রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১৪ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা

ফাইল ছবি

কমিটির গঠনের ২ মাসের মাথায় ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) রাতে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, শিগগিরই ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা করা হবে।

এর আগে, ৭ জুলাই জাতীয়তাবাদী যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নিরবকে আহ্বায়ক ও বিএনপির ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক ফুটবলার আমিনুল হককে সদস্যসচিব করে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির দুই সদস্যের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করেন তারেক রহমান।

চলতি বছরের ৭ জুলাই ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক করা হয় সাইফুল ইসলাম নিরবকে। তিনি জাতীয়তাবাদী যুবদলের সভাপতি ছিলেন। দলটির কেন্দ্রীয় ক্রীড়া সম্পাদক আমিনুল হককে করা হয়েছিল সদস্য সচিব।

Header Ad

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ‘বাংলা মিশন’: হাসিনাত্তোর বাংলাদেশে ‘র’-এর পরিকল্পনা

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ‘বাংলা মিশন’: হাসিনাত্তোর বাংলাদেশে ‘র’-এর পরিকল্পনা। ছবি: সংগৃহীত

জার্মানির নিউজ পোর্টাল‘দি মিরর এশিয়া’ সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যেখানে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’ বাংলাদেশে একাধিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ভারত ১ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত একটি প্রকল্প শুরু করেছে।

এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য হলো বামপন্থীদের মাধ্যমে বাংলাদেশের ইউনূস সরকারের ওপর একটি নেতিবাচক বয়ান প্রতিষ্ঠা করা। এর সাথে, হেফাজত ইসলাম ও হিজবুত তাহরীরের মতো সংগঠনগুলোর উপর ভিত্তি করে একটি ভয় তৈরি করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।

দি মিরর এশিয়া ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ প্রতিবেদটি প্রকাশে আনে, বর্তমানেও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা চলমান আছে বলে জানা যায়।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ‘র’-এর সাথে দীর্ঘদিন যোগাযোগ আছে এমন কিছু হেফাজত ইসলামের অংশকে বোঝানো হচ্ছে যে, ড. ইউনূস একটি মার্কিন এজেন্ট এবং সুদখোর, ফলে তিনি ভালো মুসলিম নন। একইসাথে, তাদের জামায়াতে ইসলামীসহ ধর্মভিত্তিক দলগুলোর সাথে ঐক্যবদ্ধ না হওয়ার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।

‘দি মিরর এশিয়া’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, ‘বাংলা মিশন’-এ সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে আন্দোলনকারীদের হিজবুত তাহরীরের সাথে সংশ্লিষ্টতা তুলে ধরে জনগণের মধ্যে এক ধরনের ভয় তৈরি করা। এ লক্ষ্যে ইতোমধ্যে তিনজন বামপন্থী সাবেক ছাত্রনেতার সাথে দিল্লির এক সাংবাদিক দীর্ঘ আলোচনা করেছেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের বর্তমান অগ্রাধিকার হলো- হিজবুত তাহরীর ও শিবির প্রভাবিত সরকার বলে চিহ্নিত করে একটি রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করা। একইসাথে, আওয়ামী লীগকে প্রকাশ্য রাজনীতিতে ফিরে আসার জন্য প্রস্তুত করা।

এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ইতোমধ্যে ‘র’-এর একটি উপ-গ্রুপ গঠন করা হয়েছে। এর নাম দেয়া হয়েছে ‘বাংলা মিশন’। এই মিশনের অন্তর্ভুক্ত কয়েকজন সমন্বয়কের বক্তব্যকে বিশেষ নজরে রাখা হয়েছে। তাঁদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পোস্টগুলো হিন্দি ও ইংরেজিতে অনুবাদ করে ‘র’-এর একটি সেল, ‘ভিক্টর-২’-এর কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, হাসিনাকে দক্ষিণ দিল্লির একটি সরকারি আবাসনে স্থানান্তরিত করা হয়েছে, এবং তার নিরাপত্তার দায়িত্ব সরাসরি ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো (আইবি) গ্রহণ করেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের নির্দেশনায় ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল শেখ হাসিনার নিরাপত্তার তত্ত্বাবধান করছেন। হাসিনার মনোবল ফিরিয়ে আনার জন্য নিয়মিত তার সাথে দেখা করছেন তার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল।

‘দি মিরর এশিয়া’ প্রতিবেদনে বলছে, ভারতের পরবর্তী পরিকল্পনা হলো ছাত্র আন্দোলনের সম্ভাব্য বিপ্লব প্রতিহত করা এবং একটি ‘প্রতিবিপ্লব’ সংগঠিত করা। এই লক্ষ্যে সংখ্যালঘুদের সমাবেশের আড়ালে একটি প্রতিবিপ্লবের পরিকল্পনা করা হয়েছিল, যা ৫ আগস্ট ব্যর্থ হয়। এরপরে ১৫ আগস্ট একটি ক্যু পরিকল্পনা করা হয়, কিন্তু সেটিও সফল হয়নি।

ভারত মনে করে, বিএনপির সাথে আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্ব থাকলেও, আওয়ামী লীগই তাদের জন্য নিরাপদ রাজনৈতিক মিত্র হতে পারে। ফলে, ছাত্র আন্দোলন এবং বামপন্থী দলগুলোকে অগ্রাধিকার না দিয়ে, তারা আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের দিকে মনোযোগ দিচ্ছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারত এখনই জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে আলোচনার দরজা খুলতে চাচ্ছে না, তবে তারা একটি ‘জানালা’ খুলে রাখার চিন্তা করছে। আর বিএনপির নেতৃত্বে ভারত কোনো নিরাপত্তা পাবে না বলে মনে করছে তারা।

‘দি মিরর এশিয়া’ বলছে, ভারতের সামগ্রিক পরিকল্পনা হলো- বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে নিজের আঞ্চলিক নিরাপত্তা শক্তিশালী করা এবং তাদের কৌশলগত অবস্থান ধরে রাখা।

চাকরিতে পুনর্বহাল ও কারাবন্দি বিডিআর সদস্যদের মুক্তির দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের নামে হত্যার ঘটনায় চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল, কারাবন্দিদের মুক্তি ও হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন হয়েছে।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় শহরের মুক্তির মোড়ে সামনের সড়কে ‘বিডিআর কল্যাণ পরিষদ’ নওগাঁ জেলা শাখার ব্যানারে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা ও পরিবারের স্বজনেরা এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- বিডিআর সদস্য দুলাল হোসেন, সোহরাব হোসেন, কারাবন্দি বিডিআর সদস্য জাহঙ্গীরে স্ত্রী রেশমী বানু, কারাবন্দি বিডিআর সদস্যের সন্তান রেজোয়ান, মৃত বিডিআর সদস্যের সন্তান মোহায়মেনুল হক, চাকরি চ্যুত নায়েক সুবেদার সামাদ শাহানা, বগুড়া জেলার জিয়াউল হক, কারাবন্দি আবু হানিফের মেয়ে বিবি হাওয়া, কারাবন্দি বিডিআর সদস্যের ভাই মাসুদ রনাসহ অন্যান্যরা।

মানববন্ধনে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা নিজেদেরকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ও তার দোসরদের চক্রান্তে বিডিআর বিদ্রোহের নাটক সাজানো হয়। সেনা অফিসারদের নির্মমভাবে হত্যার পর নির্দোষ সৈনিকদের চাকরিচ্যুত ও সাজা দিয়ে লোক দেখানো তদন্তের নামে ঘটনা ধামাচাপা দেয়া হয়।

তারা আরও বলেন- চাকরিচ্যুতির পর বিডিআর সদস্যরা পরিবার নিয়ে বর্তমানে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তারা।

কারাবন্দি বিডিআর সদস্যের সন্তান রেজোয়ান বলেন- আমি মাতৃ গর্ভকালীন থাকা অবস্থায় আমার বাবাকে গ্রেফতার করা হয় হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে। কিন্তু আমার বাবা এর সাথে জড়িত ছিলো না। বিগত ১৬ বছর আমি আমার বাবার কোলে উঠতে পারিনি। আদর স্নেহ থেকে বঞ্চিত। আমার বাবাসহ যারা এখনো জেল খানায় বন্দী আছেন তাদের দ্রুত মুক্তি করে দেয়ার দাবি জানাই।

চাকরিচ্যুত আরেক বিডিআর সদস্যের মেয়ে সানজিদা বলেন- আমার বাবা কোন অপরাধ করে নাই। তারপরও আমার বাবাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। আমাদের একটাই দাবি আমার বাবার মতো যারা কোন অপরাধ না করেও চাকরিচ্যুত করা হয়েছে তাদেরকে পুনরায় চাকরি দেওয়া হোক এবং যারা এসব হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত তাদেরকে বিচারের মুখোমুখি করে শাস্তির আওতায় আনা হোক।

পরে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেন।

মানববন্ধনে দুই শতাধিক চাকরিচ্যুত ও কারাবন্দি বিডিআর সদস্য এবং তাদের স্বজনেরা উপস্থিত ছিলেন।

এস আলম গ্রুপের সব সম্পত্তির তালিকা হাইকোর্টে দাখিলের নির্দেশ

হাইকোর্ট। ফাইল ছবি

আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকেই ব্যাংকিং খাতের অনিয়ম ও দুর্নীতি ব্যাপকভাবে সামনে আসতে শুরু করে। সেই সঙ্গে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয় এস আলম গ্রুপ। চলছে এস আলম গ্রুপের অর্থ ও সম্পদের চুলচেরা অনুসন্ধান। এরই প্রেক্ষিতে এবার কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডার পরিচালক ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সব স্থাবর সম্পদের তালিকা দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) রুলসহ এ আদেশ দেন। স্থাবর সব সম্পদের তালিকা দাখিল করতে আইন সচিব ও নিবন্ধন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শকের প্রতি নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এর আগে এস আলম গ্রুপ, কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার পরিচালক ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সব স্থাবর সম্পদের তালিকা দাখিল করা এবং এসব সম্পদ স্থানান্তর বা বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ১৭ সেপ্টেম্বর রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান।

রিটের শুনানিতে ২২ সেপ্টেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী আদালতকে জানান, এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের যেসব বিষয় এসেছে, তা নিয়ে সংস্থাটি (দুদক) অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করেছে। হালনাগাদ তথ্য জানাতে তিনি সময়ের আরজি জানান। এর পরিপ্রেক্ষিতে সেদিন আদালত শুনানি মুলতবি করে এস আলম গ্রুপের অর্থ পাচারের অভিযোগের ওপর অনুসন্ধান-সংক্রান্ত তথ্য দুদকের আইনজীবীকে রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) আদালতকে অবহিত করতে বলেন। এর ধারাবাহিকতায় আজ শুনানি নিয়ে আদালত রুলসহ আদেশ দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান নিজেই শুনানি করেন। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শাহীন আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান।

রিট দায়েরের পর আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে এস আলম গ্রুপের এ পর্যন্ত নেওয়া ঋণের পরিমাণ, সেগুলোর বর্তমান অবস্থা ও দায়, বিদেশে পাচার করা অর্থ ও সব স্থাবর সম্পত্তির তালিকা, সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে। আদালতের অনুমতি ছাড়া কোম্পানির পরিচালকসহ পরিবারের সদস্যদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাও চাওয়া হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ‘বাংলা মিশন’: হাসিনাত্তোর বাংলাদেশে ‘র’-এর পরিকল্পনা
চাকরিতে পুনর্বহাল ও কারাবন্দি বিডিআর সদস্যদের মুক্তির দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন
এস আলম গ্রুপের সব সম্পত্তির তালিকা হাইকোর্টে দাখিলের নির্দেশ
নোয়াখালীতে গণপিটুনিতে যুবলীগ নেতা নিহত
আওয়ামী লীগ সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করেছেন রাফি ও আজিজ!
কর্মস্থলে যোগ না দেওয়া পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রক্রিয়া শুরু : ডিএমপি কমিশনার
হিজবুল্লাহর পরবর্তী প্রধান: হাশেম সাফিদ্দিন না নাইম কাশেম?
বছরের শেষ বিরল সূর্যগ্রহণ বুধবার, দেখা যাবে যেসব দেশ থেকে
খৈয়াছড়া ঝরনায় পর্যটক প্রবেশে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমার থেকে ফিরলেন ৮৫ বাংলাদেশি, ফেরত গেলেন ১২৩ বিজিপি-সেনা সদস্য
মেসির গোলে ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়লো মায়ামি
আত্মসমর্পণের পর কারাগারে সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান
প্রতি কেজি ইলিশ ৭০০ টাকা নির্ধারণ করতে আইনি নোটিশ
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা
দেশে ফেরত পাঠানো হচ্ছে ‘টাইগার রবি’কে, হতে পারেন নিষিদ্ধ
কুষ্টিয়ায় কোরআন পড়া শেষে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল ৩ স্কুলছাত্রীর
নেপালে ভয়াবহ বন্যা-ভূমিধসে ১১২ জনের মৃত্যু
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তার পানি, আতঙ্কে নদী পাড়ের মানুষ
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
খুলনায় বিএনপির ৪ নেতাকে বহিষ্কার