শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | ৩০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভোটকেন্দ্রে না গেলে গায়েবি মামলার ভয় দেখানো হচ্ছে: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচন কমিশনার ইসি মো: আনিছুর রহমানের কঠোর সমালোচনা করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ৭ তারিখে যারা ভোটকেন্দ্রে যাবে না তাদের গায়েবি নাশকতার মামলার ভয় দেখানো হচ্ছে। আনিছুরদের মতো আওয়ামী দলদাসদের বলে রাখি- অবৈধ নির্বাচনকে না বলার অধিকার প্রতিটি নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার।

সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ভার্চুয়ালি এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, দেড় দশক ধরে জগদ্দল পাথরের মতো বাংলাদেশের ঘাড়ে চেপে বসা দৈত্যের পতন এবং একতরফা পাতানো নির্বাচনের বিরুদ্ধে আন্দোলনরত ১৮ কোটি জনগণকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা গলির গুন্ডাদের মতো শাসাচ্ছেন। বিএনপিকে শায়েস্তা করার হুমকি দিচ্ছেন আনিছুর রহমানরা। পুলিশকে লেলিয়ে দিচ্ছেন। শেখ হাসিনার মতো বাংলাদেশের নাগরিকদেরকে গোলাম ভাবা শুরু করেছে!

নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমানকে উদ্দেশ্য করে রিজভী বলেন, আওয়ামী লীগের গোলামির পরীক্ষায় শ্রেষ্ঠত্ব পাওয়ার কোটায় নির্বাচন কমিশনার হওয়া এই ব্যক্তির জেনে রাখা উচিত- বাংলাদেশের সংবিধানে ভোট দেওয়াও যেমন মানুষের অধিকার, তেমনি ভোট না দেওয়াও মানুষের মৌলিক অধিকার। ভোট দেওয়ার জন্য কাউকে বাধ্য করা যাবে না। কিন্তু প্রতিটি জনপদে নৌকা এবং ডামিরা ভোট দিতে না গেলে জনগণকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে নীরব এই আনিছুররা।

রিজভী বলেন, ৭ তারিখে যারা ভোটকেন্দ্রে যাবে না তাদের গায়েবি নাশকতার মামলার ভয় দেখানো হচ্ছে। আনিছুরদের মতো আওয়ামী দলদাসদের বলে রাখি—অবৈধ নির্বাচনকে না বলার অধিকার প্রতিটি নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। আপনি বাধা দেওয়ার কে? ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের জোর করে নিয়ে যাওয়া যে অপরাধ, তা আপনি জানেন না? গত ১৫ বছর জনগণ ভোট দিতে পারেনি, তার প্রতিকারে কোন আইন করেছেন? যারা ১৫ বছর ভোট দিতে দেয়নি তাদের কত বছর জেল দেবেন সেই ঘোষণা জনগণ শুনতে চায়। যারা মৃত মানুষের ভোট দিয়েছে, ৫৭ সেকেন্ডে ৪৩ ভোট দিয়েছে তাদের কত বছরের জেল দিয়েছেন? আপনাদের নির্দেশের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে জনগণের মৌলিক অধিকারের দাবিতে লিফলেট বিতরণকালে শত শত নেতাকর্মীকে আটক করে নির্যাতন করছে পুলিশ।

তিনি বলেন, অনেক জায়গায় লিফলেট নিয়ে পড়ার অপরাধে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। মানিকগঞ্জে বিএনপির লিফলেট নিয়ে পড়ার কারণে শহীদ রফিক সড়কের ডলি প্লাজা মার্কেটের এক পোশাক ব্যবসায়ীকে আটক করে পুলিশ। এর প্রতিবাদে প্রায় এক ঘণ্টা দোকানপাট বন্ধ রাখেন তৈরি পোশাক-ব্যবসায়ীরা। আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী, দলদাস আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে এখন নির্বাচন কমিশন নব্য নিপীড়কের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। তবে শোনেন আনিছুর সাহেবরা, আপনাদের মতো দুই দিনের দলদাসদের রক্তচক্ষু দেখার জন্য বাংলাদেশ স্বাধীন হয়নি। এই একদলীয় ভোট জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। যত ভয়ভীতি-কেরামতি যাই করেন ভোটকেন্দ্রে কোনো ভোটার পাবেন না। এই ফলাফল ঘোষণার নির্বাচনের বিরুদ্ধে সারা বাংলাদেশ আজ ঐক্যবদ্ধ।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, গণতান্ত্রিক বিশ্বের চোখে ধুলো দিতে ভোটকেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি দেখানোর জন্য অসহায় ভোটারদের বাধ্য করতে এক অভিনব অমানবিক নির্যাতনের পন্থা প্রয়োগ করছে ভোট ডাকাত সরকার। পত্র পত্রিকায় প্রতিদিন খবর বেরুচ্ছে, গণভবনের নির্দেশেই সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় কার্ডের মাধ্যমে সুবিধাভোগী প্রায় দুই কোটি মানুষকে টার্গেট করেছে আওয়ামী লীগ এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগ দলীয় অনুগত প্রশাসনের কর্মকর্তারা। উপকারভোগী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের সংশ্লিষ্ট কার্ড জমা নেওয়া হচ্ছে, যা ভোট প্রদান সাপেক্ষে ফেরত দেওয়া হবে।

তিনি আরও বলেন, ভোটকেন্দ্রে না গেলে কার্ড বাতিলের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। ভয়ভীতি প্রদর্শন করা হচ্ছে। যশোর, চাঁপাই নবাবগঞ্জ, হবিগঞ্জসহ অনেক জেলায় ইতিমধ্যে বয়স্ক ভাতা, বিধবা বা স্বামী নিগৃহীতা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, মাতৃকালীন ভাতা, হিজড়া, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের জন্য ভাতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ভাতা, শহীদ পরিবার ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা ও সম্মানী ভাতা, ভিডব্লিউবি, ভিজিএফ, ভিজিডি, জিআর, টিআর, ওএমএস, টিসিবির সামাজিক সুরক্ষার উপকারভোগীদের কার্ড জমা নিয়েছেন সরকারি দলের নেতাকর্মীরা। প্রায় প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় নৌকার প্রার্থীরা হুমকি দিচ্ছেন, আগামী ৭ জানুয়ারি যারা ভোটকেন্দ্রে যাবে না তাদের সকল সুযোগ-সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে।

রিজভী বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারির আসন ভাগ-বাটোয়ারার ‘আমি-ডামির’ ভোট প্রহসন জমছে না দেখে দিশেহারা হয়ে পড়েছে প্রধানমন্ত্রী এবং তার ডামি নির্বাচন কমিশনসহ পুরো আওয়ামী চক্র-দলদাস রাষ্ট্রযন্ত্র। এখন তারা ভোটারদের হুমকি-ধামকি দিতে শুরু করেছে। গোটা দেশকে অভাবনীয় নরকপুরিতে পরিণত করেছে। পুরো বাংলাদেশকে জেলখানা বানানো হয়েছে।

Header Ad

কৃতকর্মে নেই অনুশোচনা, ক্ষমতা হারানোকে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে আওয়ামী লীগ

শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনের মুখে ক্ষমতা হারানোর তিন মাস পরও নিজেদের কৃতকর্মের কোনো অনুশোচনা করছে না আওয়ামী লীগ। বরং দলটি এখনো পুরো ঘটনাকে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে। বিশেষ করে, গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র আন্দোলন দমনে বলপ্রয়োগ এবং হতাহতের ঘটনায় দলটি এখনো দুঃখ প্রকাশ করেনি।

দলটির শীর্ষ নেতারা বিশ্বাস করেন যে গণঅভ্যুত্থানের আড়ালে একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে। বর্তমানে সংগঠনকে পুনর্গঠনের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ। দলের কিছু নেতাকর্মী দেশে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, যদিও দলটির নেতাকর্মীদের একটি বড় অংশই এখনো আত্মগোপনে রয়েছেন।

গণঅভ্যুত্থানের তিন মাস পর নেতাকর্মীদের মনোবল চাঙা করতে প্রথম আনুষ্ঠানিক কর্মসূচি পালন করে আওয়ামী লীগ। কিন্তু, বিদেশে আত্মগোপনে থেকে দলীয় নেতাদের বাংলাদেশে কর্মসূচি ঘোষণা করার বিষয়টি নিয়ে দলের তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ বিরাজ করছে। তারা অভিযোগ করছেন, এতে দেশে অবস্থানরত নেতাকর্মীরা আরও বিপদের মুখে পড়ছেন।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ক্ষমতা হারানো আওয়ামী লীগ জনগণের কাছে ক্ষমা না চাইলে মাঠে ফিরে আসা তাদের জন্য কঠিন হবে। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সহিংস পরিস্থিতির পর শেখ হাসিনা আন্দোলনটিকে ষড়যন্ত্র হিসেবে অভিহিত করেছিলেন। ক্ষমতা হারানোর পরও দলটির নেতারা একই কথা বলে যাচ্ছেন।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম দাবি করেন, “গণঅভ্যুত্থান ছিল পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। এর পেছনে একটি বিদেশি শক্তির হাত ছিল।” তিনি আরও জানান, আওয়ামী লীগ মনে করে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনকে সরকারবিরোধী আন্দোলনে পরিণত করার পেছনে বিদেশি শক্তির ভূমিকা ছিল।

আন্দোলন চলাকালে পুলিশের গুলি ও বলপ্রয়োগে প্রায় সাড়ে আটশ’রও বেশি মানুষ নিহত ও ২০ হাজারেরও বেশি আহত হন। এই বিষয়ে বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, “আমরা শুরু থেকেই বলে আসছি যে আন্দোলনে একটি তৃতীয় পক্ষের হাত ছিল।”

আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে মানবাধিকার লঙ্ঘন, গুম, অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগও রয়েছে। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) জানায়, প্রতি বছর ১২ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলার পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার হয়েছে। অনেকে ক্ষমতার অপব্যবহারে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন।

ক্ষমতা ছাড়ার পর থেকে দলটির কার্যালয় ও নেতাকর্মীদের সম্পত্তিতে হামলার ঘটনা ঘটে। জীবন রক্ষার্থে আত্মগোপন করতে বাধ্য হয়েছেন অনেকেই। শেখ হাসিনা ও অন্যান্য নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে শতাধিক মামলা দায়ের হয়েছে।

সাবেক নৌপ্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, “নেত্রীসহ বিভিন্ন নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হচ্ছে।” সূত্র: বিবিসি বাংলা

Header Ad

হালাল অর্থনীতির বিকাশে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ইন্দোনেশিয়ার

ছবি: সংগৃহীত

ইন্দোনেশিয়া পৃথিবীর সর্ববৃহৎ মুসলিম জনসংখ্যার দেশ। ফলে হালাল অর্থনীতির উন্নয়নের মাধ্যমে দেশটির জাতীয় অর্থনীতির উন্নয়নে অমিত সম্ভাবনা রয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার সরকার এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। ‘দ্য ২০২৩-২০২৯ হালাল ইন্ডাস্ট্রি রোডম্যাপ’ নামের এই পরিকল্পনা এগিয়ে নিতে নানামুখী উদ্যোগও গ্রহণ করেছে দেশটি।

যেমন- হালাল পণ্যের সংজ্ঞা নির্ধারণ, হালাল সার্টিফিকেটের বাধ্যবাধকতা আরোপ এবং ‘দ্য ন্যাশনাল কমিটি ফর শরিয়া ফাইন্যান্স’ গঠন ইত্যাদি। হালাল পণ্যের সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, তা এমন পণ্য, যার উৎপাদনে ইসলামী আইন অনুসরণ করা হয়। যার লক্ষ্য হবে দেশ ও বিদেশের মুসলিম জনগোষ্ঠী।

ইন্দোনেশিয়ান সরকার হালাল শিল্পকে দুই ভাগে ভাগ করেছে : ক. মৌলিক হালাল শিল্প, খ. উন্নয়নশীল হালাল শিল্প।
মৌলিক হালাল শিল্পের অধীনে আছে খাদ্য ও ভোগ্য পণ্য, ওষুধ ও চিকিৎসাসামগ্রী, প্রসাধনী ও সেবা। আর উন্নয়নশীল শিল্পের অধীনে মুসলিম ফ্যাশন, মুসলিমবান্ধব পর্যটন ও সৃজনশীল ইসলামী অর্থনীতি। রোডম্যাপ বাস্তবায়নে ইন্দোনেশিয়া চারটি লক্ষ্য সামনে রেখেছে : ১. হালাল পণ্যের উৎপাদন ও প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি করা, ২. নীতি ও প্রবিধান বাস্তবায়ন ও শক্তিশালী করা, ৩. অর্থায়ন বৃদ্ধি ও অবকাঠামোর উন্নয়ন, ৪. জনসচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে হালাল ব্র্যান্ডিং সৃষ্টি করা।

ইন্দোনেশিয়ার অর্থনৈতিক সমীক্ষা অনুসারে ২০২৩ সালে হালাল শিল্পের টার্নওভার ৩৬ ট্রিলিয়ন আরপি। প্রতিবছর জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে (জিডিপি) হালাল শিল্পের অবদান ৫.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ইন্দোনেশিয়ার সরকার একে ২.২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলালে উন্নীত করতে চায়। সূত্র : দ্য ইনভেস্টর ডটভিএন।

Header Ad

আজীবন ফ্রি চিকিৎসাসেবা পাবেন গণঅভ্যুত্থানে আহতরা

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আজীবন ফ্রি চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে ইউনিক আইডি কার্ড দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী দায়িত্ব পাওয়া প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ডা. সায়েদুর রহমান।

তিনি বলেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সব প্রক্রিয়া শেষ করা হবে। এছাড়া আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে লিখিত রূপরেখা দেওয়া হবে। রূপরেখায় দেওয়া টাইমলাইন অনুযায়ী সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আহতদের সঙ্গে ছয় উপদেষ্টার বৈঠক শেষে এসব কথা জানান তিনি। অন্তত ৮০ জন আহতের সঙ্গে বিকেল সাড়ে ৪টায় শুরু হয়ে প্রায় আড়াই ঘণ্টা চলা এ বৈঠক।

এ সময় ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম, যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নুরজাহান বেগম, মৎস ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার এবং সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম, আন্দোলনে শহীদ মুগ্ধ’র জমজ ভাই ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ অংশ নেন।

বৈঠক শেষে ডা. সায়েদুর রহমান বলেন, আহত যোদ্ধাদের ইউনিক আইডি কার্ড থাকবে। সব সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে তারা সারা জীবন বিনামূল্যে সেবা পাবেন। যেসব বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে সরকারি চুক্তি থাকবে সেখানেও বিনামূল্যে সেবা পাবেন তারা। ১৭ নভেম্বরের পর সাপোর্ট সেন্টার থাকবে। সেখান থেকে সব ধরনের সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। আহতদের চিকিৎসায় সব সরকারি হাসপাতালে বেড ডেডিকেটেড থাকবে। ঢাকার সব হাসপাতালকে একটি নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে। ডিসেম্বরের মধ্যে সব প্রক্রিয়া শেষ করা হবে। এ বিষয়ে গাফিলতি কোনোভাবেই সহ্য করা হবে না।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কৃতকর্মে নেই অনুশোচনা, ক্ষমতা হারানোকে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে আওয়ামী লীগ
হালাল অর্থনীতির বিকাশে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ইন্দোনেশিয়ার
আজীবন ফ্রি চিকিৎসাসেবা পাবেন গণঅভ্যুত্থানে আহতরা
টাঙ্গাইলে যুবলীগ নেতাসহ ৩ জন গ্রেফতার
এক কর্মস্থলে ৩ বছর হলেই বদলি, পরিপত্র জারি
৩১ দফা নিয়ে নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের মতবিনিময়
বাংলাদেশের চারদিকে কোনো বন্ধু রাষ্ট্র নেই: আসিফ নজরুল
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের নামে ৩ স্টেডিয়ামের নামকরণ
শিল্পপতিকে হত্যার পর ৭ টুকরো করে লেকে ফেলে দেন পরকীয়া প্রেমিকা
ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ সোহরাওয়ার্দী কলেজ শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু
আগামীতে আওয়ামী লীগের মতো পরিবারতন্ত্র থাকবে না: তারেক রহমান
বঙ্গবন্ধু নাম পাল্টে নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয় লেখা সাইনবোর্ড টানালেন শিক্ষার্থীরা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা বাতিল
মাউশির ৮ আঞ্চলিক কার্যালয়ে নতুন উপ-পরিচালক
ঢাবিতে ছাত্রদলের ২৪২ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
ভারতে বসে শেখ হাসিনার মোবাইল ব্যবহার ও বিবৃতি নিয়ে ঢাকার অসন্তোষ
গাইবান্ধায় বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড
সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে’র সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক
উদ্বোধন হলো বেনাপোলের কার্গো ইয়ার্ড টার্মিনাল: বাড়বে বাণিজ্য, কমবে যানজট