মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

এক-দেড় মাসের মধ্যে আমাকেও কারাগারে যাওয়া লাগতে পারে: ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ।ছবি সংগৃহিত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আগামী এক দেড় মাসের মধ্যে আমাকেও কারাগারে যাওয়া লাগতে পারে।

বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনায় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 'নব্বইয়ে'র গণঅভ্যুত্থানও কিছু কথা' বইয়ের মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে- এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এখানে নব্বইয়ে'র ডাকসু ও সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

ফখরুল বলেন, 'নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থান সফল হওয়ার পরে নতুন একটি কনসেপ্ট এসেছে, যেটা আজকের দিনের জন্য সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক—একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন। সেদিন সাহাবুদ্দীনের (সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ) অধীনে নির্বাচন হয়েছিল এবং সাহাবুদ্দীন যে উপদেষ্টামণ্ডলীদের নিয়ে নির্বাচন পরিচালনা করেছিলেন সেটা ছিল বাংলাদেশের রাজনীতি একটি নতুন ধারণা। এর আগে সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে, প্রথমবারের মতো এখানে নির্দলীয়, নিরপেক্ষ এবং অসামরিক-বেসামরিক নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে সরকারের পরিচালনায় নির্বাচন হয়েছে।'

তিনি বলেন, 'সে কারণেই দেখা যায়, সবচেয়ে ভালো নির্বাচন যদি হয়ে থাকে সেটা ছিল একানব্বইয়ের নির্বাচন। ওই ধারণা থেকেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণা উঠে এসেছে। সেই ধারণা থেকেই আজকে এ দেশের মানুষ ওই একই জিনিস চায়। আজকে প্রায় ৩০ বছর পরে ওই একই কথা আমাদের বলতে হচ্ছে। নির্বাচন তো আমরা চাই, কারণ নির্বাচন ছাড়া তো পরিবর্তনের কোনো উপায় নেই! এটা তো আমরা বিশ্বাস করি; যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি।'

আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা দেখছি, যদি সেটা দলীয় সরকারের অধীনে হয় তাহলে সেটা কখনোই নিরপেক্ষ হয় না। বিশেষ করে সরকারে যদি আওয়ামী লীগ থাকে, তাহলে কখনোই নিরপেক্ষ হতে পারে না,' বলেন বিএনপি মহাসচিব।

রাজনৈতিকভাবে এই জাতির অস্তিত্ব গণতান্ত্রিক জাতি হিসেবে টিকে থাকবে কি থাকবে না সেই প্রশ্নের সামনে এসেছে মন্তব্য করে ফখরুল বলেন, 'দুর্ভাগ্য আমাদের আজকে স্বাধীনতার ৫২ বছর পরে যখন আমরা দেখতে পাই গণতন্ত্র সম্পূর্ণভাবে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। নির্বাসিত হয়ে গেছে। গণতন্ত্রকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।'

বিএনপি মহাসচিব বলেন, 'আমানুল্লাহ আমানকে আগামী ১০ তারিখ আত্মসমর্পণ করতে হবে, কারাগারে চলে যেতে হবে—মিথ্যা মামলায়। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া গৃহবন্দি হয়ে আছেন। তারেক রহমান সাহেব নির্বাসিত হয়েছেন। প্রতিদিনের দৃশ্য, হাজার হাজার বিএনপি নেতাকর্মী কোর্টের বারান্দায় ঘোরাঘুরি করছেন। বিভিন্ন আদালতে ঢুকছেন। এ দৃশ্য কোনো গণতান্ত্রিক দেশের দৃশ্য হতে পারে না।'

'আজকে অনেক বুদ্ধিজীবী টেলিভিশন টক-শোতে অনেক কথা বলেন। তথাকথিত অত্যন্ত উচ্চ শিক্ষিত ভদ্রলোকেরা গণতন্ত্রের কথা বলেন। তারা প্রমাণ করতে চান, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় দল এবং আওয়ামী লীগ একমাত্র দল যারা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে পারে। আমি তাদের অনুরোধ করব, দয়া করে ঢাকার নিম্ন আদালতে যান। গিয়ে দেখুন, সেখানে একেবারে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে এ দেশের মুক্তিযোদ্ধা এবং যারা দেশের ভাগ্য পরিবর্তন করার জন্য কাজ করেছে অতীতে তাদের সবাইকে এক কাতারে দাঁড়িয়ে আদালতে হাজিরা দিতে হচ্ছে,' যোগ করেন তিনি।

ফখরুল আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, 'গত কয়েক দিন আগে আমার মামলার বিচার শুরু হয়েছে। আমার ধারণা এক-দেড় মাসের মধ্যেই আমানের মতো আমাকেও চলে যেতে হবে ভেতরে। অর্থাৎ, তাদের উদ্দেশ্য অত্যন্ত পরিষ্কার। যারা এই সরকারের বিরোধিতা করছে, যারা এই সরকারের পক্ষে নয়, যারা এই সরকারকে বলছে তুমি অনেক খারাপ কাজ করেছো—সরে যাও, তাদের সবাইকে তারা কারাগারে ঢুকিয়ে দিচ্ছে।'

দেশের বুদ্ধিজীবী ও সম্পাদকদের কোর্টের বারান্দায় গিয়ে দেখার আহ্বান করে মির্জা ফখরুল বলেন, গিয়ে দেখুন কিভাবে নেতাকর্মীরা হাজিরা দেয়। কত সাধারণ মানুষ ও নেতাকর্মীরা যাচ্ছে। বলেন তো গণতন্ত্র আছে! এমন বিচার ব্যবস্থা, যদি হাইকোর্টে জামিন দেয়, সেটা এ আবার নিম্ন কোর্টে আটকে দেয়।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের একটা ইতিহাস তারা গণতন্ত্র বিশ্বাস করে না। এটা বললে তাদের গা জ্বালা করে। তারা কি অস্বীকার করতে পারবে তারা এ কাজটি করেনি। ১৯৭৫ সালে তো তার বাকশাল কায়েম করেছিল গণতন্ত্রকে হত্যা করে।

 

Header Ad
Header Ad

৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত

নাজমুল হোসেন শান্ত। ছবিঃ সংগৃহীত

৩০০ বলের মধ্যে ১৮১টি বল ডট দেয় বাংলাদেশ। অর্থাৎ, অর্ধেকেরও বেশি বল ডট গেছে। ১১৯ বলে ২৩৬ রান তুলেছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। রান তো করতেই পারেননি, অহেতুক শটে দলের বিপদ বাড়িয়েছেন দুই অভিজ্ঞ মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ।

'এ' গ্রুপে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ উইকেটে হেরে নিজেদের পাশাপাশি পাকিস্তানের বিদায়টাও নিশ্চিত করেছে নাজমুল হোসেন শান্তরা। হারের পর ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন এলোমেলো ক্রিকেটের কথা।

শান্ত বলেন, ‘আমরা সিরিজ জিতলেও বেশির ভাগ সময় ঘরের মাঠে জিতি। দেশের বাইরে সিরিজ কমই জেতা হয়। আইসিসি ইভেন্টেও একই অবস্থা। একদিন বোলিং ভালো হয় না, আরেক দিন ব্যাটিং খারাপ হয়, আরেক দিন ফিল্ডিং খারাপ হয়। কেমন যেন এলোমেলো ক্রিকেট হয়। আমাদের এটা থেকে বের হয়ে আসার পথ খুঁজতে হবে। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিংয়ে সম্মিলিতভাবে ভালো করার উপায় বের করতে হবে।’

২৭ ফেব্রুয়ারি স্বাগতিক পাকিস্তানের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ এখন শুধুই আনুষ্ঠানিকতা। কারণ, দুই দলের কারও সামনেই সুযোগ নেই চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল খেলার।

Header Ad
Header Ad

২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ  

ছবিঃ সংগৃহীত

২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। রায়ে চাকরিতে বহাল করে তাদের সব সুযোগ-সুবিধা দিতে বলা হয়েছে। এদের মধ্যে যেই তিন কর্মকর্তা মারা গেছেন মামলা চলাবস্থায় তাদের পরিবারকেও সুযোগ সুবিধা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ এ রায় দেন।

এর আগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি পৃথক আবেদনের শুনানি শেষে চাকরিচ্যুত ৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল করা হবে কিনা, সে বিষয়ে রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন আদালত।

আদালতে আপিলকারী পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন এবং প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের রায় (রিভিউ) পুনর্বিবেচনা চেয়ে করা আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী প্রবীর নিয়োগী ও মো. রুহুল কুদ্দুস।

রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক এবং নির্বাচন কমিশনের (ইসি) পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া। মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অস্থায়ীভাবে নির্বাচিত করা হয়।

চার দলীয় বিএনপি–জামায়াত জোট সরকারের আমলে এই নিয়োগ নিয়ে তখন বিতর্ক দেখা দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে ৩২৭ জনের মূল্যায়ন পরীক্ষা নেওয়া হয়। তাদের মধ্যে ৮৫ জনকে ওই বছরের ৩ সেপ্টেম্বর চাকরিচ্যুত করা হয়। এর বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুত প্রার্থীরা মামলা করলে ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ তা খারিজ করে রায় দেন প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে তারা আপিল করেন। এই আপিল মঞ্জুর করে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল আপিল মঞ্জুর করে চাকরিতে পুনর্বহালের পক্ষে রায় দেন।

এই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ পৃথক চারটি লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করা হয়। এরপর ২০১০ সালের ২৯ এপ্রিল আপিল বিভাগের চোম্বার বিচারপতির আদালত প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করেন। পাশাপাশি বিষয়টি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠান। এর ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালে সরকারপক্ষ পৃথক আপিল করে।

২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর পুনর্বহাল করতে প্রায় এক যুগ আগে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া সিদ্ধান্ত বাতিল করেন আপিল বিভাগ। ফলে তাদের চাকরিতে ফেরত আটকে যায়। পরে ২০২৩ সালে আপিল বিভাগের রায় রিভিউ চেয়ে তারা আবেদন করেন। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল রিভিউ আবেদনের শুনানি শেষে রায়ের দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ।

Header Ad
Header Ad

সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ তিন বাহিনীর প্রধানরা  

ছবিঃ সংগৃহীত

জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে সামরিক কবরস্থানে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। এরপর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় বনানীর সামরিক কবরস্থানে শায়িত পিলখানায় শহীদ সামরিক কর্মকর্তা ও সদস্যদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তারা।

জানা গেছে, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ও বিজিবির পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এরপর শহীদ পরিবারের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। শেষে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া করা হয়।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) ঢাকার পিলখানা সদর দপ্তরে বিদ্রোহের নামে তৎকালীন বিডিআর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ মোট ৭৪ নিহত হন।

বাংলাদেশের ইতিহাসে বিভীষিকাময় ও শোকাবহ এ দিনটি প্রথমবার জাতীয় শহীদ সেনা দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন হতে যাচ্ছে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক পরিপত্রে সরকার প্রতি বছর ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে পালনের ঘোষণা দেয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত
২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ  
সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ তিন বাহিনীর প্রধানরা  
বাংলাদেশ ক্রিকেট খুব শীঘ্রই জিম্বাবুয়ের স্তরে নেমে আসবে: দিনেশ কার্তিক  
৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান  
ওয়াশিংটনে পেন্টাগন প্রধান ও সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাক্ষাৎ  
চুয়াডাঙ্গায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ৪ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন 
বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান আর নেই  
যুবদল নেতার বাড়িতে বোমা হামলা-অগ্নিসংযোগ, আহত ১  
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো কলকাতা-ওড়িশায় ভূমিকম্প, অনুভূত হলো ঢাকাতেও
নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি