শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেই নির্বাচনের রেজাল্ট আনতে হবে: ওবায়দুল কাদের

ছবি: সংগৃহীত

‌'আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা আমরাও করব, শরিকদেরও করতে হবে। প্রতিদ্বন্দ্বিতার কোনো বিকল্প নেই। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেই নির্বাচনের রেজাল্ট আনতে হবে।'

মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

দেশ, জাতির নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি বিএনপি-জামায়াত উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি মানুষকে জিম্মি করে রাজনীতি করে। বিএনপি-জামায়াতের কর্মসূচি মানেই যানবাহনে আগুন, সহিংসতা, চোরাগোপ্তা হামলা। গতকালও (সোমবার) বেশ কয়েকটি বাসে আগুন দিয়েছে। আমরা বলতে চাই, সহিংসতা করে সন্ত্রাস করে নির্বাচন বানচাল করা যাবে না। তারা যদি মনে করে, সহিংসতা করবে আর সরকার বসে থাকবে তা হবে না। তাদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তিনি বলেন, আমরা নির্বাচন কমিশন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে নির্বাচনের বিপক্ষে যে কোনো বিশৃঙ্খলার বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানাই।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আসার জন্য ইতোমধ্যে অনেকে বলেছেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচন বিষয়ক টেকনিক্যাল কমিটি ইতোমধ্যে বাংলাদেশে অবস্থান করছে এবং নির্বাচন পর্যন্ত তারা থাকবে। ভারত, জাপান, ফিলিস্তিন, ওআইসি, আরব লীগ পর্যবেক্ষক পাঠাবে। পর্যবেক্ষক আরও আছে সেটা শিগগিরই জানা যাবে।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচনে ইসি বলেছে সেনাবাহিনী কতদিন থাকবে। আমরা সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার বিপক্ষে। বাংলাদেশের সংবিধানে নির্বাচনে তাদের কি ভূমিকা তা লিপিবদ্ধ আছে। তাদের টাস্কফোর্স হিসেবে নির্বাচন কমিশন যখন যেখানে প্রয়োজন দায়িত্ব প্রদানের অনুরোধ করবে। এ বিষয়ে আমরা আর বলতে চাই না।

ওবায়দুল কাদের বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ব্যাপারে আমাদের অবস্থান স্পষ্ট। স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচনে আছে, তাদের বলা হয়েছে নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলতে হবে। বলপূর্বক বা ফ্রি স্টাইলের কোনো নির্বাচনের ভূমিকা কেও নেবে না। প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও প্রতিযোগিতামূলক যাকে বলে, সেটা গণতন্ত্রেরই বিষয়। তারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও প্রতিযোগিতা করতে পারবে। সে সুযোগ তাদের দেওয়া হয়েছে। এতে আমাদের শরিকদের কারো কোনো আপত্তি থাকতে পারে কিন্তু আমি পরিষ্কার বলে দিয়েছি স্বতন্ত্র প্রার্থীরা থাকবে।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগ কাদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে– এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ইলেকশনে বিনা প্রতিযোগিতায় কেউ নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ নেই। প্রতিদ্বন্দ্বী যেই হোক তার সঙ্গেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা জাতীয় পার্টির সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। আজও জাতীয় পার্টি নেতাদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। জাতীয় পার্টির মহাসচিবের সঙ্গে কথা হয়েছে। আমাদের আলোচনা অব্যাহত আছে।

জাতীয় পার্টিকে কোন আসন ছেড়ে দেওয়া হবে কি না– এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রতিদ্বন্দ্বিতা তাদের করতেই হবে। অপ্রতিদ্বন্দ্বিতা হিসেবে সিট ছেড়ে দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেই তাদের আসতে হবে।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তাদের বিজয়ী ঘোষণা করা হবে? প্রতিদ্বন্দ্বিতা আমরাও করব, শরিকদেরও করতে হবে। প্রতিদ্বন্দ্বিতার কোনো বিকল্প নেই। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেই নির্বাচনের রেজাল্ট আনতে হবে।

আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা তো স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিরুদ্ধে কথা বলছে– এ বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, এখানে স্বস্তি-অস্বস্তির কোনো কিছু নেই। আমাদের সংসদীয় দলের প্রধান ও জোটের প্রধান যেটা বলেছেন, সেটার ব্যাপারে কারো কোনো অস্বস্তি থাকলে বিচার-বিবেচনা করার সুযোগ নেই। এটা অলরেডি সেটেল হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, কাউকে সহিংসতা করতে দেওয়া হবে না। সে আওয়ামী লীগ হোক, স্বতন্ত্র হোক। কেউ গায়ের জোরে কিছু করতে পারবে না, সে সুযোগ নেই।

দল থেকে স্বতন্ত্র দাঁড় করানো গঠনতন্ত্র বিরোধী কি না– এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আগেরটা আগে, আজকেরটা আজকে, আগামীকালেরটা আগামীকাল। পরিস্থিতি ও বাস্তবতার নিরিখে আমরা মূল্যায়ন করি। এটাই অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র চর্চা।

৪৭/১১ ধারা অনুযায়ী আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র বিরোধী কি না– এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কোনো বিষয়ে কোনো জটিলতা দেখা দিলে বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি (প্রধানমন্ত্রী) ব্যবস্থা নিতে পারেন। দেশের সার্বিক গণতন্ত্র যেখানে সংকটের মুখে, বিএনপিসহ বিরোধী দল গণতন্ত্রের প্রতি, নির্বাচনের বিরুদ্ধে হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থায় আমাদের সভাপতির বিশেষ দায়িত্ব পালনের সুযোগও আমাদের গঠনতন্ত্রে রয়েছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, চাওয়া-পাওয়ার হিসাব তো এখনো হয়নি। আমরা পলিটিক্যাল বিষয়ে আলোচনা করেছি। কীভাবে নির্বাচনটা সুষ্ঠু হবে, অবাধ হবে, নিরপেক্ষ হবে। নির্বাচনটা যাতে সুন্দরভাবে, পিসফুল পরিবেশে হয়, যেহেতু তারা পার্টিসিপেন্ট, সেজন্য তাদের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে। সমন্বয়ের ব্যাপারে কথা হচ্ছে। এখানে অন্য কোনো বিষয় নেই। আরেকটা কথা বলা হচ্ছে, রওশন এরশাদ বিরোধী দলের নেতা। তাদের দলীয় অভ্যন্তরীণ যে সংকট সেটার সঙ্গে আমাদের কিছু নেই।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন অনেকের মনোনয়নপত্র বাতিল করে দিয়েছে। এখন নির্বাচন কমিশন যদি কাউকে দুর্নীতিবাজ মনে করে, সেটা তাদের ব্যাপার। এটা নিয়ে তারা মন্তব্য করবে। ইলেকশন করতে পারছে মানে এ লিগ্যালি পার্টিসিপেটরি। যদি দুর্নীতি দমন কমিশন এ ব্যাপারে কোনো প্রশ্ন না করে তাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের অনুমতি দেয়, অনুমতিপ্রাপ্ত কাউকে তো এই মুহূর্তে আপনি দুর্নীতিবাজ বলতে পারেন না।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল, বিএম মোজাম্মেল হক, সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ।

Header Ad

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী

ছবি: সংগৃহীত

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন চিত্রনায়িকা পরীমনির প্রথম স্বামী ইসমাইল হোসেন জমাদ্দার (৪২) ।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভোর রাতে ঢাকা-ভাঙ্গা মহাসড়কের শিবচরের পাচ্চর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত ইসমাইল জমাদ্দার মঠবাড়িয়া উপজেলার মিরুখালী ইউনিয়নের ছোট শৌলা গ্রামের ব্যাংক কর্মকর্তা জাকির হোসেন জমাদ্দারের ছেলে।

নিহত ইসমাইল হোসেনের চাচা কবির হোসেন জমাদ্দার বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে বাড়ি থেকে মোটরসাইকেল চালিয়ে ঢাকা যাচ্ছিলেন ইসমাইল ও তার বন্ধু মনির। শুক্রবার ভোর রাতে ঢাকা-ভাঙ্গা হাইওয়ের শিবচরের পাচ্চর এলাকায় একটি ট্রাক তাদের মোটরসাইকেলটিকে পিছন থেকে ধাক্কা দেয়। আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইসমাইলকে মৃত ঘোষণা করেন।

ইসমাইলের বন্ধু মনিরকে ঢাকা মেডিকেল থেকে আগারগাঁও পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সেখানে মনিরের একটি পা কেটে ফেলা হয়েছে। মনির এখনো ওই হাসপাতালেই আছেন, বলে জানান তিনি।

শুক্রবার রাতে ইসমাইলের লাশ বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। রাতেই জানাজা শেষে ছোট শৌলা গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়েছে বলেও জানান তার চাচা।

এ বিষয়ে শিবচর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাকিল আহমেদ বলেন, শুক্রবার ভোর রাতের কোন এক সময়ে ঢাকা-ভাঙ্গা মহাসড়কের মাদারীপুরের শিবচরের পাচ্চর এলাকায় একটি দুর্ঘটনায় ইসমাইল হোসেন জমাদার নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে কীভাবে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। মরদেহ শনাক্তের পর পরিবারের কাছে তা হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad

বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সম্মুখ সারিতে থেকে নেতৃত্বদানকারীদের মধ্যে অন্যতম নাহিদ ইসলাম। বর্তমানে তিনি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করছেন। সম্প্রতি তিনি একটি গণমাধ্যমে দেশের বর্তমান অবস্থা নিয়ে কথা বলেছেন। গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হবে কিনা কথা বলেছেন সেই প্রসঙ্গেও।

আওয়ামী লীগ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নির্বিচারে মানুষ মেরে, আওয়ামী লীগ রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে। তাদের কেবল বিচারের কাঠগড়াতেই উঠতে হবে না, ক্ষমা চাইতে হবে জনগণের কাছে। বিচার প্রক্রিয়ার আগে তাদের মাঠে থাকার অধিকার নেই, সুযোগও নেই।

তথ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, সরকার কোনো দলের কাছে নয়, জনগণের আকাঙ্ক্ষার কাছে দায়বদ্ধ। তাই বিএনপি দ্রুত নির্বাচনের জন্য যতোই চাপ দিক, সংস্কার কমিশনের কাজের ওপর ভিত্তি করেই নির্বাচনের দিকে এগোবে সরকার।গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে তিনি বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে অন্তরায় যে আইনগুলো রয়েছে সেগুলো পর্যালোচনা করা হবে। অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক নিরাপত্তা আরও আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো আলোচনা পর্যালোচনা করে একটি রূপরেখা করার চেষ্টা করবো আমরা। যাতে নির্বিঘ্নে স্বাধীনভাবে এদেশে মানুষ গণমাধ্যম চর্চা করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, গণমাধ্যম সংস্কারে গঠিত কমিশন এমন আইন করবে যাতে ভবিষ্যতে কেউ গণমাধ্যমে খবরদারি চালাতে না পারে।

গণঅভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার একের পর এক দাবি আদায়ের আন্দোলন সামলাতে হচ্ছে। এ বিষয়ে নাহিদ বলেন, কিছু দাবি ন্যায্য হলেও সবগুলো নয়। এসব দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্রও থাকতে পারে।

Header Ad

মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে

ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজারে মাকে হত্যা করে থানায় এসে আত্মসমর্পণ করেছেন হোসাইন মোহাম্মদ আবিদ নামের এক যুবক।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে শহরের পশ্চিম বড়ুয়া পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে মেয়ের বাসায় ছিলেন আবিদের বাবা নিয়াজ আহমেদ। ফলে বাড়িতে ছিলেন আবিদ ও তার মা। মাদকের টাকা জোগাড় করতে প্রায় সময় মা আনোয়ারা বেগমকে অত্যাচার করতেন আবিদ। শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নিজ বাড়িতে মাকে নৃশংসভাবে হত্যা করে থানায় এসে নিজেই আত্মসমর্পণ করেন তিনি। নিহত আনোয়ারা বেগমের মুখ, মাথা ও হাতে কোপের চিহ্ন রয়েছে।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস জানান, হোসাইন মোহাম্মদ আবিদকে আটক করা হয়েছে। হত্যার কারণ জানতে তদন্ত করা হচ্ছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা