সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই

ছবি সংগৃহিত

সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

সোমবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক নির্বাচনীদল সংলাপের কথা বলেছেন— সে বিষয়ে আপনার বক্তব্য কী- জানতে চাইলে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, দেখুন আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র যেকোনো পরামর্শ দিতে পারে। দেশটা আমাদের এবং দেশের মালিক জনগণ এখন বন্ধুরাষ্ট্র কে কী বললো সেটি গুরুত্বপূর্ণ নয়। দেশের জনগণ কী চায় সেটি হচ্ছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তারা পরামর্শ দিতে পারে সেটা গ্রহণ করবো কি করবো না সম্পূর্ণ আমাদের এখতিয়ার।

নির্বাচনকালীন সরকার কি গতবারের মতো হবে, নাকি কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে- এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের কোনো প্রয়োজন বা বাধ্যবাধকতা নেই। এটি প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার।

তিনি বলেন, নির্বাচনকালীন বর্তমান মন্ত্রিসভার পুরোটা থাকবে কি না, নাকি সেটি ছোট করবেন কিংবা বড় করবেন, সেটি প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার। নির্বাচনকালীন বর্তমান সরকারই নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব পালন করবে। নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হবে বা হতে যাচ্ছে এই কথাগুলো আসলে সংবিধান সম্মত নয়। সংবিধানে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। এটি সম্পূর্ণভাবে প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ার।

বিএনপি নেতা মির্জা ফখরুল সাহেবের একটা কথা খুব আলোচিত হয়েছে। তিনি বলেছেন সরকার পতনের যে চলমান আন্দোলন সেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমাবিশ্বের সমর্থন তাদের প্রতি রয়েছে। এজন্য তারা এগিয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে মতামত জানতে চাইলে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, তিনি যে সমর্থনের কথা বললেন সেটা হলো, তাদের অবস্থান তাদের সাহস যোগাচ্ছে। আসলে তাদের আন্দোলনকে কেউ সমর্থন দেয় না। পশ্চিমা বিশ্বের অবস্থান যেমন ইসরাইলকে সাহস যোগাচ্ছে। মির্জা ফখরুল ইসলামের বক্তব্য শুনে মনে হচ্ছে পশ্চিমাদের অবস্থান তাদের (বিএনপি) সাহস যোগাচ্ছে। দুইটার মধ্যে মিল আছে।

তিনি বলেন, পশ্চিমা বিশ্বের অবস্থান ইসরাইলকে স্পষ্ট সাহস যোগাচ্ছে এবং পশ্চিমাবিশ্বের বিভিন্ন দেশে ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি,অস্ট্রিয়া এমনকি অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশে ফিলিস্তিনিতের পক্ষে মিছিল, মিটিং, সমাবেশ করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অর্থাৎ মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে সেখানে দমন করা হয়েছে।

যেকোন বিষয়ে মত প্রকাশ করতে পারার অধিকারটাই হলো মতপ্রকাশের স্বাধীনতা- উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এখন ইসরাইলিদের বিপক্ষে যাবে বিধায় ফিলিস্তিনিদের পক্ষে কেউ কথা বলতে পারবে না। ফ্রান্সের আইনমন্ত্রী বলেছেন যে এ ব্যাপারে কেউ কোনো বক্তব্য রাখলে সেটি আইনত দণ্ডনীয় হিসেবে ধরা হতে পারে। অর্থাৎ পশ্চিমাবিশ্বের অবস্থান একদিকে ইসরাইলকে সাহস যোগাচ্ছে, আরেক দিকে মির্জা ফখরুল সাহেবকে সাহস যোগাচ্ছে।

তিনি বলেন, বিএনপি যেভাবে শেখ হাসিনার পদত্যাগ, সংসদ বাতিল, তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হবে— এসব শর্ত দিয়ে কখনো সংলাপ হতে পারে না।

Header Ad
Header Ad

এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  

সিলেট নগরীর সোবাহানীঘাট এলাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালের বোর্ড রুমে তালামীযে ইসলামিয়া ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে বৈঠক হয়। ছবিঃ সংগৃহীত

সিলেটের এমসি কলেজে ছাত্রাবাসে তালামীযে ইসলামিয়ার এক কর্মীকে মারধরের ঘটনায় ছাত্রশিবিরের কিছু কর্মী জড়িত বলে জানিয়েছে জামায়াত ইসলামী।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় সিলেট নগরীর সোবাহানীঘাট এলাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালের বোর্ড রুমে তালামীযে ইসলামিয়া ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে বৈঠক শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন জামায়াতের সিলেট মহানগরের আমির মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম।

তিনি বলেন, “ফেইসবুকে একটি পোস্টকে কেন্দ্র করে সেখানে (এমসি কলেজে) যে বাড়াবাড়িটুকু হয়েছে, আমাদের দৃষ্টিতে সেখানে ছাত্রশিবিরের কিছুসংখ্যক কর্মী এটার সঙ্গে জড়িত এবং যেটা করেছে সেটা অন্যায়ভাবে করেছে এবং সেটা দুঃখজনক। আমরা এই ঘটনার নিন্দা জানাই। দুঃখপ্রকাশ করছি।”

শিবির ও তালামীযকে একই আদর্শের সংগঠন হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “দুটি সংগঠনই আমাদের হৃদয়ের ভালোবাসার সংগঠন। আমরা পরস্পরই ইসলামী সংগঠন, আমরা দেশ ও জাতির ভালো চাই। নিজেদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি হলে বিরোধীপক্ষ উপকৃত হবে। ভবিষ্যতে আর কোনো এ ধরণের ভুলবুঝাবুঝি তৈরি হলে আমরা পরস্পর বসে এ ব্যাপারে মীমাংসার দিকে যাব। কোন কর্মীও যেনো বাড়াবাড়ি না করে।”

এর আগে বুধবার রাতে এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে ইংরেজি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান রিয়াদকে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ ওঠে ছাত্র শিবিরের বিরুদ্ধে।

আহত রিয়াদ আনজুমানে তালামীযে ইসলামীয়া নামের একটি রাজনৈতিক সংগঠনের এমসি কলেজ শাখার সহ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছেন।

এদিকে, রোববার রাতে সিলেট মহানগর জামায়াতের পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, "এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে সৃষ্ট অনাকাঙ্খিত ঘটনার আপোষ নিষ্পত্তি হয়েছে। কয়েকজন ছাত্রের মধ্যে সংঘটিত অনাকাঙ্খিত ঘটনাটি নিয়ে তৃতীয় পক্ষের অবৈধ ফায়দা হাসিল ও ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে এক মতবিনিময় সভা করেন সিলেট জামায়াত ও আঞ্জুমানে আল ইসলাহ নেতৃবৃন্দ।"

“সভায় সংঘটিত অনাকাঙ্খিত ঘটনার ব্যাপারে নিন্দা জানানো হয় ও দুঃখ প্রকাশ করা হয়। এছাড়া ইসলামী সংগঠনগুলোর মধ্যে ঐক্য সুদৃঢ় করা, পরস্পর উস্কানী ও উত্তেজনামূলক বক্তব্য পরিহারের আহ্বান জানানো হয়। দুই পক্ষের মধ্যে সৃষ্ট ঘটনায় ৩য় পক্ষ যাতে অবৈধ ফায়দা হাসিল করতে না পারে সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে বলা হয়। ”

মতবিনিময় সভায় জামায়াত নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সিলেট মহানগর জামায়াতের আমীর মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা হাবিবুর রহমান এবং জেলা জামায়াত নেতা ও সাবেক দক্ষিণ সুরমা উপজেলা চেয়ারম্যান মাওলানা লোকমান আহমদ।

আঞ্জুমানে আল ইসলাহ নেতৃবৃন্দের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন- মাওলানা রেদওয়ান আহমদ চৌধুরী ফুলতলী, মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, এডভোকেট মাওলানা আব্দুর রকীব, হাফিজ নাজমুল হুদা, মাওলানা জৈন উদ্দিন ও কাজী বুরহান উদ্দিন।

এদিকে, সিলেট মহানগর জামায়াতের আমির মো. ফখরুল ইসলামের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে রাতে ছাত্রশিবির সিলেট মহানগর শাখা সভাপতি শাহীন আহমদ ও সেক্রেটারি শহিদুল ইসলাম সাজু যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন।

ছাত্রশিবির মহানগর শাখার প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক নাঈম হোসাইন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, “সিলেটের এমসি কলেজে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি দিনগত রাতে শিক্ষার্থীদের পারস্পরিক দ্বন্দ্বে হাতাহাতির ঘটনায় কয়েকজন আহত হন। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কিছু স্থানীয় রাজনৈতিক মহল ফায়দা হাসিল করতে ছাত্রশিবিরের ওপর দায় চাপিয়ে আসছে। রোববার সন্ধ্যায় মহানগর জামায়াতের আমির ফখরুল ইসলামের প্রদত্ত বক্তব্য আমাদের নজরে আসে। আমরা তার এই বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। ”

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, “শিক্ষার্থীদের পারস্পরিক দ্বন্দ্বকে সংঘবদ্ধ অপপ্রচারের মাধ্যমে ছাত্রশিবিরে ওপর দায় দিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা ইতোমধ্যে দেশবাসীর দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সিলেট মহানগর জামায়াতের আমিরও এ অপপ্রচার দ্বারা বিভ্রান্ত হয়েছেন বলে মনে করছেন তারা। তারা অবিলম্বে এ বক্তব্য প্রত্যাহারের জন্য আহ্বান জানান।”

Header Ad
Header Ad

লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা

ছবিঃ সংগৃহীত

লালমনিরহাটের হাতিবান্দা মডেল কলেজ দখলের অপচেষ্টা চালিয়েছে জামাত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। তবে স্থানীয় প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের দ্রুত হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে একদল জামাত-শিবির কর্মী কলেজ ক্যাম্পাসে জড়ো হয়ে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। তারা লাঠিসোটা নিয়ে কলেজ প্রশাসনের ওপর হামলার চেষ্টা চালায় এবং কলেজের আসবাবপত্র ভাঙচুর করে।

এ বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার অপচেষ্টা চালিয়ে আসছে। তবে প্রশাসনের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা সম্ভব হয়েছে।

কলেজের এক কর্মচারী জানান, জামাত-শিবিরের কর্মীরা তাকে বেধড়ক মারধর করেছে।

এ ঘটনায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বলেন, "যাদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাবে, তাদের অবশ্যই গ্রেপ্তার করা হবে। এখানে একটি সংঘবদ্ধ মব তৈরির চেষ্টা চলছিল, যা আমরা প্রতিহত করেছি।"

তিনি আরও জানান, "অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে, আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ প্রক্রিয়া চলছে। তবে নিরপরাধ কেউ যেন হয়রানির শিকার না হয়, সেটিও নিশ্চিত করা হবে।"

এ ঘটনায় কয়েকজন শিবির কর্মীকে আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা প্রতিহত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে এবং দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া চলছে।

Header Ad
Header Ad

গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার  

ছবিঃ সংগৃহীত

গাইবান্ধায় পৃথক অভিযানে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার রাতে গাইবান্ধা শহরে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে শহরের ১নং রেলগেট এলাকা থেকে মাসুদ রানাকে এবং হাসপাতাল রোড এলাকা থেকে তানভীর আহমেদকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে রয়েছেন, গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মাসুদ রানা (৫০)। তিনি শহরের খানকা শরীফের মৃত মোখলেছার রহমানের ছেলে। গ্রেপ্তার অপরজন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের জেলা শাখার সহ-সভাপতি খন্দকার তানভীর আহমেদ (৩০)। তিনি শহরের সদর হাসপাতাল রোডের খোকা মিয়ার ছেলে।

পুলিশ জানায়, রোববার রাতে শহরের ১নং রেলগেট এলাকা থেকে মাসুদ রানাকে এবং হাসপাতাল রোড এলাকা থেকে তানভীর আহমেদকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর ইসলাম তালুকদার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ওসি বলেন, ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার দুজনই এজাহারভুক্ত আসামি। আজ সোমবার তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  
লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার  
এলিফ্যান্ট রোডের একটি বাসা থেকে ঢাবি ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
চ্যানেল ‘চ্যানেল ওয়ান’ সম্প্রচারে বাধা নেই  
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙার অভিযোগ  
‘ডু অর ডাই’ ম্যাচে নিউজল্যান্ডের বিপক্ষে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আ:লীগ পাচার হওয়া অর্থ দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা  
বনশ্রীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে ২০০ ভরি সোনা ছিনতাই    
চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা