টিকে আছে। সেনাপ্রধান যদি এই সরকারকে সমর্থন না করেন তাহলে সরকার মুহূর্তের ভেতরেই পড়ে যাবে। তার শুভবুদ্ধির ওপর ভিত্তি করে এটা দাঁড়িয়ে আছে। আমরা সেনা সমর্থিত উপদেষ্টা সরকার চাই না। আমাদের সৈনিকরাও চাই না। সৈনিকরা গুলি করতে অস্বীকার করেছিল বলে এই গণঅভ্যুত্থান সফল হয়েছে। শ্রমিকদের অভিপ্রায়ের সঙ্গে আমরা এখানে যারা উপস্থিত আছি আমাদের অভিপ্রায় মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। আমরা এমন একটি রাষ্ট্র চাই, যে রাষ্ট্র জনগণের অভিপ্রায়কে প্রতিনিধিত্ব করে।

এই রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেন, এই অন্তর্বর্তী সরকারের একটাই প্রধান দায়িত্ব সেটা হলো এই দেশকে একটি নতুন গঠনতন্ত্র অথবা একটি কনস্টিটিউশন উপহার দেওয়া। নতুন গঠনতন্ত্র কি করে হবে এটা করার জন্য আপনারা আমাদের সঙ্গে কথা বলতে হবে। জনগণের অভিপ্রায় আপনাদের জনগণের কাছে এসেই শুনতে হবে। আমরা পরস্পরে আলাপ-আলোচনা করে একটা জায়গায় আসবো যেটা জনগণের সমষ্টির অভিপ্রায়।

তিনি বলেন, এই পুঁজি তান্ত্রিক ব্যবস্থায় ইলেকশন করাটা হলো একটি বাজার ব্যবস্থা ব্যবসা। খোদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলছে, ইলেকশন কখনো গণতন্ত্রকে রিপ্রেজেন্ট করে না। নির্বাচনের সময় ভোট কেনা-বেচা করে এটাতো জনগণের অভিপ্রায় নিশ্চিত হবে না। আমরা চেয়েছি জনগণের অভিপ্রায় নিশ্চিতকরণ। যাদের কাছে টাকা আছে বিশেষ করে লুটেরা মাফিয়া শ্রেণি তারাই এই ইলেকশনের মাধ্যমে ক্ষমতায় যাবে। আমি আপনি কেউ রাষ্ট্রীয় নীতি নির্ধারণে অংশগ্রহণ করতে পারবো না। এখন আমাদেরকে এমন একটি প্রক্রিয়ার মধ্যে যেতে হবে যেখানে সাধারণ মানুষ রাষ্ট্রের সব ক্ষেত্রে অংশগ্রহণ করতে পারে। সেই নীতি আমাদের সংবিধানে এখনো আছে।

তিনি আরও বলেন, বিএনপিকে এজন্যই বলব নির্বাচন সমাধান নয়। নির্বাচন আমরা অবশ্যই চাই। কিন্তু নির্বাচনের আগে সর্বপ্রথম গণপরিষদ নির্বাচন করতে হবে। একটা নতুন খসড়া তৈরি হবে, সেই খসড়ার আলাপ আলোচনা করার জন্য গণপরিষদের নির্বাচন ব্যবস্থা করতে হবে।

Header Ad
Header Ad

ফেনীতে শিশুকে শ্লীলতাহানির ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

গ্রেপ্তার কামাল উদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

ফেনীর সোনাগাজীতে মুদি দোকানে ১১ বছর বয়সী একটি কন্যা শিশুকে শ্লীলতাহানির ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা কামাল উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৫ মার্চ) বিকেলে আদালতের নির্দেশে আসামিকে ফেনী কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

গ্রেপ্তার কামাল উদ্দিন উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চর লামছি গ্রামের আবুল কালাম মেম্বার বাড়ির মৃত মো. মোস্তফার ছেলে।

ভুক্তভোগীর পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১৪ মার্চ) বেলা ১২টার দিকে চর লামছি গ্রামের স্থানীয় মাদ্রাসার পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া একটি শিশু স্থানীয় কমান্ডার বাজারের মুদি দোকানি কামাল উদ্দিনের দোকানে চিপস কিনতে যায়। সেখানে অন্য কোনো লোকজন না থাকায় কামাল উদ্দিন শিশুটিকে দোকানের ভেতর নিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিয়ে শ্লীলতাহানি করে।

একপর্যায়ে দোকানের সামনের রাস্তায় কিছু পথচারী আসতে দেখলে কামাল উদ্দিন শিশুটিকে ছেড়ে দেয়। শিশুটি বাড়িতে ফিরে গিয়ে বিষয়টি তার মা-বাবাকে জানালে তার মা বাদী হয়ে কামাল উদ্দিনের বিরুদ্ধে থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।

সোনাগাজী মডেল থানার ওসি মো. বায়েজিদ আকন বলেন, শিশুকে শ্লীলতাহানির ঘটনায় কামাল উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বিকেলে আদালতের নির্দেশে আসামিকে ফেনী কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সংস্কারের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দৃশ্যমান নয়: মির্জা আব্বাস

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। ছবি: সংগৃহীত

সংস্কারের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দৃশ্যমান নয় অভিযোগ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের। অনেকে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে অভিযোগ করে বিএনপিকে চাঁদাবাজদের দল হিসেবে অপবাদ দেওয়ার নোংরা রাজনীতি বন্ধের আহ্বান জানান তিনি।

শনিবার (১৫ মার্চ) বিএনপির তিন অঙ্গ সংগঠনের ইফতার মাহফিলে দলটির নেতাকর্মীদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় নেতারা।

মির্জা আব্বাস বলেন, “আজকে এই সরকার সংস্কার সংস্কার করতে করতে মুখে ফেনা তুলে ফেলল। কিন্তু সংস্কার কী হল, এটা কিন্তু আমি এখনো দেখি নাই, আমার নজরে আসে নাই কী সংস্কার হইছে, আপনাদের নজরে আসছে কি না জানি না।”

তিনি বলেন, “আপনারা দেখবেন এখানে আপনাদের সামনে যে পোস্টার আছে এই পোস্টারের মধ্যে ১১ দফায় আছে প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন। এটা আড়াই বছর আগে আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেব বলেছেন। আজকে এই সরকার এর উপরে কাজ করতেছে। আমাদের ৩১ দফা নিয়ে যদি সরকার কাজ করা শুরু করতো তাহলে কোনো অবস্থাতেই সংস্কার সংস্কার করে মুখে ফেলা তুলতে হত না।”

রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারে ২০২২ সালে বিএনপির তরফে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। সে বিষয়টি তুলে ধরে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, “আড়াই বছর আগে তারেক রহমান সাহেব তার অন্যান্য সহকর্মীদের নিয়ে এই ৩১ দফা প্রণয়ন করেছেন। এই ৩১ দফা প্রণয়নে অনেক সময় লেগেছে। ৬২টি রাজনৈতিক দল এতে মতামত দিয়েছে। তাদের মতামত সন্নিবেশিত করে, দেশের জনগণের জন্য যেটা প্রয়োজন সেটা এখানে সন্নিবেশিত করা হয়েছে।”

মির্জা আব্বাস বলেন, “আজকে যারা সংস্কারের জন্য মাঠে নেমেছেন, সংস্কারের কাজ করছেন, সবাই যার যার অবস্থানে, স্ব স্ব ক্ষেত্রে তারা অত্যন্ত জ্ঞানী-গুণী-বুদ্ধিমান। আমি তাদের সবাইকে সন্মান করি। কিন্তু সন্মানের সঙ্গে এটাও বলতে চাই, আপনাদের সঙ্গে তো এদেশের মাটি ও মানুষের কোনো সম্পর্ক নাই। ছিল না।

তিনি বলেন, “আপনি হঠাৎ করে এসে কী করে বুঝবেন.. এ দেশের মানুষ কী চায়? কী করে বুঝবেন এদেশের মানুষের মনে কথা? কী করে বুঝবেন ১৭ বছর আমরা যে রাস্তায় আন্দোলন করেছি, ১৭ বছর আমাদের নেতা-কর্মীরা যে কষ্ট সহ্য করেছে- এটা কীভাবে অনুভব করবেন? আমাদের মনে ব্যথা ও কষ্ট আপনারা কখনোই বুঝতে পারবেন না। তাই সংস্কার সংস্কার করে সময় নষ্ট করবেন না। যথা সম্ভব শিগগির নির্বাচনটা দেন।”

বিএনপির এই নেতা বলেন, “আমাদের অনেক ভাই আছেন, ঢাকায় আছেন যারা ইউটিউবে অনেক কথা বলেন। মাঝে মাঝে আমার নজরে পড়ে, তাদের মনে হয় নির্বাচনের কথা শুনলে মাথাটা খারাপ হয়ে যায়। কিছু কিছু রাজনৈতিক দলও আছে নির্বাচনের কথা শুনলে মাথা খারাপ হয়ে যায়। কারণ ওরা কখনো নির্বাচন করবেও না, করেও নাই।”

দ্রুত নির্বাচন চাওয়ার ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, “নির্বাচন একটা দেশের মানুষকে স্থিরতা দিতে পারে, নির্বাচন একটা দেশকে স্থিতিশীল করতে পারে। দেশের মানুষের অস্থিরতা কমাতে পারে। কিন্তু এই বিষয়গুলো তারা বোঝার চেষ্টা করেন না। তারা শুধু বলেন বিএনপি শুধু নির্বাচন চায়, নির্বাচন চায়। এ দেশের মানুষের মনে যে অস্থিরতা কাজ করতেছে এটা কি আপনারা বোঝেন না।”

তিনি বলেন, “আমি খুব কঠিন ভাষায় বলতে চাই না, রোজার দিন। কঠিন ভাষায় বললে বলতাম, আরে ভাই ১৭ বছর যে আমরা জেল খাটলাম, ৫ হাজার লোক জান দিল, এত লোকের রক্ত গেল…৩০ হাজার লোক পঙ্গু হল…বাতাস খাওয়ার জন্য।

তিনি আরও বলেন, “এই ত্যাগ হয়েছে নির্বাচনের জন্য, কথা বলার জন্য, অধিকারের জন্য। আরে ভাই, আমি যদি ছেড়েও দেই, চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি, নির্বাচন ছাড়া এই সরকার টিকে থাকতে পারবে না। এই সরকার বলুক যে, নির্বাচনের দরকার নাই, আমরাই ক্ষমতায় থাকবো। দেখি বুকের পাঠা আছে কিনা, সাহস আছে কিনা।”

নির্বাচন নিয়ে অনেকেরই ভয় আছে মন্তব্য করে মির্জা আব্বাস বলেন, “হ্যাঁ ভয় আছে, কিছু কিছু রাজনৈতিক দলের ভয় আছে, নতুন রাজনৈতিক দলের ভয় আছে। অনেক পুরনো রাজনৈতিক দলের ভয় আছে। তারা নির্বাচনে ক্ষমতায় যেতে পারবে না।”

Header Ad
Header Ad

জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ছবি: সংগৃহীত

সফররত জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

শনিবার (১৫ মার্চ) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সৌহার্দ্যপূর্ণ এ বৈঠকে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি জাতিসংঘের মহাসচিব জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর পেশাদারত্ব ও দক্ষতার প্রশংসা করেন। এছাড়াও শান্তিরক্ষীদের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন গুতেরেস।

উল্লেখ্য, প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে চার দিনের সফরে গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় আসেন আন্তোনিও গুতেরেস। পরদিন শুক্রবার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে যান তিনি। সেখানে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করেন জাতিসংঘের মহাসচিব। শনিবার দুপুর ১টায় রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন জাতিসংঘ মহাসচিব। আগামীকাল রোববার সকালে তার ঢাকা ত্যাগ করার কথা রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফেনীতে শিশুকে শ্লীলতাহানির ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
সংস্কারের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দৃশ্যমান নয়: মির্জা আব্বাস
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
হঠাৎ গাড়িতে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন পারশা মাহজাবীন
বাংলাদেশি ২৪ জেলেকে ফেরত দিলো আরাকান আর্মি
‘ধর্ষণ’ শব্দের বদলে ‘নারী নির্যাতন’ ব্যবহারের অনুরোধ ডিএমপি কমিশনারের
চুয়াডাঙ্গায় দুই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ৯০ হাজার টাকা জরিমানা
সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরী
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিলেন ধর্ষক হিটু শেখ
স্ত্রী,সন্তানসহ ৯ সফরসঙ্গী নিয়ে ঢাকা আসছেন হামজা, বরণে প্রস্তুত বাফুফে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র বিতরণ শুরু
বিরামপুরে মাদকসহ ১৬ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ, আটক ১
প্রাথমিকের শূন্যপদে নিয়োগ শিগগিরই
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন বিএনপি মহাসচিব
গৃহবধূকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ আটক
রাজশাহী স্টেশনে ধুমকেতু ও বাংলাবান্ধা ট্রেনের সংঘর্ষ
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ হলে চাল সরবরাহ বন্ধসহ কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
দেশে তিন মাসেই কোটিপতি হয়েছেন ৫ হাজার
পাকিস্তান থেকে এলো ২৬ হাজার টন আতপ চাল
বাংলাদেশের সংকটে পাশে থাকার ঘোষণা জাতিসংঘ মহাসচিবের