সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বর্তমান ইসির অধীনে নির্বাচনে যাওয়া মানেই আত্মহত্যা: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

বর্তমান ইসির অধীনে নির্বাচনে যাওয়া মানেই আত্মহত্যা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সারা দেশে হরতাল পালনের খবর জানাতে আজ সোমবার (২০ নভেম্বর) বিকেলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এই মন্তব্য করেন তিনি।

এসময় রিজভী বলেন, ‘বর্তমান ইসি যে সরকারের পথরেখা অনুসারে চলবে তার প্রমাণ তারা (ইসি) নিজেরাই দিচ্ছে। সরকারের সাজানো প্রশাসনের কোনো রদবদল করবে না বলে তারা জানিয়েছে। তাদের জন্য এটাই স্বাভাবিক। এই ইসি কী করে গ্যারান্টি দিতে পারে, এখানে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন হবে? তাদের আওয়ামী সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, এটাই তো বাস্তব সত্য। কারণ প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ নির্বাচন কমিশনারদের রক্ত পরীক্ষা করে তাদের কমিশনে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সুতরাং এটি হবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন একদলীয় বাকশালী নির্বাচন। এই নির্বাচনে অংশগ্রহণের অর্থই হলো নির্বাচনী আত্মহত্যা।’ সংবাদ সম্মেলনে আগামী ২২ ও ২৩ নভেম্বর ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করেন রিজভী।

দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক মিত্র জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ২০১৩ সালে হাইকোর্টে সংখ্যাগরিষ্ঠের রায়ে বাতিল করার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যে আপিল করা হয়েছিল গতকাল (রোববার) তা ‘ডিসমিস ফর ডিফল্ট’ করা হয়েছে। আপিলকারী দল রায়টিকে ‘ন্যায় ভ্রষ্ট’ বলে উল্লেখ করে তাদের সুবিচার থেকে বঞ্চিত করার অভিযোগ করেছে।’

তিনি বলেন, ‘সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দল এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ন্যায়ভ্রষ্ট রায় প্রদানের মাধ্যমে তাদের সুবিচার থেকে বঞ্চিত করার দৃষ্টান্ত নতুন নয় বলেই দেশবাসী এই রায়ে বিস্মিত না হলেও সুবিচার লাভে শেষ আশ্রয়স্থল বিচার বিভাগে যুক্ত ব্যক্তিগণের রাজনৈতিক পক্ষপাতমূলক বক্তব্য এবং ক্ষমতাসীন সরকারের ইচ্ছাপূরণে সহায়তার ঘটনায় হতাশ হয়ে পড়ছে। যে রাজনৈতিক দলের বিস্তৃতি সারা দেশে দৃশ্যমান। জাতীয় সংসদ থেকে শুরু করে স্থানীয় সরকারের প্রায় সব স্তরে প্রতিনিধিত্বশীল থাকার প্রমাণিত দৃষ্টান্তের অধিকারী। তবে, নিবন্ধন বাতিল হওয়ার পাশাপাশি নাম গোত্রহীন অপরিচিত দলকে নিবন্ধন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়ার দৃষ্টান্ত সুবিচারের প্রমাণ বহন করে না। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ক্ষমতাসীন সরকারের বিরোধিতা করা যে কোনো রাজনৈতিক দলের গণতান্ত্রিক অধিকার এবং সেই অধিকারের সুরক্ষা বিচার বিভাগের কাছেই প্রাপ্য। এর ব্যতিক্রম গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচারের পরিপন্থি এবং অগ্রহণযোগ্য।’

‘নির্বাচনের মাঠ খালি করতে কেন্দ্রীয় নেতাদের সাজা’ দেওয়া হচ্ছে অভিযোগ করে রিজভী বলেন, ‘দলের যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপুসহ ১৪ জন নেতা এবং রংপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আনিসুর রহমান লাকু, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব মাহফুজ উন নবী ডন, জেলা যুব দলের সহসভাপতি তারেক হাসান সোহাগ, মহানগর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব জহির আলম নয়নকে ‘মিথ্যা মামলায় ফরমায়েশি রায়ে সাজা’ প্রদানের নিন্দা জানাচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘এসব ফরমায়েশি রায় সুপরিকল্পিত। নির্বাচনের আগে মাঠ ফাঁকা করার জন্য বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের শুধু মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তারই নয়, পুরোনো মামলায় সাজা দেওয়ার হিড়িক শুরু হয়েছে। সজীব তরুণ এসব নেতাদের যদি সাজা দিয়ে আটকিয়ে রাখা যায় তাহলে শেখ হাসিনার মসনদ টিকে থাকবে বহুদিন, এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এসব নেতাদের সাজা দেওয়া হয়েছে।’

‘কারাগারে বিরোধী নেতাদের ডিভিশন প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে’ জানিয়ে রিজভী আরও বলেন, ‘কারাগারে বিরোধীদলের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান ও সাবেক এমপি জাতীয় পার্টির (জাফর) মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকনকে কারাগারে ডিভিশন হচ্ছে না।’ এ ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে রিজভী বলেন, ‘সংসদ সদস্য ছিলেন তাদের ডিভিশন দেওয়া হয় না। কিন্তু আমি জানি, আমাদের তো প্রায়ই এই সরকারের আমলে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের ডিভিশন দেওয়া হয়েছে... শুধু ক্ষমতাসীন দলের কানেকশনের কারণে। আর দেশের সুপরিচিত রাজনীতিবিদ ও এমপিদের ইচ্ছাকৃতভাবে তাদের ডিভিশন দেওয়া হয়নি, তাদের অমানবিক পরিবেশে মেঝেতে থাকতে দেওয়া হয়েছে। এই শীতে মেঝের ঠান্ডায় তারা চরম শ্বাসকষ্টসহ নানাবিধ রোগে ভুগছেন। আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও কারাকর্তৃপক্ষ এখনো তাদের ডিভিশন দিচ্ছে না।’

সারা দেশে গ্রেপ্তার ও নির্যাতন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, প্রাপ্ত তথ্যনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের মোট গ্রেপ্তার ৪৮০ জনের অধিক নেতাকর্মী, মোট মামলা ১৭টি, মোট আসামি ১৯৯০ জনের অধিক, মোট আহত ৮০ জনের অধিক নেতাকর্মী। এ ছাড়া ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের আগে-পরে অদ্যাবধি মোট গ্রেপ্তার ১৪২০০ জনের অধিক নেতাকর্মী, মোট মামলা ৩৩১টির অধিক, মোট আহত ৪৩১৩ জনের অধিক নেতাকর্মী এবং মৃত্যু ১৫ জন (সাংবাদিক একজন)।

Header Ad
Header Ad

দুর্দান্ত ডেথ বোলিংয়ে ঘুরলো ম্যাচের মোড়, রংপুরের সাতে সাত

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচে রংপুর রাইডার্স টানা সপ্তম জয় তুলে নিয়েছে। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে খুলনা টাইগার্সকে ৮ রানে হারিয়ে অপরাজিত অবস্থান ধরে রেখেছে তারা।

টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে রংপুরের শুরুটা ছিল নড়বড়ে। তবে খুশদিল শাহের ৩৫ বলে অপরাজিত ৭১ রানের ঝড়ো ইনিংস এবং ইফতিখার আহমেদের ৩৬ বলে ৪৩ রানের সুবাদে ২০ ওভারে ১৮৬ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর গড়ে তারা। খুলনার হয়ে আবু হায়দার রনি ও হাসান মাহমুদ নেন দুটি করে উইকেট।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে মোহাম্মদ নাঈম (৪১ বলে ৫৮) এবং মেহেদী হাসান মিরাজের (২৪ বলে ৩৯) দ্রুতগতির ইনিংসে জয়ের কাছাকাছি পৌঁছে যায় খুলনা টাইগার্স। কিন্তু রংপুরের ডেথ বোলিংয়ের দুর্দান্ত প্রদর্শনীতে শেষ ওভারে ১২ রান দরকার থাকা সত্ত্বেও মাত্র ৩ রান করতে পারে খুলনা। আকিফ জাভেদের ৩ উইকেট এবং সাইফউদ্দিনের নিয়ন্ত্রিত বোলিং রংপুরকে জয় এনে দেয়।

এ জয়ের ফলে রংপুর রাইডার্স বিপিএলের পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে।

Header Ad
Header Ad

বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে বললেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান।

সাক্ষাতের সময় উপাচার্য কামরুল আহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষার্থীদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন, এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক অগ্রগতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেন। তিনি উল্লেখ করেন যে, জাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ ইতোমধ্যে প্রকাশ করা হয়েছে এবং আগামী ১ ফেব্রুয়ারি তফসিল ঘোষণা করার পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়া গত ১০ জানুয়ারি খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

জাকসু নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "যদি আপনারা চান, তাহলে জাকসু নির্বাচন আয়োজন করুন। নির্বাচনটি আপনাদের নেতৃত্বে সফলভাবে অনুষ্ঠিত হোক।"

উপাচার্য জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে মাত্র ৯বার জাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিল ১৯৯২ সালে। দীর্ঘ ৩৩ বছর প্ল্যাটফর্মটি নিষ্ক্রিয় থাকার পর নতুন করে এটি চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এছাড়া জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী-শিক্ষক ও সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনার মামলা এবং আহতদের চিকিৎসার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ৩৭ লাখ টাকা প্রদানের বিষয়েও প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান, অধ্যাপক সোহেল আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আবদুর রবসহ আরও অনেকে।

Header Ad
Header Ad

এইচএমপিভি নিয়ে শাহজালাল বিমানবন্দরে সতর্কতা জারি

ছবি: সংগৃহীত

হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস (এইচএমপিভি) সংক্রমণ প্রতিরোধে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বিশেষ সতর্কতা জারি করেছে। সোমবার বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক কামরুল ইসলাম এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে সব এয়ারলাইন্স ও সংশ্লিষ্ট পক্ষকে অবহিত করেছেন।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরামর্শ অনুযায়ী বিমানবন্দর সংশ্লিষ্ট সবাইকে এই ভাইরাস মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যাত্রী, স্টাফ এবং দর্শনার্থীদের মাস্ক পরা ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে উৎসাহিত করা হয়েছে। কারো মধ্যে জ্বর, কফ, বা শ্বাসকষ্টের লক্ষণ দেখা দিলে তাৎক্ষণিকভাবে বিমানবন্দরের হেলথ সার্ভিসে জানাতে বলা হয়েছে।

এয়ারলাইন্সগুলোকে তাদের ফ্লাইট পরিচালনার সময় সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিশেষত, যেসব দেশে এইচএমপিভি সংক্রমণের হার বেশি, সেসব দেশ থেকে যাত্রী পরিবহনের সময় বাড়তি সতর্কতা নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে। এছাড়া, ফ্লাইটে কোনো আক্রান্ত রোগী থাকলে এয়ারক্রুদের কীভাবে তাকে সেবা দিতে হবে, সে বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

গতকাল রবিবার আইইডিসিআর জানিয়েছে, বাংলাদেশে এই ভাইরাসে প্রথম আক্রান্ত হিসেবে একজন নারী শনাক্ত হয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে জারি করা নির্দেশনায় বলা হয়েছে, চীনসহ উপমহাদেশের বিভিন্ন দেশে এই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিশু, বয়স্ক, গর্ভবতী নারী এবং দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তিরা বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন।

সংক্রমণ প্রতিরোধে করণীয়:

  • মাস্ক পরিধান করুন।
  • হাঁচি বা কাশির সময় নাক-মুখ ঢেকে রাখুন।
  • ব্যবহৃত টিস্যু ঢাকনাযুক্ত ঝুড়িতে ফেলুন এবং হাত ধুয়ে ফেলুন।
  • আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন এবং তিন ফুট দূরত্ব বজায় রাখুন।
  • নিয়মিত সাবান-পানি বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিষ্কার করুন।
  • অসুস্থ হলে বাড়িতে থাকুন এবং প্রয়োজনে নিকটস্থ হাসপাতালে যোগাযোগ করুন।

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জনগণকে সচেতন থাকার পাশাপাশি নির্দেশনাগুলো মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দুর্দান্ত ডেথ বোলিংয়ে ঘুরলো ম্যাচের মোড়, রংপুরের সাতে সাত
বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে বললেন প্রধান উপদেষ্টা
এইচএমপিভি নিয়ে শাহজালাল বিমানবন্দরে সতর্কতা জারি
স্বচ্ছ ভোটার তালিকা ১৮ কোটি মানুষের আমানত : নির্বাচন কমিশনার
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা বহিষ্কার
ইবিতে পরীক্ষা দিতে এসে তোপের মুখে ছাত্রলীগ নেতা, থানায় সোপর্দ
এবার মাদক অধিদপ্তরের ডিসপ্লেতে ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনের বিরুদ্ধে এক নারীর গুরুতর অভিযোগ
জাপানে ৬.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
বাংলাদেশে কিছুই নেই, ওই দেশে দরিদ্র মানুষ বেশি: বিজেপি নেতা
গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাব প্রত্যাহারের আহ্বান জামায়াতের
ভারতে পালানোর সময় ইডেন ছাত্রলীগ নেত্রী সুস্মিতা গ্রেপ্তার
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন ১৭ ফেব্রুয়ারি
সীমান্তে উত্তেজনা: নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে তলব
পুলিশে বড় রদবদল, ৭৫ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
৫ আগস্ট ‘সার্বক্ষণিক যোগাযোগে’ ছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের সেনাপ্রধান
জাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশ, তফসিল ১ ফেব্রুয়ারি
বিপিএলে টানা তিন জয়ে উড়ছে চট্টগ্রাম কিংস
প্রথমবার বিদেশি লিগে খেলার সুযোগ পেলেন পেসার নাহিদ রানা
সচিবালয়ের সামনে এসআইদের আমরণ অনশনের ডাক