সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

২৮ অক্টোবর রাজপথ আওয়ামী লীগের দখলে থাকবে: তথ্যমন্ত্রী

ফাইল ছবি

আগামী ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের দিন রাজপথ আওয়ামী লীগের দখলে থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

রোববার সচিবালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু সমগ্র’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

আগামী ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ। এ কর্মসূচি নিয়ে আপনারা চাপ অনুভব করছেন কি না জানতে চাইলে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘দেখুন বিএনপির মহাসমাবেশ, ছোট সমাবেশ, মাঝারি সমাবেশ, বিএনপির হাঁটা কর্মসূচি, দৌড় কর্মসূচি, বসা কর্মসূচি, ভবিষ্যতে হয়তো হামাগুড়ি কর্মসূচি- এগুলো নিয়ে আমরা কখনোই চাপ অনুভব করিনি। আমরা রাজপথের দল, রাজপথে আছি, রাজপথে থাকব। ২৮ তারিখে রাজপথ আওয়ামী লীগের দখলে থাকবে ইন-শা-আল্লাহ।’

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, যে স্বপ্ন নিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছে তা ধুলায় মিশে গেছে। গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে- এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ফখরুল সাহেব আসলে কি বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন- এটি তার কাছে আমার প্রথম প্রশ্ন। কারণ তিনি কয়েক মাস আগে বলেছিলেন পাকিস্তানই ভালো ছিল। যিনি পাকিস্তানই ভালো ছিল বলেছেন, তিনি বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলেন কি না সেটি তো বিরাট একটা প্রশ্ন।’

তিনি বলেন, ‘আমি কারো বাবা নিয়ে কথা বলতে চাই না। তবুও বলি, তার (মির্জা ফখরুল) বাবা পাকিস্তান সমর্থক একজন মানুষ ছিলেন, এটি দিবালোকের মতো সত্য। সত্যকে তো কেউ অস্বীকার করতে পারে না। তার (মির্জা ফখরুল) বক্তব্য বলে তিনি বাংলাদেশ নিয়ে স্বপ্নই দেখেননি। যারা বাংলাদেশ নিয়ে স্বপ্ন দেখেনি বরং যারা পাকিস্তানের পক্ষে অবলম্বন করেছিল। সেইসব লোকের সন্নিবেশ ঘটিয়ে বিএনপি গঠিত হয়েছিল।’

‘যারা স্বপ্ন দেখে বাংলাদেশটা রচনা করে গেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের পূর্বসূরী মুক্তিযোদ্ধারা, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকরা- সেই দেশের চেতনার বেদীমূলে আঘাত করেছিল জিয়াউর রহমান এবং বিএনপি।' মির্জা ফখরুলরা যে সব কথা বলে তা নিজেরা বিশ্বাস করেন না মন্তব্য করে এ আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, সব সূচকে আমরা পাকিস্তানকে পেছনে ফেলেছি। যখন দেশকে নিয়ে সবাই প্রশংসা করে, উনি তখন হতাশ। কারণ উনি পাকিস্তানের স্বপ্ন দেখেন।’

বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক ‘মুজির-একটি জাতির রূপকার’ সিনেমায় জিয়াউর রহমান ঠিকভাবে চিত্রিত হননি, বিএনপির এ মন্তব্য প্রসঙ্গে প্রশ্নে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, এটি বঙ্গবন্ধুর জীবন নিয়ে একটি বায়োপিক। বঙ্গবন্ধু কিভাবে খোকা থেকে শেখ মুজিব, শেখ মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধু থেকে জাতির পিতা এ ছবিটিতে সেটিই উঠে এসেছে। এ ছবি দেশে-বিদেশে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে।

হাছান মাহমুদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যে জিয়াউর রহমান যুক্ত ছিল এটা খুনিরাই দম্ভ করে যখন খুনের দায় স্বীকার করেছিল। এক যুগের বেশি সময় ধরে বিচারে খুনি এবং সাক্ষীরা সবাই জিয়াউর রহমানের সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করে গেছে। মামলা শুরু হওয়ার আগে কর্নেল ফারুক রশীদ লন্ডনে এক টেলিভিশনে সাক্ষাৎকারে দম্ভভরে খুনের দায় স্বীকারের সময়ও জিয়াউর রহমানের সংশ্লিষ্টতার কথা বলেছেন। ছবিতে সেই বিষয়টা পুরো আসেনি।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি যদি বলে থাকে যে, জিয়াউর রহমানকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করা হয়নি সেটি ‘টু সাম এক্সটেন্ট’সঠিক। কারণ তিনি যে পরিমাণে বঙ্গবন্ধুর খুনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ছবিতে এটা পুরো আসেনি।

Header Ad
Header Ad

এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  

সিলেট নগরীর সোবাহানীঘাট এলাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালের বোর্ড রুমে তালামীযে ইসলামিয়া ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে বৈঠক হয়। ছবিঃ সংগৃহীত

সিলেটের এমসি কলেজে ছাত্রাবাসে তালামীযে ইসলামিয়ার এক কর্মীকে মারধরের ঘটনায় ছাত্রশিবিরের কিছু কর্মী জড়িত বলে জানিয়েছে জামায়াত ইসলামী।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় সিলেট নগরীর সোবাহানীঘাট এলাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালের বোর্ড রুমে তালামীযে ইসলামিয়া ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে বৈঠক শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন জামায়াতের সিলেট মহানগরের আমির মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম।

তিনি বলেন, “ফেইসবুকে একটি পোস্টকে কেন্দ্র করে সেখানে (এমসি কলেজে) যে বাড়াবাড়িটুকু হয়েছে, আমাদের দৃষ্টিতে সেখানে ছাত্রশিবিরের কিছুসংখ্যক কর্মী এটার সঙ্গে জড়িত এবং যেটা করেছে সেটা অন্যায়ভাবে করেছে এবং সেটা দুঃখজনক। আমরা এই ঘটনার নিন্দা জানাই। দুঃখপ্রকাশ করছি।”

শিবির ও তালামীযকে একই আদর্শের সংগঠন হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “দুটি সংগঠনই আমাদের হৃদয়ের ভালোবাসার সংগঠন। আমরা পরস্পরই ইসলামী সংগঠন, আমরা দেশ ও জাতির ভালো চাই। নিজেদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি হলে বিরোধীপক্ষ উপকৃত হবে। ভবিষ্যতে আর কোনো এ ধরণের ভুলবুঝাবুঝি তৈরি হলে আমরা পরস্পর বসে এ ব্যাপারে মীমাংসার দিকে যাব। কোন কর্মীও যেনো বাড়াবাড়ি না করে।”

এর আগে বুধবার রাতে এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে ইংরেজি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান রিয়াদকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ ওঠে ছাত্র শিবিরের বিরুদ্ধে।

আহত রিয়াদ আনজুমানে তালামীযে ইসলামীয়া নামের একটি রাজনৈতিক সংগঠনের এমসি কলেজ শাখার সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছেন।

এদিকে, রোববার রাতে সিলেট মহানগর জামায়াতের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, "এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে সৃষ্ট অনাকাঙ্খিত ঘটনার আপোষ নিষ্পত্তি হয়েছে। কয়েকজন ছাত্রের মধ্যে সংঘটিত অনাকাঙ্খিত ঘটনাটি নিয়ে তৃতীয় পক্ষের অবৈধ ফায়দা হাসিল ও ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে এক মতবিনিময় সভা করেন সিলেট জামায়াত ও আঞ্জুমানে আল ইসলাহ নেতৃবৃন্দ।"

“সভায় সংঘটিত অনাকাঙ্খিত ঘটনার ব্যাপারে নিন্দা জানানো হয় ও দুঃখ প্রকাশ করা হয়। এছাড়া ইসলামী সংগঠনগুলোর মধ্যে ঐক্য সুদৃঢ় করা, পরস্পর উস্কানী ও উত্তেজনামূলক বক্তব্য পরিহারের আহ্বান জানানো হয়। দুই পক্ষের মধ্যে সৃষ্ট ঘটনায় ৩য় পক্ষ যাতে অবৈধ ফায়দা হাসিল করতে না পারে সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে বলা হয়। ”

মতবিনিময় সভায় জামায়াত নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সিলেট মহানগর জামায়াতের আমীর মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা হাবিবুর রহমান এবং জেলা জামায়াত নেতা ও সাবেক দক্ষিণ সুরমা উপজেলা চেয়ারম্যান মাওলানা লোকমান আহমদ।

আঞ্জুমানে আল ইসলাহ নেতৃবৃন্দের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন- মাওলানা রেদওয়ান আহমদ চৌধুরী ফুলতলী, মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, এডভোকেট মাওলানা আব্দুর রকীব, হাফিজ নাজমুল হুদা, মাওলানা জৈন উদ্দিন ও কাজী বুরহান উদ্দিন।

এদিকে, সিলেট মহানগর জামায়াতের আমির মো. ফখরুল ইসলামের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে রাতে ছাত্রশিবির সিলেট মহানগর শাখা সভাপতি শাহীন আহমদ ও সেক্রেটারি শহিদুল ইসলাম সাজু যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন।

ছাত্রশিবির মহানগর শাখার প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক নাঈম হোসাইন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, “সিলেটের এমসি কলেজে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি দিনগত রাতে শিক্ষার্থীদের পারস্পরিক দ্বন্দ্বে হাতাহাতির ঘটনায় কয়েকজন আহত হন। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কিছু স্থানীয় রাজনৈতিক মহল ফায়দা হাসিল করতে ছাত্রশিবিরের ওপর দায় চাপিয়ে আসছে। রোববার সন্ধ্যায় মহানগর জামায়াতের আমির ফখরুল ইসলামের প্রদত্ত বক্তব্য আমাদের নজরে আসে। আমরা তার এই বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। ”

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, “শিক্ষার্থীদের পারস্পরিক দ্বন্দ্বকে সংঘবদ্ধ অপপ্রচারের মাধ্যমে ছাত্রশিবিরে ওপর দায় দিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা ইতোমধ্যে দেশবাসীর দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সিলেট মহানগর জামায়াতের আমিরও এ অপপ্রচার দ্বারা বিভ্রান্ত হয়েছেন বলে মনে করছেন তারা। তারা অবিলম্বে এ বক্তব্য প্রত্যাহারের জন্য আহ্বান জানান।”

Header Ad
Header Ad

লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা

ছবিঃ সংগৃহীত

লালমনিরহাটের হাতিবান্দা মডেল কলেজ দখলের অপচেষ্টা চালিয়েছে জামাত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। তবে স্থানীয় প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের দ্রুত হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে একদল জামাত-শিবির কর্মী কলেজ ক্যাম্পাসে জড়ো হয়ে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। তারা লাঠিসোটা নিয়ে কলেজ প্রশাসনের ওপর হামলার চেষ্টা চালায় এবং কলেজের আসবাবপত্র ভাঙচুর করে।

এ বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার অপচেষ্টা চালিয়ে আসছে। তবে প্রশাসনের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা সম্ভব হয়েছে।

কলেজের এক কর্মচারী জানান, জামাত-শিবিরের কর্মীরা তাকে বেধড়ক মারধর করেছে।

এ ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বলেন, "যাদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাবে, তাদের অবশ্যই গ্রেপ্তার করা হবে। এখানে একটি সংঘবদ্ধ মব তৈরির চেষ্টা চলছিল, যা আমরা প্রতিহত করেছি।"

তিনি আরও জানান, "অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে, আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ প্রক্রিয়া চলছে। তবে নিরপরাধ কেউ যেন হয়রানির শিকার না হয়, সেটিও নিশ্চিত করা হবে।"

এ ঘটনায় কয়েকজন শিবির কর্মীকে আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা প্রতিহত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে এবং দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া চলছে।

Header Ad
Header Ad

গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার  

ছবিঃ সংগৃহীত

গাইবান্ধায় পৃথক অভিযানে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার রাতে গাইবান্ধা শহরে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে শহরের ১নং রেলগেট এলাকা থেকে মাসুদ রানাকে এবং হাসপাতাল রোড এলাকা থেকে তানভীর আহমেদকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে রয়েছেন, গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মাসুদ রানা (৫০)। তিনি শহরের খানকা শরীফের মৃত মোখলেছার রহমানের ছেলে। গ্রেপ্তার অপরজন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের জেলা শাখার সহ-সভাপতি খন্দকার তানভীর আহমেদ (৩০)। তিনি শহরের সদর হাসপাতাল রোডের খোকা মিয়ার ছেলে।

পুলিশ জানায়, রোববার রাতে শহরের ১নং রেলগেট এলাকা থেকে মাসুদ রানাকে এবং হাসপাতাল রোড এলাকা থেকে তানভীর আহমেদকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর ইসলাম তালুকদার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ওসি বলেন, ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার দুজনই এজাহারভুক্ত আসামি। আজ সোমবার তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  
লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার  
এলিফ্যান্ট রোডের একটি বাসা থেকে ঢাবি ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
চ্যানেল ‘চ্যানেল ওয়ান’ সম্প্রচারে বাধা নেই  
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙার অভিযোগ  
‘ডু অর ডাই’ ম্যাচে নিউজল্যান্ডের বিপক্ষে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আ:লীগ পাচার হওয়া অর্থ দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা  
বনশ্রীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে ২০০ ভরি সোনা ছিনতাই    
চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা