রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিএনপিতে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

নির্বাচনের আর বেশি দেরি নেই। কিন্তু বিএনপির নির্দলীয় সরকারের দাবি পূরণ হয়নি। এ অবস্থায় আন্দোলন জোরদার করতে চায় দলটি। কিন্তু সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গ্রেপ্তার আতঙ্কেও ভুগছেন নেতা-কর্মীরা।

জানা যায়, ঈদের পর শরিকদের নিয়ে বেশ কয়েকটি বৈঠকও করেছে বিএনপি। এ সব বৈঠকে যুগপৎ আন্দোলনের রূপরেখা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

বিএনপির আন্দোলনের বিষয়টি সরকারও কড়া নজরে রেখেছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ‘নির্বাচনে বাধা দিলে প্রতিহত করার’ কথা বলেছেন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ইতোমধ্যে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ফের ধরপাকড় শুরু হয়েছে। গ্রেপ্তার এড়াতে এলাকা ছেড়েছেন অনেক নেতা-কর্মীদের আত্মগোপনে আছেন। যারা জামিনে মুক্ত ছিলেন তারাও পুনরায় গ্রেপ্তার হওয়ার আশঙ্কা করছেন।

বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা বলছেন, কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচিতে সক্রিয় অংশ নেওয়ার পর থেকেই জেলা-উপজেলায় বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা ও গায়েবি মামলা দেওয়া হয়েছে।

বিএনপির বেশ কয়েকজন বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের সঙ্গে কথা হলে ঢাকাপ্রকাশ-কে তারা বলেন, রাজপথের আন্দোলনে চূড়ান্ত উত্তাপ ছড়ানোর আগেই মামলার ফাঁদে জড়নো হচ্ছে বিএনপি নেতাদের। পুরনো মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামির স্থানে নাম ঢুকিয়ে গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে। পুরনো মামলায় চার্জশিটও দেওয়া হচ্ছে দ্রুতগতিতে। বিচারকাজও চলছে একই গতিতে। একইসঙ্গে পুরনো মামলা সচল ও নিষ্পত্তির উদ্যোগ নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

দুদকের আবেদনে উচ্চ আদালতের আদেশে একের পর এক বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে করা মামলা সচল হচ্ছে। এরই মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, জয়নাল আবেদীন ফারুক, সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলুর মামলা সচলের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, দেশে গণতন্ত্র বলে কিছু নেই। বিএনপির প্রায় সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দেওয়া হয়েছে। সাংগঠনিক কোনো কার্যক্রম চালাতে পারছেন না তারা। বিভিন্ন কর্মসূচি পালনেও পুলিশ বাধা দিচ্ছে। তবে নির্যাতন-নিপীড়নের কারণে দলের প্রতি নেতা-কর্মীদের আনুগত্য আরও বহুগুণ বেড়েছে। কেন্দ্রের ডাক পেলেই তারা আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়বেন।

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মামলা। সে সব মামলার অনেকগুলোর আসামি আবার অজ্ঞাত। এজন্য চাইলে যে কাউকেই সেসব মামলায় গ্রেপ্তার করা যেতে পারে। এভাবে মামলার পর মামলা দিয়ে দলটিকে শেষ করে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। সঙ্গত কারণে গ্র্রেপ্তার আতঙ্ক তো থাকবেই।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, অনির্বাচিত সরকার নিজের অবস্থানকে ধরে রাখতে বিএনপির ওপর নতুন করে গ্রেপ্তারের খড়গ চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে পবিত্র ঈদেও থেমে ছিল না গ্রেপ্তার করা ও নতুন নতুন মামলা দায়ের। ইতোমধ্যে সারাদেশ থেকে দুই শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নতুন করে আরও কিছু নেতাকে গ্রেপ্তার করা হতে পারে এমন একটা গুঞ্জন আছে। উদ্দেশ্য বিএনপিকে সুসংগঠিত হতে না দেওয়া।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আগামী দ্বাদশ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপিকে চাপে রাখার কৌশল হিসেবে সরকার বছরের শুরু থেকেই ব্যাপক ধড়পাকড় শুরু করেছে। দেশব্যাপী প্রতিদিনই বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসহ বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে, নতুন নতুন মামলা দায়ের করা হচ্ছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলছেন, বর্তমান কর্তৃত্ববাদী আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের শাসনামলে বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণ ও মিথ্যা মামলা দায়েরের হিড়িক এখন আরও তীব্র আকার ধারণ করেছে। বেপরোয়া গতিতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ভুয়া ও গায়েবি মামলা দায়ের এবং জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণের মাত্রা দেখলে মনে হয় ভোট জালিয়াতির সরকার যেন বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর জুলুম চালানোর ক্ষমতা অর্পণ করেছে বিচার বিভাগ ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে। বানোয়াট মামলা দায়ের, গ্রেপ্তার ও জামিন বাতিলের আতঙ্কে বিএনপি নেতা-কর্মীরা এখন দুঃসহ জীবন অতিবাহিত করছে, তারা সর্বশান্ত হয়ে গেছে।

আরইউ/আরএ/

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু