সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে দীর্ঘ হচ্ছে বিএনপিতে বহিষ্কারের তালিকা

ছবি: সংগৃহীত

চলমান উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিতে বহিষ্কারের তালিকা দীর্ঘ হচ্ছে। কেন্দ্রের নির্দেশ আমলে না নিয়ে প্রথম ধাপের মতো দ্বিতীয় ধাপের ভোট করছেন তৃণমূল নেতারা। প্রথম ধাপে ৮৯ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আর দ্বিতীয় ধাপে ৬১ জনকে কারণ দর্শানোর নোটিস দেওয়া হয়েছে। আজকালের মধ্যেই তাদেরও দলের সব পদ থেকে বহিষ্কার করা হতে পারে বলে জানা গেছে।

জানা যায়, বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত থাকলেও চলমান উপজেলা নির্বাচনে তৃণমূল নেতাদের আটকাতে পারছে না বিএনপি। বহিষ্কারকে পরোয়া করছেন না তৃণমূল বিএনপির নেতারা। প্রার্থীদের লক্ষ্য এখন ভোটারের দৃষ্টি আকর্ষণ এবং জয়ী হওয়া। তারা বলছেন, জয়ী হলে দলই তাদের খুঁজে বের করে আবার দায়িত্ব দেবে।

এদিকে বহিষ্কৃত প্রার্থীদের পক্ষে কাজ করছেন বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী। এসব নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধেও সাংগঠনিক কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না তা নিশ্চিত করতে পারেননি দলটির নেতারা। তবে বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এবং জেলার শীর্ষ নেতারা উপজেলা নির্বাচনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানাচ্ছেন। এ বিষয়ে জাতীয়তাবাদী তাঁতী দল সভাপতি আবুল কালাম আজাদ জানান, তাদের সংগঠন থেকে দুজন উপজেলা পরিষদে ভোট করায় তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে। তিনি বলেন, উপজেলায় ভোট করার অর্থই হচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বৈধতা দেওয়া। যেসব কারণে বিএনপি জাতীয় নির্বাচন বর্জন করেছে তার সব কারণ অব্যাহত রয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা।

বিএনপির নীতিনির্ধারকদের মতে, ক্ষমতাসীনদের চাপ ও ফাঁদে পড়ে দলের কেউ কেউ প্রার্থী হয়েছেন। তবে দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে যারা নির্বাচন করবেন, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারণ, যে কোনো মূল্যে সাংগঠনিক শৃঙ্খলা বজায় রাখা হবে। সিদ্ধান্ত অমান্য করে জাতীয়সহ স্থানীয় সরকারের ভোট করায় গত কয়েক বছরে দল ও অঙ্গসংগঠনের পদধারী ৪০০ নেতাকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। এর মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা শতাধিক নেতা রয়েছেন। বাকিরা সিটি করপোরেশন, উপজেলা, পৌরসভাসহ স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে অংশ নিয়ে বহিষ্কৃত হয়েছেন। এ ছাড়া সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে বিভিন্ন সময় দলটির আরও কিছু নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। পরে তাদের মধ্যে দলে ফিরতে ভুল স্বীকার করে শতাধিক নেতা আবেদন করলেও এখন পর্যন্ত মাত্র ১৫-২০ জনের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার হয়েছে।

দ্বিতীয় দফায় বহিষ্কারের তালিকায় থাকা ৬১ জনের মধ্যে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ২৯ জন। ২০ জন নেতা হয়েছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী; আর মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী ১৭ জন। এর বাইরে দ্বিতীয় ধাপে প্রার্থী হওয়া নেতাদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ছয়জন ও ভাইস চেয়ারম্যান পদের দুজন প্রার্থী নিজেদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। দলটির নেতা-কর্মীদের মধ্যে এখন জোর আলোচনা, এ নির্বাচন ঘিরে শেষ পর্যন্ত বহিষ্কারের তালিকা ৩০০-এ ঠেকতে পারে। এ অবস্থায় উপজেলা নির্বাচন ঘিরে কেন্দ্রের সঙ্গে তৃণমূলের দূরত্ব বেড়েই চলেছে।

বিএনপির সূত্র বলছে, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা অটুট রাখতে শক্ত অবস্থান নিয়েছে দলটির হাইকমান্ড। প্রথম ধাপে নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের প্রথমে শোকজ করলেও অনেকে নোটিসের জবাব দেননি, আবার কেউ কেউ নোটিস পেয়ে প্রার্থিতা প্রত্যাহারও করেছেন। নোটিস দেওয়ার পর তৃণমূলের এই নেতাদের সঙ্গে রুহুল কবির রিজভী এবং কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদকরা কথাও বলেছেন। যাদের কাছে বহিষ্কারের চিঠি পাঠানো হয় তাদের মধ্যে ৩০ জন উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী, ২৫ জন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী এবং ২১ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রয়েছেন। দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়া বহিষ্কৃত নেতারা বলছেন, অস্তিত্ব রক্ষার জন্যই নির্বাচনে অংশ নেওয়া জরুরি। স্থানীয় সরকারের এ নির্বাচন দলীয় প্রতীকে হচ্ছে না। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগসহ সব প্রার্থী স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। তৃণমূল কর্মীদের সংগঠিত করতে এবং কর্মী-সমর্থকদের চাপেই তারা নির্বাচন করতে বাধ্য হচ্ছেন। এভাবে বহিষ্কার করতে থাকলে কেন্দ্রের সঙ্গে তৃণমূলের দূরত্ব বাড়তেই থাকবে। তবে প্রথম ধাপের বহিষ্কৃতদের মধ্যে দুজন দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। দলের নীতিনির্ধারকরা বলছেন, সংসদ নির্বাচন বর্জনের চার মাসের মাথায় অনুষ্ঠেয় উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে শুরু থেকেই কঠোর অবস্থানে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।

তারা বলছেন, এ সরকারের অধীন কোনো নির্বাচনই অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়ার সুযোগ নেই। যেসব কারণে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়নি, সেসব কারণ এখনো বহাল আছে। বরং একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতাসীন দল আরও কর্তৃত্ববাদী হয়েছে। এ অবস্থায় উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিলে বিএনপির সরকারবিরোধী আন্দোলন হাস্যকর হয়ে যাবে। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, যেসব কারণে বিএনপি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়নি তার সব কারণ বর্তমানে বহাল রয়েছে। বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হতে পারে না। তিনি বলেন, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে যারা উপজেলা নির্বাচনে ভোট করছেন তাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। পরবর্তী ধাপগুলোতে যারা ভোটে অংশ নেবেন তাদেরও দল বহিষ্কার করবে। এক প্রশ্নের জবাবে ফারুক বলেন, এ কজন ভোট করায় বিএনপির বেকায়দায় পড়ার প্রশ্নই ওঠে না। তৃণমূলের সঙ্গে কেন্দ্রেরও দূরত্ব বাড়ার কোনো কারণ নেই।

Header Ad
Header Ad

সাজেকে ৭ রিসোর্ট ও কটেজে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সেনাবাহিনী

সাজেকে ৭ রিসোর্ট ও কটেজে আগুন। ছবি: সংগৃহীত

রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার পর্যটন কেন্দ্র সাজেক ভ্যালিতে ৭টি রিসোর্টে ভয়াবহ আগুন লেগেছে। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে অবকাশ রিসোর্ট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে জানা যায়। মুহূর্তেই আগুন আশপাশের রিসোর্টে ছড়িয়ে পড়ে।

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিরিন আকতার আগুনের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, দুপুরের দিকে সাজেকের একটি রিসোর্ট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। তাৎক্ষণিকভাবে সেনাবাহিনী ও স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। সাজেকে ফায়ার সার্ভিসের কোনো ইউনিট না থাকায় খাগড়াছড়ির দীঘিনালা থেকে ফায়ার সার্ভিস রওনা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার

১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুনসহ ১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম ও পিপিএম পদক প্রত্যাহার করা হয়েছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনের দায়িত্বে ছিলেন এই ১০৩ পুলিশ কর্মকর্তা।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব তৌসিফ আহমেদ স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত বিতর্কিত ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত নিম্নবর্ণিত ১০৩ জন কর্মকর্তার অনুকূলে প্রদানকৃত বাংলাদেশ পুলিশ পদক-২০১৮ এর বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)/বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম-সেবা)/রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম)/রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম-সেবা) নির্দেশক্রমে প্রত্যাহার করা হলো।

পদক প্রত্যাহার হওয়া পুলিশ কর্মকর্তাদের নামের তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক করুন

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, বাংলাদেশ যদি ভারতের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক বজায় রাখতে চায়, তবে তাদের বারবার অভ্যন্তরীণ সমস্যার জন্য নয়াদিল্লিকে দোষারোপ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

রোববার নয়াদিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে সাহিত্য উৎসবে বক্তব্যে এ কথাগুলো বলেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, ‘প্রতিদিন অন্তর্বর্তী সরকারের কেউ একজন ওঠে এবং সবকিছুর জন্য ভারতকে দায়ী করে, এমন সব বিষয়ের জন্য এই দোষারোপ করে যদি আপনি খবরগুলো দেখেন তাহলে দেখবেন সেগুলো খুবই হাস্যকর। আপনি এক পক্ষ থেকে বলতে পারেন না, আমি এখন আপনার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক চাই। কিন্তু আমি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠি এবং সবকিছুর জন্য আপনাকে দায়ী করি, তাহলে তা ভুল হয়। এটা একটা সিদ্ধান্তের ব্যাপার, যা তাদের নিতে হবে।’

জয়শঙ্কর বলেন, ভারত ঢাকাকে খুবই স্পষ্ট একটি ইঙ্গিত দিয়েছে। সেটি হলো ভারত দেখতে চায় ‘এসব বন্ধ’ হয়েছে এবং স্বাভাবিক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক পুনরায় চালু হয়েছে। কিন্তু সীমান্তের ওপার থেকে ক্রমাগত আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি।

বক্তব্যে ভারতের জন্য ‘খুব সমস্যাজনক’ দুটি বিষয় তুলে ধরেছেন জয়শঙ্কর। প্রথম বিষয়টি সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা বেড়েই চলেছে। অবশ্যই এটি এমন একটি বিষয়, যা আমাদের চিন্তাভাবনার ওপর প্রভাব ফেলে এবং এটা নিয়ে আমাদের সোচ্চার হতে হবে, যেটা আমরা হয়েছি।’

জয়শঙ্কর আরও বলেন, দ্বিতীয় বিষয়টি হলো, বাংলাদেশের নিজস্ব রাজনীতি রয়েছে। তবে দিন শেষে দুই দেশই প্রতিবেশী। তিনি আরও বলেন, ‘তাদের (বাংলাদেশ) মনস্থির করতে হবে, তারা আমাদের সঙ্গে কোন ধরনের সম্পর্ক চায়। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের খুবই বিশেষ একটি সম্পর্ক রয়েছে। এই সম্পর্কের শিকড় ১৯৭১ সালে।’

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, নিজেদের অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলো নিয়ে নয়াদিল্লিকে অব্যাহতভাবে দোষারোপের পাশাপাশি ভারতের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্কের দাবি করতে পারে না ঢাকা। ভারতের জন্য প্রতিকূল এমন বার্তা বা সংকেত অবশ্যই দেখতে চায় না নয়াদিল্লি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাজেকে ৭ রিসোর্ট ও কটেজে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সেনাবাহিনী
১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার
বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর
কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা, নিহত ১
আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ
এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত
এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  
লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার  
এলিফ্যান্ট রোডের একটি বাসা থেকে ঢাবি ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
চ্যানেল ‘চ্যানেল ওয়ান’ সম্প্রচারে বাধা নেই  
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙার অভিযোগ  
‘ডু অর ডাই’ ম্যাচে নিউজল্যান্ডের বিপক্ষে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আ:লীগ পাচার হওয়া অর্থ দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা  
বনশ্রীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে ২০০ ভরি সোনা ছিনতাই    
চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের